শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪২, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

হুমায়ূন আহমেদের কান্না

ইমদাদুল হক মিলন
অনলাইন ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদের কান্না

হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে আমি একটা বই লিখেছি। বইয়ের নাম ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’। তাঁর সঙ্গে পরিচয়ের পর থেকে যত দিন তিনি বেঁচে ছিলেন, এই সময়কালের অনেক স্মৃতির কথা, সাক্ষাৎকার, তাঁর ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ উপন্যাসটি নিয়ে লেখা একটি নিবন্ধ ইত্যাদি মিলিয়ে বই। তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল ১৯৮৪ সালে, বাংলা একাডেমির বইমেলায়। পরিচয় এবং ঘনিষ্ঠতার কথা অনেকবার লিখেছি। ‘কেমন ছিলেন হুমায়ূন আহমেদ’ নামের বইটিতেও সে সব আছে। আগামী বইমেলায় ‘অন্যপ্রকাশ’ থেকে বইটি প্রকাশিত হবে।

যখনই হুমায়ূন আহমেদের কথা ভাবি, কতদিনকার কত টুকরোটাকরা স্মৃতির কথা যে মনে আসে! আমি থাকি গেণ্ডারিয়াতে। একদিন দুপুরের পর কলিংবেল বাজল। দরজা খুলে দেখি হুমায়ূন ভাই দাঁড়িয়ে আছেন। ঊননব্বই সালের কথা। দু’রুমের ছোট্ট একটা ফ্ল্যাটে আমি থাকি। বসার রুমেই আমার লেখার টেবিল। সেই রুমে ঢুকে হুমায়ূন ভাই বললেন, ‘তোমার বউকে চা দিতে বল।’

চা এলো। তিনি আমার লেখার চেয়ারটিতে বসলেন। চেয়ারে তিনি সব সময়ই আসনপিঁড়ির ভঙ্গিতে দু’পা তুলে বসতেন। সেভাবে বসেই পকেট থেকে কতগুলো চিঠি বের করলেন। নতুন করে সিগারেট ধরালেন। একটান সিগারেট আর এক চুমুক চায়ের সঙ্গে চলল তাঁর চিঠি পড়া। বিটিভিতে ‘এইসব দিনরাত্রী’ ধারাবাহিকটি প্রচারের পর থেকেই তাঁর আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার সিংহদুয়ারটি খুলে গিয়েছিল। প্রচুর ভক্ত পাঠক-পাঠিকার চিঠি আসত। নাট্যজগতের কোনো কোনো উঠতি অভিনেত্রী সরাসরি প্রেমপত্র লিখতে শুরু করেছিল হুমায়ূন আহমেদকে। তখন তিনি আজিমপুর গোরস্তানের পশ্চিম পাশের একটা গলির ভিতর তিনতলার ফ্ল্যাটে থাকেন। বাড়িটি পুরনো। ঢাকা ইউনিভার্সিটির কেমিস্ট্রির প্রভাষক। নিজের ফ্ল্যাটে বসে প্রেমপত্রগুলো পড়া যাচ্ছিল না বলে তিনি ওসব নিয়ে আমার বাসায় হাজির হয়েছেন। খুবই মনোযোগ দিয়ে চিঠি পড়ছেন। আমার বড় মেয়েটি তখন স্কুলেও ভর্তি হয়নি, এতটাই ছোট। তবে সে পুটপুট করে কথা বলে। হুমায়ূন আহমেদকে তার বাবার চেয়ারে বসতে দেখে মেয়েটি গিয়ে বলল, ‘তুমি আমার বাবার চেয়ারে বসেছ কেন?’
হুমায়ূন ভাই নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আমি তোমার বাবার চেয়ে অনেক বড় লেখক। আমি এই চেয়ারেই বসব।’

তারপর থেকে বহুবার তিনি ওরকম চিঠি পড়ার জন্য আমার বাসায় চলে আসতেন।

হুমায়ূন আহমেদ ছিলেন অসামান্য মেধাবী মানুষ। জ্ঞানভাণ্ডার বলতে যা বোঝায়, তিনি ছিলেন তাই। পৃথিবীর হেন বিষয় নেই যা সম্পর্কে তাঁর ধারণা ছিল না। মেধার সঙ্গে মিশে ছিল তাঁর অসামান্য রসবোধ, মানুষ চেনার তীব্র ক্ষমতা ছিল, পর্যবেক্ষণশক্তি অসাধারণ। আর ছিলেন গভীর আবেগে ভরপুর একজন মানুষ।

একবার দলবলসহ আমাদের কয়েকজনকে নেপালে নিয়ে গেলেন। তার আগে আমি ইউরোপ-আমেরিকা দেখে ফেলেছি। জাপান দেখে ফেলেছি। ওসব দেশের গল্প তাঁর সঙ্গে প্রায়ই করতাম। শুনতে শুনতে তিনি একদিন বললেন, ‘এত দেশ দেখেছো, কিন্তু ঘরের কাছে নেপাল, এত সুন্দর একটা দেশ তুমি দেখনি? চল তোমাকে নেপালে নিয়ে যাই। পোখারায় গিয়ে অন্নপূর্ণা রেঞ্চ দেখিয়ে আনি। হিমালয়ের সৌন্দর্য দেখ।’ গেলাম নেপালে। কাঠমুন্ডুর হিমালয় হোটেলে উঠেছি। হুমায়ূন ভাই দলবল ছাড়া চলতে পারতেন না। সেবার তাঁর সঙ্গে প্রকাশক আলমগীর রহমান, হুমায়ূন ভাইয়ের বন্ধু আর্কিটেক্ট আবু করিম, অন্যপ্রকাশের মাজহারুল ইসলাম এবং আমি। আরও কেউ কি ছিলেন? আমার ঠিক মনে পড়ছে না।

হুমায়ূন ভাই জামা-কাপড়ের ব্যাপারে খুবই উদাসীন। হাতের কাছে যা পান তাই পরে ফেলেন। একবার আমেরিকায় যাচ্ছি আমরা। ব্যাগ সুটকেস নিয়ে হুমায়ূন ভাইয়ের দখিন হাওয়ায় গেছি। তিনি একটা শপিংব্যাগ হাতে নিয়ে আমার সঙ্গে বেরোলেন, ‘চল’।

আমি অবাক। ‘আপনার ব্যাগ সুটকেস, জামাকাপড়?’ তিনি নির্বিকার গলায় বললেন, ‘আর কিছু লাগবে না।’ আমাদের চাপাচাপিতে তার পর ছোট একটা সুটকেসে কয়েকটা জামাকাপড় নিয়েছিলেন।

নেপালে এক বিকালে বেড়াতে বেরোচ্ছি সবাই। তিনি একটা ব্লেজার পরেছেন। লিফট দিয়ে নামার সময় লিফটের আয়নায় দেখি নিজেকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখছেন। আমি একটু অবাক। কী হয়েছে হুমায়ূন ভাই?

না, দেখছি বিউটিটা আসল কিনা। আমাকে হ্যান্ডসাম লাগছে না?

আমি হো হো করে হাসতে লাগলাম।

একদিন শপিংমলে গেলাম সবাই। হুমায়ূন ভাই টুকটাক গিফ্ট করছেন সবাইকে। আমাকে বললেন, ‘তোমার তো জামা-কাপড়ের শখ বেশি। একটা শার্ট কেন। আমি পে করব।’

আমি একটা আমেরিকান পলো কোম্পানির ফুলস্লিভ শার্ট পছন্দ করলাম। এখন ওই ধরনের শার্ট বাংলাদেশেই তৈরি হয়। বিদেশে রপ্তানি হয়। আড়াই-তিন হাজার টাকায় ঢাকাতেও পাওয়া যায়। তখন যেত না। আমি যেটা পছন্দ করলাম ওটার দাম তিন হাজার দুশো টাকা। দেখে তিনি বিরাট ধমক দিলেন। ‘ফাইজলামি কর আমার সঙ্গে। রাখ। ওই যে ওই শার্টটা কেন, চারশো টাকা দাম। এর বেশি হবে না।’

আমি অভিমান করে শার্টই কিনলাম না।

সন্ধ্যার পর আড্ডা জমেছে তাঁর রুমে। আমাকে বললেন, ‘চারশো টাকা দামের শার্টটাই তোমার জন্য কিনেছি। কিছু করার নেই। ওই শপিং ব্যাগটায় আছে, নাও।’

ব্যাগ খুলে দেখি তিনি সেই তিন হাজার দুশো টাকা দামের শার্টটাই আমাকে কিনে দিয়েছেন।

একদিন সকালবেলা তাঁর দখিন হাওয়ার ফ্ল্যাটে গেছি। জানি এ সময় তিনি লেখা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তবুও কী যেন কী দরকারে গিয়েছিলাম। তিনি চেয়ার টেবিলে বসে লিখতেন না। মেঝেতে বসে জলচৌকিতে লিখতেন। দেখি সেভাবেই কাগজ-কলম নিয়ে বসে আছেন। গাল ভেসে যাচ্ছে চোখের জলে। নিঃশব্দে কাঁদছিলেন। আমি হতভম্ব। কী হয়েছে? তিনি কথা বললেন না। ওয়াশ রুমে গিয়ে হাত-মুখ ধুয়ে এলেন। কান্নার রহস্য সেদিন বললেনই না। পরে জানলাম, নিজের লেখার কোনো কোনো ঘটনা বা চরিত্রের পরিণতি লিখতে গিয়ে তিনি ওরকম নিঃশব্দে কাঁদেন। সাতষট্টি-আটষট্টি সালের কথা। আমাদের বড় দুর্দিন চলছে। আব্বার চাকরি নেই। বাসায় মাঝে মাঝেই বাজার হয় না। ছোট্ট একটা বাসায় এতগুলো মানুষেরও জায়গা হয় না। গেণ্ডারিয়াতে আমার মায়ের একমাত্র মামার বাড়ি। ওই বাড়িটিকেই আমরা আমাদের নানাবাড়ি মনে করি। নানার নিজের বেশ বড় বাড়ি। তিনি অবস্থাপন্ন মানুষ। আমার মামা-খালারা খুবই সুখী ও আনন্দময় জীবনযাপন করে। আমার মায়ের একটি মাত্র আপন বোন। ডাকনাম ছিল পুনু। স্বামীর সংসার তাঁর করা হয়নি। একমাত্র মেয়েটিকে নিয়ে আমাদের সংসারেই থাকতেন। সংসারের সেই অচল অবস্থায় তিনি গিয়ে আশ্রয় নিয়েছিলেন তাঁর ওই মামার বাড়িতে। আমাকে নিজের মেয়েটির চেয়েও বেশি ভালোবাসতেন।

একদিন সারাটি দিন ধরে উপোস। কিছুটা রাত করে গিয়েছি নানার বাড়িতে, পুনু খালার কাছে। টেবিলে আমার এক মামার জন্য খাবার ঢাকা দিয়ে রাখা। খালা আমার মুখ দেখেই বুঝেছেন সারা দিন আমি না খাওয়া। আমার সেই মামা আড্ডাটাড্ডা দিয়ে ফিরে খেতে বসেছেন। পুনু খালা তাকে অনুনয় করে বললেন, ‘ওর জন্য একটু ভাত রাখিস, ভাই।’

আমার সেই মামা কথাটা গ্রাহ্যই করলেন না। নিজে পেট পুরে খেয়ে শুয়ে পড়লেন। তার পাশে শুয়ে আমি সারা রাত খিদের কষ্টে ছটফট করলাম। একদিন কথায় কথায় এই ঘটনা হুমায়ূন ভাইকে বললাম। দখিন হাওয়ার যে ঘরটিতে হুমায়ূন ভাইয়ের মা থাকতেন সেই ঘরে সেদিন আমাদের রাতের আড্ডা বসেছে। হুমায়ূন ভাইয়ের মা গিয়েছেন মিরপুরের বাড়িতে। তাঁকে আমি খালাম্মা বলতাম। আমার ‘নূরজাহান’ উপন্যাসটি তাঁর খুব প্রিয় ছিল। প্রথম পর্ব পড়ে দ্বিতীয় পর্বের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সেই পর্বটি বেরোবার পর আমি তাঁকে পৌঁছে দিয়েছিলাম। তার পর তৃতীয় পর্বও তিনি পড়লেন। পড়ে বললেন, ‘এরকম উপন্যাস আজকাল আর কেউ লেখে না।’

সেই আড্ডায় সেদিন মাজহাররা অনেকেই ছিল। হুমায়ূন ভাইয়ের পাশে বসে সেই অনাহারে থাকা রাতের ঘটনাটা আমি বলছি। একটা সময় তিনি আমাকে জড়িয়ে ধরে শিশুর মতো ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগলেন। আমার মাথায়-পিঠে হাত বুলান আর কাঁদেন। যেন আমার সেই দিনের সেই অনাহারে থাকার কষ্টটি তিনি অনুভব করছেন আর কাঁদতে কাঁদতে মাথায়-পিঠে হাত বুলিয়ে সেই কষ্টের স্মৃতি ভুলে যেতে আমাকে প্রবোধ দিচ্ছেন। আমরা দুজন দুজনকে জড়িয়ে ধরে সেদিন অনেক ক্ষণ কেঁদেছিলাম।

নিজের বইয়ের প্রকাশনা উৎসব তিনি পছন্দ করতেন না বা করতে চাইতেন না। ‘জোছনা ও জননীর গল্প’ বেরোবার পর মাজহাররা একটি প্রকাশনা উৎসবের আয়োজন করল। যেহেতু উপন্যাসটি মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লেখা এবং হুমায়ূন ভাইয়ের বহু খাটাখাটুনির ফসল। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর তখন সেগুনবাগিচায়। সেখানে হবে অনুষ্ঠান। কলকাতা থেকে আমন্ত্রিত হয়ে এলেন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়। বাংলাদেশ থেকে আছেন শামসুর রাহমান, সৈয়দ শামসুল হক, ড. আনিসুজ্জামান ও জাফর ইকবাল। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা কে করবে এ নিয়ে নানা রকম আলোচনা চলছে।

হুমায়ূন ভাই বললেন, যেহেতু উপন্যাস নিয়ে অনুষ্ঠান, এ অনুষ্ঠানের সঞ্চালকও হবে একজন ঔপন্যাসিক। আমার নাম প্রস্তাব করলেন। তখনো শাওনের সঙ্গে হুমায়ূন আহমেদের বিয়ে হয়নি। আলোচনা শেষ হওয়ার পর খালি গলায় শাওন গাইল, ‘মুক্তির মন্দির সোপানতলে, কত প্রাণ হলো বলিদান। লেখা আছে অশ্রুজলে’।

মোহিনী চৌধুরীর লেখা এই গান শুনে উইংসের আড়ালে দাঁড়িয়ে অঝোর ধারায় কাঁদতে লাগলেন হুমায়ূন ভাই। আমি তাঁর হাত ধরে দাঁড়িয়ে আছি।

হুমায়ূন আহমেদ চলে যাওয়ার পর বহুদিন তাঁর কথা ভেবে আমি অশ্রুজলে ভেসেছি।

লেখক : কথাসাতিহ্যিক ও প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে