শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

অলৌকিক ট্রেনের যাত্রী

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
অলৌকিক ট্রেনের যাত্রী

স্কুলে আমাদের ড্রয়িং টিচার ছিলেন আনোয়ার উল্লাহ। গুণী মানুষ। গান গাইতেন। ক্রিকেট খেলতেন। বার্ষিক মিলাদ মাহফিলের দিন খাওয়ানো হতো তাঁরই রান্না করা বিরিয়ানি। নিজের ইতিবাচক ব্যাপারগুলো তিনি তাঁর ছাত্রদের মধ্যে সঞ্চারণে সচেষ্ট থাকতেন। অন্যদের কথা জানি না, সুযোগ পেলে আজও বাহাদুরি দেখানোর মতলবে যে আঁকাআঁকি করি তা ওই অঙ্কনগুরু প্রদত্ত বিদ্যারই ছায়াপাত। স্টুডেন্টস কমনরুমের দেয়ালে ঝুলন্ত ফ্রেমবন্দি ছবি আর হিতকথাগুলোর অধিকাংশই তুলির ছোঁয়ায় শিল্পমণ্ডিত করেছেন আনোয়ার উল্লাহ স্যার।

দেয়ালশোভিত হিতকথার প্রায় সবই মুখস্থ করে ফেলেছিল সহপাঠী ফজলুল হাকিম। এ জন্য তার প্রতি খুবই প্রীতিভাব পোষণ করছিলেন আউস। আনোয়ারের ‘এ’+উল্লাহর ‘ইউ’+স্যারের ‘এস’। তিনে মিলে ‘আউস’ শব্দটির উদ্ভাবক ফজলুল রঙ্গ করে বলে- ‘আউস-এর মতো আর্টিস্ট হবাম/এটা আমার দীর্ঘকালের হাউস/আর্টিস্ট হইয়া আঁকুম ছবি ঢাউস ঢাউস।’

বিচ্ছুর বিচ্ছু ফজলুর রঙ্গতামাশার সংবাদ পেয়ে গেলেন আউস। নীতিনিষ্ঠ কড়ামেজাজি আনোয়ার উল্লাহ স্যার ফাজলামোর বিরুদ্ধে কুপিত হয়ে কী কী করতে পারেন, তার অলিখিত তালিকা প্রস্তুত। সম্ভাব্য হচ্ছে- পিরিয়ড শেষ না হওয়া পর্যন্ত ক্লাসের শেষ বেঞ্চটির ওপর ফজলুকে দাঁড় করিয়ে রাখা হবে। তা হলো না। কারুকাজখচিত পাঞ্জাবি পরা, সুবিন্যস্ত দাড়িভরা মুখে ‘মজা পেলাম’ স্টাইলের হাসি ফুটিয়ে স্যার বললেন, হয়ার ইজ মাই মিসগাইডেড হনুমান ফজলু? ভয়ার্ত ফজলু মাথা গুঁজে বসা ছিল লাস্ট বেঞ্চের আগের বেঞ্চে। শাস্তি হবে না, হলেও সেটা কঠিন হচ্ছে না, টের পেয়ে ফজলু আওয়াজ ছাড়ল ‘ইয়েস স্যার!’

সপাং সপাং বেত ঘুরিয়ে আনোয়ার উল্লাহ স্যার বলেন, তোর সিট তো সেকেন্ড রোতে। অত দূরে গিয়ে বসলি যে? ওখানে কী কড়ই গাছের ডাল ধরে ঝুলে পড়বার ফন্দি করছিস? সামনে আয়...। আয় বলছি... আজ তোর ইয়েস স্যারের তেরোটা বাজানোর আগে থামছি না।

স্যারের টেবিলের কাছে গিয়ে দাঁড়ায় আপাতত সুবোধ বালক ফজলুল হাকিম। তাকে এবং ক্লাসকে স্যার জানান, মহান পুরুষদের বাণী মুখস্থ করলে মহত্ত্ব অর্জনের অলৌকিক ট্রেনের যাত্রীসাধনবাসনা জাগ্রত হয় মনে করাটা ভুল। মুখে এক অন্তরে আরেক হওয়া তো এই ব-দ্বীপের জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্য। অধিবাসী মানুষ যেখানে ঐতিহ্যচ্যুত হওয়ার প্রয়োজনবোধ করে না, সেখানে একটা হনুমান সুন্দর সুন্দর কিছু কথা উচ্চারণ করে বলে তার লেজ খসতে শুরু করেছে ধরে নেওয়াটা বিরাট আহাম্মকি।

নিজের দুই কান নিজ হাতে ধরে রেখে লাস্ট বেঞ্চে দাঁড় করিয়ে রাখার শাস্তি-পদ্ধতি পরিহার করে ড্রয়িং স্যার ‘ডান হাতে ছয়/বাম হাতে ছয়’ বেত্রাঘাত রীতি প্রয়োগের সিদ্ধান্ত নেন। তিনি বলেন, সমস্যা হলো ডেপুটি সুপার অব পুলিশের ছেলে ফজলু একডজন বেতের ঘা পেয়েছে, এই দুঃখজনক খবর শহরে ছড়িয়ে পড়বে। বাবা-মার কানেও খরবটা পৌঁছাবে। তাঁরা মর্মাহত হবেন। এই পরিস্থিতি এড়ানোর উপায়ও একটা আছে। ক্লাসের সবাই বলে, কী স্যার! সেটা কী!

‘মহৎ পুরুষদের যেসব বাণী মুখস্থ করেছি নিজের জীবনে সেগুলো প্রয়োগের যথাসাধ্য চেষ্টা আমি করব’- এই অঙ্গীকার ঘোষণা করবে ফজলুল হাকিম। আমরা করতালি দিলাম। সহাস্যবদন স্যারও করতালি দেন। ফজলু অঙ্গীকার করলে আবার করতালি। সঙ্গে ছিল হর্ষধ্বনি। হঠাৎ ফজলুকে টান মেরে মঞ্চে (যেখানে স্যারের টেবিল-চেয়ার) ওঠান আউস। বলেন : এখন ফজলু আমাদের সাত মহৎপ্রাণের মুখনিঃসৃত বাণী শোনাবে।

ফজলু উচ্চারিত ওসব বাণীর পাঁচটি আজও আমার মনে আছে : (১) ‘ট্রাই টু লার্ন সামথিং অ্যাবাউট এভরিথিং অ্যান্ড এভরিথিং অ্যাবাউট সামথিং।’ (২) ‘লাইফ ইজ নট ফাইন্ডিং ইয়োরসেলফ। লাইফ ইজ অ্যাবাউট ক্রিয়েটিং ইয়োরসেলফ।’ (৩) ‘নিজ দায়িত্ব পালনে ব্রতী হও, অন্যে তোমার কাছে কৈফিয়ত চাইবে না।’ (৪) ‘কর্মই বিরক্তি, পাপ ও দারিদ্র্য’- এ তিন অমঙ্গল দূর করে। (৫) ‘গৌরব ক্ষণিকের কিন্তু অখ্যাতি চিরকালের।’

কথাগুলো বলে গেছেন : (১) টমাস হেনরি হাক্সলি, (২) জর্জ বার্নার্ড শ, (৩) হজরত আলী, (৪) ভলতেয়ার ও (৫) নেপোলিয়ন বোনাপার্ট।

প্রচণ্ড ধমক : একবার স্কুলে সাজ সাজ রোয়াব ওঠে। অনেক উঁচু, প্রায় পাঁচ ফুট ব্যাসের কাণ্ড দুই শিশু গাছকে দুই পাশে রেখে যে রাস্তাটি গেছে মূল ভবনের বারান্দা পর্যন্ত তার সংস্কার হলো। ফুল বাগান করা হয় পারিপাটি। স্কাউটরা যন্ত্রসুরের রেওয়াজ করছে কবি গোলাম মোস্তফা রচিত, ‘খাইবার দ্বারে তার পতাকাবাহী/মেঘনা কূলের যত বীর সিপাহী...।’ গান; সঙ্গে বাজছে ড্রাম। মিলনায়তনের মঞ্চে সমবেত কণ্ঠের ‘বরিষো ধরা মাঝে শান্তির বারি’ গানের অনুশীলন করাচ্ছেন বিখ্যাত গায়ক সত্য গোপাল নন্দী। সব আয়োজন এক ব্যক্তিকে তুষ্ট করার জন্য। তিনি চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিদ্যালয় পরিদর্শক। কিন্তু তাঁর মর্যাদা উচ্চতা ক্ষমতা আভিজাত্যের ইঙ্গিতবাহী শব্দ ‘রেন্জ ইনসপেক্টর’ আসছেন। রেন্জ ইনসপেক্টর আসছেন ধ্বনিত হচ্ছিল। নির্ধারিত দিনে তিনি এলেন।

ক্ষমতাধররা আসেন, দেখেন এবং নাকি জয় করেন। স্ফীত উদর, মোটাসোটা ফরসাদেহী মাঝারি উচ্চতায় রেন্জ ইনসপেক্টর (আর আই) এলেন, দেখলেন এবং ধমক মারলেন। প্রচণ্ড ধমক। শিক্ষকরা তাঁকে অতি বিনীত ভঙ্গিতে অভ্যর্থনা জানানোর পরপরই তিনি প্রতিটি ক্লাসে ঢুঁ মারেন। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপও করলেন। হোয়াটস ইয়োর নেম, হাউ ইয়োর স্কোর ইন দ্য লাস্ট একজাম, টেলমি হু ইজ দ্য প্রভিন্সিয়াল ওয়ার্কস মিনিস্টার ইত্যাদি।

পূর্তমন্ত্রী কে? প্রশ্নটি আমাকেই করা। উত্তরটা সঠিক দিতে পারায় বুক প্রসারিত হয়। কিন্তু মন করে খচখচ। শিক্ষালয় পরিদর্শক শিক্ষামন্ত্রীর নাম জানতে চাওয়া উচিত ছিল। আমি শিক্ষার্থী; আমি শিক্ষামন্ত্রী বুঝব- পূর্তমন্ত্রীর কাছে আমার কী কাম? তবে আল্লায় বাঁচাইছে। বাণিজ্য বা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর নাম জানতে চাননি। কোনো কাম না থাকায় ওই দুজনের নাম ছিল অজানা।

এ ক্লাস, ও ক্লাস ঘুরে আর আই মহোদয়ের স্টুডেন্টস কমন রুমে প্রবেশ। স্যারদের পিছু পিছু আমরাও ওই রুমে। আর আই হেড স্যারের সঙ্গে কিছুক্ষণ পিংপং খেলার পর দেয়ালে শোভিত ছাত্রদের আঁকা বিভিন্ন ছবি দেখতে লাগলেন। দেখেন আর ফাইন! ভেরি নাইস। একসেলেন্ট বলেন। একটি ফ্রেমের সামনে এসে তিনি থমকে দাঁড়ান। প্রশ্ন করেন, ‘হু রোট দিস্?’ সামনে এগিয়ে গিয়ে আনোয়ার উল্লাহ সহাস্যে বলেন, ‘আমি স্যার।’

‘আপনি? আর ইউ ইনসেন?’ গর্জে ওঠেন আর আই, ‘নামান। এখনই নামান।’ ধমকের চোটে বিষণ্ন হয়ে গেলেন আউস। দ্রুত ফ্রেমটি নামানো হলে দেখি তাতে লেখা- ‘মৃত্যুই জীবনের অপরিহার্য পরিণাম।’ আর আই কটমট করে হেড স্যারের দিকে তাকিয়ে বলেন, “ছেলেপিলেদের হতাশা শেখানোর অধিকার কে আপনাদের দিয়েছে? চোখের সামনে বারবার ‘মৃত্যু মৃত্যু মৃত্যু’ লেখা দেখলে ওদের মনে ভয়ংকর প্রশ্ন জাগবে। ওরা তখন ভাববে- মরেই তো যাব, পড়ালেখা করে কী লাভ?”

উচিত-অনুচিত : মরণচিন্তা স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর। যা ঘটবেই তার জন্য উদ্বিগ্ন না হওয়ার পরামর্শ দেন মনোবিদরা। সমাজহিতৈষীদের কেউ কেউ বলেন, মরণচিন্তা পুরোপুরি বর্জন অনুচিত। মরণ আসন্ন, এই বোধ নাকি মানুষের লোভলালসার নিয়ন্ত্রক। মনে আছে, সেবা সংগঠন ‘বাঁচতে শেখো’র পরিচালক অ্যাঞ্জেলা গোমেজ ২০১৮ সালে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ প্রদত্ত সম্মাননা গ্রহণের পর দেওয়া ভাষণে আত্মকেন্দ্রিকতা পরিহার করে দুস্থের কল্যাণে নিবেদিত হওয়ার জন্য বিত্তবানদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছিলেন।

অ্যাঞ্জেলা বলেন, ‘একটা বালিকণা পৃথিবীতে যত কোটি বছর বেঁচে থাকে তার লাখ লাখ ভাগের এক ভাগ সময়ও মানুষ বাঁচে না। তাহলে অর্থবিত্তের জন্য মানুষের কেন এত লোভ? কেন এত হাহাকার?’

সময় জীবনকে দিয়ে অনেক কিছু করিয়ে নেয়। সময়ের নির্দেশে আমরা ‘খাই খাই/দাও দাও আরও দাও’ করি। চাওয়া আর চাওয়া ছাড়া যেন আর কোনো করণীয় নেই। ওই উদগ্র বাসনায় মানুষ এতটাই তাড়িত হয় যে ধেয়ে আসা অলৌকিক ট্রেন সে দেখতে পায় না। আধুনিক এক কবিতায় আছে-“কুয়াশার ভিতর দিয়ে ছুটে আসছে অলৌকিক ট্রেন/দাঁড়িয়ে আছি প্ল্যাটফর্মে তার অপেক্ষায়/তার যাত্রী হতেই হবে আমরা নিরুপায়/‘এসে গেছি, ভেতরপানে এসো’, হাঁক দেবে নিঃশব্দ এক সাইরেন।”

গেল বছর ১৪ সেপ্টেম্বর দুপুরে হঠাৎ কুয়াশাচ্ছন্ন হয়ে যায় আমার বোধ। সাইরেনের আওয়াজ পাই। নিজেকে বলি, আমায় আজই হয়তো হয়ে যেতে হবে অলৌকিক ট্রেনের যাত্রী। সহকর্মীরা আমাকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে দেখি এক সহকর্মী-(যার নাম আর আমার নাম অভিন্ন) আমাকে আগলে রেখে দোয়া করছেন আর ফুঁ দিচ্ছেন। তবে কি রাব্বুল আলামিন তার প্রার্থনায় সাড়া দিয়ে ট্রেনটির গতি শ্লথ করে দিলেন?

ট্রেনে ওঠার প্রস্তুতি নেওয়ার রেওয়াজ আছে পাশ্চাত্যের দেশে দেশে। প্রস্তুতির অংশ হিসেবে কবরে ঢুকবার জন্য পছন্দসই জমি কিনে রাখা হয়। শংকর রচিত ভ্রমণকাহিনিতে আছে : গোরস্থানের এজেন্ট বলছেন, ‘স্যার এই প্লটটা নিন। চমৎকার কবর হবে। আরামে থাকবেন। মূল্য মাত্র আট হাজার ডলার।’ সম্ভাব্য ক্রেতা (বয়স ৮৫) বলেন, ‘গাছ কোথায়! ছায়া আসবে কোথা থেকে? গরমকালে সূর্যতাপ সোজা এসে আঘাত হানবে কবরে। গরমে যে সেদ্ধ হয়ে যাব। আট হাজার ডলারে আমি নিজেকে সেদ্ধ করবার জন্য ডেকচি কিনতে এসেছি ভেবেছেন?’

মহান সম্রাট জালালউদ্দিন মুহাম্মদ আকবর অলৌকিক ট্রেনে সহজে সওয়ার হওয়ার উপায় বাতলে দিয়ে বলেছেন, ‘দুনিয়া একটা সেতু। এটা পার হয়ে যেয়ো। এর উপর কোনো বাড়িঘর বানিয়ো না।’

লেখক :  সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে