শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৬, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৭

কৃষি শিক্ষা ও গবেষণায় সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

খসরু মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন:
অনলাইন ভার্সন
কৃষি শিক্ষা ও গবেষণায় সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

কৃষি ও কৃষকদের উন্নয়নকে প্রাধান্য দিয়ে ক্ষুধা ও দারিদ্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে নানাবিধ প্রতিকূলতার মধ্যেই আর্ন্তজাতিক মানসম্পন্ন শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালনার পাশাপাশি কৃষি ক্ষেত্রে বাস্তব লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবন করে চলছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়(সিকৃবি)। 

বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষ শিক্ষক ও গবেষকগণ শীতকালের ফসল গ্রীষ্মকালে চাষ করার পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। মাছ, সবজি ও কবুতর একসাথে পালন করার একোয়াফোনিক্স পদ্ধতি উদ্ভাবন করেছেন। যা ব্যবহারের মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রতিকূলতা মোকাবেলা সম্ভব হবে উপকূলীয় অঞ্চলের চাষীদের। 

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সিস্টেম (সাউরেস) দেশের চাহিদা,বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রজ্ঞা ও মেধার সঙ্গে সঙ্গতি রেখে ১২৮ টি গবেষণা প্রকল্প সমাপ্ত করেছে।  

ইতোমধ্যে উদ্যানতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. মো. শহীদুল ইসলাম সারা বছর চাষোপযোগী সিকৃবি সিম-১ এবং সিকৃবি সিম-২ নামে দু’টি সিমের জাত উদ্ভাবন করেছেন। 

এছাড়া ক্যাপসিকাম ও ব্রোকল্রি লাগসই চাষ প্রযুক্তিসহ টমেটোর উচ্চতাপ সহিষ্ণু দু’টি জাত উদ্ভাবন করেছেন যা মুক্তায়নের অপেক্ষায় আছে। তরুণ বিজ্ঞানী সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাখাওয়াত হোসেন মাছের ফাংশনাল ফিড উন্নয়ন সম্পর্কিত গবেষণা কাজ শেষ করেছেন। 

ফাংশনাল ফিড ব্যবহারের ফলে মাছের পুষ্টি চাহিদা পূরণের পাশাপাশি রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ মাছের সামগ্রিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

মৃত্তিকা বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবুল কাশেম, মাইক্রোবায়োলজি ও ইমিউনোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আবু বকর সিদ্দিক এবং উপকূলীয় ও সামুদ্রিক মাৎস্যবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল ইসলাম বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলে সুষম সারের ব্যবহার, উচ্চফলনশীল  বোরো ধানের চারা, উন্নত কৃষি প্রযুক্তি এবং বিভিন্ন ধরনের সেচ পদ্ধতি প্রয়োগ করে বোরো ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধিসহ হাওর অঞ্চলের জলাশয়ে অধিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, স্বল্প গভীরতায় সহনশীল, উচ্চ পুষ্টিগুণ সম্পন্ন এবং উচ্চ বাজারমূল্যে দ্রুত বর্ধনশীল মাছের চাষাবাদ পদ্ধতি নিয়ে কাজ করছেন।

ফার্মাকোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. মো. ছিদ্দিকুল ইসলাম হাঁস-মুরগি, ছাগল, গিনিপিগ ও ইঁদুরের উপর আর্সেনিকের প্রভাব ও তার প্রতিরোধের প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন যা মানবদেহে আর্সেনিক প্রভাবে সৃষ্ট রোগের প্রতিরোধে সক্ষম। 

ছাগলের ব্যাকটরিয়াজনিত রোগ এন্টারোটক্সিমিয়ার প্রতিষেধক টিকা উদ্ভাবন করেছেন মাইক্রোবায়োলজি ও ইমিউনোলজি বিভাগের প্রফেসর ড. এটিএম মাহবুব-ই-ইলাহী। যা দেশি জাতের কালো ছাগলের আকস্মিক মৃত্যুরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। 

ফসল উদ্ভিদ বিজ্ঞান ও চা উৎপাদন প্রযুক্তি বিভাগের প্রফেসর ড. এ.এফ.এম সাইফুল ইসলাম মিষ্টি আলু ও ঢ়েঁড়সের লাগসই চাষ প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন। 

কৃষিতত্ত্ব ও হাওর কৃষি বিভাগের প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় বিশ্বাস স্থানীয় প্রজাতির সুগন্ধি চাল উৎপাদন বৃদ্ধির বিষয়ে গবেষণা করছেন। 

এছাড়াও মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের প্রফেসর ড. মৃত্যুঞ্জয় কুন্ড ও সহযোগী অধ্যাপক ড. নির্মল চন্দ্র রায় হাওর অঞ্চলের জীববৈচিত্র্য রক্ষাসহ জেলেদের জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন।

এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃতি শিক্ষার্থী ও দক্ষ শিক্ষকগণ শিক্ষা ও গবেষণায় অবদানের জন্য রাষ্টপতি ও প্রধানমন্ত্রি স্বর্ণপদকসহ পদক প্রাপ্ত হয়েছেন। প্রাণিসম্পদ বিষয়ে শিক্ষা ও গবেষণার জন্য বাংলাদেশ একাডেমি অব এগ্রিকালচার কর্তৃক গোল্ড মেডেল পুরস্কার পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মো. গোলাম শাহি আলম । 

ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস অনুষদের প্রফেসর ড. মোঃ মাছুদুর রহমান যক্ষা রোগের মলিকুলার ডায়াগনস্টিক পদ্ধতি আবিষ্কার করায় বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সেরা গবেষক হিসেবে পুরস্কার লাভসহ ভারতের ভেনাস ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন কর্তৃক আউটস্ট্যান্ডিং সায়েন্টিস্ট অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন।

নবায়ন যোগ্য জীবাশ্ম জ্বালানী বিষয়ে গবেষণার জন্য সহযোগী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ রাশেদ আল মামুন সেরা গবেষক হিসেবে ওআইসি দেশসমূহের প্রাতিষ্ঠানিক কিংডম অব সৌদি এরাবিয়া পুরস্কার লাভ করেছেন।

উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সামগ্রিক কৃষি ব্যবস্থাকে উন্নত করতে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় একটি সম্ভাবনার নাম। সিলেটের লালচে মাটির গুণগত মান দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে ভিন্নতর। আবার বৃহত্তর সিলেটে রয়েছে হাজার হাজার একর অনাবাদি উঁচু-নিচু পাহাড়ি অসমতল ভূমি। আছে হাওর নামের বিস্তীর্ণ জলাশয়। অপার সম্ভাবনাময় এসব প্রাকৃতিক সম্পদ গবেষণার মাধ্যমে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার আওতায় আনার জন্য ইতিমধ্যে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬টি অনুষদ সাফল্যের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদ এবং মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদ থেকে গ্র্যাজুয়েট হিসেবে ৬টি করে ১২টি ব্যাচ বের হয়েছে। ভেটেরিনারি, এনিম্যাল ও বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস অনুষদ থেকে  ১৮টি ব্যাচ বেরিয়ে গেছে।  কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ থেকে বের হয়েছে ৪টি ব্যাচ এবং কৃষি প্রকৌশল ও কারিগরি অনুষদ থেকে বের হয়েছে ২ টি ব্যাচ। এরা সবাই এখন স্ব-স্ব ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখ উজ্জ্বল করার পাশাপাশি বাংলাদেশের কৃষির উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। 

নিত্য নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন ও জাতির কল্যাণে হস্তান্তরেরে উদ্দেশ্যে ৬ টি অনুষদের ৪৭ টি বিভাগে বর্তমানে ২০০০ এর অধিক দেশী-বিদেশী শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত আছে। 

সিকৃবির ভিসি প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম শাহি আলম বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে সেমিস্টার পদ্ধতিতে শিক্ষা দানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট দিনে পরীক্ষা সম্পন্ন করা হচ্ছে। এছাড়া ক্যাম্পাসের শিক্ষার মনোরম পরিবেশ রাজনীতি ও সন্ত্রাসমুক্ত হওয়ায় সাম্প্রতিক সময়ে একদিনের জন্যও ক্যাম্পাস অনির্ধারিত বন্ধ থাকেনি। সেশনজট মুক্ত এ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষা ও গবেষণার উন্নতমান দিন দিন আর্কষণ করছে দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের। ফলে দিন দিন বেড়ে চলছে ক্যাম্পাসে মেধাবীদের কোলাহল, পাশাপাশি বিদেশী শিক্ষার্থীর সংখ্যাও বাড়ছে। 

কৃষিই কৃষ্টি’ কৃষিই ঐতিহ্য ও প্রাচুর্য্যের সম্ভার। কৃষির সমৃদ্ধিই বাংলাদেশের সমৃদ্ধি, কৃষি এদেশের অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি। উন্নত মান সম্পন্ন উচ্চতর কৃষি শিক্ষা ও গবেষণা ব্যবস্থা নিশ্চয়তা বিধানের মাধ্যমে দেশের কৃষি উন্নয়নে গুরু দায়িত্ব বহনে সক্ষম তাত্ত্বিক ও ব্যবহারিক জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ কৃষিবিদ, কৃষিবিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদ তৈরি করার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে ২০০৬ সালে দেশের উত্তরপূর্ব কোণে প্রকৃতির এক অপরূপ লীলাভূমি সিলেট শহরে ছোট বড় টিলা বেষ্টিত ছায়াসুনিবিড় প্রাকৃতিক মনোরম পরিবেশে প্রতিষ্ঠিত সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

আজ কৃষি শিক্ষা ও গবেষণার দিশারীতে পরিণত হয়েছে। আধুনিক কৃষি শিক্ষা ও প্রায়োগিক গবেষণায় সুযোগ বৃদ্ধির মাধ্যমে কৃষি উন্নয়নে দক্ষ জনবল সৃষ্টি, দেশের ক্রমবর্ধমান জনগনের খাদ্যে চাহিদা পূরণ, কৃষি ব্যবস্থায় প্রায়োগিক কৃষি শিক্ষার ব্যবহার, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন ও দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কান্ডারির ভূমিকা পালন করছে সিকৃবি।

বিশ্ববিদ্যালয়টি ছোট বড় টিলা বেষ্টিত ৫০ একরের উপর অবস্থিত, যা একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য খুবই অপ্রতুল। সীমিত সুযোগ সুবিধার মধ্যেই পূর্ণ উদ্যমে চলছে শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম। বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে প্রতিকূল আবহাওয়া ও পরিবেশে উৎপাদনক্ষম নতুন নতুন কৃষি গবেষণা, প্রযুক্তি ও প্রকরন উদ্ভাবন এবং জাত সৃষ্টির মাধ্যমে সিকৃবির শিক্ষক ও গবেষকরা হাওর-বাওড়, জলাশয় যা মাৎস্য উৎপাদনের জন্য উপযোগী এবং ফসল উৎপাদনের জন্য অবারিত ও পতিত জমি ব্যবহার করে তাদের লব্ধ জ্ঞানের মাধ্যমে কৃষি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও গবেষণা দ্বারা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে মূল ভূমিকা পালন করছে।

এ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বিভিন্ন বিদেশী বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভিন্ন আর্ন্তজাতিক সংস্থার সাথে শিক্ষা ও গবেষণা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার ফলে শিক্ষার্থীসহ শিক্ষক ও গবেষকগণ দেশে ও বিদেশে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত করতে পারছেন। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা গবেষণা ও ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়ন এগিয়ে চলছে। কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী ভবন, ভেটেরিনারি ক্লিনিক্স, ক্যাফেটেরিয়া ভবন, দ্বিতীয় ছাত্রী হল, পঞ্চম ছাত্র হল, ও কেন্দ্রীয় অডিটরিয়াম, কৃষি অর্থনীতি ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদ ভবনের নির্মান কাজ চলমান রয়েছে। 

নবীনতম এ বিশ্ববিদ্যালয়টি দেশের দ্বিতীয় পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় হলেও জমি স্বল্পতায় খামার ব্যবস্থাপনা অপ্রতুল হওয়ায় শিক্ষার্থীদের শিক্ষা ও গবেষণা কার্যক্রম ব্যহত হচ্ছে। প্রয়োজনের তুলনায় আধুনিক যন্ত্রপাতির অভাবে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রায়োগিক শিক্ষার যথাযথ ব্যবহার করতে পারছে না। অথচ বিশ্ববিদ্যালেয়ের পার্শ্ববর্তী সরকারি ছাগল উন্নয়ন খামার, জেলা দুগ্ধ খামার এ বিশ্ববিদ্যালয়ের আওতাভূক্ত করা হলে সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে গবেষণা ও উৎপাদন আরও বেগবান করা সম্ভব হবে। 

এ প্রসঙ্গে ভিসি প্রফেসর ড. মোঃ গোলাম শাহি আলম বলেন, শিক্ষার্থীদের গবেষণাগার, শ্রেণীকক্ষ ও আবাসিক ব্যবস্থার জন্য সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে তিনটি একাডেমিক ভবন, শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীদের আবাসিক সুবিধা প্রদানের নিমিত্তে বিভিন্ন স্থাপনা, হেলথ কেয়ার সেন্টার, জিমনেশিয়াম, সেন্ট্রাল ল্যাবরেটরি, পরীক্ষার হল, মৎস্য খামার, আসবাবপত্র, আইসিটিসহ যন্ত্রপাতির সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা সম্ভব হবে।

লেখক : উপ পরিচালক, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডিপ্রতিদিন/ ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৭/ ই জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
রাবিতে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
রাবিতে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ
স্মৃতি আর উচ্ছ্বাসে ভরে গেল স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির অ্যালামনাই মিট অ্যান্ড গ্রিট
স্মৃতি আর উচ্ছ্বাসে ভরে গেল স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির অ্যালামনাই মিট অ্যান্ড গ্রিট
রাবি ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, উপস্থিতি ৮৮ শতাংশ
রাবি ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত, উপস্থিতি ৮৮ শতাংশ
রাবির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নে ভুল
রাবির ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্নে ভুল
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের দায়িত্বে আমিনুল আক্তার
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারের দায়িত্বে আমিনুল আক্তার
ঢাবি মার্কেটিং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন
ঢাবি মার্কেটিং অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন
গোপালগঞ্জে সমন্বয়ক ও ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতার উপর হামলা
গোপালগঞ্জে সমন্বয়ক ও ছাত্র অধিকার পরিষদের দুই নেতার উপর হামলা
রাবিতে 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসন প্রতি লড়ছে ৫১ ভর্তিচ্ছু
রাবিতে 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু, আসন প্রতি লড়ছে ৫১ ভর্তিচ্ছু
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি আজ
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি আজ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে