শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫৯, সোমবার, ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬ আপডেট:

তালাকের ভয়ঙ্কর থাবা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে

এনআরবি নিউজ, নিউইয়র্ক থেকে :
অনলাইন ভার্সন
তালাকের ভয়ঙ্কর থাবা যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী বাংলাদেশিদের মধ্যে

প্রবাসে সংসার ভাঙনের পরিস্থিতি গভীর উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। স্বপ্নের দেশে এসে সুন্দর ভবিষ্যৎ এবং সন্তানকে নিরাপদে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করার প্রত্যাশা এভাবেই চুরমার হয়ে যাচ্ছে অনেক বাংলাদেশির। আর অধিকাংশ তালাকের ঘটনায় ঘটছে মামুলি কারণে। অনেক ক্ষেত্রে মা-বাবাকেও দায়ী করা হচ্ছে এহেন ভয়ংকর পরিস্থিতিতে ঠেলে দেয়ার জন্যে। গত এক দশকে যতগুলো তালাকের ঘটনা ঘটেছে, তার সিংহভাগই স্ত্রীর পক্ষ থেকে উদ্ভব হয়। তালাকের পর নিজেদের ভুল ভেঙে যাওয়ায় সামান্য কটি সংসার আবার জোড়া লেগেছে। তবে তালাকপ্রাপ্ত পরিবারের সন্তানেরা কেউই প্রত্যাশিত সাফল্য দেখাতে সক্ষম হয়নি। উত্তর আমেরিকায় বাংলা ভাষার সর্বাধিক প্রচারিত ‘ঠিকানা’ পত্রিকায় অনুসন্ধানী এক প্রতিবেদনে সম্প্রতি বাংলাদেশিদের মধ্যে তালাকের ঘটনা বৃদ্ধির চাঞ্চল্যকর এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। 

এক যুগেরও অধিক সময় ধরে নিউইয়র্কে কর্মরত এটর্নি অশোক কর্মকার বলেন, ‘অনেকে সিটিজেন হবার পর বাংলাদেশে গিয়ে বিয়ে করেন। এরপর স্ত্রী যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর অনেকের সাথে মনোমালিন্য দেখা দেয়। কারণ যে স্বপ্ন দেখতে দেখতে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন, বাস্তবে তার কিয়দংশ দেখতে না পেরে মনোক্ষুন্ন হওয়ায় বেশ কিছু সংসার টিকেনি। আবার এমনও রয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন পাওয়া পর্যন্তই স্বামীর সাথে ছিলেন কেউ কেউ। এরপর চলে গেছেন আপন গন্তব্যে।’ 

অশোক কর্মকার বলেন, ‘অপ্রিয় হলেও সত্য যে, অনেক মা-বাবা নিজেদের স্বার্থে পুত্র-কন্যার সংসারে ভাঙন ধরিয়েছেন। এসব মা-বাবা প্রবাসে আসার পর কারো সাথে কথা বলার সুযোগ পান না। বাইরে একাকী যেতেও পারেন না। অপরদিকে, পুত্র/কন্যাকে দেখেন কঠোর শ্রম দিতে। তারা অনেকেই ভাবেন, কন্যাটি এত পরিশ্রম করছে তার স্বামী আর সংসারের জন্যে। কিন্তু তারা সে অর্থের হিস্যা বা সম্মান পাচ্ছেন না (তাদের ভাবনা অনুযায়ী)। এরপর তারা পর্যায়ক্রমে মেয়েকে এতটাই ক্ষেপিয়ে তোলেন স্বামীর বিরুদ্ধে যে, সংসার ভেঙে যায়। এরপর ওইসব মা-বাবা দেশে নিয়ে মেয়েকে বিয়ে দেন আবারও। বিনিময়ে জামাই পক্ষের কাছে থেকে মোটা অর্থ পান। যদিও এ ধরনের বিয়ের স্থায়িত্ব দ্বিতীয় জামাইয়ের গ্রিনকার্ড পাওয়া পর্যন্তই।’

এটর্নী কর্মকার জানান, বাংলাদেশে অধিকাংশ নারীই গৃহবন্দির মত জীবন-যাপন করেন। পুরুষের ইচ্ছায় তারা চলাফেরা করেন। তেমন একটি পরিবেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর সেই নারীরা ৯১১'এর দাপট দেখাতে চান। প্রথম দিকে তারা এই নম্বর ঘুরিয়ে টেস্ট করার কথা ভাবেন। এরপর মামুলি ব্যাপারেই পুলিশ ডেকে স্বামীকে শায়েস্তা করার কথা ভাবেন। থানা-পুলিশ হবার পর স্বাভাবিকভাবেই স্বামী কম্যুনিটিতে নিগৃহিত হবার শংকায় থাকেন। কেউ কেউ নাক ছিটকায় যে, বউ পিটিয়ে হাজত খেটেছেন। এমন পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতেও অনেক সংসার ভেঙেছে। 

গত ২৫ বছরে দৈনিক গড়ে একটি করে বিয়ে রেজিস্ট্রি করেছেন জ্যাকসন হাইটসের ‘নিউইয়র্ক কাজী অফিস’র ইমাম কাজী কাইয়্যুম। তিনি বলেন, তালাকের সংখ্যা খুব কম। যেগুলোর সংবাদ পাই বা আমার কাছে আসেন, সেগুলোর অধিকাংশই মানসিক বিকারগ্রস্ত বলে মনে হয়েছে। আর ১৫% এর কাছে জেনেছি স্বামীর বিরুদ্ধে যৌন অক্ষমতা এবং ১০% জানিয়েছেন আর্থিক অসামর্থ্যের কথা। নিতান্তই নগণ্যসংখ্যকের সংসার ভেঙেছে পরস্পরের বিরুদ্ধে সন্দেহ আর অবিশ্বাসকে ঘিরে। আর এসব অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগের কারণে মারপিটের উদ্ভব হয়ে হাজতবাসের ঘটনাও রয়েছে বেশ কিছু। 

ইমাম কাইয়্যুম বলেন, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে তালাক হয়ে যাবার ভয়ংকর একটি প্রভাব পড়ে সন্তানের ওপর। অর্থাৎ যে স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশ ছেড়ে আমেরিকায় এসেছেন, তা ভেঙ্গে চুরমার হয়ে যাচ্ছে। এটি সবচেয়ে বড় ক্ষতি। 

প্রায় ১০ বছর যাবত তালাক সংক্রান্ত মামলা-মোকদ্দমা নিয়ে কাজ করছেন ব্যারিস্টার ইসরাত সামী। তিনি বলেন, আমার কাছে যারা এসেছিলেন তাদের প্রায় সকলেই পরস্পরের চরিত্র নিয়ে অভিযোগ করেছেন। অর্থাৎ একজন আরেকজনের অগোচরে অন্য নারী/পুরুষের সাথে সম্পর্ক গড়েছেন। আর এমন অভিযোগ উত্থাপনকারী নারীর প্রায় সকলেই বিয়ের সূত্রে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন। 

ব্যারিস্টার সামী বলেন, আবার এমনও অভিযোগ উঠে যে, স্ত্রীরা নিজের ইচ্ছামত বাসার বাইরে যাবার অনুমতি পাচ্ছেন না। বিশেষ করে, যে সব পরিবারে শ্বশুর-শাশুড়ি বা ননদ-দেবর রয়েছেন, সেখানকার বধূরা এমন পরিস্থিতির পাশাপাশি দৈহিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন বলেও অভিযোগ করা হচ্ছে। ব্যারিস্টার সামী আরও বলেন, দেশ থেকে আসার সময় কন্ডিশনাল গ্রিনকার্ড পান এবং তার মেয়াদ দু’বছর। কোন কোন স্ত্রী দু’বছরের এ বিধির অপেক্ষায় থাকতে চান না। তারা স্বামী এবং অন্য সদস্যদের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অকথ্য অভিযোগ করে পুলিশ ডাকেন। এর জের ধরেই দু’বছরের আগেই সংসার ভেঙে গেছে অনেকের। 

এদিকে, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির সমাজবিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. আলেক্সান্দ্রা কিলেওয়াল্ড পরিচালিত এক গবেষণা জরিপে উদঘাটিত হয়েছে যে, আর্থিক অবস্থা সংসার ভাঙতে প্রভাবিত করে না। এটি হচ্ছে মানসিক অবস্থার নিষ্ঠুর পরিণতি। ১৮ থেকে ৬৫ বছর বয়েসী ৬৩০০ দম্পতির ওপর এ জরিপ চালানো হয় এবং তা প্রকাশ পেয়েছে আগস্ট সংখ্যা ‘আমেরিকান সোস্যালজিক্যাল রিভিউ’তে। ‘মানি, ওয়ার্ক, এ্যান্ড ম্যারিটাল স্ট্যাবিলিটি : এসেসিং চেইঞ্জ ইন দ্য জেন্ডার্ড ডিটার্মিনেন্টস অব ডিভোর্স’ শীর্ষক এ জরিপে অংশগ্রহণকারিদের দু’ভাগে বিভক্ত করা হয়। ১৯৭৪ সালের আগে বিয়ে হওয়া দম্পতি এবং ১৯৭৫ সালের পর বিয়ে হওয়া দম্পতিদের কাছে থেকে প্রাপ্ত তথ্যের পর্যালোচনা করা হয়। সময়, পরিবেশ, পরিস্থিতির কারণেও সংসার ভাঙার নজির পাওয়া গেছে। 
জরিপকারী ড. আলেক্সান্দ্রা বলেন, ‘আমার সাধারণ পরামর্শ হচ্ছে, আর্থিক ব্যাপারটি কোনভাবেই প্রভাব ফেলে না সংসার ভাঙা আর না ভাঙার ওপর। এর পরিবর্তে দম্পতির পেইড অথবা আনপেইড ওয়ার্কের (কাজ করে কত অর্জিত হলো) প্রসঙ্গ তালাকের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে। 

জরিপে দেখা যায়, ১৯৭৫ সালের আগে বিয়ে হওয়া দম্পতির মধ্যে স্ত্রীদের গৃহবধূ হিসেবে বাসায় কাজকর্ম করার প্রবণতাই বেশী। এ সময়ের দম্পতির মধ্যে তালাকের ঘটনা তুলনামূলকভাবে কম। অপরদিকে, অতি সম্প্রতি বিয়ে হওয়া গৃহিনীর মধ্যে শুধু বাসায় কাজের প্রতি আগ্রহ কম। তবে তারা স্বামী-স্ত্রী মিলে ভাগাভাগী করে কাজে বেশি আগ্রহী। যদিও বাসায় কাজের প্রায় ৭০% করছেন গৃহবধূরাই। জরিপে আরও উদঘাটিত হয় যে, সনাতনী ধ্যান-ধারণার ঊর্ধ্বে উঠছেন পুরুষরা। স্ত্রীর অনেক কাজেই তারা পাশে থাকার চেষ্টা করছেন। 

জরিপে আরও দেখা যায়, ১৯৭৪ সালের পর বিবাহিতদের মধ্যে যারা ফুলটাইম চাকরি করেন না কিংবা ঘর-কাজেও অংশীদার হতে চান না, তাদের ভাগ্যে তালাকের নোটিশ বেশি আসছে। এ শ্রেণির দম্পতির মধ্যে স্বামীর ফুলটাইম চাকরিকেই একমাত্র অবলম্বন মনে করা হচ্ছে বিয়ে টিকিয়ে রাখার ক্ষেত্রে। তবে, যে সব পুরুষের ফুলটাইম চাকরি নেই, তাদের সংসার ঝুঁকিতে থাকে।

এ জরিপে মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিয়ে ভাঙার ক্ষেত্রে আরেকটি বিষয় উদঘাটিত হয়েছে।  তা হচ্ছে ইমিগ্রেশনের ফায়দা এবং ফেডারেল অনুদান। নির্যতিনের শিকার নারীরা খুব দ্রুত গ্রিনকার্ড পেয়ে থাকেন। একইসাথে তারা গৃহায়ণের সুযোগও পান। রয়েছে ফুডস্ট্যাম্পের ব্যবস্থা। এসব ব্যবস্থা থাকায় অনেক নারী মামুলি কারণেই তালাকের মত চরম পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। 


বিডি-প্রতিদিন/ ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৬/ আফরোজ

এই বিভাগের আরও খবর
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়