শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৭, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩

বাংলাদেশের কৃষিযন্ত্রের বাজার : সমস্যা ও সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের কৃষিযন্ত্রের বাজার : সমস্যা ও সম্ভাবনা

দুটি বড় চ্যালেঞ্জ অতিক্রম করতে পারলে আজকের দিনে কৃষি বেশ লাভজনক। চ্যালেঞ্জ দুটির একটি হচ্ছে- ‘জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত’ আর দ্বিতীয়টি ‘কৃষি শ্রমিকের সংকট’। এ দুটি চ্যালেঞ্জকেই অতিক্রম করতে প্রয়োজন কৃষির যান্ত্রিকীকরণ, তথা কৃষিতে প্রযুক্তির ব্যবহার। অথচ কৃষি যান্ত্রিকীকরণে আমাদের দেশ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে পেছনের সারিতে। তারপরও যেটুকু যান্ত্রিকীকরণ হয়েছে, সিংহভাগই আমদানিনির্ভর। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের বিভিন্ন সূত্র বলছে, বাংলাদেশে কৃষি যন্ত্রপাতি ও যন্ত্রাংশের বার্ষিক বাজার প্রায় ১১ হাজার কোটি টাকা। যার প্রায় পুরোটাই বিদেশিদের দখলে। ফলে যন্ত্রপাতি আমদানি বাবদ বড় অঙ্কের টাকা চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশগুলোর হাতে। স্থানীয় কয়েকটি প্রতিষ্ঠান স্বল্প পরিসরে ছোট ছোট কৃষি যন্ত্রপাতি তৈরি করছে।

গত অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে চীনের আন্তর্জাতিক কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় অংশ নেওয়ার সুযোগ হয়। ২০১৬-২০১৭ সাল থেকে প্রায় প্রতি বছরই আমি চীনের এ মেলায় যাই এশিয়া ও বিশ্বকৃষির স্বরূপটা বোঝার জন্য। বৃহৎ কৃষিযন্ত্রের পাশাপাশি ক্ষুদ্রকৃষি যন্ত্রপাতিও ছিল এবারকার মেলার মূল কেন্দ্রে। চীনে যন্ত্র উৎপাদন প্রক্রিয়ায় বৃহৎ প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন তাদের বাণিজ্য পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়েছে, কুটিরশিল্পের মতো অনেক ক্ষুদ্র প্রতিষ্ঠানও নিজেদের মতো করে অনেক চমকপ্রদ ও বিস্ময়কর যন্ত্র উৎপাদন করে চলেছে। বলে রাখি, চীনের কোনো কোনো প্রদেশ রয়েছে যেখানে কৃষির জমি আমাদের মতো খণ্ড খণ্ড। তারা সেসব ক্ষুদ্র কৃষির কথা মাথায় রেখে যন্ত্রপাতি যেমন তৈরি করে, তেমনি বাংলাদেশের মতো এশিয়ার যে দেশগুলোতে ক্ষুদ্র কৃষকের সংখ্যা বেশি তাদের কথাও চিন্তা করে বিস্তৃত করছে ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতির বাজার। এবার মেলায় ক্ষুদ্র কৃষি যন্ত্রপাতির প্রতি আমার বিশেষ খেয়াল ছিল। কারণ প্রাচীনকাল থেকেই আমাদের দেশের কৃষি খাত টিকিয়ে রেখেছেন প্রান্তিক ও ক্ষুদ্র কৃষকরা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় পরিবারগুলো ক্রমেই ভেঙে যাচ্ছে, ফলে বড় ও মাঝারি শ্রেণির কৃষক পরিবারগুলো পরিণত হচ্ছে ক্ষুদ্র কৃষক পরিবারে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত ১১ বছরে বড় ও মাঝারি শ্রেণির কৃষক পরিবারের হার অর্ধেকে নেমে এসেছে। দেশের কৃষক পরিবারগুলোর মধ্যে ৯১ দশমিক ৭ শতাংশই ক্ষুদ্র কৃষক পরিবার। পরিবারের মতো কৃষিজমিও খণ্ড খণ্ড হয়ে যাওয়ায় এ দেশে বড় কৃষিযন্ত্র ব্যবহার কঠিন হয়ে পড়ছে। অন্যদিকে নতুন প্রজন্ম কৃষিবিমুখ এবং শহরমুখী হওয়ায় গ্রামে কৃষি শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছে না। তাই আমাদের মতো দেশে ক্ষুদ্র কৃষিযন্ত্রের প্রয়োজনীয়তা দিন দিন বাড়ছে।

আবার গত কয়েক দশকে বেড়েছে কৃষিবৈচিত্র্য। বেড়েছে নতুন নতুন ফসলের চাষ। চীনের কৃষি যন্ত্রপাতি মেলায় রকমারি ফসলের বাহারি সব যন্ত্র। ঘুরে ঘুরে মানুষ নিজের প্রয়োজনীয় যন্ত্রটি খুঁজে নিচ্ছে। মেলায় ঘুরতে ঘুরতে দেখা মেলে অনেক বাংলাদেশি উদ্যোক্তার সঙ্গে। তাদের একজন চুয়াডাঙ্গার জনতা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের স্বত্বাধিকারী মো. ওলি উল্লাহ। অতি সাধারণ একজন লোক। কিন্তু অসাধারণ তার উদ্যোগ। নিজের অদম্য চেষ্টায় তিনি দাঁড় করিয়েছেন তার কৃষিযন্ত্র প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান। চীনের বিশাল মেলায় ওলি উল্লাহ বাজারের একটা থলে নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন। তার সাক্ষাৎ পেয়ে জানতে চাইলাম, ‘ভাই, থলের মাঝে কী?’ উত্তর দিলেন, মুগ ডাল। বিস্মিত হলাম, কৌতূহল জন্মাল। এত বড় একটা যন্ত্রপাতির মেলায় ছোট বাজারের ব্যাগে করে কেজিখানিক মুগডাল নিয়ে ওলি উল্লাহ কী খুঁজছেন? কিছুটা আন্দাজ করতে পারি। তারপরও তার কাছ থেকেই জানতে চাই, মুগডাল কেন? বললেন, ‘আপনার একটা অনুষ্ঠানে দেখলাম বরিশালে প্রচুর মুগডাল হয়, কিন্তু ভাঙানোর জটিলতার কারণে কৃষক দাম পায় না। চীনারা তো বহু যন্ত্রপাতি বানায়। দেখি মুগডাল ভাঙানোর ছোট কোনো যন্ত্র পাওয়া যায় কি না। এরা তো ওদের ভাষা ছাড়া আর কোনো ভাষা বোঝে না, তাই সহজে বোঝাতে ডালই নিয়ে আসছি।’ ডাল ভাঙার মেশিন খুঁজতে আমিও সাথী হলাম ওলি উল্লাহর। অনেক খোঁজাখুঁজি শেষে সত্যিকার অর্থেই একটা প্রতিষ্ঠান পাওয়া গেল, যারা মুগডাল ভাঙানোর ক্ষুদ্র মেশিন তৈরি করেন। তবে মেলার যে জায়গায় তাদের স্টল সেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়ার মতো সুবিধা নেই বলে হাতে-কলমে দেখতে পারলাম না। কিন্তু ওলি উল্লাহ সাহেব রয়ে গেলেন। বোঝা গেল তিনি এর শেষ না দেখে ছাড়বেন না।

একটা স্টলে বাংলাদেশের অনেক উদ্যোক্তার দেখা পেলাম। সবার সঙ্গে বসে গেলাম। চীনে বসে চীনাদের মেলায় এক টুকরো বাংলাদেশ বানিয়ে মেতে উঠলাম আড্ডায়। আলিম মেশিনারিজের আলিমুল এহসান চৌধুরী, অ্যাগ্রো মেশিনারিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শেখ সাদীসহ বেশ কয়েকজন। আড্ডার বিষয় বাংলাদেশে দেশীয়ভাবে কৃষি যন্ত্রাংশ তৈরিতে কী কী প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।

জানা গেল দেশীয় উৎপাদকরা নানা সংকটের ভিতর আছেন। তাদের জন্য সরকারি সহায়তা তেমন নেই। সরকার মাড়াই মেশিনে ভর্তুকি তুলে দিচ্ছে। ভর্তুকি যেসব যন্ত্রে সেসব যন্ত্র শতভাগ আমদানিনির্ভর। ফলে বিকাশমান এ শিল্প অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে পারে। তাই তারা কৃষিযন্ত্র তৈরিতে ভর্তুকি চান।

এ জন্য একটি নীতিমালা তৈরির দাবিও তাদের রয়েছে। এ খাতে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা, প্রচলিত ঋণের সুদহার কমানো ও দেশেই যেসব যন্ত্র উৎপাদন করা সম্ভব, সেগুলো আমদানি বন্ধ করার দাবিও জানান তারা।

আলিমুল এহসান চৌধুরী বলেন, বেসরকারি পর্যায়ে ছোট-বড় মিলে দেশে প্রায় ৭০টি প্রতিষ্ঠান বাণিজ্যিকভাবে কৃষিযন্ত্র তৈরি ও সংযোজনের সঙ্গে জড়িত। এর মধ্যে মাঝারি ও বড় কারখানা ১০ থেকে ১২টি। কৃষি যন্ত্রপাতি প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের জন্যও বর্তমানে মুনাফার ওপর কর দিতে হয়। করের হার কমাতে হবে। এ খাতে সুদমুক্ত দীর্ঘমেয়াদি ঋণের ব্যবস্থা করা উচিত। এ ছাড়া যন্ত্রপাতি তৈরির কর্মীদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। সে জন্য সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। চীন সরকার সুপরিকল্পিত নীতিমালায় কৃষিযন্ত্র উদ্ভাবন ও বাজারজাতকরণকে এগিয়ে নিয়ে এসেছে কাক্সিক্ষত দূরত্বে। আমাদেরও তেমন উদ্যোগ নিতে হবে।

আমাদের বেশ কিছু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও আছে কৃষি প্রকৌশলবিষয়ক ইনস্টিটিউট ও কলেজ। প্রতি বছর সেসব প্রতিষ্ঠান থেকে পড়াশোনা শেষ করে হাজার হাজার শিক্ষার্থী বের হয়ে আসছে। সংগত কারণেই প্রশ্ন জাগে, তারা কোথায়? তাদের কি আমরা কাজে লাগাতে পারছি না? নাকি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় কোনো ত্রুটি আছে! চীনে কুটিরশিল্পের মতো গড়ে উঠেছে কৃষিযন্ত্র তৈরির প্রতিষ্ঠান। সরকার তাদের নীতিগত সহায়তার পাশাপাশি করছে প্রাথমিক বিনিয়োগ। ফলে নতুন নতুন মেশিন যেমন উৎপাদনে তারা আগ্রহী হয়ে উঠছে, সেই মেশিন বিদেশে বিক্রি করে আয় করছে বৈদেশিক মুদ্রা। আগামীর কথা ভেবে আমাদেরও এমন উদ্যোগী হতে হবে।

আগামীর অর্থনীতি বিকশিত হবে কৃষি শিল্পকে ভিত্তি করে। উন্নত দেশগুলো সে সত্যকে উপলব্ধিতে এনে যথাযথ নীতিকৌশল অবলম্বনে এগিয়ে চলেছে সামনের দিকে। বিস্তৃত করছে কৃষি বাণিজ্যের নানান বাজার। কৃষিপণ্যের পাশাপাশি কৃষিযন্ত্র ও প্রযুক্তি রপ্তানি করে আয় করছে বৈদেশিক মুদ্রা। এ ক্ষেত্রে আমাদের তেমন অগ্রসরতা নেই। অন্য দেশগুলো যখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সংবলিত ডিজিটাল প্রযুক্তির কৃষি নিয়ে ভাবছে জোরেশোরে, সেখানে আমরা কৃষির সর্বস্তরে যন্ত্রের ব্যবহার নিশ্চিত করতে পারিনি। আশার কথা, কৃষিতে নতুন দিন আসছে। প্রযুক্তির কৃষিতে বাড়ছে বিনিয়োগ। সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় কৃষি যন্ত্রপাতির খাতকে সম্ভাবনাময় করে তোলার এখনই সময়।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা