শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র

অধ্যাপক ডক্টর আবু সাইয়িদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র

পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ও সামরিক শাসক জেনারেল ইয়াহিয়া খান ১৫ মার্চ ১৯৭১ থেকে ঢাকায় সপ্তাহখানেক শেখ মুজিব ও তার হাইকমান্ডের সঙ্গে বিরাজমান ভয়াবহ সংকট এবং সমস্যা নিরসনে আলোচনা করেন। তার দৃঢ় প্রতীতি জন্মে যে, বাংলাদেশ আওয়ামী নেতৃত্ব স্বাধীনতার বিকল্প কিছুই মানবে না। ১ মার্চ থেকে অসহযোগ আন্দোলন ধীরে ধীরে সশস্ত্র রূপ পরিগ্রহ করছে। প্রতিজ্ঞায় উচ্চকিত স্লোগান বীর বাঙালি অস্ত্র ধর বাংলাদেশ স্বাধীন কর। বাংলাদেশ দ্রুত স্বাধীনতার দিকে ধাবিত হচ্ছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনে পৃথক পতাকা, জাতীয় সংগীত এবং সর্বোপরি শেষপর্যায়ে কনফেডারেশনের দাবি তুলেছে। যা বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের পর্যায়ে উন্নীত করবে। এ অবস্থায় জেনারেল ইয়াহিয়া খান ২৫ মার্চ অপারেশন সার্চলাইটের মাধ্যমে ব্লু-প্রিন্ট অনুযায়ী মুক্তিকামী জনগণকে সমূলে নির্মূল করার লক্ষ্যে সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ প্রদান করেন। শুরু হয় জঘন্য হত্যাকাণ্ড। পাশাপাশি বাংলার জনগণ প্রতিরোধযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে।

১. ২২ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭১। ধানমন্ডির বাসভবনে শেখ মুজিব চার যুবনেতা সিরাজুল আলম খান, শেখ মণি, আবদুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদকে কলকাতার রাজেন্দ্র রোডের একটি ঠিকানা দিয়ে বলেন, এ ঠিকানায় গেলেই তোমরা অস্ত্র, ট্রেনিং ও অন্যান্য সাহায্য-সহযোগিতা পাবে। যুবশক্তিকে নিয়ে তোমরা সশস্ত্র যুদ্ধ পরিচালনা করবে। তাজউদ্দীন প্রবাসী সরকারের দায়িত্ব নেবে। ওই প্রবাসী সরকার গঠিত হবে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, এ এইচ এম কামারুজ্জামান ও ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলীদের নিয়ে। শেখ সাহেব সত্তরের নির্বাচনের পর পরই এমপি চিত্তরঞ্জন সুতারকে ভারতে পাঠিয়েছিলেন। আরও পাঠান ডাক্তার আবু হেনাকে যিনি সিরাজগঞ্জ থেকে প্রাদেশিক আইনসভার সদস্য হয়েছিলেন।

২. ৩০ মার্চ ৭১ তাজউদ্দীন আহমদ ও ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম ভারত সীমান্ত অতিক্রমের সংবাদ পেয়ে পশ্চিম বাংলার বিএসএফ প্রধান গোলক মজুমদার তাদের সাদরে অভ্যর্থনা জানান। তাজউদ্দীন আহমদ সংক্ষিপ্তভাবে পাকিস্তানি বর্বর সেনাবাহিনীর নৃশংস আক্রমণের বর্ণনা দেন। একপর্যায়ে তিনি জাতীয় পরিষদের নির্বাচিত সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতাদের তালিকা তার হাতে তুলে দেন। বিকালে তাদের কলকাতা এয়ারপোর্টে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে বিএসএফের ডাইরেক্টর জেনারেল কে এফ রুস্তমজি দিল্লি থেকে এসেছিলেন। তার সঙ্গে তাজউদ্দীন আহমদ ও ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহের বিষয়ে আলোচনা করেন। রুস্তমজি তাদের বলেন, যেহেতু বিষয়টি উচ্চপর্যায়ের সেহেতু প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে আপনাদের দেখা করা বাঞ্ছনীয়। ১ এপ্রিল ১৯৭১ তাজউদ্দীন আহমদ ও ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম বিএসএফের একটি পুরোনো সামরিক বিমানে দিল্লি গমন করেন।

৩. তাজউদ্দীন আহমদকে উদ্বিগ্ন করেছিল তিনি কি শুধু আওয়ামী লীগের নেতা হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করবেন? এ প্রশ্নে দিল্লি অবস্থানরত এম আর সিদ্দিকী, সিরাজুল হক, আবদুর রাজ্জাক, রেহমান সোবহান ও আনিসুর রহমানের সঙ্গে আলোচনা করেন। একই সঙ্গে তিনি ভারতেও উচ্চপর্যায়ের সিভিল ব্যুরোক্র্যাটদের সঙ্গে মিলিত হন। ভারতের বিভিন্ন শহরে তখন বাংলাদেশের পক্ষে বিক্ষোভ, মিটিং-মিছিল এবং বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদানের জোর দাবি উঠেছে। ভারতের উত্তরপ্রদেশ, বিহার, আসাম, নাগাল্যান্ড, ত্রিপুরাসহ বেশ কিছু প্রাদেশিক পরিষদে বাংলাদেশকে স্বীকৃতিদানের জন্য প্রস্তাব গ্রহণ করেছে। প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী পিএন হাকসারের সঙ্গে আলোচনা করে এ সিদ্ধান্তে উপনীত হন, আইনানুগ সরকার গঠিত না হলে বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার কোনো আইনগত ও নৈতিক ভিত্তি ভারতের নেই।

৪. নয়াদিল্লি। ৩ এপ্রিল, ১৯৭১। প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী বাসভবনে বারান্দায় পায়চারি করছিলেন। জনাব তাজউদ্দীন আহমদ একাই দেখা করতে গেলেন। সাদরে অভ্যর্থনা জানিয়ে তাজউদ্দীন আহমদকে ভিতরে নিয়ে গেলেন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর প্রথম প্রশ্নটি ছিল, হয়ার ইজ শেখ মুজিব? তাজউদ্দীন আহমদ নিজেও জানতেন না শেখ মুজিব কোথায়! তার পরও অত্যন্ত কূটকৌশলে জবাব দিলেন, তাকে রাষ্ট্রপতি করে সরকার গঠিত হয়েছে। আমি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছি। জনাব তাজউদ্দীন আহমদ যে আকস্মিকভাবে কথাটি বলেছেন এমনটি নয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য সরকার গঠন ছিল একটি অতি আবশ্যকীয় শর্ত। তাজউদ্দীন আহমদ শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধীর সঙ্গে সরকার গঠনের বিষয়টি প্রকাশ করতে দ্বিধান্বিত ছিলেন না। পরিস্থিতি ছিল জটিল। হাজার হাজার শরণার্থী সীমান্ত পাড়ি দিচ্ছে। তাদের আশ্রয়, খাদ্য বলতে কিছু নেই। ছিন্নমূল মানুষেরা তাদের জনপ্রতিনিধিদের সঙ্গে দেখা করতে হন্যে হয়ে খুঁজছিল। তরুণরা এসেছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার উন্মাদনা নিয়ে। তারা চায় অস্ত্র। চারদিকে এক জটিল অবস্থা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী বিষয়গুলো অবগত থাকলেও তাজউদ্দীন আহমদ দ্ব্যর্থহীন ভাষায় বাস্তব পরিস্থিতি তুলে ধরেন।

৫. কিন্তু কীভাবে সরকার গঠন হবে? ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলামকে বিষয়টি অবহিত করলে তাঁর মানসপটে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা ঘোষণার প্রেক্ষিতে সরকার গঠনের বিষয়টি উদিত হয়। কিন্তু কীভাবে সরকার গঠনের প্রাথমিক সনদ রচনা করা যায় তা ভাবতে গিয়ে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ঘোষণাপত্রের আলোকে বাংলাদেশের সরকার গঠনের শাসনতান্ত্রিক ভিত্তি রচনা করেন। এ অবস্থায় ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম দিল্লিতে উপস্থিত বুদ্ধিজীবী ও নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে স্বাধীনতার সনদপত্র রচনা করেন। ১০ এপ্রিল ঘোষিত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বপ্রথম সাংবিধানিক দলিল ও ভিত্তি। বলা হয়ে থাকে, এই ঘোষণাপত্রটি জেনেসিস অব দি কন্সটিটিউশন। পৃথিবীতে মাত্র দুটো দেশ স্বাধীনতাসংগ্রামের পটভূমি, নিরবচ্ছিন্ন সংগ্রাম এবং শাসকগোষ্ঠীর বর্বরোচিত আক্রমণের প্রেক্ষাপটে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা স্বাধীনতার সনদ আইনানুগভাবে ঘোষণা করেন।

৬. স্বাধীনতাকামী মার্কিনিদের মতো অনুরূপ ধারায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন জনগণ কর্তৃক নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ। জনগণের একচ্ছত্র নির্বাচিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমান ধাপে ধাপে বাঙালি জাতিকে মুক্তির মন্ত্রে দীর্ঘ ২১ বছর ধরে উজ্জীবিত করেছিলেন। ছয় দফা জাতির সামনে উপস্থাপন করে নানা মাত্রিকতায় ও প্রজ্ঞাময় কৌশলে এক দফায় রূপান্তরিত করেন। স্বাধীনতার সন্ধিক্ষণে পাকিস্তান বর্বর সামরিক বাহিনী ২৫ মার্চ বাঙালি জাতিকে আক্রমণ করে, শেখ মুজিবের পক্ষে জিয়াউর রহমান চট্টগ্রাম থেকে রেডিওতে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। স্বাধীনতা ঘোষিত হলে স্বাধীনতাকে কার্যকর করার আবশ্যকীয় শর্ত- সরকার গঠন। কিন্তু সংগ্রামের ধারাবাহিকতায় জনগণের কাছে তার অবর্তমানে সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, খন্দকার মোশতাক আহমদ, এম মনসুর আলী ও এ এইচ এম কামারুজ্জামানকে হাইকমান্ড হিসেবে শেখ সাহেব জাতির সামনে উপস্থিত করেছিলেন। ব্যারিস্টার আমির-উল ইসলাম কর্তৃক প্রণীত স্বাধীনতার সনদের ভিত্তিতে ১০ এপ্রিল এই হাইকমান্ড নিয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার গঠিত হয়।

৭. মার্কিন স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র তেরো শ শব্দের একটি ঐতিহাসিক দলিল। দলিলে উল্লেখ করা হয়েছিল, স্বাধীনতাযুদ্ধের ঐতিহাসিক পটভূমি, জোরপূর্বক শাসন ও শোষণ, কর আদায়, অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক কারণ, বৈদেশিক নীতি এবং মানুষের অধিকারগুলো। ব্রিটেনের ক্রাউন প্রিন্স কর্তৃক মার্কিন নাগরিক এবং জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা গৃহীত অধিকার ও কল্যাণমূলক আইন অনুমোদন না করে তা বাতিল করেন। রাজনৈতিক অর্থনৈতিক শাসন-শোষণ নির্বিচারে চলতে থাকে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে মার্কিন জনগণ ১৭৭৬ সালের ৪ জুলাই স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র জারি করে। চূড়ান্ত ঘোষণাপত্রটিতে সভাপতি হিসেবে স্বাক্ষর করেন জন হ্যানকুক। ১৩টি অঙ্গরাষ্ট্রের ৫৭ জন প্রতিনিধি এই ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেছিলেন। ব্রিটেনের সঙ্গে সব সম্পর্ক ছিন্ন করা হয়, কালাকানুন বাতিল করে নিজেরাই স্বাধীনভাবে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এর বিরুদ্ধে ব্রিটেন তাদের দমন করতে যুদ্ধঘোষণা ও রণতরি পাঠায়। ফ্রান্স ওই সময় মার্কিনিদের স্বাধীনতার পক্ষ নিয়ে ব্রিটেনের বিরুদ্ধে নৌ-ব্যারিকেড তৈরি করে। যুদ্ধের যাবতীয় উপকরণ দিয়ে যুদ্ধরত মার্কিন সরকারকে সহযোগিতা করে। বাংলাদেশের পাশর্^বর্তী দেশ ভারত যেমন ৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছিল, অনুরূপভাবে ঘটনাসমূহের সঙ্গে তার মিল রয়েছে। মার্কিন স্বাধীনতা ঘোষণার মূল আদর্শ এভাবে বর্ণিত হয়েছে, আমরা এই সত্যগুলোকে স্বয়ংসিদ্ধ বলে মনে করি, জন্মগতভাবে সকল মানুষ সমান এবং স্রষ্টা তাদের কতগুলো অবিচ্ছেদ্য অধিকার প্রদান করেছেন; এসব অধিকারের মধ্যে রয়েছে, বেঁচে থাকার অধিকার, স্বাধীনভাবে জীবনযাপনের অধিকার এবং সুখ অন্বেষণের অধিকার। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সনদে বলা হয়েছে, যেহেতু বাংলাদেশের জনগণ তাহাদের বীরত্ব, সাহসিকতা ও বিপ্লবী উদ্দীপনার মাধ্যমে বাংলাদেশের ভূখণ্ডের উপর তাহাদের কার্যকর কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করিয়াছে, সেহেতু আমরা বাংলাদেশের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ, বাংলাদেশের সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী জনগণ কর্তৃক আমাদিগকে প্রদত্ত কর্তৃত্বের মর্যাদা রক্ষার্থে, নিজেদের সমন্বয়ে যথাযথভাবে একটি গণপরিষদের গঠন করিলাম এবং পারস্পরিক আলোচনা করিয়া এবং বাংলাদেশের জনগণের জন্য সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করণার্থে, সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্ররূপে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করিলাম এবং তদ্বারা... শেখ মুজিবুর রহমান কর্তৃক ইতোপূর্বে ঘোষিত স্বাধীনতা দৃঢ়ভাবে সমর্থন ও অনুমোদন করিলাম।

৮. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশেও পূর্বাপর গণ-আন্দোলনে এবং মুক্তিযুদ্ধে ছাত্র-যুবক, তরুণ সমাজ সংগ্রামে ও জনযুদ্ধের অগ্রভাগে ছিলেন। স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলন, ৭ই মার্চ ভাষণ, জাতীয় সংগীত, জয়বাংলা বাহিনীর মার্চপাস্ট সমগ্র দেশে স্বাধীনতার প্রেরণাকে দৃঢ় ও উজ্জীবিত করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মি. ওটিস, অ্যাডামস, উইলসন, জেফারসন, ম্যাডিসন, থমাস টন, উইলিয়াম হফার প্রমুখ তরুণ নেতা স্বাধীনতা-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছেন। মার্কিন স্বাধীনতাযুদ্ধে সামরিক বাহিনী, মিলিশিয়া, সাধারণ কৃষক, শ্রমিক ও যুবকদের নিয়ে গঠিত হয়েছিল। কর্নেল জর্জ ওয়াশিংটনকে এ যুদ্ধের সেনাপ্রধান করা হয়, যেমন বাংলাদেশেও কর্নেল ওসমানীকে। দুজনই ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত। মার্কিন দলিলে যেসব নির্বাচিত নেতা স্বাক্ষর করেছেন তারা ফাউন্ডার ফাদার হিসেবে সম্মানিত।

৯. ১৭ এপ্রিল ১৯৭১, বাংলাদেশের ভূখণ্ড মেহেরপুরে বাংলাদেশ সরকার শপথ গ্রহণ করে মুক্তিকামী জনগণকে সামনে রেখে। শপথবাক্য পাঠ করান অধ্যাপক ইউসুফ আলী। উপস্থিত ছিলাম আমরা কতিপয় এমএনএ ও এমপি-এ। ব্যাপকভাবে দেশিবিদেশি মিডিয়াকর্মীদের উপস্থিতি ছিল তাৎপর্যপূর্ণ। বাংলাদেশের মাটিতে সরকারের শপথ গ্রহণ বিশ্বব্যাপী প্রচারিত হলো। শুরু হলো মরণপণ মুক্তিযুদ্ধ। কোটি কোটি মানুষের আত্মত্যাগ, বীরোচিত আত্মাহুতি, ৩০ লাখ শহীদ ও ২ লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমহানির মাধ্যমে ৯ মাসে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে ১০ এপ্রিল স্বাধীনতা সনদের ঘোষণা চিরদিন অমøান হয়ে থাকবে।

 

লেখক : ৭২ সালের খসড়া সংবিধান প্রণয়ন কমিটির অন্যতম সদস্য, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী, লেখক ও গবেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে