শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি

সাভারের বিরুলিয়ায় গিয়েছিলাম একটা প্রতিবেদনের দৃশ্য ধারণ করতে। তখন ডিসেম্বর মাস। ফেরার পথে গোলাপ গ্রাম হয়ে এলাম। খুব দ্রুতই পাল্টে যাচ্ছে সেখানকার চিত্র। খণ্ড খণ্ড কৃষিজমি আরও খণ্ড খণ্ড হয়ে যাচ্ছে। অনুচ্চ বাউন্ডারি তৈরি করে বানানো হচ্ছে আবাসন প্লট। কিন্তু এখনো নতুন আবাসিক শহর রূপ লাভ করেনি। বলা চলে এখানকার বিদায়ি কৃষি হিসেবে সৌন্দর্য বর্ধন করে চলেছে ফুল। বিশেষ করে গোলাপ।

পৌষের মিষ্টি রোদ, দুপুর গড়ানো বিকালে এক আনন্দমুখর এলাকা হয়ে উঠেছে ঢাকার কাছাকাছি এ প্রাকৃতিক পর্যটনক্ষেত্র। অনেক কিশোর-কিশোরী, তরুণ-তরুণী ফুলের সৌন্দর্যের কাছাকাছি এসে প্রাকৃতিক সৌরভ গ্রহণ করছে। মাঠের কোনায় এখানে-সেখানে বসেছে ফুলের দোকান। কিশোরী-তরুণীরা সেখান থেকে ফুলের মুকুট মাথায় দিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।

দৃশ্যপট অনেকটা যশোরের ঝিকরগাছার গদখালির মতোই। গদখালির মাঠগুলোও তখন ফুলে পূর্ণ। নতুন বছরকে সামনে রেখে ফুলবাণিজ্যের হিসাব কষেছিলেন ফুলচাষিরা। পরপর দুই বছর লোকসানের পর এবার তারা তাদের চাষ ও বাণিজ্য নিয়ে অনেকটা স্বাভাবিক জায়গায় ফিরতে পেরেছেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ও বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকার ফুল বিক্রি হয়েছে। বর্তমান বাজারব্যবস্থা নিয়ে খুশি ফুল বিক্রেতারা।

সাভারের এই বিরুলিয়া এলাকায় ফুলচাষি রয়েছেন তিন শতাধিক। ঢাকার এত কাছাকাছি তাদের ফুল চাষকেন্দ্রিক কৃষিবাণিজ্য রীতিমতো সম্প্রসারিত হচ্ছে। শ্যামপুর, কমলাপুর, বাগীবাড়ি, সাদুল্লাহপুরসহ বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে দেখলাম, চাষিদের মধ্যে অনেকেই ফুলবাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত আবার কেউ কেউ বিক্রির জন্য ফুল তুলছেন। দর্শনার্থীদের আনাগোনাও অন্যান্য সময়ের তুলনায় ছিল বেশি। একজন চাষি একমনে ফুল তুলছিলেন। লক্ষ করলাম, ফুল তোলার ক্ষেত্রে কোনো সুরক্ষা তার হাতে নেই। কথা বললাম তার সঙ্গে। নাম বাদল। জানতে চাইলাম, বাদল, আপনি যে ফুল তুলছেন, গ্লাভস পরে নিলে ভালো হতো না?

ওইতা লাগে না। ওগুলো পরে কাজ করতে ভেজাল লাগে। বাদলের সহজসরল উত্তর।

সাভারের বিরুলিয়ায় গিয়েছিলাম একটা প্রতিবেদনের দৃশ্য ধারণ করতেবললাম, দেখি, আপনার হাত দুটি দেখি। হাতের ফুল রেখে দুটি তালু মেলে ধরলেন বাদল। অসংখ্য কাঁটার আঘাতের চিহ্ন দুই হাতের তালুতে ভরে আছে। সেই ক্ষতগুলোতে হাত বুলিয়ে বললাম, এইগুলো কী তবে? বললেন, কাঁটা বিঁধলে পেকে গিয়ে বের হয়ে যায়। কোনো ইনফেকশন হয় না।

আপনাকে কে বলেছে ইনফেকশন হয় না! গ্লাভস পরে কাজ করলে বড় ধরনের ক্ষতি থেকে রক্ষা পাবেন। আমার কথায় গ্লাভস পরে কাজ করবে বলে জানালেন বাদল। তিনি অন্যের গোলাপ বাগানে কাজ করেন। সকাল ৭টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত কাজ করে প্রতিদিন ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা পর্যন্ত মজুরি পান। তার নিজেরও দুই বিঘা জমিতে গোলাপের বাগান আছে। করোনার দুঃসময়ের কথা স্মরণ করে বাদল বললেন, আয়-রোজগার বলতে সে সময় কিছুই ছিল না। বাগানের ফুল বাগানেই নষ্ট হইছে। তবে এখন আবার আয়-রোজগার হইতাছে। বাজারও ভালো যাইতাছে।

জানতে চাইলাম, আজকে গোলাপের বাজার কত? বললেন, ৫ টাকা পিস যাচ্ছে আজ।

বাদল জানালেন, ভালোবাসা দিবসে ফুলের সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকে। দামটাও ভালো পান। এ ছাড়া পয়লা জানুয়ারি, নববর্ষ, বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস- এমন জাতীয় দিবসগুলোতে ফুলের বাজার থাকে ভালো।

বাদলকে বললাম, ফুলচাষিদের স্বাস্থ্যগত বেশ কিছু বিষয় মেনে চলা উচিত। কীটনাশক ও রাসায়নিক সার ব্যবহারের সময় মাস্ক, দস্তানা ও সুরক্ষিত পোশাক পরা উচিত এবং ব্যবহারের পর হাত-মুখ ভালোভাবে ধুতে হবে এবং কাপড় পরিবর্তন করতে হবে। কীটনাশক প্রয়োগের সময় বাতাসের দিক বিবেচনা করে স্প্রে করতে হবে। দীর্ঘ সময় মাঠে কাজ করার ফলে শরীর পানিশূন্য হতে পারে, তাই নিয়মিত পানি পান করা জরুরি। তীব্র গরমের সময় পর্যাপ্ত পানি ও লবণযুক্ত পানীয় খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা দরকার। হাত ও পা ভালোভাবে ধোয়া উচিত, বিশেষত কীটনাশক ও মাটি স্পর্শ করার পর। ফুলবাগান বা জমিতে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা প্রয়োজন, যাতে রোগজীবাণু কম থাকে। সকাল বা বিকালে কাজ করা ভালো, তীব্র রোদে কাজ করা এড়িয়ে চলা উচিত। দীর্ঘক্ষণ ঝুঁঁকে কাজ করার ফলে কোমর বা পিঠের ব্যথা হতে পারে। ভারী কাজের পর পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে।

ঘুরতে ঘুরতে গেলাম গোলাপ গ্রামের আরেকটি গোলাপখেতে। খেতের মালিক আবদুল বারেক। বারেক স্থানীয় একজন চাষি। কৃষক পরিবারের সন্তান। চোখের সামনে কৃষিনির্ভর এ এলাকার বহুমুখী পরিবর্তন দেখেছেন তিনি। ৯০ শতাংশ জমিতে তার ফুল চাষ। বারেকের সঙ্গে কথা বলে জানা গেল, গোলাপবাগানের জমিটি তিনি বাণিজ্যিক প্লট ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। তাদের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতেই কৃষিকাজ করছেন। এখানে যতদিন নির্মাণকাজ শুরু না হচ্ছে ততদিন বিনা ভাড়ায় চাষাবাদের সুযোগ পাচ্ছেন বারেক।

তার কাছে জানতে চাইলাম, এখন তো গোলাপ চাষ করছেন। যখন এখানে নির্মাণকাজ শুরু হবে তখন কী করবেন? ভবিষ্যৎ কী জানেন না বারেক। মনে হলো জানতেও চান না। বর্তমান নিয়ে সন্তুষ্ট তিনি। ফুলের বাজার ফিরে এসেছে। ফুল না থাকলে আর কোনো ব্যবসা খুঁজে নিতে অইবো। নীরস উত্তর বারেকের। এখন ফুলই ধ্যানজ্ঞান। ভালো ফলন হইছে এবার। দামও ভালো। খুশিতে চোখমুখ উজ্জ্বল হয়ে ওঠে তার। বারেকের বিবেচনায় অভাবনীয় এক লাভজনক কৃষি হচ্ছে গোলাপ চাষ। গাছ রোপণের পরের মাস থেকেই ফুল ধরতে শুরু করে। তারপর শুধু ফুল তোলা আর বিক্রি।

এখানে ফুলের চাষ ঘিরে সারা বছরের একটি পর্যটনশিল্পও বেশ জমে উঠেছে। শীত মৌসুমই পর্যটনের সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। এ ফুলের চাষ এলাকায় তখন পর্যটনেরই পরিবেশ বিরাজ করছে। শিশু থেকে শুরু করে বিভিন্ন বয়সি নারী-পুরুষ আসছেন। সেই সঙ্গে জমে উঠেছে ছোটখাটো বাণিজ্য। বারেকের খেতের পাশেই ফুল বিক্রি করছিলেন এক বৃদ্ধ। ফুল কিনতে এসেছিল তিন তরুণী। কলেজের ছুটিতে তিন বন্ধু এখানে বেড়াতে এসেছে। কথা বললাম তাদের সঙ্গে। গোলাপ গ্রামের কথা অনেক শুনেছে তারা। এবারই প্রথম দেখতে এলো। একজন বলল, ইউটিউবে গোলাপ গ্রাম নিয়ে আপনার অনুষ্ঠানও দেখেছি স্যার। আমি হাসলাম, জানতে চাইলাম, টিভি দেখ না। বলল টিভিতেও দেখি, ইউটিউবে বেশি দেখি। মোবাইল ফোনে দেখা যায়। প্রযুক্তিপ্রেমী তরুণ-তরুণীদের হাতের ফোনটিই এখন সব ধরনের যোগাযোগ ও বিনোদনের প্রধান মাধ্যম।

এ এলাকায় ফুলের চাষ সম্প্রসারিত হওয়ায় স্থানীয় কৃষিশ্রমিকদের সারা বছরের কাজ নিশ্চিত হয়েছে। মাঠে কাজ করছিলেন দুজন নারীশ্রমিক। কথা বলে জানা গেল, এখানে তাদের নির্ধারিত মজুরিও বেশ সন্তোষজনক। ফুলকে ঘিরে একটা অর্থনৈতিক বলয় এখানে গড়ে উঠেছে। ফুলই হয়ে উঠেছে এ অঞ্চলের অনেক মানুষের নির্ভরতার ক্ষেত্র।

আমাদের বৈচিত্র্যময় কৃষিতে ফুল এক অসাধারণ সংযোজন। এটি আমাদের রঙিন অর্থনীতি। দেশের বহু কৃষক ও তৃণমূল উদ্যোক্তার ভাগ্য উন্নয়নে ফুলের চাষ অভূতপূর্ব অবদান রেখেছে। যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালি, পানিসারাসহ বেশ কয়েকটি গ্রামসহ ঝিনাইদহ ও চুয়াডাঙ্গার অনেক অংশে এখন ফুলের চাষ ছড়িয়ে পড়েছে। ঢাকার সাভারও ফুলচাষের এক অনন্য ক্ষেত্র। এখানে ফুল চাষের পরিধি সম্প্রসারিত হচ্ছে দিনের পর দিন। বাড়ছে বাজারের পরিধি।

করোনার দুই বছর লোকসান গুনলেও ফুল চাষ ও বাণিজ্যে আবার স্বাভাবিক পরিবেশ ফিরে আসায় নতুন আশায় বুক বেঁধেছেন চাষিরা। তাদের বিশ্বাস জনজীবন স্বাভাবিক থাকলে ফুল চাষের গতি ও সমৃদ্ধি বাড়তেই থাকবে। ফুলের সৌরভে ভরে উঠবে তাদের জীবন।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে