শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

নিয়োগ-বিনিয়োগে বুলডোজার : ডেভিল ঘুরছে রেমিট্যান্সে

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
নিয়োগ-বিনিয়োগে বুলডোজার : ডেভিল ঘুরছে রেমিট্যান্সে

বেতন বৃদ্ধি, পদোন্নতি, চাকরি স্থায়ীকরণ ইত্যাদি দাবির তোড়ে ভিতরে ভিতরে নতুন নিয়োগ একদম বেখবরে। সরকারি-বেসরকারি উভয় সেক্টরেই নতুন নিয়োগে বেদম খরা। তার ওপর বেসরকারি সেক্টরে চাকরিচ্যুতি। যৌক্তিক-অযৌক্তিক মিলিয়ে গত ছয় মাসে শ দেড়েক আন্দোলনে সাধারণ মানুষের নসিবে জুটেছে ভোগান্তি। আর ব্যবসা-বিনিয়োগে অবিরাম খরার টান। একটু স্বস্তি কেবল রপ্তানি ও রেমিট্যান্সে। অন্তর্র্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার আগে রিজার্ভ প্রতি মাসে গড়ে এক বিলিয়ন ডলার করে কমছিল। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত প্রথম সাত মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ৫৯৬ কোটি ডলার। গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় যা ২৩ দশমিক ৬১ শতাংশ বেশি।

সাত মাসে রপ্তানি হয়েছে মোট ২ হাজার ৮৯৭ কোটি ডলারের পণ্য, আগের বছরের একই সময়ের চেয়ে তা প্রায় ১২ শতাংশ বেশি। ডিসেম্বর শেষে রিজার্ভ বেড়ে ২১ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। সেখানেও এখন ডেভিল ঘুরছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা, জুলাই-আগস্টে সরকার পতনে ঐক্যবদ্ধ হওয়া শক্তির অনৈক্য, অন্তর্র্বর্তী সরকারের কাজে ধীরগতি রেমিট্যান্সের সুপ্রবাহে বাধার শঙ্কা তৈরি করছে। পতিত-বিতাড়িত দলটির দেশত্যাগী নেতা ও তাদের একাধিক উইং রেমিট্যান্সের প্রবাহে ছেদ ফেলার অপতৎপরতায় নেমেছে। এরই মধ্যে তাদের প্রবাসী সংগঠনগুলো পরিকল্পনামাফিক বেশ সক্রিয় হয়ে উঠেছে।

পূর্ববর্তী সরকারের কাছ থেকে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ভঙ্গুর অর্থনীতি পেয়েছে সত্য। ছাত্র-গণ আন্দোলনে সরকার পতনের পর রাজনৈতিক দলগুলোর মাঝে স্বস্তি এলেও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর করেছে নিরাপত্তাহীনতা। অথচ তারা অপেক্ষমাণ ছিল একটি স্বস্তিদায়ক কর্মপরিস্থিতির। বাস্তবতাটা হয়ে গেল বিপরীত। দুঃখজনকভাবে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে অস্থিরতা। আইনশৃঙ্খলার উন্নতির লক্ষণ নেই। ক্ষেত্রবিশেষে আরও অবনতি ঘটেছে। অবস্থার উন্নতির আশায় সারা দেশে যৌথ বাহিনীর সমন্বয়ে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ শুরু করেছে সরকার। তা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটালে অর্থনৈতিক সেক্টরে স্বস্তি যোগ করবে। নইলে ব্যবসা-বিনিয়োগে চলমান মরা কটালকে আরও তেজী করবে। প্রতিনিয়ত নানা ধরনের সংকট মোকাবিলা করতে হচ্ছে ব্যবসায়ী মহলকে। ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদের হার, ডলার সংকট, এলসি জটিলতায় কাঁচামাল আমদানি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এসবের পাশাপাশি গ্যাস ও জ্বালানিসংকটের কারণে কমছে উৎপাদন। অনেক কারখানা ঠিকমতো বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে পারছে না। বেসরকারি খাতের ঋণের প্রবৃদ্ধি কমতে কমতে এখন প্রায় তলানিতে।

গত ডিসেম্বরে ঋণের প্রবৃদ্ধি দাঁড়িয়েছে ৭.২৮ শতাংশে, যা এখন পর্যন্ত দেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কম। গত ডিসেম্বর পর্যন্ত চলতি অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে দেশের ব্যাংকগুলোর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল ২১ লাখ ৫০ হাজার ৯৮৪ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি ঋণ ছিল ৪ লাখ ১৫ হাজার ৫৭৭ কোটি টাকা। তারল্য ব্যবস্থাপনায় ভয়াবহ সংকট, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি, টাকার অবমূল্যায়ন, বিনিয়োগ মন্দাসহ নানা কারণে বেসরকারি বিনিয়োগে এ ভাটার টানে জোয়ার আনার মতো কোনো রাষ্ট্রীয় পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। পতিত সরকারের শেষ দিক থেকেই পুঁজির টান পড়েছে ছোট-বড় ব্যবসায়ীদের কারও কারও। নতুন বিনিয়োগের সামর্থ্য হারিয়ে যায় অনেকের। সামর্থ্যবানরা বিনিয়োগের সুরক্ষার কোনো নিশ্চয়তা মিলছে না। মাঝেমধ্যে বিদেশি বিনিয়োগের খবর এলেও বাস্তবে লক্ষণ নেই। দেশিবিদেশি বিনিয়োগ কমতে থাকায় কর্মসংস্থানে বুলডোজার পড়েছে স্বাভাবিক নিয়মেই। এরই মধ্যে বেশ কিছু মিল-ফ্যাক্টরিতে চাকরি খোয়া গেছে অনেকের। চাকরি হারানোর শনি ঘুরছে আরও কিছু প্রতিষ্ঠানে। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে বেকারত্বের মাত্রা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ। আগের বছরের একই সময়ে তা ছিল ৪ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।

রপ্তানিমুখী শিল্পসহ অন্যান্য কারখানার উৎপাদন সংকট অব্যাহত থাকলে কর্মসংস্থানের এ চিত্র আরও ভয়াবহ হবে। ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, নরসিংদী, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর এবং ময়মনসিংহের মতো প্রধান শিল্পাঞ্চলের কারখানাগুলোতে গ্যাস সরবরাহ মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। গ্যাসসংকটের কারণে পোশাক খাতের উৎপাদন প্রায় ২৫ শতাংশ কমেছে। দেশে ১ হাজার ৮০০টি টেক্সটাইল মিলের মধ্যে ৭০০টি স্পিনিং মিল। গ্যাসসংকটের কারণে ৫০ শতাংশ মিল বন্ধ হয়ে গেছে। এ সুযোগে ভারত থেকে বৈধ-অবৈধভাবে সুতা আমদানি হচ্ছে। এ মিলগুলো পুরোদমে চালু থাকলে আরও ১ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান হতো। সিরামিকশিল্প সম্পূর্ণভাবে গ্যাসনির্ভর। সেখানেও চরম হাহাকার।

বেশির ভাগ কারখানায় উৎপাদনক্ষমতা অর্ধেকে নেমে এসেছে। গ্যাস না পেয়ে কোনো কোনো কারখানায় কোটি কোটি টাকার যন্ত্রপাতি নষ্ট হচ্ছে। এর মাঝে জ্বালানি তেলের দাম আবার বাড়িয়ে দেওয়ায় আগুনে ঘি পড়ার অবস্থা হয়েছে। দেশে যখন নিত্যপণ্যের বাজারে আগুন, উদ্বেগজনক হারে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ, বেসরকারি কলকারখানায় চলছে ছাঁটাই, সরকারি পর্যায়ে কর্মসংস্থানেরও সুসংবাদ নেই, এ রকম সময়ে টোকা পড়ল জ্বালানি তেলের দামে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ নেমেছে গত ১১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে। এ খরা আরও বেগবান হয়েছে দেশে পট পরিবর্তনের পর থেকে। এ অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে বিদেশি বিনিয়োগ এসেছে ১০ কোটি ৪৩ লাখ ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ তথ্য বলছে, গত বছরের একই সময়ের তুলনায় বিদেশি বিনিয়োগ কমেছে প্রায় ৭১ শতাংশ, যার প্রভাবে বেপজার শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্পেও বিনিয়োগ কমেছে ২৩ শতাংশ। বিদেশি বিনিয়োগের এ নমুনায় হাত গুটিয়ে বসে আছেন দেশীয় উদ্যোক্তারাও। এ দুরবস্থার জন্য এনবিআর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ভুল নীতি, উচ্চ সুদহার ও গ্যাস-বিদ্যুতের সংকটকে দুষছেন ব্যবসায়ীরা। তার ওপর রাজনৈতিক সরকার না থাকাও একটি মোটাদাগের ঘটনা। দেশি বা বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আস্থা ফেরাতে সিদ্ধান্ত গ্রহণে অন্তর্বর্তী সরকার কতটা শক্তিশালী ভূমিকা রাখতে পারবে, এ প্রশ্ন জোরালো হয়ে উঠেছে।

ছোট, বড়, মাঝারি কোনো প্রভেদ নেই। সব শিল্পকারখানাতেই হাহাকার। একের পর এক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে বিভিন্ন কারখানা। এতে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার সঙ্গে নেমে এসেছে কর্মচ্যুতিও। একদিকে মালিকরা ঋণগ্রস্ত, আরেকদিকে কর্মীদের হাহাকার, বেতন-ভাতা অনিয়মিত। সেই সঙ্গে চলছে ছাঁটাইও। উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় তারা ক্রেতাদের অর্ডারের পণ্য দিতে পারছেন না। এর পরও শেষ চেষ্টা হিসেবে কিছু কিছু ফ্যাক্টরি বিভিন্নভাবে কারখানার উৎপাদন ধরে রেখে সক্ষমতা দেখানোর সর্বসাধ্য চেষ্টা করছে। যেসব কারখানায় গ্যাসসংকটে ফেব্রিকস উৎপাদন করা যাচ্ছে না, তার মালিকরা অন্য জায়গায় পাঠিয়ে ফেব্রিকস উৎপাদন করছেন। গ্যাসের কারণে কেউ কেউ চীন থেকে ফেব্রিকস নিয়ে আসছেন। এতে নিটওয়্যারশিল্প এখন আমদানিনির্ভর শিল্পে পরিণত হচ্ছে। যে ডলার দেশে থাকার কথা, তা বিদেশে চলে যাচ্ছে। সময়মতো সরবরাহ দিতে না পারলে ক্রেতাদের বিরক্তি ও ক্রয়াদেশ বাতিল হওয়াই স্বাভাবিক। তা দেশের গোটা শিল্প খাতকেই ধ্বংসের উপত্যকায় নিয়ে যাচ্ছে।

বিপুল অঙ্কের ব্যাংক ঋণ, উচ্চ সুদের হার, ডলার সংকট, কর্মীদের বেতন-ভাতা, জ্বালানি সংকট, ইউটিলিটি বিলসহ একাধিক খরচের চাপ বিনিয়োগকারীরা কত দিন সইতে পারবে ঠিক বলা যাচ্ছে না। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, শ্রমিক অসন্তোষ এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি তাদের দুশ্চিন্তা আরও বাড়াচ্ছে।

কারখানায় বিক্ষোভ, হামলা-মামলার কারণে ভারী শিল্প, পোশাক ও টেক্সটাইল খাত মারাত্মক সংকটে, যার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে রপ্তানি প্রবৃদ্ধিতে। কারও কারও চলমান ব্যবসা টিকিয়ে রাখাই কঠিন। শিল্প খাতে এক বছরের ব্যবধানে উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত। এর প্রভাবে বিভিন্ন পণ্য ও সেবার মূল্য বেড়ে যাচ্ছে। বাড়ছে ব্যবসার খরচ। টাকার মান কমছেই। মূল্যস্ফীতি আরও বেড়েছে। পরিস্থিতিটা ভোক্তা, ব্যবসায়ী, বিনিয়োগকারী, সর্বোপরি ধনী-গরিব কারও জন্যই সুখকর নয়। বাস্তবে এগিয়ে যাওয়ার চেয়ে ব্যবসায়ীদের এখনকার বেশি চেষ্টা টিকে থাকার লড়াইয়ে। সেখানে পদে পদে আস্থার ঘাটতি। একদিকে সুদের উচ্চ হার। নয়ছয় সুদ দিয়ে শিল্পবাণিজ্য টিকিয়ে রাখার চেষ্টা টেনে আনতে ছিঁড়ে যায়। এতে কারখানাগুলোই টিকিয়ে রাখা কঠিন। তার পরই না নতুন কারখানা গড়া এবং সেখানে কর্মসংস্থান তৈরি।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনেকে ঋণ নিয়ে সেটার অপব্যবহার করেছেন। এ অপকর্মের সঙ্গে অনেক ব্যাংক কর্মকর্তাও জড়িত। অনেক ঋণখেলাপি টাকা নিয়ে বিদেশে চলে গেছেন। লুটপাটের টাকার বড় অংশ বিদেশে পাচার করা হয়েছে। ওই সব টাকা এত দিন খেলাপি করা হয়নি। এখন সেগুলো খেলাপি হচ্ছে। আগে খেলাপি ঋণের প্রকৃত তথ্য আড়াল করে কমিয়ে দেখানো হতো। এখন সব তথ্য প্রকাশ করা হচ্ছে। এ ছাড়া বেসরকারি কোনো কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের মালিকরা রাজনৈতিক আক্রোশে পড়েছেন। তাদের কারও কারও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান বন্ধ।  কর্মীরা চাকরি হারিয়ে বেকার। কর্মসংস্থানের ৯০ শতাংশের বেশিই হচ্ছে বেসরকারি খাতে। সরকারি খাতে মাত্র ৫-৭ শতাংশ। অনিবার্যভাবে এখন পুরোনো বেকারের ভিড়ে যোগ হচ্ছে নতুন বেকার।

লেখক : সাংবাদিক ও কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে