শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৫

কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
কূটনীতিতে সবকিছুই সমান জটিল ও সহজ

গত ফেব্রুয়ারি মাসে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের তিন দিনব্যাপী পুনর্মিলনী অনুষ্ঠান হয়েছিল কলেজ ক্যাম্পাসে। পদ্মাপাড়ের এ শিক্ষাঙ্গনেই প্রাথমিক পরবর্তী স্কুল-কলেজজীবন কেটেছে আজকের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেনের। একুশে ফেব্রুয়ারির মহান ভাষা দিবস ছিল পুনর্মিলনীর দ্বিতীয় দিন। এদিন সকালে বর্তমান ক্যাডেটদের হাতে লেখা দেয়াল পত্রিকা উদ্বোধন করেন কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী, দেশের বরেণ্য কূটনীতিবিদ, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন। মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি বললেন ভাষা, দেশপ্রেম ও শিক্ষাজীবনের রঙিন দিনগুলোর কথা। বক্তব্য শেষে সুযোগ পেয়ে অগ্রজ বিবেচনায় পুত্রসম উপস্থাপক তাঁকে জিজ্ঞেস করে বসলেন, কূটনীতি বা কূটনীতিবিদ কথাটা তাঁকে বিব্রত করে কিনা? কারণ কূট শব্দটি তো খারাপ অর্থে প্রয়োগ হয়। যেমন কূটকৌশল, কুটচাল, কুটনামি ইত্যাদি। তৌহিদ হোসেন হালকা গোঁফের নিচে স্বভাবজাত মুচকি হাসি দিয়ে যা বললেন, তার সারমর্ম হলো- কিছু শব্দের অর্থ নির্ভর করে প্রয়োগের ওপর। যেমন স্বার্থপর শব্দটি নিঃসন্দেহে খারাপ। কিন্তু দেশের স্বার্থে বা দেশের স্বার্থরক্ষায় কেউ যদি শতভাগও স্বার্থপর হন, তবে তিনি নিঃসন্দেহে সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। সুতরাং কূটনীতিবিদরা যদি দেশ ও জনগণের স্বার্থে কূটনীতিচর্চা ও প্রয়োগ করেন, তবে তাতে বিব্রত নয়, তৃপ্ত হওয়া উচিত। তুমুল করতালিতে প্রায় দুই হাজার প্রাক্তন ও বর্তমান ক্যাডেট ও অন্য অতিথিরা তাঁর কথায় শাবাশী সাড়া দিলেন। সেই সকালে দেশবিদেশ থেকে আসা হাজারো প্রাক্তন ক্যাডেট ও বর্তমান ক্যাডেটরা শহীদ মিনারের পথে দাঁড়িয়ে এক সুরে গেয়েছিলেন- ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি আমি কি ভুলিতে পারি’। অনেকেরই বুকে হাত আর চোখে অশ্রু ছিল সেদিন। গভীর শ্রদ্ধাভরে অনেকেই স্মরণ করেছেন জুলাই বিপ্লবে প্রাণ হারানো ও অঙ্গহানি হওয়া বীর ছাত্র-জনতার কথা। আসলে দেশটাকে আমরা সবাই ভালোবাসি এ কথাটা যেন মাঝে মাঝে রক্ত দিয়ে আর জীবন দিয়ে স্মরণ করিয়ে দিতে হয় কিছু সংশপ্তককে।

রাজশাহী ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী হিসেবে সেদিনের এমন ঘটনা মনে পড়ল বিগত কয়েক দিনে কূটনীতিবিদদের অবিরাম ছুটে চলা দেখে। রমজান মাসজুড়ে এবং ঈদ-পরবর্তী সপ্তাহে দেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর দিয়ে বলা চলে ঝড় বয়ে গেছে। সেই ঝড় এখনো থামেনি। কারণ বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির চারটি নিয়ামক বা নীতিনির্ধারণী ফ্যাক্টর হলো জাতিসংঘ, আমেরিকা, চীন ও ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক। আর সাম্প্রতিক সময়ে রোহিঙ্গা ও আরাকান আর্মির প্রভাব বিবেচনায় মিয়ানমারও কূটনীতিবিদদের নিত্যদিনের অন্যতম অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে। জাতিসংঘ ছাড়াও এ চার দেশের নেতাদের সঙ্গেই কূটনীতিবিদদের বসতে হয়েছে বিগত মাসজুড়ে। জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশে তাঁর সাম্প্রতিক সফরকালে ১৪ মার্চ রোহিঙ্গাদের শরণার্থীশিবির সফর করেন ও লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতার করেন। সঙ্গে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর কূটনীতিবিদরা। এ সফর নিয়ে গত সপ্তাহে ‘রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ’ শিরোনামে লিখেছি। আজ সংবাদ শিরোনামে দেখছি রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়েছে মিয়ানমার। সুতরাং অভিনন্দন ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও দেশের সংশ্লিষ্ট কূটনীতিকদের।

গত ২৬ মার্চ বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানিকতা শেষে অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস কূটনীতিবিদ ও অন্য সঙ্গীদের নিয়ে চীন সফরে যান। তাঁকে নেওয়ার জন্য চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং বিশেষ বিমান পাঠিয়েছিলেন, যা কোনো রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের প্রতি চীন সরকার ও চীনা জনগণের অনন্য সম্মান ও দুই দেশের সম্পর্ককে চীনের দিক থেকে মূল্যায়নের একটি মর্যাদার মানদণ্ড হিসেবে বিবেচ্য। সফরকালে চীনের দিক থেকে ২১০ কোটি ডলারের বিনিয়োগ ঋণ ও অনুদান প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ। সেই সঙ্গে দেশের প্রাণভোমরা তথা নদীগুলোর ৫০ বছরের ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণয়নে নদী ব্যবস্থাপনায় সফল চীনের সহায়তার প্রতিশ্রুতি পাওয়া যায়। তিস্তা নদীর উৎস পূর্ব হিমালয়ের পাউহুনরি থেকে, যা কাঞ্চনজঙ্ঘার ৭৫ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে সিকিম, ভারত ও তিব্বত অঞ্চলে অবস্থিত। এ অঞ্চলে চীনের ব্যাপক প্রভাব। এ ছাড়াও হিমালয় তথা নেপাল থেকে উৎপন্ন বহু নদী ভারত হয়ে বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে এসেছে। আন্তরাষ্ট্রীয় এসব নদী ও নদী ব্যবস্থাপনার তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও যথাযথভাবে উপস্থাপনার ক্ষেত্রে ব্যর্থতার কারণে অতীতে আমরা নদী ব্যবস্থাপনা ও দেশের অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়ে ব্যর্থ হয়েছি কিংবা ব্যক্তিস্বার্থে দেশের স্বার্থ জলাঞ্জলি দিয়েছি বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। সুতরাং চীন যদি আগামী ৫০ বছর দেশের নদীব্যবস্থাপনায় সহায়তা করে, তবে তা বিভিন্ন অভিন্ন ও আন্তর্জাতিক নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়, জলাধার নির্মাণ ও পানি সংরক্ষণ এবং খরা ও বন্যা প্রতিরোধে বাংলাদেশ চীনের মতোই সফল হতে পারে। একসময় হোয়াংহো নদীকে চীনের দুঃখ বলা হতো, ব্যবস্থাপনার গুণে যা আজ আশীর্বাদ। বেশ কিছু নদী ও হ্রদের পানিদূষণ সাফল্যের সঙ্গে রোধ করতে পেরেছে চীন। আর ২০২৫ সালের মধ্যেই মাটির ওপরে থাকা ৮৫% পানি মানসম্মত করার লক্ষ্যে অনেকটাই এগিয়ে গেছে তারা। (সূত্র : জেমস টাউন ফাউন্ডেশন, চায়না ব্রিফ, আগস্ট ২০২৩)। চীনের অভিজ্ঞতা ও সহায়তা পেলে তিস্তা, গোমতী কিংবা ফেনী নদীর মতো অভিন্ন নদীর পানি ব্যবস্থাপনা এবং ঢাকার চারপাশে থাকা দূষিত নদীর পানির মান উন্নয়ন সম্ভব হতে পারে। তবে এসব কিছুই নির্ভর করে পরবর্তী সময়ে কূটনীতিতে অভিজ্ঞ, দুর্নীতিমুক্ত ও নিঃস্বার্থ দেশপ্রেম নিয়ে এগিয়ে আসা সরকারি ও বেসরকারি অংশীজনদের আন্তরিকতার ওপর।

৫ আগস্ট ছাত্র-জনতা সফল বিপ্লবকালে শেখ হাসিনা ও তার দোসরদের ভারতে আশ্রয় লাভ, তাদের প্ররোচনা, উত্তেজনা সৃষ্টির প্রয়াস, ভারতীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প সৃষ্টির নিন্দনীয় প্রচেষ্টা দুই প্রতিবেশী দেশের সম্পর্ক প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। পক্ষান্তরে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় সাতটি রাজ্যের সঙ্গে সমুদ্রের সান্নিধ্য বা সংযুক্তি না থাকা ও বাংলাদেশের ভূখণ্ড ব্যবহার করে সেই সাত রাজ্যের বাণিজ্য, উৎপাদন ও আমদানি-রপ্তানির সুযোগ নিয়ে ড. ইউনূসের বক্তব্য ভারতীয় কূটনীতিবিদদের কপালে চিন্তার ভাঁজ এঁকে দেয়। অতিসম্প্রতি বাংলাদেশকে সমুদ্র তথা বঙ্গোপসাগরের একক অভিভাবক ঘোষণায় ভারতের পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকদের ঘুম হারাম হওয়ার জোগাড়। এমতাবস্থায় থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত হলো বঙ্গোপসাগরকে ঘিরে থাকা দেশগুলোর সংগঠন বিমসটেকের শীর্ষনেতাদের ষষ্ঠ সম্মেলন। এ সম্মেলনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যোগ দিলেও প্রথমদিকে তাঁদের মধ্যে সাইড লাইন বা দ্বিপক্ষীয় সাক্ষাৎকারের বিষয়টি ছিল অনিশ্চিত। এ নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যম ও সমাজমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে অনৈতিকভাবে যাচ্ছেতাই প্রচারণা চালাতেও কার্পণ্য করেনি। তবে শেষ পর্যন্ত এ সাক্ষাৎকার সফলভাবেই সম্পন্ন হয়েছে। সাক্ষাৎকারে বিচক্ষণ প্রধান উপদেষ্টা বরাবরের মতো বিদেশি বিবেচনায় প্রধানমন্ত্রী মোদির হাতে জুলাই বিপ্লবের গ্রাফিতিনির্ভর বই উপহার দেননি। বরং প্রধানমন্ত্রী মোদি কর্তৃক ২০১৫ সালের ৩ জানুয়ারি ভারতের মুম্বাইয়ে অনুষ্ঠিত ১০২তম ভারতীয় বিজ্ঞান কংগ্রেসে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে স্বর্ণপদক প্রদানের বাঁধাই করা ছবিটি উপহার দিয়েছেন। ভাবখানা এমন যে কোটি কোটি ভারতবাসীর চোখেও ড. ইউনূস যে একজন জ্ঞানী ও সম্মানিত ব্যক্তি, তা সবিনয়ে স্মরণ করিয়ে দেওয়া। এখন শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ, অভিন্ন নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়, সীমান্তে হত্যা শূন্যে নামিয়ে আনা এবং প্রয়োজনে ভারত ভ্রমণে ইচ্ছুক বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদানের বিষয়গুলোর যৌক্তিক সমাধান হতে পারে উভয় দেশের মধ্যে স্বাভাবিক সম্পর্ক রেখে, যুগপৎ এগিয়ে চলার অন্যতম অনুষঙ্গ।

এদিকে কূটনীতিপাড়া ও ব্যবসায়ী মহলের জন্য এক আতঙ্কের নাম যেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। নতুনভাবে আবারও নির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাঁর সাম্প্রতিক সাড়াজাগানো পাল্টা শুল্ক ঘোষণায় বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন। চীন, কানাডা, মেক্সিকোসহ বহু দেশের ওপরই এমন বা আরও উচ্চহারে শুল্ক আরোপের বিরূপ প্রভাবে ধস নেমেছে বিশ্ব অর্থনীতিতে।  বিশ্ব সম্প্রদায়ের সঙ্গে একযোগে কাজ করলেই কেবল এ বিপর্যয় কাটানো সম্ভব, যা কূটনীতিবিদদের জন্য একটি অগ্নিপরীক্ষা। শেষ করব সুয়েজ খালসংক্রান্ত বিরোধ নিষ্পত্তিতে সফলতার জন্য শান্তিতে নোবেলজয়ী কানাডার ১৪তম প্রধানমন্ত্রী (১৯৬৩ থেকে ১৯৬৮) ও কূটনীতিবিদ লেস্টার বোলস মাইক পিয়ারসনের একটি বাণী স্মরণ করে। তিনি বলেছেন, ‘কূটনীতিতে সবকিছুই সমভাবে জটিল ও সহজ’।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে