শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০২ মার্চ, ২০২৫

সংস্কৃতি ও রাজনীতির ধারাবাহিকতা

সাঈদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
সংস্কৃতি ও রাজনীতির ধারাবাহিকতা

সংস্কৃতি শব্দটি সংস্কৃত ভাষার সং (সমষ্টি বা একত্রে) এবং কৃ (করা, সৃষ্টি করা, গঠন করা) ধাতু থেকে উদ্ভূত। সং+কৃ+তি মানে সংস্কৃতি, যার অর্থ উন্নত করা, শোধন করা, গঠন করা। প্রাচীন ভারতে সংস্কৃতি শব্দটি মূলত সমাজকে উন্নত করার প্রক্রিয়া বোঝাতে ব্যবহৃত হতো। 

সংস্কৃতি হলো একটি সমাজজীবনের বহুমাত্রিক প্রবাহ। যেখানে মানুষের চিন্তা, বিশ্বাস, মূল্যবোধ, রীতিনীতি, শিল্প, ভাষা ও ঐতিহ্য একসূত্রে গাঁথা। এটি কেবল আচরণ ও অভ্যাসের সমষ্টি নয়, বরং সমাজের আত্মপরিচয় ও বিকাশের প্রতিচিত্র। সময়, স্থান ও সমাজের প্রেক্ষাপটে সংস্কৃতি পরিবর্তিত ও সমৃদ্ধ হয়, গড়ে তোলে একটি জনগোষ্ঠীর অন্তর্নিহিত কাঠামো ও জীবনধারা।

সংস্কৃতি শব্দের উৎপত্তির সঠিক কাল নির্ধারণ করা কঠিন। তবে এটি সংস্কৃত ভাষা থেকে উূ¢ত এবং প্রাচীন ভারতীয় দর্শন ও বেদ-এর যুগ থেকেই ব্যবহৃত হয়ে আসছে। প্রাচীন বৈদিক যুগে (খ্রিস্টপূর্ব ১৫০০-৫০০) সংস্কৃতি ধারণার ভিত্তি গড়ে ওঠে। বৈদিক সাহিত্যে সংস্কারসংস্কৃতি শব্দ ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া যায়। পাণিনির সময়ে (খ্রিস্টপূর্র্ব ৪০০) তাঁর ব্যাকরণ গ্রন্থ অষ্টাধ্যায়ীতে সংস্কৃতি শব্দের ব্যুৎপত্তিগত ব্যাখ্যা রয়েছে। গুপ্তযুগ (খ্রিস্টীয় চতুর্থ-ষষ্ঠ শতক) সংস্কৃতি শব্দটি তখন আরও বিস্তৃত হয়ে শিল্প, সাহিত্য, ধর্ম, আচার-অনুষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত হয়। মধ্যযুগে সংস্কৃতি শব্দটি ধর্মীয় ও নৈতিক উন্নয়ন বোঝাতে ব্যবহৃত হতো। আধুনিক যুগে এটি সামাজিক ও ঐতিহ্যগত মানে ব্যবহার হতে শুরু করে।

বাংলার সংস্কৃতি সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হয়েছে। প্রাচীনকালে বৌদ্ধ ও হিন্দু সংস্কৃতির গভীর প্রভাব ছিল, যা পাল ও সেন আমলে বিশেষভাবে লক্ষ করা যায়। বৌদ্ধ ও বৈষ্ণব ধর্মের ভাবধারা তখনকার শিল্প, সাহিত্য ও সামাজিক জীবনে সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে মুসলিম শাসনের ফলে বাংলার সংস্কৃতিতে বহুমাত্রিকতা যুক্ত হয়। সুফি-সাধকদের আগমনে ধর্মীয় সহনশীলতা বৃদ্ধি পায় এবং মুসলিম স্থাপত্য, সংগীত ও কৃষ্টির সংযোগ ঘটে।

রাজনৈতিক সংস্কৃতি (Political Culture) শব্দটির ব্যবহার মূলত ১৯৫০-এর দশক থেকে একাডেমিকভাবে জনপ্রিয় হতে শুরু করে। এই ধারণাটি রাজনৈতিক বিজ্ঞানী গ্যাব্রিয়েল আলমন্ড (Gabriel Almond) এবং সিডনি ভারবা (Sidney Verba) তাঁদের বিখ্যাত গবেষণা The Civic Culture: Political Attitudes and Democracy in Five NationsÕ (1963) গ্রন্থে বিশদভাবে ব্যাখ্যা করেন। তবে রাজনৈতিক সংস্কৃতির ধারণা এর আগেও বিভিন্নভাবে আলোচিত হয়েছে। অ্যালেক্সিস দ্য তকভিল (Alexis de Tocqueville) ১৯ শতকে তাঁর Democracy in America গ্রন্থে রাজনৈতিক মূল্যবোধ ও নাগরিক অংশগ্রহণের ধারণা তুলে ধরেছিলেন, যা রাজনৈতিক সংস্কৃতির পূর্বসূরি হিসেবে বিবেচিত হতে পারে। আধুনিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণে এটি রাষ্ট্র, সমাজ ও নাগরিক আচরণ বোঝার গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হয়ে ওঠে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে, রাজনৈতিক সংস্কৃতি শব্দটির ব্যবহার স্বাধীনতা-পরবর্তী বেশি প্রচলিত হয়, বিশেষত গণতন্ত্র, সামরিক শাসন ও রাজনৈতিক দলীয়করণ নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে।

ব্রিটিশ শাসন বাংলার সংস্কৃতিকে পাশ্চাত্য ধারার সংস্পর্শে নিয়ে আসে। এ সময় শিক্ষার বিস্তার ঘটে, জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মেষ ঘটে এবং সাহিত্য ও সংস্কৃতির নতুন ধারা বিকশিত হয়। বিশ্বায়ন, প্রযুক্তির বিকাশ এবং নগরায়ণের ফলে বাংলার ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির অনেক পরিবর্তন এসেছে।

সংস্কৃতির উৎপত্তি ও বিকাশ জীবনযাত্রার মধ্যেই ঘটে। স্থান, কাল ও পরিবেশের ভিন্নতার কারণে এর বৈচিত্র্য দেখা যায়। আবহাওয়া, ভূপ্রকৃতি ও বাস্তুতন্ত্রের পার্থক্যে খাদ্য, পোশাক ও জীবনধারায় ভিন্নতা সৃষ্টি হয়। ভাষা মানুষের ভাব প্রকাশের প্রধান মাধ্যম, যা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠী গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সংস্কৃতি শুধু ব্যক্তিগত নয়, বরং পারিবারিক, সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বিস্তৃত। বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও যোগাযোগের উন্নতি সাংস্কৃতিক বিনিময় ও বিশ্বায়নকে ত্বরান্বিত করেছে।

সংস্কৃতির গঠনে ঐতিহ্য, বিচিত্রতা এবং আন্তঃসংস্কৃতির মিথস্ক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। পুরোনো রীতিনীতির ধারাবাহিকতা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে প্রবাহিত হয়, আবার সময়ের সঙ্গে নতুন উপাদান যুক্ত হয়। বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে আদানপ্রদান ও প্রভাবের ফলে বৈশ্বিক সংস্কৃতির বিকাশ ঘটেছে। আধুনিক সমাজে সংস্কৃতি শুধু সামাজিক সম্পর্কের মাধ্যম নয়, এটি অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে। পর্যটন, শিল্পকর্ম এবং বিপণনে সংস্কৃতির ভূমিকা অপরিসীম। পাশাপাশি, সংস্কৃতি রাজনৈতিক চিন্তাধারা, আদর্শ ও সরকারের ভূমিকা নির্ধারণেও সহায়ক।

বিশ্বায়নের প্রভাবে বাংলা সংস্কৃতির অনেক উপাদান হারিয়ে যাওয়ার ঝুঁকিতে। ইংরেজি ভাষার আধিপত্যে বাংলা ভাষার বিশুদ্ধতা টিকিয়ে রাখা কঠিন হচ্ছে, আর নতুন প্রজন্মের মধ্যে লোকসংস্কৃতির প্রতি আগ্রহ কমছে। রাজনৈতিক অস্থিরতাও সাংস্কৃতিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি করছে। প্রযুক্তির বিকাশ ও বিশ্বায়নের চাপেও বাংলার সংস্কৃতির মৌলিক বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণে আমাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। জীবনানন্দ দাশের ভাষায়, বাংলার মুখ আমি দেখিয়াছি, তাই আমি পৃথিবীর রূপ খুঁজিতে যাই না। আমাদের দায়িত্ব এই রূপকে আগামীর কাছে পৌঁছে দেওয়া।

সংস্কৃতি জনগণের আত্মপরিচয়ের প্রতিফলন, যা সময়ের সঙ্গে পরিবর্তিত হলেও তার শিকড় হারায় না। সমাজে জনসংস্কৃতি ও বিত্তবানদের সংস্কৃতি পরস্পরবিরোধী হয়ে উঠেছে। উচ্চবিত্ত শ্রেণি আধুনিকতার দিকে ঝুঁকে ঐতিহ্য উপেক্ষা করছে, যা সাধারণ মানুষের সাংস্কৃতিক সংকট বাড়াচ্ছে। অন্যদিকে ধনিকশ্রেণি বিশ্বায়নের প্রভাবের সঙ্গে যুক্ত হয়ে স্বার্থসিদ্ধি করছে। ধর্ম একদিকে নিপীড়িতের আশ্রয়স্থল হলেও অন্যদিকে কিছু ক্ষেত্রে শোষকের হাতিয়ারে পরিণত হচ্ছে। রাজনৈতিক স্বার্থে ধর্মের ব্যবহার জনগণকে বিভক্ত করছে।

বাংলার সংস্কৃতি ও রাজনীতির ইতিহাস হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো। প্রাচীন যুগে (খ্রিস্টপূর্ব ৩০০০-৩২২) বাংলার সমাজ মূলত স্থানীয় রাজা ও মহারাজাদের নেতৃত্বে গড়ে ওঠে। বৈদিক যুগে আর্য ও অনার্য সংস্কৃতির মিশ্রণে বাংলার সাংস্কৃতিক ভিত্তি স্থাপিত হয়। মৌর্য ও গুপ্ত সাম্রাজ্যের (খ্রিস্টপূর্ব ৩২২-ষষ্ঠ শতক) শাসনামলে বাংলার রাজনীতি কেন্দ্রীয় প্রশাসনের অধীনে আসে এবং বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতির প্রসার ঘটে। পাল (অষ্টম-১২০০ শতক) ও সেন (১২০০ শতক) শাসনামলে বৌদ্ধ ও হিন্দু সংস্কৃতি বিকাশ লাভ করে, যা বাংলার ঐতিহ্যের ভিত্তি স্থাপন করে।

১২০৪ সালে তুর্কি বিজয়ের মাধ্যমে বাংলায় ইসলামের প্রবেশ ঘটে এবং দিল্লি সালতানাতের অধীনে শাসন পরিচালিত হয়। স্বাধীন সুলতানদের (১৩৪২-১৫৭৬) শাসনামলে বাংলার সাহিত্য, স্থাপত্য ও সংস্কৃতিতে নতুন মাত্রা যোগ হয়। মুঘল যুগে (১৫৭৬-১৭৫৭) প্রশাসনিক কাঠামো সুসংগঠিত হয় এবং সংস্কৃতিতে পারসিয়ান প্রভাব বৃদ্ধি পায়।

১৭৫৭ সালে ব্রিটিশ শাসন শুরু হলে বাংলার রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক চেতনার নতুন ধারা সৃষ্টি হয়। ইংরেজি শিক্ষা, মুদ্রণ প্রযুক্তি ও সংবাদপত্রের বিকাশের ফলে বাঙালির মধ্যে জাতীয়তাবাদী ভাবধারা গড়ে ওঠে। তবে উনিশ শতকের শেষভাগে জাতীয়তাবাদী আন্দোলন এবং বিশ শতকের প্রথমার্ধে বঙ্গভঙ্গ, স্বরাজ আন্দোলন, সশস্ত্র বিপ্লববাদী লড়াই ও ব্রিটিশবিরোধী সংগ্রামের মাধ্যমে রাজনৈতিক সচেতনতা বৃদ্ধি পায় এবং গণ-অংশগ্রহণের নতুন ধারা সূচিত হয়।

১৯৪৭ সালে ভারত বিভক্তির মাধ্যমে পূর্ব বাংলা পাকিস্তানের অংশ হয় এবং ভাষা আন্দোলন (১৯৫২) ও স্বাধিকার আন্দোলনের মাধ্যমে বাঙালি সংস্কৃতি ও জাতীয়তাবাদ আরও শক্তিশালী হয়। ১৯৫৬ সালে এটি পূর্ব পাকিস্তান নামে পরিচিতি পায়। পাকিস্তানি শাসনামলে দমননীতি ও কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণের প্রবণতা দেখা দেয়, যা বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ ঘটায়। ফলে ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়। স্বাধীনতার পর সাংস্কৃতিক চেতনা নতুন করে বিকশিত হলেও ১৯৭৫ সালে একদলীয় বাকশাল প্রতিষ্ঠা হওয়ার ফলে রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে জনগণের অধিকার উপেক্ষিত হয়।

১৯৭৬ সালে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর থেকে গণতন্ত্র, রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা ও সাংস্কৃতিক বিকাশ নতুন মাত্রা পায়। অগণতান্ত্রিক রাজনীতি এবং একদলীয় রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে বহুদলীয় গণতান্ত্রিক রাজনীতি ও তার ধারাবাহিকতায় রাষ্ট্র পরিচালনা করে জনগণকেই করেছেন ক্ষমতার উৎস এবং জনগণের কল্যাণের জন্য নিয়েছেন নতুন ধারার কর্মসূচি, যা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে করেছেন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ- তিনি আর কেউ নন, তিনিই প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদকে তিনি কেবল একটি রাজনৈতিক তত্ত্ব হিসেবে নয়, বরং দেশের ভাষা, ধর্ম, সাহিত্য, সংস্কৃতি, ইতিহাস ও অর্থনীতির সব দিককে একীভূত করে একটি ঐতিহ্যবাহী ও সংহত জাতীয় পরিচিতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। তাঁর মতে, ভাষা যদি একটি ফুল হয়, ধর্ম আরেকটি ফুল, সাহিত্য-সংস্কৃতি, ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, মুক্তিযুদ্ধের নানা ফুল নিয়ে যে তোড়া বেঁধেছি- এটাই বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ। তাঁর এই ধারণা ছিল জাতির সর্বস্তরের মানুষকে একত্র করার শক্তিশালী রসায়ন, যা আজও দেশবাসীকে একসঙ্গে থাকার প্রেরণা জোগায়।

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ মূলত সমানাধিকার ও উন্নয়নের রাজনৈতিক দর্শন। দেশের মানুষের জন্য একটি আত্মনির্ভরশীল ভবিষ্যতের চিত্র এঁকেছেন জিয়াউর রহমান। তিনি বিশ্বাস করতেন, কোনো দেশের উন্নতি সম্ভব নয় যদি সে অন্যের ওপর নির্ভরশীল থাকে। আমাদের দেশের প্রতিটি সেক্টরকে আত্মনির্ভরশীল করতে হবে, তবেই আমরা সত্যিকার অর্থে স্বাধীন হতে পারব। সেই ধারাবাহিকতায় বিএনপি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের চেতনাকে ধারণ করে বাংলাদেশের সংস্কৃতি ও রাজনীতির বিকাশের পথচলা অব্যাহত রেখেছে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের যোগ্য উত্তরসূরি তারেক রহমান বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শনের সঙ্গে অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক রাজনীতি, অর্থনীতি, সমাজ, সংস্কৃতি যুক্ত করে সবার বাংলাদেশ নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শন পৃথিবী ও মানবজাতির রক্ষায় একটি মৌলিক ভূমিকা পালন করতে পারে, কারণ এটি শুধু একটি রাজনৈতিক কাঠামো বা উন্নয়ন মডেল নয়, বরং একটি সামাজিক এবং বৈশ্বিক দৃষ্টিকোণ থেকে সমাধান প্রদান করে- যা নতুন ধারার একটি রাজনৈতিক সংস্কৃতি বা বন্দোবস্তও বটে। বর্তমান পৃথিবীতে যে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক অস্থিতিশীলতা, বৈষম্য, পরিবেশগত সংকট এবং মানবাধিকার লঙ্ঘন চলছে, তা মোকাবিলা করতে অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শন মৌলিক স্তম্ভ হিসেবে ভূমিকা রাখবে। অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতান্ত্রিক দর্শনের মূল বিষয় হলো- Save World, Save humanity.

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে