শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:২০, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি, ২০২৫

ডানা থাকলেই পাখি হয় না

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
ডানা থাকলেই পাখি হয় না

নামে যা-ই হোক কামে ভালো হওয়াটাই আসল। এ রকম বুুলি আওড়ানো মজাদার বটে। তবে তলে তলে আমরা নামের কাঙাল। নাম শুনতে শ্রোতার কান কতটা সুখ অনুভব করবে সে চিন্তা থেকে জন্মদাতা ও জন্মদাত্রী ভেবেচিন্তে, পরামর্শ বুদ্ধির আশ্রয় নিয়ে সন্তানের নাম রাখেন। অনেক ক্ষেত্রে নবজাতকের বাবা-মা নামকরণের ভার ডানা থাকলেই পাখি হয় নাতাঁদের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীর ওপর চাপিয়ে দেন। সংঘ-সংস্থা-প্রতিষ্ঠান বা আন্দোলনের যেসব নাম হয় তা স্থির করেন মূলমাথা, যাকে ইংরেজিতে কয় মাস্টারমাইন্ড।

নামের প্রতি মুগ্ধতা বা বিরূপতা সম্বন্ধীয় নানা কেচ্ছা আছে যার কতকাংশ সত্য, বহুলাংশ কল্পনাপ্রসূত। আমার বাল্যসখা হেলালউদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম নিজ নামের ওপর ছিল খুবই বিরক্ত। তার বাবা শামসুল ইসলাম ছিলেন রেলওয়ের মধ্যস্তরের কর্মকর্তা। সততা, ভদ্রতা ও পরোপকারের জন্য সুনাম অর্জন করেছিলেন। চাকরির কাজে ঢাকায় এলে কমলাপুরে রেলওয়ে রেস্ট হাউসে উঠতেন এবং জ্যেষ্ঠপুত্র সরকারি অডিট ব্যুরোর নন-গেজেটেড কর্মকর্তা হেলালকে সেখানে ডাকতেন। হেলালের সঙ্গে শাজাহানপুরে চারতলা একটি বাড়ির ফ্ল্যাটে পাঁচ বন্ধুর হাতে গড়া মেসে বাস করতাম বলে পিতা-পুত্র সাক্ষাৎকারের প্রতিবেদন সহজেই পেয়ে যেতাম। একবার তো হেলাল জোর করেই আমায় রেস্ট হাউসে নিয়ে গেল।

‘আসলামুআলাইকুম! খালু সাব ভালো আছেন?’ বলামাত্রই সংবাদপত্র পাঠরত হেলালের বাবা চমকে ওঠে আমার দিকে তাকিয়ে গমগম কণ্ঠে বলেন, ‘ওয়ালাইকুম আসসালাম! আছি বাবাজি, আল্লার রহমতে ভালোই আছি। আরও ভালো থাকতাম যদি আমার হেলাল বিসিএস দিয়া পাস কইরা একখান ইমপ্রেসিভ গভর্নমেন্ট জব জোগাড় কইত্তে পাইত্তো।’ হেলাল বলে, ‘আব্বা! একস্ট্রা কথা কন কিয়েল্লাই? হ্যাতে কি আপনারে আরও ক্যামনে ভালো থাকবেন, জিগাইছিল? হ্যাতে তো নন-গভর্নমেন্ট জব করে। বেতন আমার তুনো বেশি, হ্যাতার লাইফ কি ডুম্ড হয়ে গেছে?’

‘তোমার দেখি ডিক্টেটরিয়াল অ্যাটিচিউড!’ পিতা বললেন পুত্রকে, ‘আমার মন কী পাইলে কী দেখলে শান্তি পাবে সেটা প্রকাশ করা আমার মৌলিক ইয়ে... মানে আমার...। শব্দটা কী জানি বাবাজি?’ বললাম, ‘মৌলিক অধিকার।’ তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, দ্যাটস ওয়ান অব মাই বেসিক রাইটস। তুমি সেই রাইট অস্বীকার করার মানে তুমি সিভিলাইজড না। এটিকেট কারে কয় জানো না। তিন মাস পর বাপের সঙ্গে দেখা, সালাম দিলে না। সালাম দিল কে?’ প্রসারিত ডান হাতে আমাকে দেখিয়ে বলেন, ‘দিল দিস একসেলেন্ট বয় তোমার ডিয়ারেস্ট বন্ধু। এর কাছ থেকে শিখতে তো তোমার বাধা থাকার কথা না।’ রেলকর্তা শামসুল ইসলাম বলেন, ‘একটা কথা মনে রাখবা। যে বিষয় জানা নেই তা স্বীকার করার মধ্যে কোনো অগৌরব নেই। জানবার জন্য শিখতে হয়। দোলনায় দোলা থেকে কবরে যাওয়া পর্যন্ত শিখতে থাকে মানুষ। তবে সবচেয়ে স্বস্তিদায়ক হলো বন্ধুর কাছে শেখা।’ আরও কিছু বলতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু থেমে গেলেন। কেননা জ্যেষ্ঠপুত্র তাঁকে কদমবুসি করছে।

‘উইদাউট সাউন্ড সালাম দিলাম। এবার হইছে?’ সহাস্যে বলে হেলাল। তৃপ্ত পিতা ‘ওরে আমার পাগলা পোলা’ উচ্চারণপূর্বক হেলালকে বুকে জড়িয়ে ধরলেন। বললেন, ‘এবার বল তো বাবা, আকিকা দিয়া ধুমধামসে মেজবানি কইরা যে নামখান তোর রাখলাম, সেই নামের উপরে তুই এত খ্যাপা ক্যান?’ কারণ ব্যাখ্যা করল হেলাল।

গোটা দশেক বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পদের জন্য আবেদন করেছে হেলাল। ইন্টারভিউ দিয়েছে। এর মধ্যে সাতটি প্রতিষ্ঠানের ইন্টারভিউতে বলা হয়েছে- ‘হেলাল উদ্দিন মুহাম্মদ বদরুল ইসলাম। ও মাই গড! এত লম্বা! মনে হচ্ছে একজনের নয় তিনজনের নাম।’ হেলালের ধারণা, লম্বা নামের কারণেই তার উচ্চবেতনের চাকরি জোটে না। কালক্রমে সে বিসিএস অফিসার হয়েছে আর কর্কট রোগে ভুগে অকালে দুনিয়াছাড়া হয়েছে। ওর জন্য আমার বুকের ভিতরটা, ওর চলে যাওয়ার এই ত্রিশ বছর পরও টনটন করে ওঠে।

মাসে দুবার রাতের শিফটে কাজ করতে হয়েছিল। সংবাদপত্রে তখন সাংবাদিকদের কাজ করতে হতো রাত আড়াইটা-তিনটা পর্যন্ত। গভীর রাতে ক্লান্ত দেহে মেসে ফিরতাম। অন্য তিন বন্ধু ঘুমে, শুধু জেগে আছে হেলাল। কড়া নাড়তেই ছুটে এসে দরজা খুলে দিত সে।

নিঃশ্বাস মানুষের সবচেয়ে প্রিয়। তবু সেই নিঃশ্বাসকে মানুষ সব সময় মনে রাখে না। হেলাল যে আমার সুবিধার জন্য কষ্ট করেছে সেজন্য তাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুলে গেছি। পরকালে যদি দেখা পাই তাহলে অবশ্যই তার কাছে দুঃখ প্রকাশ করার সুযোগ প্রার্থনা করি মহান স্রষ্টার কাছে। ওপরে চকচকে ভিতরটা ফাঁপা কিসিমের চরিত্রধারী ব্যক্তিদের বিষয়ে হেলাল বলত, ডানা থাকলেই বা উড়লেই সেটা পাখি হয় না। তেলাপোকার ডানা আছে, উড়তেও জানে, তেলাপোকার নাম কি পাখি?

নাম থাকলেই বা রাখলেই কাজ শেষ হয় না। নাম সার্থক হওয়া প্রয়োজন। নাম জপা বলে একটা কর্মও করা হয়। আমার জেলা শহরে ‘জালাল’ নামে তিনজন ছিলেন। তাদের একজন আলু জালাল; ইনি আলুর ব্যবসা করতেন। ঠিকাদারি পেশার জন্য আরেকজনকে বলা হতো, জালাল ঠিকাদার। এ পর্যন্ত ঠিকই আছে বলা যায়। খটকা লাগে তৃতীয় মামলায়। উপন্যাস লেখক জালাল আহমেদকে বলা হতো ‘পথহারা জালাল’। গোটা দশেক উপন্যাস লিখেছিলেন তিনি; সেগুলোর কোনোটিরই নাম তাঁর নামের সঙ্গে ল্যাপটালেপটি করল না। ‘পথহারা’ নামে রচিত উপন্যাসটি তাঁকে আমরণ এবং মরোণোত্তর অবস্থায়ও পথহারা জালাল করে রেখেছে।

ভগ্নিপতির বোনঝি সায়মা শিরিন ওরফে জবা এসএসসি পরীক্ষার্থী থাকাকালে কিছুদিন আমাদের বাড়িতে বাস করে। আমরা বলি, জবা ওই সময় মেহমান হয়েছিল কিন্তু জবার ধারণা আমরা তাকে আশ্রয় দিয়েছি। তাই তার ছেলেমেয়েরা ভার্সিটির শিক্ষার্থী হওয়ার পরও ‘আশ্রয়দাতা’ বাড়ির সদস্যদের হাত-ধোয়ানো মানে চব্যচোষ্যলেহ্যপেয় দ্বারা আপ্যায়ন করার প্রশ্নে সে বড়ই উতলা। একবার ঈদ করতে বাড়ি এসেছি জানতে পেয়ে জবা চেপে ধরল, এবার যদি ওর বাড়িতে একটু হাত না ধুই তাহলে চিরজনমের জন্য আড়ি। খুকিসুলভ হুমকি শুনে মজা পেলাম। হোহ্ হো করে হাসলাম। জবা বলে, ‘হেসো না মামু। আই অ্যাম সিরিয়াস। যা বলেছি তা করবোই।’

জবার শ্বশুর সদরুল হক। তাঁর বড় ভাই বদরুল হক। বদরুল সাহেবের বড় যে ভাই তিনি কায়সুল হক। তিন ভাইয়ের কেউই বেঁচে নেই। তাঁদের বাড়ির বউ জবার দাওয়াত কবুল করেছি। গ্রামের রাস্তার তেমাথায় গিয়ে কোন দিকে সোজা যেতে হবে জবা বুঝিয়ে বলেছিল। দরকারি সময়ে ওটা মনে পড়ছিল না। তেমাথায় ছোট ছোট দোকান। এক দোকানির কাছে জানতে চাই, কায়সুল হক সাহেবের বাড়ি কোন দিকে। দোকানি বলে, এই এলাকায় তো ও রকম বাড়ি নেই। আমি সম্ভবত ভুল জায়গায় এসে পড়েছি। তাকে বলি, ঠিক জায়গাতেই এসেছি। দোকানি তখন পাশের দোকানিকে শুধায়, ‘য়্যাই! কায়সুল সাহেবের বাড়ি চিনসনি?’

‘কায়সুল সাহেব কী করেন? চারকি না বিজনেস?’ জানতে চায় পাশের দোকানি। জবাবে বলি, ‘উনি তো উনিশ শ সত্তর সালে মারা গেছেন। সরকারি অফিসার ছিলেন। কলকাতায় চাকরি করতেন।’ শুনে দুই দোকানি একই সঙ্গে বলে, ‘অ! বুঝছি। বত্রিশ সাহেব। পশ্চিম দিকে আগাইয়া যান। বড় বড় তিনটা ছাতিম গাছের পরে যে বাড়ি, ওটাই বত্রিশ সাহেবের বাড়ি।’

কায়সুল হককে পাবলিক ‘বত্রিশ সাহেব’ নামে জানে। ইতিহাস বলছে, বড়শিতে মাছ শিকারের জন্য বিখ্যাত হয়ে ওঠেন অবিভক্ত ভারতের বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসের কর্মকর্তা কায়সুল হক। বড়শির সুদৃশ্য দামি ছিপ ব্যবহার করতেন। গ্রামের বাড়িতে ছুটি কাটাতে এলেও বড় বড় পুকুরে মাছ শিকারে ব্যস্ত থাকতেন। একবার তিনি বাহারি রংশোভিত একটা ছিপ নিয়ে শিকারে চলেছেন দূরের এক গ্রামে। পথিমধ্যে মানুষ তাঁকে সালাম দেয় আর জিজ্ঞেস করে, ‘হুজুর, নতুন ছিপটার দাম কত?’ তিনি বলেন, ‘বত্রিশ টাকা।’ প্রশ্ন শুনতে শুনতে উত্তর দিতে দিতে কায়সুল হক ত্যক্তবিরক্ত। মাছ ধরার পর ফিরতি পথেও প্রশ্ন, ‘হুজুর দাম কত?’ এবার তিনি সংক্ষিপ্ত জবাব দিতে থাকেন, ‘বত্রিশ’। এভাবে বত্রিশ বলতে বলতে ক্লান্ত হয়ে বাড়ি ফিরলেন। ব্যস, পাবলিক তাঁর নাম দিল ‘বত্রিশ সাহেব।’

পাবলিক বলেছে বলুক, নিজের লোকরাও? ছাতিম গাছগুলো অতিক্রম করে পুবমুখো হতেই পেয়ে যাই কাক্সিক্ষত বাড়ি। হাতের ডানেই পারিবারিক কবরস্থান। পাকা করা বেশ কয়েকটি কবর। একটি কবরে শ্বেতপাথরের ফলকে কালো হরফে লেখা- ‘কায়সুল হক (বত্রিশ সাহেব)।’ বাড়ির লোকরা ব্র্যাকেটে নামটা লিখেছে। কাজটা কি উচিত হলো? প্রশ্ন করি জবার স্বামী দানিউল হককে। ভাগ্নিজামাই বলে, ‘জ্যাডারে মাইনষে যে নাম দিছে সেই নামই তো লেখা হইছে। না লেখলে ওরা কইতো, আংগোরে বেইজ্জতিকরণের সাহস এরা কোনাই পাইছে। পাবলিক কত খতরনাক জানেন না মামু।’

সবশেষে প্রসঙ্গ নাম জপা। সুবিধা অšন্ডে¦ষণের পর্যায়ে মানুষ যা যা করে তার অন্যতম হচ্ছে ভক্তির সঙ্গে নামোচ্চারণ। যেমন ফুল দিছে কে? উত্তর : মজনু ভাই। রাস্তা দিছে কে? মজনু ভাই। স্কুল দিছে কে? মজনু ভাই। কলেজ দিছে কে? মজনু ভাই। মাদরাসা দিছে কে? মজনু ভাই। খাল কাটছে কে? মজনু ভাই। নদী খনন করবে কে? মজনু ভাই। শয়নেস্বপনে নিশিজাগরণে মুখে ফুটছে ‘মজনু ভাই মজনু ভাই মজনু ভাই।’

মজনু ভাই যে উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ দেখিয়েছিলেন তা যখন চিরকালের ভবিষ্যৎ হয়ে ধরা দেয়, তখন আফসোসের আর সীমা থাকে না। মর্মাহত ভক্ত তখন স্বগতোক্তি করেন, মজনু মজনু করে যত সময় নষ্ট করেছি, তত সময় ঘুম পাড়লে শরীরের উপকার হতো। এ রকম আফসোস করতেন রাজনীতিক শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন। এরশাদ সরকারের উপপ্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। ছিলেন রসময় রাজনৈতিক মন্তব্যের জন্য স্বনামখ্যাত। এরশাদের পতনের পর তাঁর সঙ্গীদের মধ্যে যাঁরা তাঁদের ‘মহান নেতা’র বিবিধ দুরাচার বর্ণনা করে আমোদ  পেতেন তাঁদের লাইনে ঢুকে পড়েন শাহ মোয়াজ্জেম। বলেন, ‘ডিক্টেটরের সঙ্গে যোগ দেওয়াটা আমার ভুল হয়ে গেছে। জীবনের নয়টা বছর অপচয় করলাম। নয়টা বছর যেভাবে এরশাদের নাম জপেছি, সেভাবে আল্লাহর নাম জপলে আল্লাহর অলি হয়ে যেতাম।’

♦ লেখক : সাংবাদিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে