শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৯, শুক্রবার, ১২ মার্চ, ২০২১

ইসলামের দৃষ্টিতে শিক্ষকরা কি ছাত্রদের প্রহার করতে পারেন?

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের দৃষ্টিতে শিক্ষকরা কি ছাত্রদের প্রহার করতে পারেন?

ইসলাম শিশুর লেখাপড়া ও চারিত্রিক উন্নয়নে তাকে শাসনের অনুমতি দিয়েছে। তবে শিশুদের শাসনের ব্যাপারে কঠোর শর্তারোপ করা হয়েছে। যার প্রতি ভ্রুক্ষেপ করছে না সাধারণ ও ইসলামী ধারার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বহু শিক্ষক।

শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক : শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষক পিতৃতুল্য। শিক্ষক পিতার মতো স্নেহ ও মমতা দিয়ে শিক্ষার্থীকে পাঠদান করবেন। আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমি তোমাদের জন্য পিতার মতো, আমি তোমাদের শিক্ষা দিই। তোমাদের কেউ শৌচাগারে গেলে কিবলার দিকে মুখ করে বা পিঠ করে বসবে না, ডান হাত দিয়ে ইস্তিঞ্জা করবে না।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস :  ৮)

শিক্ষার্থীর জীবন ও সময় আমানত : শিক্ষার্থীর জীবন ও সময় শিক্ষকের জন্য আমানত। সুতরাং শিক্ষক শিক্ষার্থীর জীবনোন্নয়নে ও সময়ের যথাযথ নিশ্চিত করতে সচেষ্ট হবে, শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়—এমন যেকোনো কাজ থেকে বিরত থাকবে। হাদিসে ইরশাদ হয়েছে, ‘তোমরা প্রত্যেকেই রক্ষক এবং তোমরা প্রত্যেকেই (তার দায়িত্বপ্রাপ্ত বিষয়ে) জিজ্ঞাসিত হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস :  ৫১৮৮)

শিক্ষার্থীর চরিত্র গঠন শিক্ষকের দায়িত্ব : শিক্ষক শুধু পুঁথিগত বিদ্যা শেখালেই শিক্ষকের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় না; বরং একজন শিক্ষক শিক্ষার্থীকে আদর্শ মানুষ ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলবে। আল্লামা আশরাফ আলী থানভি (রহ.) বলেন, ‘শিক্ষার্থীর অধিকার হলো শিক্ষক শুধু আক্ষরিক পাঠদান করবে না; বরং শিক্ষার্থীর আমল ও স্বভাব-চরিত্রের প্রতিও লক্ষ্য রাখবে, যেদিকে এখন খুব কম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই লক্ষ্য রাখা হয়। শিক্ষকরা শুধু পাঠদানকে যথেষ্ট মনে করেন।’ (তাজদিদে তালিম ওয়া তাবলিগ, পৃষ্ঠা ১২৬)

শাসনের অর্থ শুধু প্রহার নয় : শিক্ষার্থীর ভেতর শিশুসুলভ দুষ্টুমি এবং পারিপার্শ্বিক কারণে নিয়মভঙ্গের প্রবণতা দেখা দিতে পারে। এ ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর চরিত্র গঠনের প্রয়োজনে শিশুকে শাসন করা যেতে পারে। তবে শাসনের অর্থ শুধু প্রহার নয়। ইসলামী আইনজ্ঞদের অভিমত হলো, ‘ছাত্রদের আদর-যত্নের সঙ্গে সুন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে পড়াশোনা ও সচ্চরিত্র গঠনে উৎসাহিত করাই শিক্ষা ও দীক্ষার উত্তম পন্থা। এ ক্ষেত্রে সাজা দেওয়ার প্রয়োজন হলে প্রহার ছাড়া অন্য কোনো পন্থা অবলম্বন করা যেতে পারে।’ (ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ৭/৫০০)

প্রহারসংক্রান্ত হাদিস ও তার ব্যাখ্যা : সন্তানের সুন্দর ভবিষ্যৎ সুরক্ষার জন্য ইসলাম অভিভাবককে শিশুদের মৃদু প্রহারের অনুমতি দিয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘সাত বছর বয়সে উপনীত হলে তোমরা তোমাদের সন্তানদের নামাজের নির্দেশ দাও এবং তাদের বয়স ১০ বছর হলে তাদের নামাজের জন্য প্রহার করো এবং তাদের বিছানা পৃথক করে দাও।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৪৯৫)

উল্লিখিত হাদিসের আলোকে ইসলামী আইনজ্ঞরা বলেন, শিশুর চরিত্র গঠনের জন্য অভিভাবকের জন্য এবং অভিভাবকের প্রতিনিধি হিসেবে শিক্ষকের জন্য মৃদু প্রহার করা বৈধ। তবে তারা কিছু শর্তারোপ করেন। তাহলো—

১.   সাত বছর বয়স তথা শাসন বোঝার মতো বয়স হওয়ার আগে শিশুর সঙ্গে সব ধরনের কঠোর ব্যবহার পরিহার করতে হবে।

২.   শিশুর বয়স ১০ অতিক্রম করলে নামাজ ছেড়ে দেওয়ার মতো অন্যায় করলে তাকে শাসন করা যাবে।

৩.   হাত দ্বারা শাস্তি দেওয়া, লাঠি, বেত ইত্যাদি দ্বারা শাস্তি দেওয়া যাবে না। কেননা বেতের ব্যবহার ইসলামী শরিয়ত হদ-তাজির বাস্তবায়নের ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে।

৪.   একবারে তিনের বেশি প্রহার না করা। কেননা রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তুমি তিনের বেশি আঘাত করা থেকে বিরত থাকো। তুমি যদি তিনের বেশি প্রহার করো, তবে আল্লাহ তোমার কাছ থেকে হিসাব নেবেন।’ (তাজরিদু আসমায়িস-সাহাবাতি : ২/৬৯)

৫.   শরীরের স্পর্শকাতর স্থানগুলো, যেমন—মাথা, চেহারা ইত্যাদিতে শাস্তি না দেওয়া।

৬.   শরীরে ক্ষত বা দাগ পড়া কিংবা হাড়ে আঘাত লাগার মতো শাস্তি না দেওয়া।

উল্লেখ্য, শিক্ষার্থীর অভিভাবক অথবা প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ থেকে কোনো শিক্ষার্থীকে প্রহার করতে নিষেধ করা হলে উল্লিখিত শর্ত সাপেক্ষেও প্রহার করার অনুমতি নেই। (বিস্তারিত দেখুন : ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ৭/৫০১)

মাদরাসা শিক্ষকদের প্রতি পরামর্শ : আল্লামা জাফর আহমদ উসমানি (রহ.) শর্তসাপেক্ষে সাবালক শিক্ষার্থীকে প্রহারের অনুমতি শরিয়তে রয়েছে উল্লেখ করার পর বলেন, ‘কিন্তু বর্তমানে সাধারণ মানুষের ভেতর আগের মতো দ্বিনি শিক্ষার প্রতি আগ্রহ নেই। এ জন্য বেশির ভাগ অভিভাবক শিক্ষকের শাস্তি প্রদান পছন্দ করেন না। এ ছাড়া বর্তমানের শিক্ষকরাও শরিয়তের বিধি-বিধান জানা ও চারিত্রিক উৎকর্ষে পিছিয়ে। ফলে তাঁরা শরিয়তের সীমার প্রতি ভ্রুক্ষেপ করেন না। এ জন্য শিক্ষার্থীকে প্রহার করা যাবে কি না এমন প্রশ্নের উত্তরে বলা হবে, শিক্ষক শিশুর লেখাপড়ায় অমনোযোগ ও ত্রুটির বিষয়ে তার মা-বাবাকে অবগত করবেন। বলবেন, এই শিশু ঠিকমতো লেখাপড়া করছে না। এখন মা-বাবা চাইলে তাকে শাস্তি দেবেন অথবা দেবেন না।’ (ইমদাদুল আহকাম : ৪/১৩৪)

শিক্ষকের চারিত্রিক উন্নতি অপরিহার্য : আল্লামা আশরাফ আলী থানভি (রহ.) মাদরাসা শিক্ষকদের নৈতিক উন্নয়ন ও আল্লাহভীতি অর্জনের পরামর্শ দিয়েছেন, যেন তাদের থেকে অনৈতিক ও অন্যায় আচরণ প্রকাশ না পায় এবং শিক্ষার্থীরা প্রকৃত দ্বিনি জ্ঞান ও বোধ অর্জন করতে পারে। তিনি বলেন, ‘জ্ঞানের একটি প্রকৃত রূপ হলো ইসলামের বিধি-বিধানগুলো ঠিকমতো বুঝতে পারা। আর আমি কসম করে বলছি, তা আল্লাহভীতি ছাড়া অর্জন করা সম্ভব নয়। যদি দুই ব্যক্তি একই বয়সের হয় এবং তারা একজন শিক্ষকের কাছ থেকে পাঠ গ্রহণ করে, আর তাদের মেধা-যোগ্যতাও সমান হয়; কিন্তু তাদের একজন আল্লাহভীরু এবং অন্যজন আল্লাহভীরু নয়। তবে অবশ্যই আল্লাহভীরু ব্যক্তির জ্ঞানে বরকত ও নূর হবে এবং সে সঠিক বিষয়টি বুঝতে সক্ষম হবে। তার থেকে যারা দ্বিনি শিক্ষা অর্জন করবে তারাও বেশি উপকৃত হবে।’ (আল-ইলমু ওয়াল উলামা, পৃষ্ঠা ২১১)

কঠোরতা নবীজির আদর্শ নয় : ইসলামী শরিয়তে শিক্ষার্থীকে সামান্য শাসনের অনুমতি দিলেও নিঃসন্দেহে তা মহানবী (সা.)-এর অনুসৃত পথ ছিল না। আয়েশা (রা.) বলেন, ‘রাসুলুল্লাহ (সা.) কখনো তার কোনো সেবক বা কোনো স্ত্রীকে প্রহার করেননি।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৪৭৮৬)

শিক্ষার্থীর সঙ্গে কঠোর আচরণের কুফল : আল্লামা ইবনে খালদুন (রহ.) বলেন, ‘সেবক ও শিক্ষকদের মধ্যে কঠোরভাবে লালন-পালন করলে ছাত্রদের মনও কঠোর ও রূঢ় হয়ে পড়ে। অতঃপর অলসতা ও মিথ্যা বলার অভ্যাস গড়ে ওঠে। এমনিভাবে প্রাথমিক অবস্থায় কঠোরতা ও রূঢ়তার ফলে ধীরে ধীরে একটি জাতির মধ্যে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।’ (আল মুকাদ্দিমা, অধ্যায় : শিক্ষার্থীদের প্রতি কঠোরতা ক্ষতি, পৃষ্ঠা ৭৪৩)

আল্লাহ সবাইকে শিশুর প্রতি কোমল আচরণ করার তাওফিক দিন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সর্বশেষ খবর
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

এই মাত্র | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা