শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২৫, শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
অনলাইন ভার্সন
পশ্চিমবঙ্গ : ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক

প্রত্যেক রবিবার সকালে কলকাতার ইংরেজি/বাংলা খবরের কাগজ হাতে নিয়ে প্রথম পাতা থেকে শেষ পাতা পড়ি না। পড়ি ভিতরের চার পাতা থেকে সাত পাতা সাপ্লিমেন্ট। এ পাতাগুলো সব ভর্তি থাকে ম্যাট্রিমোনিয়াল বিজ্ঞাপনে। এ বিজ্ঞাপনগুলোয় দেখা যাচ্ছে শতকরা ৭০টি বিজ্ঞাপন থাকে। পাত্র-পাত্রী উভয়ই চাই পূর্ববঙ্গের অর্থাৎ বাংলাদেশের। ৩০ ভাগ থাকে পশ্চিমবঙ্গের পাত্র-পাত্রী চাই। ভারতের স্বাধীনতার ৭৬ বছর পরেও দুই বাংলার মধ্যে যে ঘটি-বাঙাল সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল, তা এখনো বহাল আছে। দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় অভিভাবকরা বুঝতে পেরেছেন, ঘটি-বাঙালের মধ্যে এখনো মিল নেই। কেন নেই? বিজ্ঞাপনদাতাদের অনেকেরই অভিজ্ঞতা হচ্ছে- দুই বাংলার সংস্কৃতির মধ্যে মিলমিশ খাচ্ছে না। তাই অভিভাবকরা আগাম বিজ্ঞাপন দিয়ে বলেন, পাত্র বা পাত্রীর জন্য পূর্ব বাংলার ‘ম্যাচ’ চাই। কিন্তু এটা কেন হচ্ছে? অভিজ্ঞতায় দেখা যাচ্ছে, পারিবারিক ক্ষেত্রে কোথাও না কোথাও একটা অমিল রয়ে গেছে। শুধু সাংস্কৃতিক নয়, ব্যক্তিগত জীবনে কোথাও না কোথাও একটা খুনসুটির ভাব দুই পরিবারের মধ্যে জেগে ওঠে। এর কারণ নিয়ে বহু খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করেছি। ওপারের মেয়ে বা ছেলেরা কত বেশি সহনশীল, তা না হলে বিজ্ঞাপনের শেষ লাইনে কেন পূর্ববঙ্গ বা পশ্চিমবঙ্গ বিশেষ করে উল্লেখ করা থাকে? দীর্ঘদিনের শত্রু ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ক্লাব। পূর্ববঙ্গের বড় বড় নেতা যেমন জ্যোতি বসু, প্রমোদ দাশগুপ্ত তারা মোহনবাগানেরই সমর্থক ছিলেন। এমনকি বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামী প্রথম সারির অন্যতম নেতা আবুল হাসনাত মোহাম্মদ কামারুজ্জামান সাহেব কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজের ছাত্র। তখন থেকেই তিনি মোহনবাগানের সমর্থক। এমনকি দেশ ভাগ হওয়ার পরও তিনি ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগানের খেলা দেখতে কলকাতায় আসতেন। কামারুজ্জামান পাকিস্তানে থাকাকালীন মোহনবাগান এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য ছিলেন। আমি জিজ্ঞেস করেছিলাম আপনি বাঙাল হয়েও কেন ঘটি ক্লাবকে সমর্থন করেন? তিনি পকেট থেকে জর্দার কৌটো থেকে এক চিমটি জর্দা মুখে নিয়ে বলেছিলেন, বাঙালিরা কি ফুটবল খেলতে পারে?

স্বাধীনতার ছয়-সাত মাস পরে আমাকে একদিন ঢাকায় বললেন, চল কলকাতায় যাই। অমুক দিন ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ফাইনাল খেলা। বহুদিন মাঠে যাইনি। এবার সামনের সারিতে বসে মোহনবাগানের জয় দেখব। আরএসপি নেতা শ্রী যতীন চক্রবর্তী ঢাকার লোক হয়েও তাকে মাঠে দেখেছি, যখন মোহনবাগান গোল দিত, তিনি আসন থেকে লাফিয়ে উঠে চিৎকার শুরু করতেন।

উদ্বাস্তু তকমা নিয়ে ১৯৫০ সালে যখন কলকাতায় এলাম তখন আমার চোখের সামনে ছিল কী করে ঘটিরা বাঙালদের ঘৃণা করত। যেদিন কলকাতায় শিয়ালদহ স্টেশনে পৌঁছলাম, আমরা কোথায় উঠব জানা ছিল না। প্ল্যাটফরমের বাইরে যেতেই দেখলাম এক ভদ্রলোক। তিনি আমার মাকে প্রণাম করে হঠাৎ বাবা কেন আসেনি তা নিয়ে প্রচণ্ডভাবে বকাবকি করছিলেন। তার ভাষা কিছুই বুঝতে পারছিলাম না।
শুধু বুঝতে পারছিলাম, তিনি বাবাকে গালাগালি করছেন। আমি পাল্টা জবাব দিতে গেলে মা আমাকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, উনি তোর মামা। তার আগে আমি কখনো মামাকে দেখিনি। তিনি বরাবরই কলকাতায় থাকতেন। তার কথাবার্তাও ছিল কলকাতাইয়া। দুটো ঘোড়ার গাড়ি মামা ডেকে নিয়ে এলেন। গন্তব্যস্থল শ্যামবাজার মামার বাড়ি। সেখানে গিয়ে দেখলাম অনেক ঘর। মামিমা ছুটে এসে মাকে প্রণাম করে বললেন, তোমাদের কারও খাওয়া হয়নি। আমি রান্না করে রেখেছি। তোমরা হাত-মুখ ধুয়ে খেয়ে নাও।

যত দিন যেতে লাগল, ঘটিদের সঙ্গে আস্তে আস্তে মিশতে শুরু করলাম। কিন্তু তাদের কথাবার্তা ভালো বুঝতে পারতাম না। আমরা যে পূর্ববঙ্গ থেকে কলকাতায় গেছি, সেটা আদৌ তাদের পছন্দ হয়নি। তাই আকার-ইঙ্গিতে আমাদের গালাগালি করত। অসম্মান করত। সেগুলো হজম করে যেতাম। এটুকু বুঝতে পারতাম ইনিয়ে-বিনিয়ে বাঙালদের গালাগাল দিচ্ছে। কেন দিচ্ছে তা আমার কাছে কোনো দিন বোধগম্য হয়নি।

আমার মামার মোদ্দাকথা ছিল, ১৯৪২ সালে গান্ধীজি ইংরেজদের সতর্ক করে বলেছিলেন, আংরেজ ভারত ছোড়। সে সময় নাকি কলকাতা ও তার কাছেই ৪০-৫০ টাকা কাঠায় জমি বিক্রি হতো। আমার মামা বাবাকে নাকি চিঠি লিখেছিলেন। দক্ষিণ কলকাতায় বালীগঞ্জ এলাকা উন্নত করা হচ্ছে। এখানে ২০-২৫ কাঠা জমি কিনে রাখুন। বাবা তার উত্তরে লিখেছিলেন, কলকাতায় মশা, কলকাতায় কলের জলে স্নান করতে হবে। মিষ্টিকুমড়োর খ্যাঁট খেতে হবে। এই তো তোদের কলকাতা। স্বাধীনতা সংগ্রাম করেছি, জেল খেটেছি কি নিজের বাড়ি ছেড়ে কলকাতা যাওয়ার জন্য? আমি বেশ আছি। হ্যাঁ এখানে সমস্যা আছে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার। তাদের সঙ্গে লড়াই করার মতো জনবল আমার আছে। এখানকার মানুষ যাদের আমি চিকিৎসা করি। তারা সব সময় আমাকে গার্ড দিয়ে রাখে।

তবে প্রথম কয়েক মাস পরই বুঝতে পারলাম পশ্চিমবঙ্গের ঘটিরা খুবই স্বার্থপর। আর বাঙালরা এতটা স্বার্থপর নয়। যদিও স্বাধীনতার ৫২ বছর পর বাংলাদেশেও জাতপাতের সমস্যা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যত দিন যায় বুঝতে পারছি জোড়াসাঁকোর কাছাকাছি থেকেও এই লোকগুলো খুবই অসভ্য। তারা রবীন্দ্রনাথের থেকে কিছুই শেখেনি। পড়েনি নজরুলের কবিতা। তাই তারা খুবই উগ্র। তারা বাঙালদের দেখলে এমন ভাষায় কথা বলত, আমরা দূর থেকেই বুঝতে পারতাম আমাদের গালাগালি দিচ্ছে।

আনন্দবাজারে চাকরি পাওয়ার পর দেখলাম অসাংবাদিক কর্মী বেশির ভাগই ঘটি। আর সাংবাদিকদের মধ্যে ৯৯ শতাংশ বাঙাল। এবার একটা কথা বলি যা এত দিন বলিনি। কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় শুনেছি আনন্দবাজারের মালিক পুরো ঘটি। উত্তর কলকাতায় জন্ম। সেখানেই বড় হয়েছেন। চাকরি পাওয়ার পরেও অনেকে আমাকে বলেছেন, অশোক বাবু তো ঘটি। তাই তিনি বাঙালদের থেকে দূরে থাকেন। এই গোপন রহস্য অশোক বাবুই ছেদ করে দেন ঢাকায়। বঙ্গবন্ধুর আমন্ত্রণে তিনি দুই সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশ সফর করেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর দেওয়া এক নৈশভোজে অশোক বাবু বলেন, মুজিব ভাই আমিও বাঙাল। এই দেশের। আমি চমকে উঠলাম। কী শুনেছি এতদিন ধরে! আমাদের আসল বাড়ি পূর্ববাংলার কুষ্টিয়া জেলায়। অশোক বাবুরা যে বাঙাল, সে কথা কলকাতায় বলতেই অনেকেই আমাকে এই মারে তো সেই মারে। কিন্তু অশোক বাবুকে গিয়ে জিজ্ঞেস করার ক্ষমতা কারও ছিল না। রামমোহন থেকে বিদ্যাসাগর অনেক চেষ্টা করেছেন এই ঘটিদের বাঙালি হিসেবে তুলে ধরার জন্য। বিভিন্ন পাড়ায় দেখেছি। শ্যামবাজারে শুরু, এস্টানিতে শেষ। তার মাঝে তিনবার বাড়ি বদল করতে হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত আটের দশকের শেষ দিক থেকে সল্টলেকের বাসিন্দা। এখনো আমার আশপাশে বেশ কয়েকটি ঘটি পরিবার আছে। তারা বন্ধুত্ব করার জন্য আমার কাছে মাঝেমধ্যে আসে। আমি কায়দা করে এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করি।

ঘটি-বাঙালদের বর্তমানে কাজিয়া চরমে ওঠে ইস্টবেঙ্গল-মোহনবাগান ম্যাচ থাকলে। সেদিন পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ঘটি-বাঙাল এই দুই ভাগে আড়াআড়ি ভাগ হয়ে যায়। মোহনবাগান জিতলে তাদের সমর্থকদের যত রাগ গিয়ে পড়ে বাঙাল সমর্থকদের ওপর। আর যদি ইস্টবেঙ্গল জিতে যায় তখন বাঙাল সমর্থকরা ঘটিদের দিকে সবলে মারতে ওঠে। ইদানীং অবশ্য দুটি ম্যাচেই বিদেশি প্লেয়ারদের রমরমা। কটা বাঙালি প্লেয়ার আছে হাতে গুনে বলা যায়। তবে ঘটি-বাঙালের দ্বৈরথ কিন্তু একই রকম আছে। সেই সঙ্গে রয়েছে জাত, দেশভাগ তুলে নানা কুরুচিকর কটাক্ষ। সমাজবিদরা মনে করেন, সমাজ ও জীবনের নানা ক্ষেত্রে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন বাঙালরা। পূর্ববাংলা থেকে সর্বস্ব খুইয়ে এপারে এসে যেভাবে তারা নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন তা সহ্য করতে পারেননি এপারের বাঙালিরা। এই কটাক্ষ, গালাগালি সেগুলোরই বহিঃপ্রকাশ।

আমার জামাইবাবু প্রয়াত নকুলেশ্বর গুপ্ত প্রায় সাত বছর বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলে কাটিয়েছেন। জেল থেকে ছাড়া পেয়ে দেশে ফিরেই নিজের জমিতে একটি স্কুল স্থাপন করেন। তার পাড়ার বন্ধুবান্ধবরা এই স্কুল স্থাপনে যথেষ্ট সাহায্য করেছিলেন। তিনিও উদ্বাস্তু হয়ে এক কাপড়ে কলকাতায় আসেন। তিনি এক মাসের মধ্যে কলকাতা থেকে ৩০ মাইল দূরে ক্যানিংয়ে একটি স্কুলে শিক্ষকতার চাকরি পান। ছয় মাসের মধ্যে হুগলি জেলার হাথনি গ্রামে আরেকটি স্কুলে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। সেখানে ছাত্ররা ও বাকি শিক্ষকরা সবাই ঘটি। বছরখানেকের মধ্যেই তিনি বাঁশবেড়িয়া স্কুলে হেডমাস্টার হয়ে আসেন। তিনি আমাকে বলেছিলেন, হাথনিতে ঘটিদের দাপটে কাজ করা যাচ্ছিল না। পড়াশোনার কোনো পরিবেশই ছিল না। বাঁশবেড়িয়ার বাঙালদের বদনাম বেশি। তিনি টাকা তুলে জমি কিনে প্রথমে ১০ ক্লাস ও পরে ১২ ক্লাস পর্যন্ত স্কুল স্থাপন করেন। বর্তমানে শিক্ষা দুর্নীতি নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে যে তুলকালাম হচ্ছে, যারা করছে তারা সবাই হুগলি জেলার লোক। ঘটিদের অন্যতম প্রিয় খাবার ছিল কুমড়ো আর পোস্ত। পোস্তর নাম আমরা দেশে থাকতে কখনো শুনিনি। এখন পোস্ত এমন একটি খাদ্যদ্রব্য যার খোসা দিয়ে আফিম তৈরি হয়। আমি কলেজে পড়ার সময় এক ঘটি বন্ধুর বাড়িতে খেতে গেছিলাম। ঝিঙা পোস্ত ঘটিদের অন্যতম প্রধান খাদ্য। এই পোস্ত কাহিনি বাড়িতে বলতেই মা বলেছিলেন, ওরা পোস্ত খায় বেশি। আর আমরা রান্নায় নারকেল দিই। বাংলাদেশে ছোট ছোট জমিদার-জোতদাররা নিজ নিজ এলাকায় স্কুল গড়ে তোলেন। আমি যে গ্রামের স্কুলে পড়তাম, ১৯০৭ সালে তিনটি গ্রাম কেওড়া-বেলতাখান-রণমতী নিয়ে কেবিআর স্কুল ছিল। বাংলাদেশ হওয়ার পর ২৬ কি ২৭ ডিসেম্বর তোফায়েল আহমেদ সাহেবের সঙ্গে আমার কন্টিনেন্টাল হোটেলের সামনে দেখা। তিনি বলেন, আপনাকে খুঁজছিলাম। আপনাকে নিয়ে ভোলা যাব। আমি বললাম পথে আমাকে ঝালকাঠি নামিয়ে দেবেন। আবার ফেরার পথে তুলে নেবেন। সেই মতো তোফায়েল সাহেব আমাকে ঝালকাঠিতে নামিয়ে দেন। আমি রিকশা নিয়ে ডাক্তারপট্টিতে আমাদের বাড়িতে যাই। সেখানে তখন ইস্ট পাকিস্তান সরকারের সাব-রেজিস্ট্রারের দফতর হয়েছে। সেখানে কয়েকজন কাজ করছিলেন। আমার পরিচয় দিতেই তারা আমাকে ভিতরে নিয়ে গিয়ে খাতিরযত্ন করেন। আমার বাবার ফেলে আসা আলমারিটাও তারা ব্যবহার করছিলেন। পরে আমাকে আবার রিকশা করে ফিরিয়ে নিয়ে যান। সেখান থেকে তোফায়েল সাহেব আমাকে হেলিকপ্টারে করে আবার ঢাকায় নিয়ে আসেন।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে