শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ

বাংলাদেশের প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে ছাত্ররাই ছিলেন সামনের কাতারে। ১৯৪৮ সালের ভাষা আন্দোলন শুরু করেছিলেন তাঁরা। ৫২ সালে মাতৃভাষা বাংলার রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি আদায়ে প্রাণ দিয়েছেন ছাত্ররা। বাষট্টির আন্দোলনেও ছাত্রদের ভূমিকা সবচেয়ে এগিয়ে। আর ৬৯-এর গণ আন্দোলনের সময় রাজনৈতিক নেতাদের প্রায় সবাই ছিলেন জেলে। ছাত্র-জনতার লড়াকু ভূমিকার কারণেই দেশবাসীর ক্ষোভ গণ অভ্যুত্থানে পরিণত হয়। স্বৈরাচারী আইউব সরকারের পতন ঘটে। স্বৈরাচারের পতন ঘটালেও সব বিরোধী দলের ওপর অনাস্থা দেখিয়ে ছাত্রনেতারা একটা নতুন রাজনৈতিক মঞ্চ গড়ে তুলতে চাননি। এমনকি স্বৈরাচার এরশাদ পতনের লড়াইয়েও ছাত্রসমাজের বিশাল ভূমিকা থাকার পরেও ছাত্রনেতারা কোনো নতুন রাজনৈতিক দল গড়তে আগ্রহী হননি। অবশ্য ওই দুইবারের জাতীয় রাজনৈতিক পরিস্থিতি ছিল পুরোপুরি ভিন্ন ধরনের। আর ছাত্রসংগঠনগুলো ছিল বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের একনিষ্ঠ সমর্থক। রাজনৈতিক দলগুলোর ওপর ছাত্রদের আস্থাও সে সময় ছিল অটুট। ছাত্র-জনতার জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সময়ে রাজপথেই ৪০ দিনের কম সময়ে প্রায় এক হাজার (এ পর্যন্ত ৮৩৪ জনের তালিকা পাওয়া গেছে) শহীদ; আহত ছাত্র ও অন্য পেশাজীবীর তালিকাভুক্ত সংখ্যা সাড়ে ১২ হাজার। কিন্তু ওই গণহত্যার বিচারকাজের অগ্রগতি হতাশাজনক। এসব বিশ্লেষণ করে শেখ হাসিনার ফ্যাসিজমের তখতে তাউস পতনের সর্বশেষ লড়াইয়ের নেতারা তরুণ সমাজের নিজস্ব রাজনৈতিক দল গঠনের উদ্যোগ নেন এবং সে সাংবিধানিক অধিকার তাঁদের রয়েছে বলে দেশিবিদেশি রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের অভিমত। তাঁরা সারা দেশে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার পর ২৮ ফেব্রুয়ারি জাতীয় সংসদ ভবনের সামনের মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের বিশাল এলাকায় জনসমাবেশ করে জাতীয় নাগরিক পার্টির উদ্বোধন ঘটান। আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ প্রধান নেতাদের অনেকেই ভাষণ দেন সেই সমাবেশে।

বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আমন্ত্রিত সীমিত সংখ্যক কেন্দ্রীয় নেতা এবং জুলাই-আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের কিছু কিছু শহীদ পরিবারের সদস্য এবং আহতদের অনেকের উপস্থিতিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির শুভ আত্মপ্রকাশ ঘটল। পতিত আওয়ামী লীগ ও তাদের দোসর কিছু রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই এ নতুন দলটিকে স্বাগত জানিয়েছে। অনেকে বলছেন, শহীদদের পরিবার, আহত ব্যক্তিরা বা তাদের স্বজনদের বেশির ভাগই তরুণদের দ্বারা গঠিত নতুন রাজনৈতিক দলের প্রতি যথেষ্ট আগ্রহী নন। তাঁদের ভয় নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে বিভক্তি ঘটাতে পারে। তবে বিএনপি শতফুল ফুটতে দেওয়ার মানসিকতায় বিশ্বাসী। এ দলটি ফ্যাসিবাদবিরোধী গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের নিয়েই নির্বাচনের পর সরকার গঠন করতে চায়। বিএনপির পাশাপাশি ফ্যাসিবাদবিরোধী চেতনার আরেকটি দলের আত্মপ্রকাশকে স্বাগত জানাতে তারা মোটেও দেরি করেনি। দেশজুড়ে নিবিড় সাংগঠনিক কাঠামো গড়ে তোলার আগেই সমাবেশের মাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টির আত্মপ্রকাশকে বিশাল সাফল্য বলেই মনে করছে বিএনপি। তবে অনেকে বুঝে হোক আর না বুঝেই হোক বিএনপির সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির দূরত্ব সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিএনপি পরিবর্তনের রাজনীতি চায়। দেশে এমন গণতান্ত্রিক বন্দোবস্ত কায়েম করতে চায়, যাতে কোনো দিন ফ্যাসিবাদ মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে। এ জন্য গণতান্ত্রিক শক্তির লৌহ কঠিন ঐক্যও তারা গড়ে তুলতে চায়। এ জন্য কাদাছোড়াছুড়ি নয়, ঐক্যের লক্ষ্যে কথা বলতে হবে নতুন দল এনসিপির নেতৃত্বদানকারী তরুণ-যুবাসংগঠকদের। তারা এ দেশের খেটে খাওয়া কোটি কোটি মানুষের সামনে একটা নতুন রাজনৈতিক দিগন্ত উন্মোচনে সফল হবেন এমন আশা বিএনপিসহ ফ্যাসিবাদবিরোধী সব দলের।

নতুন দলের অনেক নেতার মধ্যে শীর্ষে রয়েছেন যে নাহিদ ইসলাম, তিনি সুস্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছেন, এ দেশে ভারতপন্থি বা পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির ঠাঁই হবে না। দেশের মানুষ সোজাসুজি জানতে চায়, নতুন দলের নেতারা এ বিষয়ে অঙ্গীকারবদ্ধ কিনা। রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান এমনটিই চেয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে গণচীনের সহায়তার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করেছিলেন।

বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী রাজনীতির বিকাশে ভারতপন্থি ও পাকিস্তানপন্থি রাজনীতিকে আস্তাকুঁড়ে ফেলে দিয়েছিলেন। গণচীন দেশপ্রেমিক রাজনীতিক জিয়ার ওপরে চীনের নিজস্ব রাজনীতি চাপাতে চায়নি, ওই রাজনীতি চাপানোর কোনো সুযোগই ছিল না। চীনা নেতারা বাংলাদেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্কের ব্যাপারেই বেশি আগ্রহী ছিলেন, এখনো তা-ই। রাষ্ট্রনায়ক জিয়া তাঁর প্রতিক্ষণের রাজনীতি দিয়ে প্রমাণ করে গেছেন প্রকৃত দেশপ্রেমিক ও প্রকৃত জাতীয়তাবাদী নেতা ছিলেন তিনি এবং সে কারণেই দেশিবিদেশি চক্রান্তকারীরা তাঁকে তাঁর ৪৫ বছর বয়সেই, ১৯৮১ সালেই হত্যা করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে। কিন্তু ষড়যন্ত্রকারী-হত্যাকারীরা রাজনীতিবিদ জিয়ার আদর্শ উচ্ছেদ করতে পারেনি, পারবে না কোনোদিন। তার বড় প্রমাণ ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের সীমাহীন নির্যাতন-নিপীড়নের পরও জিয়াউর রহমানের প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনৈতিক দল বিএনপি সসম্মানে রাজনীতির মাঠে রয়েছে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে।

জাতীয় নাগরিক পার্টি জুলাই গণ অভ্যুত্থানের লক্ষ্য অর্জনের চেষ্টায় জানবাজি সংগ্রাম চালাবে, গণমানুষের সার্বিক মুক্তির পক্ষে, গণতন্ত্র ও সুশাসন কায়েমের উদ্দেশ্যে অসামান্য-আত্মত্যাগের আদর্শ ধারণ করবে তাদের হৃদয়ে-মগজে। দল হিসেবে আত্মপ্রকাশের মহাসমাবেশের সব বক্তাই সে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তাঁদের প্রতিশ্রুতিতে আমাদের আস্থা রয়েছে। তবে তাঁদের কেউ কেউ বিএনপির দ্রুত নির্বাচন দাবিকে যেভাবে বাঁকা চোখে দেখছেন, তা দুর্ভাগ্যজনক। ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হলে পতিত স্বৈরাচার সুবিধা পাবে, এমনটি ভাবাও হাস্যকর। বিএনপি নির্বাচনমুখী দল। ১৫ বছরের ফ্যাসিবাদবিরোধী লড়াই-সংগ্রামের কারণে এ দলের নেতা-কর্মীরা অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী। তাঁরা আগামী নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে সরকার গঠন করতে পারবেন অন্য কোনো দলের সহযোগিতা না পেলেও। জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক শক্তির আয়োজন তেমন শক্তিশালী নয় এখন অবধি।

তাদের সামনে প্রধান কাজ জুলাই অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রকাশ ও রাষ্ট্রীয়ভাবে তার স্বীকৃতি অর্জন। পাশাপাশি তাদের আসল সংগ্রাম সারা দেশে গণমানুষের মধ্যে সাংগঠনিক ক্ষমতা প্রদর্শন করে গণমানুষের ভোট আদায়ের শক্তিশালী কৌশল প্রদর্শন ও তা বাস্তবায়ন। বিএনপি নয়া দলটিকে স্বাগত জানিয়েছে শুরুতেই। সম্ভাবনা আছে, বিএনপির সঙ্গে নতুন পার্টির নেতাদের নির্বাচনি জোট করার। একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে বিতর্কিত ধর্মাশ্রয়ী রাজনৈতিক দলটির সমর্থক নেতা-কর্মী জাতীয় নাগরিক পার্টির মধ্যে আছে বলে মুক্তিযুদ্ধ সপক্ষের রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের দৃঢ় বিশ্বাস। তাঁরা এটা প্রকাশ্যেই বলে বেড়াচ্ছেন। কিন্তু নতুন দলটির নেতারা তা মানতে নারাজ। পুরোনো সেই বিশেষ দলটি এখন বিএনপির সামনে চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে তাতে সাফল্যের আশঙ্কা ১০ শতাংশও নেই।

তবে দেশবাসী চায় নাগরিক পার্টি সংবিধান পাল্টানোর অযৌক্তিক বক্তব্য প্রত্যাহার করে সংস্কারের দাবি তুলুক। কারণ পতিত শেখ হাসিনা কোনো সংবিধান অনুসরণ করে চরম নিষ্ঠুরতার রাজনীতি, গণহত্যাযজ্ঞ চালানো, গুম-খুন বা রাজপথে গুলি করে হাজার হাজার মানুষকে পঙ্গু বানানো বা চল্লিশ লাখ কোটি টাকা লুণ্ঠন চালাননি। তিনি সবকিছু করেছেন তার মূর্খামি, (সাইকোপ্যাথ হওয়া) আর কর্তৃত্ববাদী আচরণের পৈতৃক উত্তরাধিকার ফলানোর অপচেষ্টায়। তাই ফ্যাসিবাদের অপকর্মের দোহাই দিয়ে সংবিধান পাল্টানোর যৌক্তিকতা নেই। সংস্কার করাটাই দেশবাসী সমর্থন করবেন। আর নাগরিক পার্টির নেতারা মুক্তিযুদ্ধ এবং জাতীয় নেতাদের অবজ্ঞা করার মতো আত্মঘাতী বোকামি যেন না করেন। তাদের কাছে মানুষ সুস্থ রাজনীতি আশা করে।

    লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে