শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৫, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

এবার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
এবার নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

‘গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’ নামে  জুলাই বিপ্লবীদের নতুন সংগঠন আত্মপ্রকাশ করেছে। সংগঠনটির আহ্বায়ক হলেন আবু বাকের মজুমদার। গতকাল বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে নতুন এ রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠনের নাম ঘোষণা করা হয়। বিশাল আয়োজনের মধ্য দিয়ে আগামীকাল শুক্রবার নতুন রাজনৈতিক দলের জন্ম হচ্ছে। দেশের গতানুগতিক রাজনৈতিক ধারা পরিবর্তনের জন্য এ দলটির প্রতি দেশবাসীর ছয় মাসের প্রতীক্ষার অবসান হচ্ছে। অনেক মত-পথের সমন্বয়ে হচ্ছে এ দল। শুধু ছাত্র নয়, জনতাও থাকছে এ দলে। এ দলের নেতাদের সঙ্গে সাবেক সেনা কর্মকর্তারা বৈঠক করে জানিয়েছেন, তাঁদের ১ কোটি ভোটব্যাংক আছে। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় দলটির জন্ম হচ্ছে বলে শুরু থেকেই বিএনপির আপত্তি ছিল, এখনো আছে। তবে আপত্তি-অনাপত্তি যা-ই থাকুক না কেন, শেষ পর্যন্ত আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হওয়ার সব প্রস্তুতি নিয়েই দলটি পথচলা শুরু করছে। রাজনীতির মাঠে এমন বিশেষ অতিথির জন্যই এতদিন অপেক্ষা সবার। রাষ্ট্র পরিবর্তনের সব সংস্কার আয়োজনও এ নতুন অতিথির জন্য। সুতরাং এখন আর দেরি কেন, এবার নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করুন। নির্বাচন খেলার স্টেডিয়ামটা সুসজ্জিত করুন। নির্বাচনি মাঠ সবার জন্য সমান সমতল করুন। রেফারিকে নিরপেক্ষ রাখুন। সেই সঙ্গে নির্বাচনি ম্যাচ ফিক্সিংয়ের জন্য যারা কলকাঠি নাড়ছেন, তাদের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। রাষ্ট্রের মালিক জনগণ। মালিককে তার মালিকানা বুঝিয়ে দিন।

বাংলাদেশ নিয়ে খেলাধুলা, ষড়যন্ত্র জন্ম থেকেই। পাকিস্তানের কর্তৃত্ববাদ, শোষণ ও তদানীন্তন শাসকদের হিমালয়সমান দম্ভে বাংলাদেশ জন্মের খেলাটা চলে যায় ভারতের কোর্টে। মুক্তিযুদ্ধে সহযোগিতার বিনিময়ে ভারত সব সময় বাংলাদেশকে তাদের করদরাজ্য করার চেষ্টা করেছে। বিগত ৫৩ বছরে ভারত কখনোই বাংলাদেশের পক্ষে থাকেনি। থেকেছে একটি পরিবারের পক্ষে। ১৯৭৫ সালে শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ডের পর ভারত ওই পরিবারের দুই সদস্য শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানাকে লালনপালন করেছে। সবকিছু শিখিয়ে-পড়িয়ে ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনাকে আওয়ামী লীগের সভাপতি বানিয়ে বাংলাদেশে পাঠায়। তিনি দেশে ফেরার মাত্র ১৩ দিনের মাথায় ৩০ মে ভারতের শত্রু প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান নিহত হন। তারপর বাংলাদেশ নিয়ে ভারত খুব শক্তভাবে খেলতে শুরু করে। গত ১৬ বছর পুরোটা সময় ভারতই ছিল আওয়ামী লীগের অভিভাবক। সে কারণে এ ভূখণ্ডের কর্তৃত্ব হাতে রাখতে জঙ্গি ইস্যু তৈরি করে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে একটি জঙ্গিরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। ভারত যেভাবে জঙ্গি প্লটের স্ক্রিপ্ট তৈরি করে দিয়েছে, বিগত আওয়ামী সরকার সেই স্ক্রিপ্ট অনুযায়ী শুধু শুটিং করে চিত্রনাট্যের পরিপূর্ণতা দিয়েছে। জুলাই বিপ্লবের পর আবার তাদের প্রিয় মানুষকে তারা নিজেদের নিরাপত্তায় নিয়ে গেছে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর বড় বেশি বেকায়দায় পড়েছে প্রতিবেশী দেশটি। এ সরকারকে নানাভাবে চাপে রাখার চেষ্টা করে নিজেরাই এখন বিপদে। তবে এখন আর এ দেশে কোনো জঙ্গি নেই। জঙ্গি নিয়ে রাজনীতিও নেই। কারণ, ভারত জানে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে জঙ্গি ইস্যুতে জড়ানো যাবে না। সারা বিশ্ব তাঁকে চেনে এবং জানে। আমাদের ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভারতের নতুন চক্রান্তে বিভেদের রাজনীতি শুরু হয়েছে। আমাদের ঐক্যবদ্ধ শক্তি টুকরো টুকরো করে জুলাই বিপ্লব ব্যর্থ করাই হলো প্রতিবেশীর মূল লক্ষ্য। সেইসঙ্গে আমাদের আইনশৃঙ্খলা নিয়েও খেলবে প্রতিবেশী। গত ১৫ বছরে আলেম সমাজ, ধর্মপ্রাণ মুসলমান, দাড়ি-টুপি, হিজাব নিয়ে তাদের যে জঙ্গি সিরিজ প্যাকেজ ছিল, তা এখন আর কাজে আসছে না। আমাদের স্বদেশি ধর্মনিরপেক্ষ সুশীলদের সমর্থনে অসংখ্য নিরীহ মানুষকে জঙ্গি সাজিয়ে খুন করা হয়েছে। কারাগার বা আয়নাঘরে সাজা দেওয়া হয়েছে আরও অসংখ্য মানুষকে। সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নতুন এজেন্ডায় এবং নতুন পরিকল্পনায় যথারীতি তৎপর থাকবে আমাদের প্রতিবেশী। সুতরাং সব পক্ষই সাবধান!

পবিত্র কোরআনের সুরা আশ-শুরার ৩০ নম্বর আয়াতে আল্লাহতায়ালা বলেছেন, ‘তোমাদের যে বিপদাপদ ঘটে, তা তোমাদের কৃতকর্মেরই ফল এবং তোমাদের অনেক প্রতীক্ষার অবসানঅপরাধ তিনি ক্ষমা করে দেন।’ গীতায় ভগবান শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন, ‘কর্মন্যে বাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন’। অর্থাৎ কর্মে তোমার অধিকার আছে, কিন্তু কর্মফল তোমার হাতে নেই। তুমি যেমন ইচ্ছা কর্ম করতে পারো কিন্তু তার ফল প্রকৃতির হাতে। প্রকৃতির নিয়ম অনুসারে কর্মের প্রতিফল তোমাকে ভোগ করতেই হবে।’ শুধু পবিত্র কোরআন আর গীতা নয়, সব ধর্মগ্রন্থেই কৃতকর্মের ফলের কথা বলা হয়েছে। কিন্তু আমরা বান্দারা সে কথা মনে রাখি না। বিগত সরকার ক্ষমতা চিরস্থায়ী করার জন্য দিনের ভোট রাতে, আমি ভোট, ডামি ভোট করেছিল। আর সেসব ভোটে অতি উৎসাহী ডিসি, এসপি দলীয় কর্মী বা বলা চলে দলীয় পান্ডার ভূমিকা পালন করেছেন। বিশেষ করে ২০১৮ সালের ভোটে যে কেলেঙ্কারি হয়েছে, তা নজিরবিহীন। সে ভোটে প্রত্যেক ডিসি-এসপি হাইকমান্ডের তুষ্টি অর্জনের জন্য রীতিমতো প্রতিযোগিতায় নেমেছিলেন। পরে তাদের পদোন্নতি, ভালো পোস্টিং দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। ওই ভোটের পর সরকার যেমন ভেবেছিল তাদের চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হয়ে গেছে, তেমন ডিসি-এসপিরা প্রশাসনে অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠেন। তাদের দাপটে অনেক সিনিয়র কর্মকর্তা ছিলেন কোণঠাসা। এখন সেই কৃতকর্মের ফল হিসেবে সরকার তাদের চাকরিচ্যুত করেছে। প্রশাসনে এমন শাস্তির দৃষ্টান্ত খুবই জরুরি ছিল। এজন্য অন্তর্বর্তী সরকার ধন্যবাদ পাওয়ার দাবিদার। আইনের শাসন, ন্যায়নীতি, প্রশাসন, গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করার পেছনে যারা কাজ করেছেন, তাদেরও চিহ্নিত করতে হবে। তাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। এগুলো সংস্কার কার্যক্রমের অন্যতম অংশ। আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। সংস্কার আগে, নাকি নির্বাচন আগে। স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে, নাকি জাতীয় সংসদ নির্বাচন আগে-সে বিতর্ক এখন চলছে। তবে যে সিদ্ধান্তই হোক না কেন, আশা করা যায়, তা দ্রুততম সময়ের মধ্যে পরিষ্কার হয়ে যাবে। আগামী সব নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সরকারের যেসব কর্মকর্তা দায়িত্ব পালন করবেন, তাদের প্রত্যেকেরই পূর্বসূরিদের কৃতকর্মের ফললাভ থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত। কোনো বিশেষ মহল চাপ দিলেও কারও পক্ষ না নেওয়া এবং ন্যায়নীতি ও আইনের শাসনের পক্ষে থাকা উচিত। এর ব্যত্যয় ঘটলে ২০১৮ সালের ভোটের ডিসি-এসপিদের মতোই ভাগ্য বরণ করতে হবে-এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। ক্ষমতা, সম্মান আল্লাহর নিয়ামত। কোনো বান্দা যদি তা ধরে রাখতে না পারে, অথবা নিজের মর্যাদা নিজে রক্ষা করতে না পারে, তাহলে রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বা কপালের ওপর দোষ চাপিয়ে লাভ নেই। বেলা শেষে কৃতকর্মের ফল ভোগ করতেই হবে।

দেশের অর্থনীতি এখন খাদের কিনারে। যদিও অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বর্তমান সরকার দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারা থেকে টেনে তুলেছে। সরকারের এ টেনে তোলার প্রচেষ্টাকে ধন্যবাদ। কিন্তু অর্থনীতিতে ইতিবাচক কোনো প্রভাব এখনো দেখা যাচ্ছে না। ব্যবসায়ীদের ইতোমধ্যে বারোটা বেজে গেছে। এখন শুধু হাতে হারিকেন নেওয়া বাকি। সবকিছু দেখে মনে হচ্ছে, যেন আওয়ামী লীগ নয়, দেশের একমাত্র শত্রু এখন ব্যবসায়ী শ্রেণি। তাদের পাশে কেউ নেই। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ীদের সম্পর্ক এখন ফ্ল্যাটবাড়িতে দুই প্রতিবেশীর মতো। কেউ কারও খবর রাখে না। দেখা হলে সৌজন্য রক্ষায় শুধু সালাম বিনিময়। ব্যাংকগুলো ব্যবসায়ীদের সহায়তার বদলে বন্ড ব্যবসা করে মুনাফা করছে। বেসরকারি খাতে নতুন কোনো বিনিয়োগ নেই। নতুন কোনো কর্মসংস্থান নেই। বরং অনেক কলকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। বেড়েছে বেকারত্ব। এভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে গণতন্ত্রের পথচলা কষ্টসাধ্য হবে। সামাজিক স্থিতিশীলতা, গতিশীল অর্থনীতি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার পূর্বশর্ত। অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ শুধু একটি নির্বাচন দিয়ে দায়িত্ব শেষ করা নয়। ক্ষমতার রিলে রেসের কাঠিটি যাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে, তারা যেন নির্বিঘ্নে দৌড়াতে পারে; সে ব্যবস্থাও করা। গোটা পৃথিবীতে অর্থনীতির চালিকাশক্তি হলো ব্যবসায়ী সমাজ। তারা যদি হতাশ থাকে, অসহায় বোধ করে তাহলে তা দেশের জন্য শুভসংবাদ নয়। সে কারণে ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিয়ে দেশের অর্থনীতি দৃঢ় করতে হবে।

বাকস্বাধীনতা ও পরমতসহিষ্ণুতার দাবিও ছিল জুলাই বিপ্লবে। আমরা সংস্কার নিয়ে আছি অথচ পরমতসহিষ্ণু হতে পারলাম না। গত সপ্তাহে ‘ড. ইউনূসের নতুন স্বপ্ন, নতুন দল, জামায়াতের রাজনীতি’ শীর্ষক আমার লেখা নিয়ে কারও ভিন্নমত থাকতেই পারে। সেই মতপ্রকাশের স্বাধীনতাও আছে।  অথচ প্রকাশ ঘটেছে অসহিষ্ণুভাবে। একটি রাজনৈতিক দলের এক নেতা ফোন করে শাসিয়েছেন। দেখে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন। যে ভাষায় এবং যে মেজাজে তিনি শাসালেন, তা ভয়ংকর কোনো সন্ত্রাসীকেও হার মানায়। তথ্যটি প্রিয় পাঠকদের জানিয়ে রাখলাম। জুলাই বিপ্লবের প্রত্যাশা ছিল মুক্ত মতপ্রকাশের স্বাধীনতা পাওয়া যাবে। কিন্তু তা হলো না। গণমাধ্যম অতীতেও চাপমুক্ত ছিল না। এখনো নেই। একেক সময় চাপের মাত্রা ও ধরন ভিন্ন। তবে গণমাধ্যমের ওপর প্রিয় পাঠকের চাপ হলো সত্য প্রকাশের। এটাই শিরোধার্য করে আমরা সব সময় পাঠকের সঙ্গেই থাকব।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ সেকেন্ড আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে