শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫

সীমান্তে বিজিবি ও জনতার ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের ধারা

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. বায়েজিদ সরোয়ার, এনডিসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্তে বিজিবি ও জনতার ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের ধারা

জানুয়ারি ২০২৫ মাসজুড়ে উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সীমান্তে শূন্যরেখার কাছে বেড়া নির্মাণ, হত্যাসহ বিভিন্ন আগ্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের (বিজিবি) সঙ্গে প্রতিবাদে নেমেছে হাজারো স্থানীয় জনগণ। গত ৫ আগস্ট  রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর হঠাৎ পাল্টে গেছে সীমান্তের দৃশ্যপট। বিজিবির প্রহরার সঙ্গে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ সীমান্তের সাধারণ মানুষও একাট্টা হয়ে উঠেছে। শুরু হয়েছে আগ্রাসী তৎপরতার বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধের নতুন ধারা।

সীমান্তে কাস্তে হাতে কৃষকের বার্তা : একটি ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় গত ৭ জানুয়ারি থেকে ভাসছিল। এটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার চৌকা সীমান্তের একটি ঘটনা। একদল বাংলাদেশি সীমান্তরক্ষীর পাশে হাতে কাস্তে, মাথায় গামছা পেঁচানো, লুঙ্গি গেঞ্জিতে আবৃত চিরায়ত বাংলার কৃষকের আহ্বান। এই কৃষক, এই সাধারণ মানুষ, যারা সত্যিকারের দেশপ্রেমিক, তারা আবার জেগেছে। সীমান্তে ভারতকে নতুন বার্তা দিচ্ছে। মাথা উঁচু করে চলার এ বার্তা। জনগণ সঙ্গে থাকলে সৈনিকরা চিরকাল অকুতোভয়। সীমান্তে অপরূপ হলুদ সর্ষে বনে দৃশ্যমান হলো দেশপ্রেমের ঝিলিক। প্রতিরোধে দৃপ্ত এ এক নতুন সীমান্ত জনপদ। সীমান্ত অঞ্চলের এ কৃষকরাই যেন ব্রিটিশ আমলে রংপুরের প্রতিবাদী নূরলদীনের সিলসিলা। আগ্রাসনের বিরুদ্ধে তারা সীমান্তে ডাক দিয়ে যায়- ‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়’?

ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়, কাস্তে হাতে এ সর্বহারা কৃষকই ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে লড়েছে। তারাই ছিল অত্যাচারী জমিদারদের বিরুদ্ধে হাজী শরিয়তউল্লাহর তেজি লাঠিয়াল। এরা ছিল নূরলদীনের লড়াকু সৈনিক। নাচোলের কৃষক বিদ্রোহ ও তেভাগা আন্দোলনের সাহসী সংগ্রামী কৃষক। ১৯৭১-এর রণাঙ্গনে এ অবহেলিত কৃষক আর অস্ত্র হাতে নেওয়া নিম্নবর্গের খেটে খাওয়া মানুষই ছিল মুক্তিযুদ্ধের সম্মুখসমরের মূল গণযোদ্ধা।

সীমান্তে বিএসএফের নির্মম হত্যাকাণ্ড : বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে রয়েছে বিশ্বের পঞ্চম দীর্ঘতম ৪ হাজার ১৫৬ কিলোমিটার সীমান্ত। সমসাময়িককালে এ সীমান্তই বিশ্বের সবচেয়ে রক্তঝরা সীমান্ত। শুধু গত ১৬ বছরেই বিএসএফ বাংলাদেশের ৫৮৮ জন মানুষকে হত্যা করছে। অথচ বিগত আওয়ামী লীগ সরকার নতজানু পররাষ্ট্রনীতির কারণে বাংলাদেশের নাগরিকদের হত্যার বিরুদ্ধে কখনো প্রকৃত প্রতিবাদ করেনি। ‘রক্তের সম্পর্ক’ ও ‘বন্ধুরাষ্ট্র’ হিসেবে ব্যাপকভাবে আলোচিত ও উদযাপিত ভারতীয় বাহিনীর হাতেই নির্মমভাবে হত্যার শিকার বাংলাদেশের সীমান্তের মানুষ। এ হত্যা থামছেই না। শেখ হাসিনা ভারতে পালানোর পর সীমান্ত হয়েছে আরও উত্তেজনাপূর্ণ। তবে বাংলাদেশ সরকার ও সীমান্তরক্ষীদের মনোভাবে অনেক পরিবর্তন এসেছে। বিজিবি এখন আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছে। দেশের ‘ফার্স্ট লাইন অব ডিফেন্স’ বা ‘প্রথম প্রতিরক্ষাব্যুহ’ হিসেবে পরিচিত বিজিবি ঠান্ডা মাথায় সীমান্তে উসকানিমূলক আগ্রাসী কর্মকাণ্ড মোকাবিলা করেছে।

সীমান্তযুদ্ধে বিজিবি ও জনতার অসাধারণ ঐক্য : সেনাবাহিনী থেকে প্রেষণে নিয়োজিত মূলত সেনা অফিসারদের গতিশীল নেতৃত্বে ‘সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী’ বিজিবি একটি পেশাদার ও কর্তব্যনিষ্ঠ সীমান্ত জনপদসংগঠন হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। বিভিন্ন সময় এ বাহিনী আসালং মৌজা, লক্ষ্মীপুর, জকিগঞ্জ, মোগলহাট, উখিয়া, রেজুপাড়া, পাদুয়া, বড়াইবাড়ী, হিলি, আখাউড়া, তোতাদিয়া, টেকনাফ, জকিগঞ্জ, বেরুবাড়িসহ অসংখ্য সীমান্ত সংঘর্ষ/যুদ্ধে ভারতীয় ও মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্ব প্রদর্শন করেছে। এসব ক্ষেত্রে স্থানীয় জনগণ সর্বাত্মক সহযোগিতা দিয়ে সীমান্তরক্ষীদের পাশে দাঁড়িয়েছে।

১৯৫৮ সালের আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার লক্ষ্মীপুর বিওপি এলাকায় বিএসএফ ও ইপিআর (বর্তমানে বিজিবি) এর মধ্যে প্রচণ্ড ‘সীমান্তযুদ্ধ’ সংঘটিত হয়। পরবর্তী সময়ে ১ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টও এ অভিযানে (অপারেশন শাড়ি ড্যান্স) অংশগ্রহণ করেছিল। এ সীমান্তযুদ্ধে স্থানীয় জনগণ অসাধারণ ভূমিকা পালন করে। এ যুদ্ধে ইপিআর ব্যাটালিয়ন কমান্ডার মেজর তোফায়েল মোহাম্মদ ও জমাদার আজম খানের বীরত্বগাথা সেই অঞ্চলে রূপকথার গল্পের মতো ছড়িয়ে পড়েছিল। তাঁদের বীরত্বগাথা পঞ্চম শ্রেণির পাঠ্যসূচিতে (মরণ যাহার চরণ সেবক) অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল।

২০০৮ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইলে (বিখ্যাত বিপ্লবী উল্লাসকর দত্তের স্মৃতিবিজড়িত কালিকচ্ছ গ্রামে) অবস্থিত ঐতিহ্যবাহী ১ রাইফেল ব্যাটালিয়নে স্বল্পকালীন দায়িত্ব পালনকালে লক্ষ্মীপুর-মুকুন্দপুরের সীমান্ত এলাকার সেই যুদ্ধকালীন ঘটনাগুলো এলাকাবাসী ও জ্যেষ্ঠ বিজিবি সদস্যদের থেকে জানার সুযোগ হয়েছিল।

আসালং মৌজাযুদ্ধ : ১৯৬২ সালের সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে খাগড়াছড়ির (মাটিরাঙ্গা উপজেলা) তাইন্দং বিওপি (১১ উইং) নিকটবর্তী আসালং মৌজায় বড় রকমের একটি ‘সীমান্তযুদ্ধ’ সংঘটিত হয়। সেই সময় ভারতীয় বাহিনী ফেনী নদী/আসালং খাল অতিক্রম করে আসালং মৌজার কিছু অংশ দখল করলে তৎকালীন ইপিআর ও পাকিস্তান সেনাবাহিনীর (৬ এফএফ রেজিমেন্ট) একটি শক্তিশালী দল সেখান থেকে তাদের উৎখাতের জন্য আক্রমণ পরিচালনা করে (অপারেশন কিক অফ)। এ সেনাদলের কোম্পানি কমান্ডার ছিলেন তৎকালীন ক্যাপ্টেন সি আর দত্ত (পরে মেজর জেনারেল বীর উত্তম)। এ যুদ্ধের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল- দুর্গম অঞ্চলে সৈন্যদের রসদসামগ্রী, অস্ত্র, গোলাবারুদ বহন ও ট্রেঞ্ঝ খননে সাধারণ মানুষের (পাহাড়ি-বাঙালি) অসাধারণ অবদান। এ যুদ্ধের কথা মেজর জেনারেল সি আর দত্ত বীর উত্তম থেকে শোনার সুযোগ হয়েছিল। আসালং মৌজা থেকে কুমিল্লা সেনানিবাসে ফেরার পথে তাঁদের পথে পথে স্থানীয় জনগণ ফুলের মালা দিয়ে সম্মানিত করেছিল। চট্টগ্রাম সেনানিবাসে দায়িত্ব পালনকালে ২০০৬ সালে এ আসালং যুদ্ধক্ষেত্রে আমার যাওয়ার সুযোগ হয়। পাদুয়া ঘটনা এপ্রিল ২০০১- সিলেটে মোতায়েন বিডিআরের একটি সাহসী দল ২০০১ সালের ১৫ এপ্রিল সিলেট জেলার (গোয়াইনঘাট উপজেলা) পাদুয়ায় অবস্থিত দীর্ঘদিন বিএসএফের দখলে থাকা ‘পাদুয়া’ ক্যাম্পটি বিনা রক্তপাতে পুনরুদ্ধার করে।

এ ঘটনায় একদল গ্রামবাসী পরিখা খনন করে সীমান্তরক্ষীদের সহায়তা করেছিল। ১৬ এপ্রিল সূর্য ওঠার পর আশপাশের হাজার হাজার গ্রামবাসী হাজির হয়েছিল পাদুয়া গ্রামে। এটি ছিল অসাধারণ এক দৃশ্য। গ্রামের মানুষ আর বিডিআর সৈনিক সম্পূর্ণ একাত্ম। ১৬ এপ্রিল সকাল থেকে ১৯ এপ্রিল সূর্যাস্ত পর্যন্ত চার দিন গ্রামটিতে উড়েছিল বাংলাদেশের পতাকা। দুঃখজনকভাবে পরে বিডিআরকে ক্যাম্পটি ছেড়ে আসতে হয়।

রৌমারী-বড়াইবাড়ী যুদ্ধ : এপ্রিল ২০০১ পাদুয়া ঘটনার জের ধরে প্রতিশোধমূলক প্রতিক্রিয়ায়, ২০০১ সালের ১৮ এপ্রিল ভারতের বিএসএফের একটি বিশাল বাহিনী রাতের আঁধারে কুড়িগ্রাম জেলার (রৌমারী উপজেলা) ‘বড়াইবাড়ী বিওপি’ আক্রমণ করে। বিওপি কমান্ডার হাবিলদার নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে বীরত্বমূলক প্রতিরোধে আক্রমণকারী বিএসএফের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। বিএসএফ ১৬ জন মৃত সীমান্ত সেনাকে মাঠে ফেলে পালিয়ে যায়। এ আক্রমণে মোট ৩ জন বিডিআর সদস্য শাহাদাতবরণ করেন। এ ঘটনাটির জন্য সম্পূর্ণরূপে দায়ী ছিল বিএসএফ।

এ যুদ্ধে স্থানীয় জনগণের সম্পৃক্ততা ছিল অবিস্মরণীয়। যুদ্ধের সময় এলাকাবাসী বিডিআরের রসদ, গুলির বাক্স, অস্ত্র ইত্যাদি দলবেঁধে মাথায় করে পৌঁছে দিয়েছিল ক্যাম্পে। খাদ্য সরবরাহ ছাড়াও অন্য অঞ্চল থেকে অতিরিক্ত বিডিআর আসার আগপর্যন্ত এভাবেই জনগণ বিডিআরকে সর্বতোভাবে সহায়তা দান করে। ক্ষুদ্রাকারে হলেও রৌমারী প্রতিরোধযুদ্ধকে একটি জনযুদ্ধে রূপান্তরিত করেছিল।

রেজুপাড়া ঘটনা : ১৯৯১ সালের ২১ ডিসেম্বর সকালে মিয়ানমারের লুন্টিন বাহিনী বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলাধীন বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) ব্যাটালিয়নের ‘রেজুপাড়া বিওপি’ অতর্কিত আক্রমণ করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে প্রথমবারের মতো বাংলাদেশ সেনাবাহিনী একটি প্রচলিত যুদ্ধের সামরিক অভিযানে (অপারেশন নাফ রক্ষা) নিয়োজিত হয়েছিল। ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এম সাখাওয়াত হোসেনের নেতৃত্বে জরুরি ভিত্তিতে একটি পদাতিক ব্যাটালিয়ন ও একটি আর্টিলারি ব্যাটারি ওই এলাকায় মোতায়েন করা হয়। পরে আরও সৈন্য দল আসে, যা ব্রিগেড পর্যায়ে উন্নীত হয়।

এ সময় উখিয়া সীমান্তে নিয়োজিত ছিল লে. কর্নেল কাজী বায়েজীদুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন ২৯ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট (সাপোর্ট ব্যাটালিয়ন)। অতি অল্প সময়ে এ ব্যাটালিয়নের প্রতিরক্ষা অবস্থান তৈরিসহ বিভিন্ন কাজে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি অঞ্চলের জনসাধারণ সেনাবাহিনী ও বিডিআরকে অসাধারণ সহায়তা প্রদান করেছিলেন ।

বাংলাদেশ কাউকে কুর্নিশ করে না : বাংলাদেশের মানুষ প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান চায়, তবে তা হতে হবে সমতার ভিত্তিতে। লাখো প্রাণের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশ কাউকে কুর্নিশ করে না। কোনো আধিপত্য মানে না। ভারতের মিডিয়া, রাজনীতিবিদদের একাংশ, এমনকি সরকার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে বাংলাদেশবিরোধী প্রচারণা চালাচ্ছে। এ ছাড়াও মোদি সরকার বাংলাদেশবিরোধী নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এ বিষয়ে ব্যাপক সতর্কতা প্রয়োজন।

জাগো বাহে কোনঠে সবায় : বর্তমানে ভারত ও মিয়ানমার দুই সীমান্তেই অস্থিরতা ও জটিল পরিস্থিতি বিদ্যমান। এ সময় সীমান্তরক্ষীদের ঠান্ডা মাথায় ধৈর্য ধরে কিন্তু সাহসিকতা ও দৃঢ়তার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। আগামী দিনেও এ ধরনের উসকানিমূলক ও আগ্রাসী আচরণের জবাব দেওয়ার জন্য বিজিবিকে সদা প্রস্তুত থাকতে হবে। তবে এসব ক্ষেত্রে কোনো হঠকারী চিন্তা, অন্ধবিদ্বেষ ও উগ্র পন্থার স্থান নেই।

জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে সীমান্তে যেকোনো আগ্রাসনের প্রতিরোধ সম্ভব। বর্তমান বাস্তবতায়, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে অবশ্যই ‘ডেটারেন্স’ অর্জন করতে হবে। জনগণের সহযোগিতা বিজিবির বড় শক্তি। জাতীয় ঐক্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। সবচেয়ে আশাবাদী বিষয় হলো, সীমান্তের মানুষ আবার জেগেছে। যদি কখনো আমাদের মাতৃভূমির ওপর শকুনের দৃষ্টি পড়ে, যদি কোনো বিপদ আসে এ বাংলায়, তখন সীমান্তে নুরলদীনরা আবার ডাক দিয়ে যাবে- ‘জাগো বাহে কোনঠে সবায়’?

লেখক : অবসরপ্রাপ্ত ব্রিগেডিয়ার জেনারেল, গবেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে