ডেনমার্ক আওয়ামী লীগ আয়োজিত ২১ অাগস্ট গ্রেনেড হামলার ১১তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক সর্ব ইউরোপিয়ান আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ গনি মুঠোফোনে বলেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট। সময় বিকেল প্রায় ৫টা ২২ মিনিট। তৎকালীন চারদলীয় জোট সরকারের মদতপুষ্টরা শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য একের পর এক গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটিয়েছিল। ওই সরকারের উপমন্ত্রী পিন্টু এই হত্যাকাণ্ডের মূল হোতাদের একজন হিসেবে অভিযুক্ত। কিন্তু এখনো আড়ালে রয়ে গেছেন অন্য খলনায়করা। জিয়া যেমন বঙ্গবন্ধু হত্যাকারীদের পুরস্কৃত করেছিলেন, তেমনি খালেদা জিয়া এসব মূল হোতাদের আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছিলেন। খালেদা ও তারেক জিয়া প্রত্যক্ষভাবে জড়িত এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই।
সভাপতি জাহেদ চৌধুরী বাবু ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আলী লিংকন মোল্লার উপস্থাপনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ড. বিদ্যুৎ বড়ুয়া, সাব্বির আহমেদ মুন্সী, সামি দাস, মঞ্জুর আহমেদ লিমন, হুমায়ুন কবির রানা, বোরহান কবির, যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কামরুল হাসান, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আমির জীবন, ডেনমার্ক ছাত্রলীগের সভাপতি ইফতেখার সম্রাট, সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির নীরু।
আরও উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল আলিম, মুক্তিযোদ্ধা সুলতান মল্লিক, তাইফুর ভুইয়া, শাহাবুদ্দিন ভুইয়া, ইকবাল হোসেন মিঠু , আ ন ম খালেক, সায়ীদ আহমেদ, জামাল আহমেদ, সামি দাস, হুমায়ুন কবির রানা, শাহজালাল পিন্টু, কাওসার আহমেদ সুমন, খাদিজা খাতুন মিনি, সুমি রায়, ডা. অমিত কুমার রায়, ফারুক শরীফ, তায়মুল হোসেন, রশিদ মামুন, মোতালেব ভুইয়া, হিল্লোল বড়ুয়া, আমির হোসেন, ফাহমিদ আল মহিদ, ফরহাদ হোসেন, সোহাব আহমেদ, মাসুদ রানা, রাশেদুল হাসান, দীপঙ্কর পাল, মোহাম্মদ মাইনুদ্দিন, হাসান পিনু, জহির আহমেদ, আয়ুব আলী, নাজিম উদিন, মোহাম্মদ রেজাউল হক, মোস্তাফিজুর রহমান, সুমন দাস, মনির আহমেদ, নাসির রানা, রাইসুল রায়হান, কাজী আলিম, অমিত বড়ুয়া, মোহাম্মদ শাহিদ, মোহাম্মদ বেলাল রুমি সুমন বিশ্বাসসহ আরও অনেকে ।
বিডি-প্রতিদিন/ ২৪ আগস্ট, ২০১৫/ রশিদা