শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২৫

ফিলিস্তিনিদের রক্ষায় আন্তর্জাতিক আইন মানার আহ্বান

গাজায় খাবার নেই, ওষুধ নেই, আছে কেবল মৃত্যু

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
গাজায় খাবার নেই, ওষুধ নেই, আছে কেবল মৃত্যু

গাজায় যুদ্ধবিধ্বস্ত এলাকায় অবশিষ্ট মানুষগুলোকে নিশ্চিত মৃত্যুর হাত থেকে রক্ষার জন্য খাদ্য-সহায়তা চালুর উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। গত মঙ্গলবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে গণমাধ্যমের সামনে প্রদত্ত বক্তব্যে মহাসচিব এ আহ্বান জানান। গুতেরেস বলেন, গাজা উপত্যকায় মার্চের ২ তারিখে খাদ্য-ওষুধবাহী যানবাহনের প্রবেশাধিকার হরণ করেছে ইসরায়েল। এরপর থেকেই কোনো ধরনের খাদ্য-সহায়তা পাচ্ছে না গাজাবাসী। মহাসচিব উল্লেখ করেন, জিম্মি হিসেবে আটক সবার মুক্তির বিকল্প নেই। আশা করছি অবিলম্বে ইসরায়েল এবং হামাসের মধ্যকার যুদ্ধবিরতি আবারও বহাল হবে।

মহাসচিব আরও বলেন, ত্রাণ-সহায়তার জিনিসপত্র ট্রাকে শুকিয়ে যাওয়ায় গাজাকে আবারও ভয়ংকর বিপদ গ্রাস করছে। গাজা বর্তমানে একটি মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত হয়েছে। সেখানকার নিরস্ত্র মানুষেরা মৃত্যুর সঙ্গে কোলাকুলি করছেন। তিনি বলেন, ইসরায়েলি বাহিনীর আগ্রাসি তৎপরতা শুরু হওয়ায় মানবিকতা ডুকরে কাঁদছে। ইসরায়েলে জিম্মিদের মতো গাজায় ফিলিস্তিনিদের পুনরায় বেঁচে থাকার স্বপ্ন ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। ৭ এপ্রিল আমি যখন জিম্মিদের পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি তখন এমন উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা দেখেছি। মহাসচিব উল্লেখ করেন, গাজায় ওষুধ ও খাদ্যবাহী যানবাহনের প্রবেশের বাধা অপসারণে আমাদের সঠিক পন্থা অবলম্বন করতে হবে। আটকে পড়া ফিলিস্তিনিরা যাতে অবাধে খাদ্য ওষুধ পেতে পারেন- তেমন একটি পরিবেশের বিকল্প নেই। গাজায় প্রত্যেকের খাবারের জন্য পর্যাপ্ত মজুত থাকার যে দাবি ইসরায়েলিরা করেছে, তা আদৌ সত্য নয়। আন্তর্জাতিক রীতি অনুযায়ী ইসরায়েলকেও অমানবিক পরিস্থিতির মোকাবিলায় সদয় হতে হবে। আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী জাতিসংঘের প্রতিটি সদস্য রাষ্ট্রেরই দায়িত্ব রয়েছে- যা ইসরায়েল এড়াতে পারে না।

এদিকে ইসরায়েলি কোম্পানি মেকোরোট গাজা উপত্যকায় পানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে অবরুদ্ধ উপাত্যকাটির মোট পানি সরবরাহের ৭০ শতাংশ বন্ধ হয়ে গেছে। গাজা পৌরসভার মুখপাত্র হোসনি মেহান্নার জানিয়েছেন, সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ফলে পূর্ব গাজা শহরের শুজাইয়া পাড়ায় অবস্থিত প্রধান পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যেখানে গত বৃহস্পতিবার থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সামরিক অভিযান পরিচালনা করছে। মেহান্না তুর্কি গণমাধ্যম আনাদোলুকে বলেন, এ বিঘ্নের কারণগুলো এখনো স্পষ্ট নয়। তবে আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করছি, যাতে এলাকায় ইসরায়েলি বোমাবর্ষণের কারণে পাইপলাইনটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা যায়।

 তিনি আরও বলেন, এ বিঘ্ন সরাসরি সামরিক কার্যকলাপের কারণে হতে পারে অথবা ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের ইচ্ছাকৃত রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে হতে পারে। মেহান্না সতর্ক করে বলেছেন, কারণ যাই হোক না কেন এর পরিণতি ভয়াবহ। যদি মেকোরোট থেকে পানি প্রবাহ শিগগিরই চালু করা না হয়, তাহলে গাজা ভয়ংকর পানি সংকটের মুখোমুখি হবে। বছরের পর বছর ধরে অবরোধ, অবকাঠামোগত ধস এবং ভূগর্ভস্থ পানির দূষণের কারণে গাজা ইতোমধ্যে বিশুদ্ধ পানির দীর্ঘস্থায়ী সংকটে ভুগছে, মানবিক পরিস্থিতির অবনতি অব্যাহত থাকায় এখন ব্যাপক পানিশূন্যতার ঝুঁকির মুখোমুখি হচ্ছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি সামরিক আক্রমণে গাজায় ৫০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

ইসরায়েলের টানা বোমাবর্ষণ ও অবরোধে মৃত্যু আর দুর্ভোগে জর্জরিত গাজা। এক মাসেরও বেশি সময় ধরে খাদ্য, জ্বালানি ও ওষুধ কিছুই প্রবেশ করতে পারছে না। এ অবস্থাকে অন্তহীন মৃত্যুর চক্র আখ্যা দিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। তিনি বলেন, গাজা এখন একটি হত্যাযজ্ঞের ক্ষেত্র। সাধারণ মানুষ এক ভয়াবহ মৃত্যুর চক্রে আটকে পড়েছে। সাহায্য বন্ধ হওয়ায় আমাদের সরবরাহ ক্ষমতা কার্যত শ্বাসরুদ্ধ হয়ে গেছে। মঙ্গলবার নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে গুতেরেস ইসরায়েলের প্রস্তাবিত সহায়তা পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থাকে সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে বলেন, এ ব্যবস্থা মানবিক নীতিমালা যেমন মানবতা, নিরপেক্ষতা, স্বাধীনতার প্রতি সম্মানহীন। ফলে এতে জাতিসংঘ অংশ নেবে না। জাতিসংঘ প্রধান আরও বলেন, ক্রসিংগুলোতে খাবার, ওষুধ, আশ্রয় সামগ্রী আটকে আছে। দখলদার শক্তি হিসেবে ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে খাদ্য, চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবার নিশ্চয়তা দেওয়া উচিত। আজ এর কিছুই হচ্ছে না। জাতিসংঘের হিসাব অনুযায়ী, গাজায় চলমান আগ্রাসনে ইতোমধ্যে ৫০ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েছে।

৭০ শতাংশ পানি সরবরাহ বন্ধ : ইসরায়েলি কোম্পানি মেকোরোট গাজা উপত্যকায় পানি সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে অবরুদ্ধ উপাত্যকাটির মোট পানি সরবরাহের ৭০ শতাংশ বন্ধ হয়ে গেছে। গাজা পৌরসভার মুখপাত্র হোসনি মেহান্নার জানিয়েছেন, সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার ফলে পূর্ব গাজা শহরের শুজাইয়া পাড়ায় অবস্থিত প্রধান পাইপলাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যেখানে গত বৃহস্পতিবার থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সামরিক অভিযান পরিচালনা করছে। মেহান্না তুর্কি গণমাধ্যম আনাদোলুকে বলেন, এ বিঘ্নের কারণগুলো এখনো স্পষ্ট নয়। তবে আমরা আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে সমন্বয় করছি, যাতে এলাকায় ইসরায়েলি বোমাবর্ষণের কারণে পাইপলাইনটি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা যায়। তিনি আরও বলেন, এ বিঘ্ন সরাসরি সামরিক কার্যকলাপের কারণে হতে পারে অথবা ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের ইচ্ছাকৃত রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের কারণে হতে পারে। মেহান্না সতর্ক করে বলেছেন, কারণ যাই হোক না কেন এর পরিণতি ভয়াবহ। যদি মেকোরোট থেকে পানি প্রবাহ শিগগিরই চালু করা না হয়, তাহলে গাজা ভয়ংকর পানি সংকটের মুখোমুখি হবে। বছরের পর বছর ধরে অবরোধ, অবকাঠামোগত ধস এবং ভূগর্ভস্থ পানির দূষণের কারণে গাজা ইতোমধ্যে বিশুদ্ধ পানির দীর্ঘস্থায়ী সংকটে ভুগছে, মানবিক পরিস্থিতির অবনতি অব্যাহত থাকায় এখন ব্যাপক পানিশূন্যতার ঝুঁকির মুখোমুখি হচ্ছে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি সামরিক আক্রমণে গাজায় ৫০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।-আলজাজিরা

প্রায় দুই মাসের যুদ্ধবিরতির পর মার্চ মাসে সামরিক অভিযান পুনরায় শুরু হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
আফগান শরণার্থীদের চূড়ান্ত আলটিমেটাম পাকিস্তানের
আফগান শরণার্থীদের চূড়ান্ত আলটিমেটাম পাকিস্তানের
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান
বিক্ষোভ
বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনি শিশুর ছবি জিতল ‘প্রেস ফটো অব দ্য ইয়ার’
ফিলিস্তিনি শিশুর ছবি জিতল ‘প্রেস ফটো অব দ্য ইয়ার’
কানাডায় গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
কানাডায় গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
কানাডার ফেডারেল নির্বাচনে আগাম ভোট শুরু
কানাডার ফেডারেল নির্বাচনে আগাম ভোট শুরু
দিল্লিতে ভবন ধসে চারজনের মৃত্যু
দিল্লিতে ভবন ধসে চারজনের মৃত্যু
কঙ্গোতে নৌ দুর্ঘটনায় নিহত ১৪৮
কঙ্গোতে নৌ দুর্ঘটনায় নিহত ১৪৮
পরমাণু স্থাপনা নিয়ে ফের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান
পরমাণু স্থাপনা নিয়ে ফের বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরান
স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ছাড়া কোনো সমঝোতা নয় : হামাস
স্থায়ী যুদ্ধবিরতি ছাড়া কোনো সমঝোতা নয় : হামাস
ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্দুকধারীর হামলা
ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ে বন্দুকধারীর হামলা
তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া
তালেবানকে নিষিদ্ধ ‘সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর’ তালিকা থেকে বাদ দিল রাশিয়া
সর্বশেষ খবর
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে