শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

মেজর আনাস ইবনে মঞ্জুর
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনী

ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই বাংলাদেশ দুর্যোগপ্রবণ। কখনো বন্যা আবার কয়েক মাস পরই খরা, কখনো ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস কিংবা নদীভাঙন। ইতিহাসের পাতা আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় ১৯৭৪, ১৯৮৭, ১৯৮৮, ১৯৯৮ ও ২০০৪ সালের ভয়াবহ বন্যার কথা। সর্বশেষ ২০২৪ সালের বন্যায় দেশের উত্তরাঞ্চলের পাশাপাশি দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের গণমানুষ অত্যধিক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছিল। বাংলাদেশে ঘটে যাওয়া প্রতিটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বন্যার ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কার্যকর ও দক্ষ ভূমিকা বরাবরই প্রশংসিত হয়েছে সব মহলে।

সম্প্রতি বিশ্ব জলবায়ুর আকস্মিক পরিবর্তনের কারণে আমাদের দেশের আবহাওয়ায়ও এমন চরম অনেক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, যা ১০ বছর আগেও তেমনভাবে চোখে পড়েনি। আবহাওয়ার চরম বৈরিতার উদাহরণ যেমন মাত্রাতিরিক্ত বন্যা, শীত কিংবা গরমে জনজীবন বিপর্যস্ত করে ফেলা। এরই ধারাবাহিকতায় গত আগস্ট মাসে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে নেমে আসে এক অভাবনীয় বন্যার প্রকোপ, যা আমাদের সবারই কমবেশি জানা আছে।

গত আগস্টের বন্যা বাংলাদেশের সমসাময়িক কালের সবচেয়ে বড় বন্যা বলে মনে করা হচ্ছে। আলোচিত এ বন্যায় কতজন মানুষের প্রাণ গেছে, তা নিখুঁতভাবে হিসাব দেওয়া কঠিন হবে। তবে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কে এম আলীর মতে, প্রাণ যাওয়া পুরুষের সংখ্যা ৪৫ জন, শিশু ১৯ জন এবং নারীর সংখ্যা ৭ জন। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংগঠন, শিক্ষকসমাজ, বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংগঠন, সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনী থেকে শুরু করে দেশের সর্বস্তরের জনগণ তাদের সর্বোচ্চ শক্তিসামর্থ্য ও সম্পদ দিয়ে বন্যা মোকাবিলায় কাজ করেছিল। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলার সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছিল।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার এ কাজটি মূলত তিনটি ধাপে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পন্ন করেছিল। প্রথম ধাপটি ছিল- প্রি-ডিজাস্টার ফেজ অর্থাৎ দুর্যোগ-পূর্ববর্তী ধাপ। এ ধাপে দুর্যোগ মোকাবিলার প্রস্তুতি, ঝুঁঁকি মূল্যায়ন, সচেতনতা বৃদ্ধি, পূর্বাভাস এবং পরিকল্পনা করা হয়। এ সময়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী পানি উন্নয়ন বোর্ড ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের সঙ্গে সমন্বয় করে বন্যার পূর্বাভাস সংগ্রহ করেছিল এবং তা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত জনগণের কাছে বন্যার পানি আসার আগেই পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। এ ছাড়াও তারা কুমিল্লা, ফেনী এবং নোয়াখালীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় যেসব আশ্রয়কেন্দ্র আছে, সেগুলোর দেখভাল করেছিল এবং প্রাথমিক চিকিৎসার সরঞ্জাম সরবরাহ করেছিল। জনগণের যেন ক্ষতি না হয় সে ব্যাপারে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যথেষ্ট সজাগ অবস্থানে থেকে তাদের অপারেশনাল কার্যক্রম পরিচালনা করেছিল অত্যন্ত সুচারু ও সুপরিকল্পিতভাবে। 

দ্বিতীয় ধাপটি ছিল ডিউরিং ডিজাস্টার ফেজ অর্থাৎ দুর্যোগকালীন। এ ধাপে দুর্যোগ চলাকালীন জরুরি প্রতিক্রিয়া, উদ্ধারকাজ এবং ক্ষয়ক্ষতি হ্রাসের জন্য কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়। সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, এসবিপি, ওএসপি, এসজিপি, পিএসসি দুর্যোগপূর্ণ এলাকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করার জন্য ও বন্যার্ত মানুষকে সাহস দেওয়ার জন্য ফেনী জেলার পরশুরাম ও আশপাশের এলাকায় বহুবার সশরীরে উপস্থিত হয়েছিলেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের সদস্যরা সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করে সেনাবাহিনী প্রধানের নির্দেশনা মোতাবেক বন্যাদুর্গতদের সহযোগিতা করেছিলেন। শুধু তা-ই নয়, যখন মানুষ বন্যার তীব্র স্রোতে নিজেকে ধরে রাখতে না পেরে বাড়ি ছেড়ে নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে দিগি¦দিক ছুটে যাচ্ছিল, ঠিক সে মুহূর্তে সেনাবাহিনীর সদস্যরা স্রোতের বিপরীতে গিয়ে নিজেদের জীবনদানে নিবেদিত হয়ে অসহায় মানুষের তল্লাশি করেছিলেন, যেন একটি মানুষও বিপদে না পড়ে। ৩৩ পদাতিক ডিভিশনের ইঞ্জিনিয়ার ইউনিটের বিশেষ বোট নিয়ে সেনাসদস্যরা ঢুকে পড়েছিলেন বন্যাকবলিত এলাকার প্রত্যন্ত স্থানে। পর্যায়ক্রমে সেসব এলাকা থেকে জরুরি ভিত্তিতে অসুস্থ, বয়োজ্যেষ্ঠ ব্যক্তিদের উদ্ধার করে দ্রুততার সঙ্গে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। আর এভাবেই সংকটময় পরিস্থিতি থেকে বন্যাদুর্গত মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে তৃতীয় ধাপটি ছিল পোস্ট-ডিজাস্টার ফেজ বা দুর্যোগ-পরবর্তী ধাপ। এই ধাপের উদ্দেশ্য ছিল জনগণের জীবনমান পুনরুদ্ধার করা এবং এ দুর্যোগের দীর্ঘমেয়াদি প্রভাবের মোকাবিলা করা। বন্যা-পরবর্তী সময়ে বন্যাদুর্গত পরিবারের মাঝে সেনাবাহিনী প্রয়োজনীয় পোশাক বিতরণ করেছিল। নারীদের জন্য বিশেষভাবে স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে মহিলাদের মাঝে হাইজিন কীট বিতরণ করা হয়েছিল। এ বন্যায় কুমিল্লা, ফেনী ও নোয়াখালী অঞ্চলের অসংখ্য মানুষের বাড়িঘর ধ্বংস হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকারের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিভিন্ন সংস্থা ও সেনাবাহিনীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় তাদের বাড়িঘর মেরামত কর্মকাণ্ডে সহায়তা প্রদান, ত্রাণ বিতরণ এবং পুনর্বাসনের মাধ্যমে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার কাজ সম্পাদন করা হয়েছে, যা সেসব অঞ্চলের মানুষের জন্য ছিল আশীর্বাদস্বরূপ। এ দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার তিনটি ধাপেই বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ছিল এক নির্ভরযোগ্য ও দক্ষ সারথি হিসেবে, যেখানে তারা নিজেদের প্রমাণ করেছে দুর্যোগ মোকাবিলায় সফলতার মূল চাবিকাঠি হিসেবে। তাদের আত্মত্যাগী ভূমিকা প্রমাণ করে, মানবতার সেবায় সেনাবাহিনী শুধু রক্ষকই নয়, তারা দেশের সর্বস্তরের মানুষের আশাভরসা, সাহস ও বিশ্বাসের মূর্ত প্রতীক।

বাংলাদেশের মতো একটি উন্নয়নশীল দেশে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় আমাদের করণীয় অনেক। মাতৃভূমি বাংলাদেশে যেহেতু বিভিন্ন সময় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সম্ভাবনা দেখা দেয়, বিশেষ করে বন্যার শঙ্কা থাকে, সেজন্য বন্যা রোধে ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কীভাবে কমানো যেতে পারে, এ ব্যাপারে সরকারকে গঠনমূলক আশু পদক্ষেপ নিতে হবে, যার কোনো বিকল্প নেই। দেশের সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে যেন কেউ অপরিকল্পিত ও বেআইনিভাবে নদী ভরাট করতে না পারে। পানি উন্নয়ন বোর্ড, আবহাওয়া অধিদপ্তর এবং অন্যান্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার সংশ্লিষ্ট সংস্থার মধ্যে সমন্বয় বাড়িয়ে দুর্যোগ-পূর্বাভাস ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে। বর্তমান আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আবহাওয়া পূর্বাভাস ও মনিটরিং প্রযুক্তির বিভিন্ন ধরনের আধুনিক স্যাটেলাইট, রাডার ও সেন্সরবেইজড সরঞ্জামাদি বেলা এবং এগুলোর সঠিক ব্যবহারের ওপর প্রশিক্ষণদানে সরকারকে গুরুত্ব দিতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশে এখন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স প্রয়োগের মাধ্যমে স্যাটেলাইট থেকে প্রাপ্ত আবহাওয়া পূর্বাভাসের ডেটা এবং অতীতে ঘটে যাওয়া বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলে ক্ষয়ক্ষতির ডেটা পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে আগত যে কোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগের ধরন এবং ঝুঁঁকির মাত্রা নির্ধারণ করে সে অনুযায়ী দুর্যোগপূর্ব ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করছে। বাংলাদেশ সরকারকে এ ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার ওপর গুরুত্ব আরোপ করতে হবে।

বন্যানিয়ন্ত্রণ, নিষ্কাশন ও সেচ প্রকল্পের মধ্যে স্মার্ট ড্রেনেজ পদ্ধতি, বন্যাপ্রবণ এলাকায় স্বয়ংক্রিয় পাম্প স্থাপন, ভূস্থানিক ম্যাপিংয়ের মাধ্যমে বন্যাকবলিত এলাকায় দ্রুততার সঙ্গে পৌঁছানো এবং পরিস্থিতি মোকাবিলা করা, বন্যাপ্রবাহ রোধ পরিকল্পনায় সবুজায়ন বৃদ্ধির উদ্যোগ থাকতে হবে। এ ছাড়াও পোস্ট ডিজাস্টার ফেজের কর্মকাণ্ড আরও স্বয়ংক্রিয় ও গঠনমূলক করার ক্ষেত্রে আমাদের বিভিন্ন প্রযুক্তিনির্ভর সহায়ক টুলসের ব্যবহার নিশ্চিত হতে হবে। উদাহরণস্বরূপ জরুরি সতর্কীকরণ ও স্বয়ংক্রিয় পাবলিক ঘোষণা পদ্ধতি ও স্যাটেলাইট ফোনের ব্যবহার, অনুসন্ধান উদ্ধারকাজে বিশেষ ড্রোনের ব্যবহার, জরুরি অবস্থায় বহনযোগ্য সৌর চার্জারের ব্যবহার ইত্যাদি। নদীর বাঁধ ও ডাইক নির্মাণ, বাঁধের মেরামত এবং নদীর তলদেশের অবকাঠামোগত সংস্কার করতে হবে যেন যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগে সৃষ্ট বন্যার পানির প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

অধিকন্তু বাংলাদেশ ও তার পার্শ্ববর্তী দেশের মাঝে অভিন্ন ৫৪টি নদীর (যেমন গঙ্গা, ব্রহ্মপুত্র ও মেঘনা) পানিপ্রবাহের ওপর গ্রহণযোগ্য চুক্তি সাধন হলে, উভয় দেশের পানিব্যবস্থাপনা আরও সুসংহত ও সুষ্ঠু হবে, যা দেশে বন্যার ঝুঁঁকি কমাতে সহায়ক হবে। বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে আমাদের দেশে প্রাকৃতিক দুর্যোগ বিশেষ করে বন্যার ফলে সৃষ্ট সমস্যাগুলো নিয়ে সব পরাশক্তি দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে গঠনমূলক আলোচনা করতে হবে। এ ধরনের গঠনমূলক আলোচনার মাধ্যমে আমাদের বন্যা মোকাবিলার জন্য সহায়ক বাজেট বরাদ্দের বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

এ ছাড়াও আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থাগুলোর সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা করতে হবে এবং সেসব আলোচনার মুখ্য বিষয় হবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ (বন্যা, ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস) মোকাবিলায় আমাদের কী কী করণীয়। সর্বশেষ মনে রাখতে হবে, যে কোনো ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ, বিশেষ করে বন্যার ক্ষয়ক্ষতি রোধে সরকার সফল হলে দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। দেশ এগিয়ে যাবে।  দেশের মানুষের মূল্যবান জীবন ও সম্পদ রক্ষা করা যাবে।

লেখক : সেনা কর্মকর্তা

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে