শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৯, বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ, ২০২৫

শিল্পবাণিজ্য ধ্বংস হচ্ছে কার স্বার্থে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পবাণিজ্য ধ্বংস হচ্ছে কার স্বার্থে

ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে আমরা এখন সবকিছু নতুন করে শুরু করছি। রাষ্ট্র সংস্কার করছি। সবকিছুর লক্ষ্য, সবার অধিকার নিশ্চিত করে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। এ কঠিন কর্মযজ্ঞ সম্পন্ন করতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এখন পর্যন্ত দেশবাসীর পূর্ণ আস্থা আছে। কারণ ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর এ সরকারের সফলতা অর্জন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। সরকার ইতোমধ্যে অনেক সমস্যার সমাধান দিতে সচেষ্ট হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত দুটি সমস্যা সরকারকে বিব্রত করছে। একটি হলো আইনশৃঙ্খলা এবং অন্যটি অর্থনৈতিক স্থবিরতা। আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য বিভিন্ন বাহিনী আছে। তারা কাজ করছে। অর্থনীতি গতিশীল করতে কার্যত তেমন কোনো উদ্যোগ নেই। অর্থনীতির অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি বেসরকারি বিনিয়োগকারী, শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীরা প্রয়োজনীয় সহযোগিতা পাচ্ছেন না। গত সাত মাসে বেসরকারি পর্যায়ে নতুন কোনো বিনিয়োগ হয়নি। স্বভাবতই বেসরকারি পর্যায়ে কোনো কর্মসংস্থানও হয়নি। একের এর এক কলকারখানা বন্ধ হচ্ছে। অনেক প্রতিষ্ঠান রুগ্ণ হয়ে যাচ্ছে। নতুন কোনো শিল্প উদ্যোগ নেই। ব্যবসায়ীরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা সংস্থার কাছে তাদের সমস্যার কথা বলছেন। সরকারের কাছে সর্বাত্মক সহযোগিতার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেছেন। কিন্তু কেউ তাদের কথা শুনছেন না। সমস্যা সমাধানে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। অথচ অর্থ উপদেষ্টা নিজেই বলছেন, দেশের অর্থনীতি খাদের কিনারে। মুক্ত বাংলাদেশে এখন আমাদের শিল্প যদি ধ্বংস হয়, ব্যবসায়ী-শিল্পপতিরা যদি টিকে থাকতে না পারেন, তাহলে লাভবান হবে প্রতিবেশী ভারত। এ অবস্থায় প্রশ্ন হলো-কার স্বার্থে দেশের শিল্পবাণিজ্য ধ্বংস হচ্ছে? কার স্বার্থে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের প্রতিপক্ষ বানানো হচ্ছে?

স্বাধীনতার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার পর্যন্ত অর্থনীতি বোদ্ধা ব্যক্তি এ সরকারে বেশি। সরকারের শীর্ষ ব্যক্তি ড. মুহাম্মদ ইউনূস অর্থনীতির একজন পণ্ডিত এবং গোটা পৃথিবীতে সামাজিক ব্যবসা প্রবর্তন করে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ, পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর অর্থনীতির দিকপাল। তাদের অর্থনীতিতে জ্ঞান দেবে, এমন ধৃষ্টতা কেউ দেখাতে পারে বলে মনে করি না। তাদের বহু ছাত্র সারা পৃথিবীতে অর্থনীতির দিকনির্দেশনা দিচ্ছেন। তার পরও দেশের ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের কেন দ্বারে দ্বারে ঘুরতে হচ্ছে? কেন তারা যথাযথ সহায়তা, নিরাপত্তা, প্রণোদনা ইত্যাদি পাচ্ছেন না? ব্যবসায়ী শ্রেণিকে বাদ দিয়ে স্থিতিশীল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন করা সম্ভব হবে না, এটা তো সবাই জানে। বিগত বছরগুলোতে বাংলাদেশে যে রাষ্ট্রব্যবস্থা ছিল, তাতে সরকার ও তার দোসরদের পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে জমাখরচ না দিয়ে কোনো ব্যবসায়ীর পক্ষে ব্যবসা করা সম্ভব হয়েছে কি না, তা একমাত্র ভুক্তভোগীরাই জানেন। নানা চাপে পড়ে ব্যবসায়ীদের অনেক কিছুই করতে হয়েছে, সেটা তো এখন যাঁরা সরকারে আছেন, তারা সবাই অনুধাবন করছেন। তার পরও ব্যবসায়ীরা রীতিমতো কোণঠাসা অবস্থায় আছেন। বিগত সময়ে সরকারের পক্ষে রাখার জন্য ব্যবসায়ীদের ওপর নানাভাবে অনৈতিক চাপ তৈরি করা হয়েছিল। সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার চাপে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ ও প্রতিশ্রুতি প্রদানে বাধ্য করা হতো। চাপে ফেলে আদায় করা হতো সমর্থন ও আনুগত্য। সেই সিন্ডিকেটের পালের গোদা সালমান এফ রহমান জেলখানায় থাকলেও ফ্যাসিস্ট সরকারের উল্লেখযোগ্য দোসর অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল (লোটাস কামাল), অর্থ ও ব্যাংকিং বিভাগের সচিবগণ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, ফজলে কবির এবং আবদুর রউফ তালুকদার, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, দুদক চেয়ারম্যান মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর মতো মহারথীরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছেন। বিগত সরকারের সরাসরি পৃষ্ঠপোষকতায় যেসব ব্যবসায়ী বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন, তাদের অনেকের মধ্যে একজন ছিলেন মন্ত্রী সাইফুজ্জামান। লন্ডনে তার ৩৬০টি বাড়ির খবর এখন পর্যন্ত পাওয়া গেছে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় ব্যাংক লুট করেছেন এস আলম। যারা দেশ লুট করে বিদেশে পালিয়েছেন, তারা এখন মহানন্দে ও নিরাপদে আছেন। আর যারা দেশের মধ্যে শিল্পকারখানা তৈরি করেছেন, লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন, অর্থনীতি গতিশীল রাখতে আপ্রাণ চেষ্টা করছেন তাদের ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। অনেক শিল্পপতির শ্রমে-ঘামে গড়া শিল্পকারখানা এখন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তারা নতুন কোনো বিনিয়োগের নিশ্চয়তা পাচ্ছেন না। ফলে আগ্রহও হারাচ্ছেন। শুধু রেমিট্যান্স ও গার্মেন্ট শিল্পের ওপর নির্ভর করে জাতীয় অর্থনীতিতে গতি ফিরবে না। সে কারণে সব ব্যবসায়ী-শিল্পপতিকে সঙ্গে নিয়ে পথচলা উচিত।

...এখন রমজান মাস। রমজান একটি আরবি শব্দ। এর শব্দমূল হলো, রা-মিম-দোয়াদ। আরবি ভাষায় এর অর্থ হচ্ছে অতিরিক্ত গরম, কঠোর সূর্যতাপ, দহন, জ্বলন, তৃষ্ণা এবং গলে যাওয়া। রমজানে যেহেতু নেক আমলের কারণে বিগত সময়ের সব গুনাহ বা পাপ বিমোচিত কিংবা গলে গলে নিঃশেষ হয়ে যায়, সেজন্যই এ মাসের নাম রমজান। রহমত, বরকত ও মাগফিরাতের মাস রমজান। এ মাস তাই সবার কাছেই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সবাই চায় কীভাবে এ মাস থেকে বেশি বেশি উপকৃত হওয়া যায়। সবাই আন্তরিকভাবে কামনা করে নিজেকে সব রকম পাপ-পঙ্কিলতা থেকে মুক্ত করে পবিত্র একটি জীবন শুরু করতে। রোজার গুরুত্ব সম্পর্কে মহান আল্লাহ রব্বুল আলামিন বলেছেন, রোজা একান্তই আমার জন্য আর আমিই এর প্রতিদান দেব।

এমন একটি বরকতময় মাস, অথচ চারদিকে তাকালে আত্মশুদ্ধির কোনো আলামত লক্ষ করা যায় না। গোটা পৃথিবীতে বিধর্মীরাও রোজা এবং রোজদারকে সম্মান করে। খাদ্যপণ্য থেকে বিভিন্ন নিত্যপণ্যে বিশেষ ছাড় দেয়। অথচ আমাদের দেশে ঠিক এর উল্টো। এ দেশে রোজা হলো একটি ব্যবসার মৌসুম। যে যেভাবে পারে রোজা নিয়ে ব্যবসা করে। ৫ টাকার লেবু হয়ে যায় ২০ টাকা। ৫০ টাকার শসা হয়ে যায় ১০০ টাকা। বাজার থেকে উধাও হয়ে যায় অনেক অত্যাবশ্যক পণ্য! ইফতারের খাবারে দেওয়া হয় ভেজাল। মোট কথা এমন কোনো পণ্য নেই, যার দাম রোজায় বাড়ানো হয় না। অভিজাত শপিং মল, ছোট মার্কেট, ফুটপাতের ব্যবসায়ী সবার একই কথা-রোজা সেজন্য দাম বেশি। যাদের টাকা আছে, তাদের জন্য পণ্যের দাম কমবেশিতে কিছু আসে যায় না। কিন্তু দেশের বিপুলসংখ্যক মানুষ মধ্যবিত্ত, নিম্নবিত্ত, বিত্তহীন। এ বিপুল জনগোষ্ঠীর জন্য রোজায় নিত্যপণ্যের উচ্চমূল্য রীতিমতো আজাবের মতো। রোজা শুরুর কমপক্ষে এক মাস আগে ভোগ্যপণ্য আমদানিকারক ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরকার যদি বৈঠক করত এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে তাদের সহযোগিতা চাওয়া হতো, সমন্বিত কর্মপন্থা গ্রহণ করা হতো, তাহলে এর সুফল পাওয়া যেত। কারণ দেশের সব ব্যবসায়ী এ সরকারের সাফল্য কামনা করেন। কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে তেমন কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়নি।

রাষ্ট্র ও সমাজ সংস্কারের জন্য, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য বিপ্লবীরা জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) নামে একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন। সে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেছেন, নতুন প্রজাতন্ত্র গড়ার জন্য গণপরিষদ নির্বাচন এবং নতুন সংবিধান প্রয়োজন। মুক্তিযুদ্ধসহ সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনের আকাক্সক্ষা পূরণে কাজ করবে জাতীয় নাগরিক পার্টি।

এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, স্বাধীনতার মূলমন্ত্র অধরা থেকে গেছে। এনসিপি এ মূলমন্ত্র বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ। ডান-বামের বাইনারির মধ্যে না গিয়ে, মধ্যপন্থি দল হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করবে তাদের দল।

নতুন দলের নেতৃবৃন্দ যে অঙ্গীকারই ব্যক্ত করুন না কেন, তাদের ওপর দেশবাসীর যে আস্থা এখন পর্যন্ত আছে, এর ওজন অনেক বেশি। নতুন দেশ গড়ার জন্য তারুণ্যকে দেশবাসী বিশেষ আস্থায় গ্রহণ করেছে। বিপ্লবীরা কী করতে পারেন তা ৫ আগস্ট দেশবাসী প্রত্যক্ষ করেছে। গোটা দেশ বিপ্লবীরা এক মোহনায় মিলিত করিয়েছিলেন। বিদায় করেছিলেন ফ্যাসিস্ট সরকারকে। জাতীয় নাগরিক পার্টির ২১৭ সদস্যের সবাই ছিলেন বিপ্লবের প্রথম সারির যোদ্ধা। আরও হাজার হাজার যোদ্ধা ছিলেন তাদের সহযোগী। অন্তর্বর্তী সরকার বিপ্লবীদের রক্ত-ঘামের ফসল। এ সরকার সফল হলে বিপ্লবীদের মুখ উজ্জ্বল হবে। আর ব্যর্থ হলে সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাবেন বিপ্লবীরা। হাজারো শহীদ আর হাজার হাজার আহতের স্বপ্ন পূরণ হবে না। এখন বিপ্লবীদের দলের অন্যতম কাজ হলো সরকারের সফলতার জন্য কাজ করা। নানা মুখে নানা কথা শোনা যাচ্ছে। সরকারের ভিতরে আরেকটি সরকার কাজ করছে বলে ফিসফিস হচ্ছে। ড. ইউনূসের সরকারকে পেছন থেকে টেনে ধরে রাখাই হলো ভিতরের সরকারের অপচেষ্টা। সরকারের সঙ্গে ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের দূরত্ব তৈরির মূল কারিগর সেই ভিতরের সরকার। জাতীয় নাগরিক পার্টি যদি ব্যবসায়ী-শিল্পপতিদের সঙ্গে সরকারের দূরত্ব দূর করে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার ব্যাপারে উদ্যোগী হয়, তাহলে অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। কেটে যাবে ব্যবসায়ীদের আতঙ্ক। গতিশীল হবে ব্যবসাবাণিজ্য। বেসরকারি বিনিয়োগ বাড়বে। নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। নতুন বাংলাদেশ গড়ার পথটি মসৃণ হবে। যেটা এখন অত্যন্ত জরুরি।

 

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে