শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৯, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

বাংলাদেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী জয়-ই কি কানাডার ব্যবসায়ী তারেক রানা!

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের শীর্ষ সন্ত্রাসী জয়-ই কি কানাডার ব্যবসায়ী তারেক রানা!

দুইজনের মধ্যে কী ভীষণ মিল! নামে, ছবিতে, শরীরী চিহ্নে, বাবার নাম,  জন্মতারিখ এমনকি স্ত্রীর নাম- সব কিছুতেই আশ্চর্য রকমের মিল। শুধু তা-ই নয়, দু’জনেরই দুই পায়ে অস্ত্রোপচার হয়েছে।

কিন্তু তারেক রানার দাবি, তিনি কিছুতেই খন্দকার তানভির ইসলাম ওরফে জয় নন! 

তার দাবি, বাংলাদেশের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড ডন’ তানভিরের সঙ্গে তার এত্ত মিল তাকে অস্বস্তিতে ফেলছে।

কিন্তু ভারতের কলকাতা থেকে গিয়ে ২০১৪ সাল থেকে তিনি যে দেশে বসবাস করছিলেন, সেই কানাডা থেকেও পালিয়ে গেছেন রানা। বর্তমানে ‘লাপাত্তা’ তিনি!

ফলে বাংলাদেশ-ভারত-কানাডার গোয়েন্দাদের পাশাপাশি ইন্টারপোলও নিশ্চিত, তাদের জারি করা ‘রেড কর্নার নোটিস’ যার বিরুদ্ধে, সেই খন্দকার তানভির ইসলাম এবং কানাডার উদ্যোক্তা তারেক রানা আসলে একই ব্যক্তি।

কে এই খন্দকার তানভির ইসলাম ওরফে জয়? কে-ই বা তারেক রানা?

তানভির ইসলাম জয় বাংলাদেশে কয়েক ডজন খুন, চাঁদাবাজি ও অপহরণের মামলায় অভিযুক্ত। ২০০৫ সালে বাংলাদেশের অনুরোধে ইন্টারপোল ‘রেড কর্নার নোটিস’ জারি করে তার বিরুদ্ধে। 

বাংলাদেশ পুলিশ জানায়, সেই সময়েই তারা জয়ের মাথার দাম ঘোষণা করেছিল ৫০ হাজার টাকা। বাংলাদেশের কুখ্যাত সেভেন স্টার গ্যাংয়ের প্রধান ছিল জয়।

ঢাকার ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে মোটা অংকের চাঁদা আদায় করত ‘সেভেন স্টার গ্যাং’। টাকা না দিলে খুনও করতে পিছপা হত না তারা।

বাংলাদেশ পুলিশের দাবি, ২০০৬ সালের ১৪ মে বিদেশে কাজের জন্য বাংলাদেশি শ্রমিকদের নিয়ে যাওয়া সংস্থা ‘তুর্কি অ্যাসোসিয়েট’-এর মালিককে ৮ লাখ মার্কিন ডলার চেয়ে ফোন করে জয়।

টাকা না দেওয়ায় ওই সংস্থার অফিসে ঢুকে ৬ জনকে গুলি করে খুন করে জয়ের লোকজন। জয় তখন সিঙ্গাপুর থেকে ফোন করে টাকা চেয়েছিল বলে বাংলাদেশ পুলিশের দাবি।

এ রকম একের পর এক খুনের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। ঢাকা পুলিশের দাবি, এখনও শহরের বুকে জয়ের দলবল চাঁদা তোলে একই রকমভাবে। ৫ কোটি পর্যন্ত চাঁদা চায় জয়ের গ্যাং! এক সময়ে নিজেকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ছেলে হিসাবেও পরিচয় দিত সে! কিন্তু, জয়কে সেই সময় কেউ ধরতে পারেনি।

এর পরের ঘটনা ভারতের কলকাতায়। সেটা ২০০৭ সাল। বাগুইআটির চীনার পার্কের একটি বাড়ি থেকে জয়কে গ্রেফতার করে সেখানকার সিআইডি। 

দেখা যায়, ভোল বদলে তারেক রানা নামে সে গা ঢাকা দিয়েছিল বাগুইআটির ওই ভাড়াবাড়িতে। ভুয়া নথির মাধ্যমে তারেক রানা নামে সে তত দিনে ভারতীয় পাসপোর্ট থেকে শুরু করে ড্রাইভিং লাইসেন্স— সবই জোগাড় করে ফেলেছে।

কলকাতায় তখন তার পরিচয় ‘জি ফ্যাশন’ নামে একটি পোশাক সংস্থার মালিক! ভারতীয় সিআইডি তার বিরুদ্ধে পাঁচটি আলাদা আলাদা মামলা রুজু করে। সেই সময় সিআইডির ডিআইজি (অপারেশনস) ছিলেন সিআইডির বর্তমান এডিজি রাজীব কুমার। তার নেতৃত্বেই তৈরি হয় স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ। তারাই গ্রেফতার করে জয়কে। 

এই মামলাগুলো যখন চলছে, তখনই জয়কে ফেরত পেতে ভারতকে চিঠি দেয় বাংলাদেশ। সেই সময়ে স্পেশাল অপারেশন গ্রুপের এক গুরুত্বপূর্ণ সদস্য জানান, ওই প্রত্যর্পণ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হওয়ার আগেই জামিন পেয়ে যায় জয়। তার পর প্রায় কর্পূরের মতো সে কলকাতার বুক থেকে উধাও হয়ে যায়।

এর পর জয়ের আর কোনও ‘খোঁজ’ পাওয়া যায়নি।

কানাডার অভিবাসন দফতর সূত্রে জানা গেছে, ২০১১ সালে পর্যটক ভিসা নিয়ে সে দেশে তারেক রানা নামে এক ব্যক্তি যান। সেই তারেক রানাকেই ২০১৪ সালে কানাডার অভিবাসন দফতর ১০ বছরের ভিসা দেয়। তখন থেকেই তিনি সেখানে আছেন। ইতোমধ্যে কলকাতা থেকে কয়েক হাজার কিলোমিটার দূরে কানাডার টরোন্টোর শহরতলি আয়াক্সে ওই ‘ভারতীয়ের’ নাম একজন সফল ব্যবসায়ী হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

তারেকের দাবি, তার জন্ম থেকে বড় হওয়া— সবটাই কলকাতায়। আয়াক্সের অভিজাত এলাকায় তার ‘এসজে ৭১’ সংস্থার বিশাল অফিস রয়েছে। নিয়মিত তাকে সেখানকার ক্ষমতাশালী রাজনীতিবিদদের সঙ্গে দেখা যায়। বিভিন্ন সেবা প্রতিষ্ঠানকে নিয়মিত মোটা অংকের অর্থসাহায্য করেন তিনি। এমনকি সেখানকার রাজনৈতিক দলগুলোর তহবিলেও দেন মোটা অংকের চাঁদা। 

স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে তারেককে একজন উদ্যোক্তা হিসেবেও বর্ণনা করা হয়। কারণ হিসেবে বলা হয়, তিনি সে দেশে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন, এনেছেন বিনিয়োগও।

কলকাতার উদ্যোক্তা হিসেবে আয়াক্সে থাকা তারেক রানার সঙ্গে কলকাতায় গ্রেফতার হওয়া বাংলাদেশি ডনের একের পর এক সাদৃশ্য খুঁজে পান কানাডার পুলিশ কর্মকর্তারাও। ২০১১ সালে প্রথম বার কানাডা যান তারেক রানা। ২০১৪ সালে তৈরি করেন সম্পত্তি কেনাবেচার ‘এসজে ৭১’ সংস্থা। সম্প্রতি ‘এসজে ৭১’-এর ডিরেক্টর তারেক রানার সঙ্গে বাংলাদেশের ‘মোস্ট ওয়ান্টেড ডন’ তানভিরের সঙ্গে সব রকম মিল খুঁজে পেয়েছে কানাডা পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ। কী রকম? গোয়েন্দারা নির্দিষ্টভাবে কয়েকটি পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন—

১। ২০০৫ সালে খন্দকার তানভির ইসলাম ওরফে জয়ের যে ছবি ইন্টারপোলের রেড কর্নার নোটিসে রয়েছে, তার সঙ্গে ২০০৭ সালে কলকাতায় গ্রেফতার হওয়া জয়ের ছবি এবং তারেক রানার সাম্প্রতিক ছবিতে সাদৃশ্য রয়েছে।

২। খন্দকার তানভিরের বাবার নাম এবং তারেক রানার বাবার নাম একই— খন্দকার নজরুল ইসলাম।

৩। তাদের দু’জনের জন্মসালও এক, ১৯৬৭

৪। উভয়েরই দুইপায়ে অস্ত্রোপচার হয়েছে। তার চিহ্নও দু’জনের শরীরেই রয়েছে।

৫. এছাড়াও পাসপোর্টে তাদের দু’জনের স্ত্রীর নামও একই বলে জানা গেছে (সূত্র: গ্লোবাল নিউজ)

শুধু কানাডার অভিবাসন দফতর নয়, সিআইডির কর্মকর্তারা, যারা জয়কে ২০০৭ সালে কলকাতায় গ্রেফতার করেছিলেন, তারাও কানাডার তারেক রানার ছবি দেখে এক মুহূর্তে চিনতে পারছেন। তারা নিশ্চিত, বাংলাদেশের কুখ্যাত ডন খন্দকার তানভির ইসলামই আসলে এই তারেক রানা।

সিআইডি যখন জয়কে চীনার পার্ক থেকে গ্রেফতার করে, তখন সে বাড়িতে শয্যাশায়ী অবস্থায় ছিল। গ্রেফতারের কয়েক দিন আগে বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার অস্ত্রোপচার হয়। সে কারণে তাই জয়ের গ্রেফতারির পর এমআর বাঙুল হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য তাকে ভর্তি করেছিল সিআইডি। কানাডার অভিবাসন দফতরের কাছে ভারতীয় হিসেবে পরিচয় দেওয়া তারেক রানার ফাইলেও রয়েছে পায়ের অস্ত্রোপচারের তথ্য।

আর এখানেই প্রশ্ন উঠছে, জয়ের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুর, কসবা, দমদম, তিলজলা এবং কাঁকসা থানায় পাঁচটি মামলা থাকার পরও সে কীভাবে জামিন পেল? জামিন পাওয়ার পর কীভাবেই বা দেশ ছেড়ে পালাল? জবাব দিতে চাননি সিআইডির কর্মকর্তারা।

তবে তাদের একজন শুধু ইঙ্গিত দিয়েছেন, “কানাডাতে ঠিক যেভাবে প্রভাবশালীদের সঙ্গে ওঠাবসা করে উদ্যোক্তা হয়ে উঠেছিল জয় ওরফে তারেক রানা, ঠিক সেই মন্ত্রেই এই কলকাতা  ছেড়েছিল বাংলাদেশের ‘দাউদ ইব্রাহিম’ খ্যাত এই জয়।”

তারেক রানা কী বলছেন এ বিষয়ে? কানাডার এই উদ্যোক্তা প্রথমে এ বিষয়ে কোনও কথা বলতেই রাজি হননি। তার সঙ্গে সংবাদকর্মীর শেষ বার কথা হয় গত অক্টোবরে, তখনও তিনি কানাডাতে। তখন বলেছিলেন, “সম্প্রতি এটা আমারও অস্বস্তির কারণ হয়ে উঠেছে। ওই অপরাধীর সঙ্গে আমার মুখের অদ্ভূত সাদৃশ্য রয়েছে। এখানকার পুলিশ আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে।”

একই সঙ্গে তিনি দাবি করেছিলেন, “তবে, আমি তানভির ইসলাম জয় নামে কাউকে চিনি না।”

তাকে কি কখনও কলকাতায় গ্রেফতার করা হয়েছিল? তারেক দাবি করেন, তার জীবনে কখনও কোনও অপরাধের সঙ্গে যোগ ছিল না। ফলে গ্রেফতারের প্রশ্নই নেই বলে জানিয়েছিলেন কানাডার ওই উদ্যোক্তা। তা হলে কলকাতা হাইকোর্টে ২০০৭ সালের অগস্ট মাসে খন্দকার তানভির ইসলাম জয় ওরফে তারেক রানা (সিআরআর ২৮৮৭/২০০৭) হিসাবে তিনি কেন তার বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতে চলা মামলা খারিজ করার আবেদন জানিয়েছিলেন? সেখানে তো তারেক রানার সঙ্গে মোস্ট ওয়ান্টেড খন্দকার তানভির ইসলাম জয় নামটি তিনি ব্যবহার করেছিলেন। কেন? 

এসব প্রশ্নের কোনও জবাব অক্টোবরের ওই কথোপকথনের সময়ে তারেক দেননি। তাকে এটাও সেই সময় জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, ওই মামলার নথি থেকে হদিস মিলেছে, তারেকের যে ভারতীয় পাসপোর্ট (এফ ১১১৫১৩৪) তা আসলে ভুয়া নথি দিয়ে বানিয়েছিল জয়— সিআইডি আদালতে তেমনটাই জানিয়েছিল। এবারও নিরুত্তর ছিলেন তারেক। আর সিআইডি বলছে, ওই ভুয়া পাসপোর্ট ব্যবহার করেই তারেক রানা কানাডা যাওয়ার জন্য ১০ বছরের ভিসা পেয়েছিলেন!

অক্টোবরে তারেকের সঙ্গে যে দিন কথা হয়, তার কয়েক দিনের মধ্যেই কানাডার অভিবাসন দফতর একাধিকবার তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এরপর হঠাৎ করেই অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহ তিনি ‘উধাও’ হয়ে যান।

কানাডায় তার পরিচিতদের তারেক জানিয়েছিলেন, তিনি কলকাতায় যাচ্ছেন। ২৮ নভেম্বরের মধ্যে তিনি ফিরবেন আয়াক্সে। ডিসেম্বরের ৬ তারিখ পর্যন্ত তিনি কানাডায় ফেরেননি। তিনি কোথায় আছেন জানতে তারেকের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। 

তবে ওই মোবাইল নম্বরের সূত্র ধরে বাংলাদেশ পুলিশের দাবি, তারেক রানা বর্তমানে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে রয়েছেন। 

কানাডা পুলিশ জানিয়েছে, তার আয়াক্সের অফিস তালাবদ্ধ। পাওনাদাররা টাকা না পেয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন।

উঠে আসা তথ্যপ্রমাণ থেকে স্পষ্ট, কানাডার হোমরাচোমরাদের সঙ্গে নিয়মিত ওঠাবসা করা তারেকই জয়ের আর এক নতুন ‘অবতার’। যেমন কলকাতায় তার ‘অবতার’ ছিল পোশাক সংস্থার মালিক। কানাডায় তার ‘অবতার’  এসজে ৭১-এর ডিরেক্টর। সম্প্রতি কানাডার একটি শহরে পুর প্রশাসনের কাছ থেকে পুরস্কারও পেয়েছেন তারেক।

তবে শত চেষ্টা করেও তারেকের পক্ষে সম্ভব হয়নি জয়ের সঙ্গে মিলগুলোকে মুছে ফেলা। ডন থেকে উদ্যোক্তা হয়ে উঠলেও গোয়েন্দা চোখের আড়ালে যাওয়া যেমন সম্ভব হয়নি, তেমনই ফেরার হয়ে নিজেকে লুকানোও ক্রমশ মুশকিল হয়ে পড়ছে তার। অক্টোবরের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকেই তার মোবাইল নিষ্ক্রিয়। ইমেইলও অকার্যকর। আর সেখানেই প্রশ্নটা উঠছে, তারেক যদি মোস্ট ওয়ান্টেড জয় না-ই হন, তবে নিজের এত বড় ব্যবসা ফেলে কেন উধাও হয়ে গেলেন! 

(গ্লোবাল নিউজ ও আনন্দবাজার অবলম্বনে  আবুল কালাম)

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে এক্সআইইউবিয়ানদের বর্ণিল নববর্ষ উদযাপন
সিডনিতে এক্সআইইউবিয়ানদের বর্ণিল নববর্ষ উদযাপন
সিডনিতে জগন্নাথ হল অ‍্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বাংলা বর্ষবরণের আয়োজন
সিডনিতে জগন্নাথ হল অ‍্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের বাংলা বর্ষবরণের আয়োজন
সর্বশেষ খবর
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে জলকেলিতে মাতোয়ারা তরুণ-তরুণীরা
পাহাড়ে জলকেলিতে মাতোয়ারা তরুণ-তরুণীরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ
নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নে প্রধান উপদেষ্টার তাগিদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা