শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ, প্লিজ এগিয়ে যান

ঘটনার কথা মনে হলে আজও ভয়ে তলপেটে চিন চিন ব্যথা অনুভব করি। বুকের মধ্যে শুরু হয় হাহাকার। নিজের অজান্তে দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের ১২ তারিখ থেকে ২ জানুয়ারি ২০২৫ সালের দিন রাতে আমার এবং আমার পরিবারের ওপর যারা জুলুম অত্যাচারের নিষ্ঠুর খড়গ চালিয়েছিল- তারা আজ ড. ইউনূস সরকারের শাস্তির কবলে পড়েছেন। ফলে বহু দিন পর মনের মধ্যে যে প্রশান্তি অনুভব করছি তার জন্য ড. ইউনূসকে অন্তরের অন্তস্তল থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। পত্রিকায় খবর বের হয়েছে যে ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের বিনা ভোট, রাতের ভোট এবং ডামি ভোটের কারিগর হিসেবে জেলাগুলোতে কর্মরত উপকমিশনার তথা ডিসি পদমর্যাদার রাষ্ট্রীয় কর্মচারীদের বাধ্যতামূলক অবসর এবং যাদের চাকরির মেয়াদ এখনো ২৫ বছর পূর্ণ হয়নি তাদের ওএসডি করা হয়েছে। ডিসি ছাড়াও এসপি পদে থেকে যারা ফ্যাসিবাদ কায়েমে জল্লাদ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন তাদেরও বরখাস্ত বা ওএসডি করা হবে। সরকারের এই যুগান্তকারী সিদ্ধান্তের জন্য সবার আগে মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করছি এবং আসমান জমিন সাক্ষ্য রেখে বলছি- আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ড. ইউনূস এবং তাঁর সহকর্মীদের মাধ্যমে বাংলার জমিনে খোদায়ি বিচারের যে দৃষ্টান্ত স্থাপন করলেন তার জন্য বর্তমান সরকারের সংশ্লিষ্ট সবার জন্য প্রাণভরে দোয়া করছি।

২০১৪ সাল থেকে আমি উল্টো স্রোতে ভবতরি পাড়ি দিতে গিয়ে হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস কত প্রকার এবং কী কী! রাষ্ট্রীয় কর্মচারীরা যে রাজনৈতিক পান্ডাদের হুকুমে কত বড় জাহেল কিংবা যমদূত হতে পারে, তা যেমন নিজে বহুবার শারীরিক, মানসিক, আর্থিক, সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে নাজেহালের শিকার হয়ে অনুধাবন করেছি তেমনি সেসব জুলুম-অত্যাচার কীভাবে আমার বেঁচে থাকার স্বপ্ন ভালোমন্দ অনুভব করার ক্ষমতা হ্রাস করে আমাকে ক্রমশ মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাচ্ছে- তা প্রতিমুহূর্তে বেদনার সাগরে নাকানিচুবানি খাওয়াচ্ছে, তা আমার মতো ভুক্তভোগী ছাড়া অন্য কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।

আওয়ামী লীগ সরকারের জুলুম-অত্যাচার শুরু হয় সেই ২০১০ সাল থেকে যখন আমি সরকারদলীয় সংসদ সদস্য ছিলাম। আমার অপরাধ ছিল পত্রপত্রিকায় লিখতাম এবং টক  শো, সামাজিক মাধ্যম ও সভাসমিতি-সেমিনারে সাদাকে সাদা এবং কালোকে কালো বলতাম। শেয়ারমার্কেট লুট-ব্যাংক লুট-ঘুষ-দুর্নীতি নিয়ে কথা বলতাম এবং দলীয়প্রধানের পরামর্শ উপেক্ষা করে সিন্ডিকেট, মাফিয়া ও অর্থদানবদের বিরুদ্ধে মেধাভিত্তিক প্রতিবাদ করতাম। ফলে দুর্নীতিবাজরা সদলবলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর কাছে আবদার জানাল আমাকে যে কোনো মূল্যে থামানোর জন্য। সংসদে বৈঠক হলো- গণভবনে বৈঠকের পর দলীয় কার্যালয়ে বৈঠক। শুভানুধ্যায়ীরা বললেন, প্রধানমন্ত্রীর পা ধরে মাপ চাও। কেউ কেউ দরবেশের সঙ্গে সমঝোতার প্রস্তাব দিল। অজানা নম্বর থেকে ফোন করে গালাগাল-হুমকিধমকি দ্বারাও যখন থামানো গেল না তখন দুদক-জাতীয় রাজস্ব বোর্ড, বাংলাদেশ ব্যাংক, ডিবি, ডিজিএফআই ছাড়াও দলীয় গুন্ডাপান্ডাদের তৎপরতা যত বাড়ল, আমার সাহস-শক্তিও কেন জানি বেড়ে গেল। ফলে ইলিয়াস আলীর মতো গুমের ঝুঁকিতে পড়লাম। আল্লাহর দয়ায় গুম বা অপমৃত্যু অথবা আয়নাঘরের কবল থেকে বাঁচিয়ে জেলে গিয়ে সে যাত্রায় রক্ষা পেলাম।

জেল থেকে বের হয়ে সিদ্ধান্ত নিলাম আর আওয়ামী লীগ করব না। ফলে ২০১৪ সালের বিনা ভোটের নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য দলীয় মনোনয়ন ক্রয় করিনি। দলের হাইকমান্ড থেকে নির্দেশ ব্যথা অনুভবসত্ত্বেও নির্বাচনের ফাঁদে পা দিইনি। উল্টো বিনা ভোটের বিরুদ্ধে জনমত তৈরিতে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছিলাম। নির্বাচনের সাত দিনের মাথায় চ্যানেল আই তৃতীয় মাত্রায় বলেছিলাম, এমন একদিন আসবে যখন আওয়ামী লীগের অফিস খোলার মতো লোক পাওয়া যাবে না। বিএনপি-জামায়াতের ওপর সীমাহীন নির্যাতনের প্রেক্ষাপটে বলেছিলাম, আওয়ামী লীগের পতন এমন এক অসংগঠিত শক্তির দ্বারা হবে, যা তারা কল্পনাও করতে পারবে না। ড. ইউনূস সম্পর্কে বলেছিলাম, প্রকৃতির খেলা এতটাই নিষ্ঠুর যে ভবিষ্যতে হয়তো ড. ইউনূসের করুণার ওপর আওয়ামী লীগের ভাগ্য নির্ভর করবে।

উল্লিখিত কারণে স্বয়ং শেখ হাসিনা আমার ওপর যারপরনাই বিক্ষুব্ধ ও বিরক্ত ছিলেন, যা আমাকে মোকাবিলা করতে হয় তার জমানার পুরোটা সময় ধরে। তার সেই ক্ষোভ তিনি পটুয়াখালীর রাতের ভোটের এসপি-ডিসির মাধ্যমে কীভাবে চরিতার্থ করেছিলেন, তার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা করে শিরোনাম প্রসঙ্গে আলোচনা করব। পটুয়াখালীর ডিসি প্রথমেই আমার মনোনয়নপত্র বাতিল করলেন, যার জন্য আমাকে নির্বাচন কমিশনে এসে আপিল করতে হয়েছিল। প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার পর আমি যেন নির্বাচনি এলাকায় প্রবেশ করতে না পারি, এজন্য পুলিশ ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার তদারকিতে শত শত অস্ত্রধারী আওয়ামী ক্যাডার জেলা শহর থেকে যেসব রাস্তা আমার নির্বাচনি এলাকায় ঢুকেছে সেগুলোর প্রবেশপথে জল্লাদের মতো দাঁড়িয়ে থাকে। তাদের চোখ এড়িয়ে কোনোমতে গ্রামের বাড়িতে উপস্থিত হই। রাতের আঁধারে বেশ কয়েকটি স্থানে আগুন লাগিয়ে পটকা ফাটিয়ে এবং নিজেদের লোক দ্বারা আওয়ামী লীগ অফিসে ভাঙচুর করে কয়েকটি মামলা দায়েরের মাধ্যমে বিএনপির শত শত লোককে আসামি করা হয়। ফলে গ্রেপ্তারের ভয়ে সবাই এলাকা ছাড়েন। এসব কাজ করা হয় মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। এরপর বিএনপির নেতা-কর্মীদের বাড়িতে গিয়ে থানা-পুলিশ র‌্যাব, ছাত্রলীগ-যুবলীগ-আওয়ামী লীগের গুন্ডারা এমন তাণ্ডব চালায় যার ফলে আমার বাড়ির সামনে আমার মতো সাহস স্থানীয় বিএনপি নেতা-কর্মীরা হারিয়ে ফেলেন।

দ্বিতীয় দফায় আমাকে গৃহবন্দি করে ফেলা হয় এবং আমার বাড়ির সামনে দিনরাত ২৪ ঘণ্টা শতাধিক অস্ত্রধারী আওয়ামী গুন্ডা মহড়া দিতে থাকে এবং অনবরত অশ্লীল ও অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল দিয়ে আমাদের জীবনকে হারাম করে দিতে থাকে। পটুয়াখালীর এসপি ও ডিসির নির্দেশে গলাচিপার ওসি ও ইউএনও দৈনিক কয়েকবার আমার বাসভবনের অদূরে দাঁড়িয়ে আওয়ামী গুন্ডাদের গুন্ডামি তদারকি করতেন এবং তাদের সেই কুকর্মের জন্য দৈনিক ভিত্তিতে অর্থ পরিশোধ করত। আমি শত শতবার চেষ্টা করেও এসপিকে কোনো দিন ফোনে পাইনি। একবার অন্য নম্বর থেকে ফোন করে ডিসির সঙ্গে কথা বলেছিলাম এবং আমার ফোন করার ফলে গুন্ডাদের গুন্ডামি আরও বেড়ে গিয়েছিল।

পূর্বপরিচয়ের সূত্রে সিইসি নূরুল হুদাকে ফোন করেছি বহুবার। তিনিও ফোন ধরেননি। নির্বাচন কমিশনার মাহবুব তালুকদার অবশ্য ফোন ধরেছিলেন। কিন্তু সাহায্য করা তো দূরের কথা- উল্টো তিনি যেভাবে নিজের অসহায়ত্বের কথা বলেছিলেন, তাতে করে মনে হয়েছিল তিনিও আমার মতো বিপদে আছেন। তবে আমার সেই বিপদে একজন লোক ঝুঁকি নিয়ে সাহায্য করেছিলেন। আমি আরও অনেকের মতো তৎকালীন এনটিএমসির ডিজি মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানকে ফোন করেছিলাম। তিনি আমাকে আশ্বাস দিয়েছিলেন এবং আমার বাসার সামনে ১২ সদস্যের গোয়েন্দা পুলিশের একটি টিমকে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার জন্য নিয়োগ দিয়েছিলেন। ডিবির সেসব সদস্য এবং মেজর জেনারেল জিয়াউল আহসানের প্রতি আমি এবং আমার পরিবার কেয়ামত পর্যন্ত কৃতজ্ঞ থাকব ইনশাআল্লাহ।

আজ বহু বছর পরও ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসের তাণ্ডবের কথা স্মরণে এলে পটুয়াখালীর ডিসি-এসপি গলাচিপার ওসি-ইউএনওসহ জেলা প্রশাসন ও জেলা পুলিশের কর্মচারীরূপী দুর্বৃত্তদের তাণ্ডবের স্মৃতির নস্টালজিয়া ঘৃণা-বিরক্তি অভিশাপের বিষবৃক্ষরূপে হৃদয় ভারাক্রান্ত করে ফেলে। আমার সেই গৃহবন্দিত্বের সময়ে আমি বরিশাল বিভাগসহ অন্যান্য অঞ্চলের বিএনপি প্রার্থীদের সঙ্গে কথা বলতাম। অবাক করা ব্যাপার হলো, আমার বাড়ির সামনে যে সময়ে যেসব কুকর্ম জেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসনের মদতে আওয়ামী গুন্ডারা ঘটাত, ঠিক একই ঘটনা একই সময়ে সারা বাংলায় সব বিএনপি প্রার্থীর বাড়ির সামনে ঘটানো হতো। এর বাইরে পুরো নির্বাচনি এলাকায় গায়েবি মামলা-হামলা এবং বিএনপি নেতা-কর্মীদের ওপর জুলুম-অত্যাচার ও ঘড়ির কাঁটার সঙ্গে তাল মিলিয়ে একই সময়ে একই কায়দায় ঘটানো হতো।

উল্লিখিত কুকর্মের হোতারা শেখ হাসিনার জমানায় বহু রাষ্ট্রীয় পুরস্কার পেয়েছে এবং একই সঙ্গে পদপদবি-পদোন্নতি এবং দুর্নীতির পাহাড় গড়ে বাংলাদেশকে অসভ্যের অভয়ারণ্য বানিয়ে ফেলেছে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর আমরা যে অন্তর্বর্তী সরকার পেয়েছি, সেই সরকারের কর্তাব্যক্তিরা বিনা ভোটে রাতের ভোট ডামি ভোটের কারিগর ডিসি-এসপিদের বিরুদ্ধে যে ব্যবস্থা নিয়েছে সে জন্য সরকারকে ধন্যবাদ জানান আমাদের মতো ভুক্তভোগীদের জন্য ফরজে আইন। আমরা আশা করব ড. ইউনূসের সরকার যে নজিরবিহীন কর্ম শুরু করেছে, তা অব্যাহত থাকবে এবং কেবল ডিসি-এসপি নয়- বরং তাদের হুকুম তামিলকারী ওসি-ইউএনওরা যেন শাস্তির আওতায় আসে, তার জন্য অদম্য দুর্বার গতিতে এগিয়ে যাবে। আর এসব কাজ যদি মেটিকুলাসলি করা হয়, তবে সমালোচকদের মুখে ছাই পড়বে। চক্রান্তকারীরা পিছু হটবে এবং সারা দুনিয়া এক নতুন বাংলাদেশ দেখতে পাবে।

 

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে