শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৪

পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী

১২ রবিউল আউয়াল পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। ৫৭০ খ্রিস্টাব্দের এই দিনে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক ও আল্লাহর প্রিয় রাসূল হজরত মুহাম্মদ মোস্তফা (সা.) এই পৃথিবীতে আগমন করেন। ৬৩ বছরের ব্যবধানে একই দিনে অর্থাৎ ১২ রবিউল আউয়াল দুজাহানের নবী ও আল্লাহর প্রিয় হাবিব ওফাত লাভ করেন। মুসলিম জাহানের ধর্মপ্রাণ মানুষের কাছে এই দিনটি একটি পবিত্রতম দিন। গোটা মুসলিম বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশও যথাযথ মর্যদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে দিনটি উদযাপন করবে। এ উপলক্ষে বাংলাদেশে আজ সরকারি ছুটি। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে আজ সকালে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন শহরে জশনে জলুস ও ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)-এর র্যালি বের করা হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সংগঠন আলোচনা সভা, দোয়ার মাহফিল, ওয়াজ মাহফিল, কোরানখানি, ফাতেহা খানি, মিলাদ-মাহফিলের আয়োজন করেছে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা কোরআন তেলাওয়াত, হাদিস শরিফ পাঠ, নফল নামাজ, ইবাদত বন্দেগি ও কবর জেয়ারত করে দিনটি উদযাপন করবেন। ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক বিরোধীদলীয় নেতা ও বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া পৃথক বাণীতে বলেন, হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর শিক্ষা সমগ্র মানবজাতির জন্য অনুস্মরণীয় হয়ে থাকবে। বাণীতে রাষ্ট্রপতি বলেন, মহান আল্লাহ সমগ্র বিশ্বজগতের রহমত হিসেবে হজরত মুহাম্মদ (সা.)-কে এ জগতে প্রেরণ করেন। সর্বশেষ মহাগ্রন্থ পবিত্র কোরআন তাঁর নিকট অবতীর্ণ করে জগতে তাওহীদ প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব অর্পণ করেন। প্রধানমন্ত্রী বাণীতে বলেন, বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর অনুপম শিক্ষার অনুসরণের মাধ্যমেই বিশ্বের শান্তি ও কল্যাণ নিশ্চিত হতে পারে। প্রিয় নবী হজরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের পৃথিবীতে আগমনের ফলে দুনিয়ার মানুষ এক আল্লাহর দাসত্ব করার সৌভাগ্য লাভ করেছে। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন প্রিয় নবীর মাধ্যমে দুনিয়ার মানুষের সামনে ইসলাম ধর্মের অনুপম আদর্শ পেশ করেন। ইসলাম পৃথিবীতে ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর করে সমাজে ন্যায় ও শান্তি প্রতিষ্ঠা, ব্যক্তিজীবনে ইনসাফ ও আদল প্রতিষ্ঠা, ভূমি ও সম্পদে নারীর অধিকার প্রতিষ্ঠার শিক্ষা দেয়। ইসলাম দুনিয়া ও আখিরাতে এক আল্লাহর আনুগত্য প্রতিষ্ঠার ধর্ম। ইসলামের মূলগ্রন্থ পবিত্র কোরআন আল্লাহর বাণী হিসেবে প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কাছে নাজিল হয়েছে। নবী (সা.) তার জীবনাচরণের মাধ্যমে মানুষকে হিংসা-বিদ্বেষ, অন্যায়, অসৎ ও কুফরির পথ ছেড়ে কোরআনের নির্দেশিত পথে চলার শিক্ষা দিয়েছেন। নবীজীর এসব শিক্ষা পবিত্র হাদিস গ্রন্থ হিসেবে সাহাবায়ে কেরামরা (রা.) সংকলিত করে রেখেছেন। পৃথিবীর ইতিহাসে শ্রেষ্ঠতম মানব হিসেবে স্বীকৃত, মানবতার মুক্তিদূত মুহাম্মদ (সা.) আরবের বিখ্যাত কুরাইশ বংশে জন্মগ্রহণ করেন। জন্মের ছয় মাস পূর্বে তাঁর পিতা আবদুল্লাহ ইন্তেকাল করেন। আর মাত্র ছয় বছর বয়সে নবীজী হারান তাঁর স্নেহময়ী মা আমিনাকেও। চাচা আবু তালিবের কাছে পিতৃস্নেহে লালিত-পালিত হন তিনি। যুবক বয়সে নবীজীর সততায় মুগ্ধ হয়ে আরবের ধনাঢ্য ব্যবসায়ী হজরত খাদিজা (রা.) তাঁকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে চাচার সম্মতিতে তিনি রাজি হন। বিয়ের পর আল্লাহর নবী হেরা গুহায় মোরাকাবা বা ধ্যান শুরু করেন। ৪০ বছর বয়সে আল্লাহপাক সন্তুষ্ট হয়ে প্রিয় নবী মুহাম্মদ মুস্তফা আহমদ মুজতাবা (সা.)-কে নবুয়্যাত দান করেন এবং দুনিয়ার মানুষের কাছে আল্লাহর একাত্দবাদ ও ইসলাম প্রচার করতে আদেশ দেন। হজরত খাদিজা (রা.) প্রথম ইসলাম কবুল করেন। ইসলাম ধর্ম প্রচার করতে গিয়ে আল্লাহর রাসূল (সা.) তীব্র প্রতিরোধ ও প্রচণ্ড নির্যাতনের শিকার হন। কাফেররা নবী করিম (সা.)-কে হত্যার ষড়যন্ত্র করলে আল্লাহ নির্দেশে তিনি মক্কা নগর থেকে মদিনায় হিজরত করেন। সেখানে আল্লাহর নবী (সা.) ইহুদি সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন ধর্মীয় গোত্রের সঙ্গে শান্তি ও নিরাপদে বসবাসের জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন। ইতিহাসে এটি ঐতিহাসিক মদিনা সনদ হিসেবে স্বীকৃত। এটিই বিশ্বের প্রথম লিখিত সংবিধান। এরপর ৬ষ্ঠ হিজরিতে সাহাবিদের নিয়ে প্রথম আনুষ্ঠানিক হজ করতে এলে কাফেররা বাধা দেয়। এ সময় স্বাক্ষরিত হয় মক্কাবাসীর সঙ্গে আল্লাহর নবীর (সা.) ঐতিহাসিক হুদাইবিয়ার সন্ধি চুক্তি। মদিনায় ফিরে গিয়ে তিনি পুনরায় ইসলামের দাওয়াত দেওয়া শুরু করেন। এ সময় রোম সম্রাট, পারস্য সম্রাট, মিসরের শাসনকর্তাসহ বিভিন্ন রাজা-বাদশাহর কাছে বিশ্বনবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর দূত ইসলামের দাওয়াত পৌঁছে দিতে থাকেন। এদিকে একের পর এক হামলা মোকাবিলায় নবীজীকে হিজরি ২য় সনে বদর, হিজরি ৩য় সনে ওহুদ সহ ২৭টি প্রতিরোধ যুদ্ধে সরাসরি নেতৃত্ব দিতে হয়। ৭ম হিজরিতে ইহুদিরা মদিনা সনদ অমান্য করলে সন্ধি ভঙ্গের জন্য আল্লাহ রাসূল (সা.) তাদেরকে মদিনা থেকে বিতাড়িত করেন। ৬৩০ খ্রিস্টাব্দে তথা ৮ম হিজরিতে মক্কার কুরাইশরা হুদাইবিয়ার সন্ধি ভঙ্গ করলে নবী করিম (সা.) পবিত্র রমজান মাসের ১০ তারিখে ১০ হাজার সাহাবা নিয়ে মক্কাভিমুখে রওনা হন। মক্কায় পৌঁছে দয়াল নবী ঘোষণা করেন, যারা নিজ ঘরে ও কাবা ঘরে আশ্রয় নেবে তারা সাধারণ ক্ষমা পাবে। এরপর প্রায় কোনো প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই আল্লাহর নবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) মক্কা নগরে প্রবেশ করেন। ইতিহাসে একে মক্কা বিজয় হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। মক্কা বিজয়ের পর কারও ওপর কোনো প্রতিশোধ গ্রহণ করা হয়নি। আল্লাহর নবী (সা.) কাবা শরিফের ভিতরে রাখা ৩৬০টি মূর্তি ভেঙে ফেলেন। এ সময় তিনি বেলাল (রা.)-কে কাবা শরিফের চূড়ায় উঠে আজান বা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার নির্দেশ দেন। ১০ম হিজরিতে বিশ্বনবী মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ (সা.) জীবনের শেষতম পবিত্র হজ পালন করেন। এই বিদায় হজের সময় আল্লাহপাক ওহি নাজিল করে ইসলামকে পরিপূর্ণ ধর্ম এবং তাঁর মনোনীত জীবন ব্যবস্থা হিসেবে ঘোষণা করেন। বিদায় হজের খুৎবায় মানবতার মুক্তিদূত রাসূলুল্লাহ (সা.) মানবজাতির জন্য শান্তি, কল্যাণ ও নিরাপত্তার দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। এরপর মদিনা শরিফ ফিরে গিয়ে তিনি রোগাক্রান্ত হয়ে পড়েন। ১১ হিজরির রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ সোমবার রাহমাতুলি্লল আলামিন বা বিশ্বজগৎসমূহের রহমতের দূত প্রিয় নবী (সা.) ওফাত লাভ করেন। জশনে জুলুস : ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে ইসলামিক ফাউন্ডেশন সকাল ১০টায় শিশু সমাবেশ ও র্যালি অনুষ্ঠিত হবে। নবনিযুক্ত ধর্ম মন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান র্যালিতে নেতৃত্ব দেবেন। আনঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া সকাল ৮টায় রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমায়েত হবে। এরপর আলহাজ শাহছুফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আলহাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভাণ্ডারীর নেতৃত্বে সকাল সাড়ে ১০টায় জশনে জুলুস বের হবে। আশেকানে মাইজভাণ্ডারী অ্যাসোসিয়েশন জশনে জুলুস বা ধর্মীয় আনন্দ মিছিলের আয়োজন করেছে। রাজধানীর শাজাহানপুর রেলওয়ে ময়দান থেকে দুপুর সাড়ে ১১টায় আলহাজ মাওলানা সৈয়দ মুজিবল বশর আলহাছানী আল মাইজভাণ্ডারী নেতৃত্বে এ জুলুস শুরু হবে। এর আগে সকাল ৯টায় এখানে আলোচনাসভা হবে। আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাত ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে জশনে জুলুস করবে। আলোচনা সভা : ইসলামিক ফাউন্ডেশন পক্ষকালব্যাপী অনুষ্ঠানমালার আয়োজন করেছে। এর মধ্যে আলোচনা সভাসহ নানা কর্মসূচি রয়েছে। জাতীয় প্রেস ক্লাব : বাদ আসর নিজস্ব মিলনায়তনে আলোচানা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করেছে। আশেকে রাসূল (সা.) সম্মেলন : সকাল থেকে বাদ জহুর, আরামবাগের দেওয়ানবাগী বাবে রহমত দরবার শরিফ প্রাঙ্গণ। আজিমপুর দায়রা শরিফ : প্রতিদিন বাদ মাগরিব হতে এশা পর্যন্ত রাসূল (সা.)-এর শানে দরুদ শরিফ, সালাম, ফাতেহা খানি ও মিলাদ মাহফিল। বিশ্ব জাকের মঞ্জিল : ফরিদপুরে খানকায়ে মুজাদ্দেদীয়া দরবার শরিফে গতকাল সন্ধ্যা থেকে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠানমালা শুরু হয়েছে। তেলাওয়াতে কালাম, মিলাদ মাহফিল, মুরাকাবা মুশাহাদা, জেকের আসকার, বিশেষ মোনাজাত ও খাজাবাবার কবর জিয়ারতের মাধ্যমে আজ কর্মসূচি সমাপ্ত হবে। চট্টগ্রামে জশ্নে জুলুস : পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে প্রায় ২০ লাখ মানুষের সমাগমে আজ চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হবে জশ্নে জুলুস। সকাল ৮টায় ষোলশহর আলমগীর খানকাহ থেকে জুলুস বের হয়ে নগরীর গুরুত্বপূর্ণ স্থান প্রদক্ষিণ শেষে জামেয়া আহমদিয়া সুনি্নয়া আলিয়া ময়দানে জমায়েত হবে। এ ছাড়া আঞ্জুমানে রহমানিয়া আহমদিয়া সুনি্নয়ার আয়োজন ও গাউছিয়া কমিটির সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত জুলুস সমাপ্তি হবে জোহরের নামাজের মধ্য দিয়ে। কাগতিয়া দরবার মাহফিল অনুষ্ঠিত : গতকাল চট্টগ্রামের রাউজানের কাগতিয়া আলিয়া গাউছুল আজম দরবারের ৬০তম জশনে জুলুস ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য দেন অধ্যক্ষ সৈয়দ মুহাম্মদ মুনির উল্লাহ আহমদী, মুফতি মুহাম্মদ ইব্রাহিম হানফি, বদিউল আলম আহমদী, কাজী আনোয়ারুল আলম ছিদ্দিকি ও অধ্যাপক মুহাম্মদ ফোরকান মিয়া।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা