শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

আইয়ুব খানের মোনায়েম ও কাউয়া কাহিনি

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
আইয়ুব খানের মোনায়েম ও কাউয়া কাহিনি

আমার মতো সত্তরের ওপর যাঁদের বয়স, মোনায়েম খানের নামটি তাঁদের মনে থাকার কথা। ষাটের দশকে তিনি ছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের ডাকসাইটে গভর্নর। আইয়ুব খানের একান্ত বশংবদ অনুচর। কথায় কথায় বলতেন ‘আমার প্রেসিডেন্ট’। আইয়ুব খান দিনকে রাত বললে মোনায়েম খানও নাকি রাত ভাবা শুরু করতেন। এমনই মোসাহেব ছিলেন তিনি, নিজ দল মুসলিম লীগের অনেক নেতাও ছিলেন তাঁর ওপর বিরক্ত।

পাকিস্তানের সামরিক শাসনামলে স্বঘোষিত ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের এই বশংবদ অনুচর সম্পর্কে অনেক চুটকি প্রচলিত ছিল। বিশেষত আইয়ুবের স্বৈরাচারী শাসনের প্রতিবাদ করতে গিয়ে যেসব বাঙালি বন্দি ছিলেন, তাঁরা জেলখানায় বসে মোনায়েমের মোসাহেবি নিয়ে খোশগল্পে সময় কাটাতেন। এ প্রসঙ্গে মনে পড়ছে, আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার অন্যতম প্রধান আসামি লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনের কাছ থেকে শোনা চুটকি। চুটকিটি পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর নিয়োগসংক্রান্ত। সেই কিশোর বয়সে শোনা গল্পটি হুবহু মনে আছে কি না, জানি না। তবে ভাষার রদবদল হলেও তার মূলটি ছিল এরকম।

মশরেকি পাকিস্তানের গভর্নর নিয়োগের জন্য জেনারেল আইয়ুব খান ইন্টারভিউ নিচ্ছেন। ইন্টারভিউ দিতে এসেছেন চট্টগ্রামের ডাকসাইটে মুসলিম লীগ নেতা ফজলুল কাদের চৌধুরী, খুলনার খান এ সবুর খান এবং ময়মনসিংহের বটতলার উকিল মোনায়েম খান। প্রথমেই ইন্টারভিউর জন্য ডাকা হলো খান এ সবুর খানকে। আইয়ুব শরাবের পেয়ালা মুখ থেকে নামিয়ে নেশা ঢুলু ঢুলু চোখে বললেন, ‘সবুর তুম পারনে সাকে গা?’ খান এ সবুর খান বাহাদুরের মতো বলে উঠলেন, ‘হুজুর জরুর পারে গা! হ্যাম খুলনাকো জ্যায়সে মডার্ন সিটি বানাইয়া ওই সে মশরেকি পাকিস্তান কো মডার্ন বানায় গা।’ আইয়ুব সঙ্গে সঙ্গে বলে উঠলেন, ‘নেহি তোম সাকে গা নেহি।’ গেটআউট বলে তাঁকে চলে যেতে বললেন। খান এ সবুর হতাশ হয়ে ঢুলতে ঢুলতে বের হলেন ইন্টারভিউ রুম থেকে। এবার ডাকা হলো ফজলুল কাদের চৌধুরীকে। হামবড়া হিসেবে তাঁর ‘দুর্নাম’ ছিল। বলা হতো চট্টগ্রামের বাঘ নামে পরিচিত এ নেতাটি প্রেসিডেন্টকেও খুব একটা তোয়াক্কা করতেন না। আইয়ুবের সন্দেহ ছিল ফজলুল কাদের চৌধুরী হয়তো নিজেকে প্রেসিডেন্টের চেয়েও বড় মনে করেন।

যা হোক ফজলুল কাদের চৌধুরী সামনে আসতেই শরাবে চুর  আইয়ুব তাঁকেও একই প্রশ্ন করলেন। বললেন, ‘ফ.কা.চৌ. তুম পারনে সাকে গা?’ কোনো রকম দ্বিধা না করে ফজলুল কাদের চৌধুরী জবাব দেন, ‘সদর সাব আপ কিয়া বোলতা হ্যায়। হাম আপসে জ্যায়দা সাকেঙ্গে।’ অর্থাৎ প্রেসিডেন্ট তুমি বলছো কী, আমি তোমার চেয়েও ভালো পারব। আইয়ুব খান ফজলুল কাদের চৌধুরীর এই হামবড়া মনোভাবকে ‘অযোগ্যতা’ বলেই ভাবলেন। বললেন, ‘নেহি তোম সাকেঙ্গে নেহি, হট যাও’ বলে তাঁকেও যেতে বললেন। ইশারা দিলেন এবার মোনায়েম খানকে ডাকতে। চাপরাশি মোনায়েম খানের নাম হাঁকতেই করজোড় করে তিনি প্রবেশ করলেন ইন্টারভিউ কক্ষে। সুবোধ বালকের মতো দৃষ্টি অবনত করে ঠায় দাঁড়িয়ে রইলেন প্রভুর সামনে। খান এ সবুর খান ও ফজলুল কাদের চৌধুরীর ইন্টারভিউ নিতে গিয়ে ইতোমধ্যে স্বঘোষিত ফিল্ড মার্শাল বেশ কিছুটা বোর ফিল করছেন। তিনি ধমকের সুরে বললেন, ‘মোনায়েম তুম পারনে সাকে গা?’ প্রভুর দিকে মুখ না তুলেই তিনি জবাব দিলেন, ‘সদরজি, আপ কা কিয়া মালুম।’ আইয়ুব ধমক দিয়ে বলে উঠলেন, ‘তোম সাকেঙ্গে নেহি।’ মোনায়েম জবাব দিলেন, ‘আপ ঠিক বোলা, হাম সাকেঙ্গে নেহি।’

আইয়ুব এবার বললেন, ‘আপসে ইয়ে কাম হোনা ভি সাকতা।’ সঙ্গে সঙ্গে মোনায়েমের জবাব, ‘জি হুজুর হোনা ভি সাকতা।’ আইয়ুব তাঁর এই হ্যাঁ-হুজুর মনোভাবে এতটাই খুশি হলেন যে সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর নিয়োগ করলেন। প্রভুর প্রতি মোনায়েমের আনুগত্য নিয়ে সে সময় অনেক চুটকি প্রচলিত ছিল। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আরেক অভিযুক্ত সুবেদার আবদুর রাজ্জাকের কাছে শোনা। প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান এসেছেন মশরেকি মলুক সফরে। তেজগাঁও বিমানবন্দরে ভোর থেকেই উপস্থিত গভর্নর মোনায়েম খান। প্রেসিডেন্টের বিমান ল্যান্ড করল বেলা ১১টা নাগাদ। বিমান থেকে নেমেই আইয়ুব খান কোলাকুলি করলেন মোনায়েম খানের সঙ্গে। কোলাকুলির সময় তাঁর মনে হলো, গভর্নরের বুকটা অমন শক্ত লাগছে কেন? সন্দেহ নিরসনে তিনি সামরিক সচিবকে বললেন, গভর্নরের দেহ তল্লাশি করতে। যেমন কথা তেমন কাজ। মোনায়েম খানের দেহ তল্লাশি করতেই বুকের মধ্যে পাওয়া গেল ‘ফ্রেন্ডস নট মাস্টার্স’-এর একটি কপি। আইয়ুব খানের লেখা যে বইটি তাঁর চামচাদের কাছে ছিল পবিত্র গ্রন্থের মতো।

মোনায়েম খান চামচাগিরির জন্য ছিলেন সমালোচিত। আইয়ুব খানকে তুষ্ট করতে তিনি আপন জাতির বিরুদ্ধে দাঁড়াতে কসুর করেননি। মোনায়েম এতটাই খয়ের খাঁ ছিলেন যে, খোদ মুসলিম লীগেও তাঁর বিরুদ্ধে ক্ষোভ ছিল। বিশেষত ফজলুল কাদের চৌধুরী, খান এ সবুর খান, কাজী কাদের প্রমুখ ব্যক্তি ছিলেন মোনায়েমের ঘোর বিরোধী। ষাটের দশকে মোনায়েম খান মোসাহেব বুদ্ধিজীবীদের দিয়ে রবীন্দ্রবিরোধী মাতম তোলেন। বেতারে রবীন্দ্রসংগীত নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন তিনি। তাঁর এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে শিল্পী-সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবীরা প্রতিবাদী হয়ে ওঠেন। এ সময়ে মোনায়েম খান নাকি তাঁর চামচা এক বুদ্ধিজীবীকে তাগিদ দেন রবীন্দ্রসংগীত রচনার জন্য।

বেতার-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত বন্ধের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঢাকা প্রেস ক্লাব বিশিষ্ট ভূমিকা পালন করে। সে সময় প্রেস ক্লাবে পাকিস্তান সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সাংবাদিক-বুদ্ধিজীবীদের কিশোর বয়সেএক প্রতিবাদ সভা হয়। এই প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট ইসলামি চিন্তাবিদ আল্লামা আবুল হাশিম। সভাপতির ভাষণে আবুল হাশিম একটি মজার কাহিনি বলেন। গভর্নর মোনায়েম খান এবং পাকিস্তানের তৎকালীন তথ্যমন্ত্রী খাজা শাহাবুদ্দিনকে বিদ্রুপ করাই ছিল ওই কাহিনির উদ্দেশ্য। কাহিনিটি হলো, ‘কলকাতার নিউ থিয়েটার্সে শাহাজান নাটকে আলমগীরের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতেন প্রখ্যাত নট শিশির ভাদুড়ি। মঞ্চে গিয়ে তিনি বলতেন, ‘মুরাদ- আমার সামনে থেকে দূর হয়ে যাও? তোমার মুখে সুরার গন্ধ।’ দৃশ্য শেষে শিশির ভাদুড়ি গ্রিন রুমে এসে হুকুম দিতেন, ‘বেয়ারা শারাব লও। আসলে এরা সবাই আলমগীররূপী শিশির ভাদুড়ি।’

প্রেসিডেন্ট আইয়ুব ও তাঁর ঠুঁটো জগন্নাথ গভর্নর মোনায়েমের আমলে বাক্স্বাধীনতা ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার কণ্ঠ রোধ করা হয়। যে কারণে সাংবাদিকরা আইয়ুব-মোনায়েমের বিরুদ্ধে চুটকি রচনা করে মনের ক্ষোভ মেটানোর চেষ্টা করতেন। স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে সাংবাদিকরা অনেক ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকাও পালন করেন। সাংবাদিকদের সরকারবিরোধী আন্দোলনে একবার প্রেস ক্লাব থেকে মিছিল বের করা হলে তাতে নেতৃত্ব দেন অধুনালুপ্ত ‘আজাদ’-এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক অশীতিপর বৃদ্ধ মওলানা আকরম খাঁ। তাঁর পক্ষে হেঁটে চলা সম্ভব ছিল না বলে তিনি মিছিলের অগ্রভাবে রিকশায় বসে নেতৃত্ব দেন।

কথায় বলে যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা। মোনায়েম খান মোসাহেবির জন্য অনেকের কাছে এতটাই অপ্রিয় ছিলেন যে তাঁর সাধারণ জ্ঞান ও বোধশক্তি নিয়েও প্রশ্ন তোলা হতো। গভর্নর গেছেন তাঁর নিজ জেলা ময়মনসিংহ সফরে। জেলা প্রশাসকের বাসভবনে দাওয়াত ছিল ‘ছোট লাট’-এর। লাঞ্চ খেতে খেতে হঠাৎ তাঁর দৃষ্টি গেল দেয়ালের দিকে। সেখানে টাঙানো ছিল স্যার জন স্টুয়ার্ট মিলের ছবি। মোনায়েম ডিসিকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘হেই ছবিটা কার?’ ডিসি জবাব দিলেন, ‘স্যার জন স্টুয়ার্ট মিলের।’ গভর্নর বুঝতে না পেরে আবারও বললেন, ‘কী কইল্যা কার ছবি?’ ডিসি এবার সংক্ষিপ্তভাবে জবাব দিলেন, ‘স্যার ওটা মিল-এর ছবি।’ মোনায়েম ব্যঙ্গস্বরে পাশে বসা তাঁর সামরিক সচিবকে বললেন, ‘দেখছ মিয়া আমি বলছি হেই মানুষটা কেডা আর কয় কিনা মিলের ছবি।’

মোনায়েম খানের আমলে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় চলেছে রবীন্দ্রবিরোধী প্রচারণা। একজন সাংবাদিক ওই সময় গেলেন জ্ঞানতাপস ভাষাবিজ্ঞানী ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্র কাছে। উদ্দেশ্য বাংলা ভাষার এই দিকপালের কাছ থেকে রবীন্দ্রবিরোধী সার্টিফিকেট আদায় করা। ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ সাংবাদিকদের আবদারের কথা শুনলেন। কোনো কথা না বলেই তিনি তাঁদের কাছ থেকে নেওয়া সেদিনের বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় চোখ বুলাচ্ছিলেন। ঘটনাক্রমে সেদিন প্রতিটি দৈনিকে ছাপা হয়েছিল বিশ্বসুন্দরী প্রতিযোগিতায় বিজয়ী সে বছরের শ্রেষ্ঠ সুন্দরীর ছবি।

ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ উপস্থিত সাংবাদিকদের বললেন, ‘বাছারা এটা কি বিশ্বসুন্দরীর ছবি?’ সবাই জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ।’ তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ‘এই সুন্দরী মেয়েটির দেহে নাক ছোঁয়ালে এমন কোনো জায়গা কি পাওয়া যাবে, যেখানে দুর্গন্ধ মিলবে।’ সাংবাদিকরা সোৎসাহে জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ।’ ড. শহীদুল্লাহ্ এবার বললেন, ‘তা বাছারা এই বিশ্বসুন্দরীর বিশ্বজনীন সৌন্দর্য উপভোগ না দুর্গন্ধযুক্ত জায়গায় নাক ছোঁয়াচ্ছ কেন?’

পাদটীকা : ‘কাউয়া’ শব্দটি বাংলা ভাষার একটি আঞ্চলিক শব্দ। উইকিপিডিয়া অনুসারে শব্দটিকে রাজনৈতিক গালি হিসেবে ধরা হয়। আওয়ামী লীগের গুণধর সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন সিলেটের এক জনসভায়। দলে অনুপ্রবেশকারী ধুরন্ধরদের তিনি অভিহিত করেন কাউয়া নামে। সাধারণ মানুষ লুফে নেয় কাউয়া শব্দটি এবং বুমেরাং হয়ে তা ব্যবহৃত হয় ওবায়দুল কাদেরের ওপরেই। ‘কাউয়া কাদের’ হিসেবেই তিনি পরিচিতি লাভ করেন রাজনৈতিক অঙ্গনে। সামাজিক প্রচারমাধ্যমের কল্যাণে কাউয়া শব্দটি ওবায়দুল কাদেরের ট্রেডমার্কে পরিণত হয়। 

সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মতো একজন সজ্জন ব্যক্তিকে সরিয়ে ২০১৬ সালে আওয়ামী লীগ কাউন্সিলে বেছে নেওয়া হয় ওবায়দুল কাদেরকে। ২০১৯ সালে তাঁর রক্তনালিতে তিনটি ব্লক ধরা পড়ে। এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাঁকে নেওয়া হয় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে। আড়াই মাস চিকিৎসার পর দেশে ফিরে এলেও বলনে-কথনে ভারসাম্যহীনতা দেখা দেয় ওবায়দুল কাদেরের মধ্যে। কিন্তু নেত্রীর প্রিয়ভাজন হওয়ায় তাঁকে শুধু আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকই নয় সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর মতো লোভনীয় পদেও বহাল রাখা হয় অজ্ঞাত কারণে। বলা হয় নেত্রীকে তোষণ ও চামচাগিরির দিক থেকে ওবায়দুল কাদের ছিলেন মোনায়েমের চেয়েও এগিয়ে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে