শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৭, রবিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২৩

মানুষের জন্য আল্লাহর তিন উপদেশ

মুফতি শরিফুল আজম
অনলাইন ভার্সন
মানুষের জন্য আল্লাহর তিন উপদেশ

আকসাম বিন সাইফি বনু তামিম গোত্রের সর্দার ছিলেন। অভিজ্ঞতা, জ্ঞান-গরিমা আর দূরদর্শিতায় তাঁর জুড়ি ছিল না। নবীজি (সা.) নবুয়তের ঘোষণা দিয়েছেন জানতে পেরে তিনি তাঁর খেদমতে হাজির হওয়ার ইচ্ছা পোষণ করলেন। গোত্রের লোকেরা একথা শুনে পরামর্শ দিল যে আপনি বড় সম্মানিত মানুষ।

এ মুহূর্তে সেখানে সশরীরে হাজির হওয়া আপনার জন্য ঠিক হবে না। পরামর্শক্রমে সিদ্ধান্ত হলো গোত্রের কিছু লোক প্রথমে নবী (সা.)-এর কাছে গিয়ে খোঁজখবর নিয়ে আসবে, তারপর তাদের সর্দার যাবেন। এই মিশন সফল করার জন্য  দুই ব্যক্তিকে প্রতিনিধি করে পাঠানো হলো।

মহানবী (সা.)-এর খেদমতে হাজির হয়ে তারা নানা বিষয়ে খোঁজখবর নিতে লাগল।

মহানবী (সা.)-এর পরিচয় এবং তাঁর মিশন-ভিশন সম্পর্কে জানতে চাইল। তারা জিজ্ঞেস করল, আপনি কে? আপনার পদমর্যাদা কী? প্রথম প্রশ্নের জবাবে রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, আমি আবদুল্লাহর ছেলে মুহাম্মদ। আর দ্বিতীয় প্রশ্নের জবাবে বলেন, আমি আল্লাহর বান্দা ও তাঁর রাসুল। এরপর তাদের একটি আয়াত পাঠ করে শুনালেন, যার অর্থ : ‘আল্লাহ ন্যায়পরায়ণতা, সদাচরণ ও আত্মীয়-স্বজনকে দান করার আদেশ দেন এবং তিনি লজ্জাহীনতা, অসংগত কাজ ও অবাধ্যতা করতে নিষেধ করেন।

তিনি তোমাদের উপদেশ দেন, যাতে তোমরা স্মরণ রাখো।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯০)  
এই আয়াত শুনে প্রতিনিধিরা মোহিত হয়ে পড়ল। তারা আবার আয়াতটি শোনার আগ্রহ প্রকাশ করল। নবী (সা.) বারবার আয়াতটি তিলাওয়াত করতে লাগলেন আর তারা শুনে মুখস্থ করে ফেলল। ফিরে এসে তারা গোত্রপতি আকসাম বিন সাইফির কাছে রিপোর্ট পেশ করল।

তারা বলল, আমরা মহানবী (সা.)-এর বংশ ও গোত্রের খবর নিয়ে জানতে পারি তিনি একজন সম্ভ্রান্ত উচ্চ বংশের মানুষ। আর তিনি মানুষকে যে শিক্ষা-দীক্ষা দিয়ে যাচ্ছেন তার বিবরণ দিতে এই আয়াত পড়ে শুনিয়েছেন। আয়াতটি শুনে আকসাম বিন সাইফি গোত্রের লোকদের সম্মুখে মন্তব্য করে বলল, আমার বিশ্বাস এই নবী মানুষদের উত্তম চরিত্র অর্জন এবং মন্দ কাজ থেকে বিরত থাকার দীক্ষা প্রদান করেন। কাজেই তোমরা তাঁর প্রতি বিশ্বাস স্থাপনের ক্ষেত্রে অগ্রগামী হও, পেছনে পড়ে থেকো না। (তাফসিরে ইবনে কাসির, পৃষ্ঠা ৭৫১)
এ ঘটনায় উল্লিখিত আয়াত পবিত্র কোরআনের একটি সর্বজনীন উপদেশসংবলিত আয়াত। যেখানে সংক্ষেপে ইসলামের সব বিধি-বিধান ও ন্যায়-অন্যায়ের আলোচনা করা হয়েছে। উসমান বিন মাযউন (রা.) বলেন, আমি প্রথমে চক্ষুলজ্জায় ইসলাম গ্রহণ করেছিলাম। কিন্তু যখন এই আয়াত অবতীর্ণ হলো তখন ইসলামের সত্যতা হৃদয়ে গেঁথে গেল।
(তাফসিরে কুরতবি : ১০/১৫)

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে ‘আল্লাহ ন্যায়পরায়ণতা, সদাচরণ ও আত্মীয়-স্বজনকে দান করার আদেশ দেন এবং তিনি লজ্জাহীনতা, অসংগত কাজ ও অবাধ্যতা করতে নিষেধ করেন। তিনি তোমাদের উপদেশ দেন, যাতে তোমরা স্মরণ রাখো।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৯০)

প্রসিদ্ধ তাফসিরকার আল্লামা মুহায়ামি (রহ.) উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় লেখেন, আল্লাহ তাআলা প্রধানত এখানে তিনটি বিষয়ে আদেশ করেছেন :

ক. ‘আদল’ তথা মধ্যমপন্থা অবলম্বন

খ. ‘ইহসান’ তথা একনিষ্ঠ ইবাদত

গ. স্বজনদের মধ্যে দান, যা উত্তম চরিত্রের সোপান।

এরপর এই তিনটি অর্জনীয় গুণের বিপরীত তিনটি বর্জনীয় স্বভাবের আলোচনা নিয়ে এসেছেন, যাতে মানুষ এসব নিকৃষ্ট স্বভাব থেকে নিজেকে পবিত্র করতে পারে।

ক. ‘বেহায়াপনা’, যা মধ্যমপন্থার সম্পূর্ণ বিপরীত। কারণ কাম-রিপুর বাসনা পুরা করতে গিয়ে চরমপন্থা অবলম্বন করাই বেহায়াপনা ও লজ্জাহীনতা।

খ. ‘পাপকর্ম’, যা ইহসান তথা নেক আমলের বিপরীত। কারণ নেক আমল দ্বারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ হয় এবং মানুষের মধ্যে গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়, পক্ষান্তরে পাপের কারণে আল্লাহ তাআলার সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয় এবং লোকসমাজে গ্রহণযোগ্যতা হারায়।

গ. ‘খোদাদ্রোহিতা, যা উত্তম চরিত্রের সম্পূর্ণ বিপরীত। এর মধ্যে সব ধরনের জুলুম-নির্যাতন, আত্মসাৎ, জবরদস্তি অন্তর্ভুক্ত। (তাফসিরে মুহায়েমি ১/৪১৭)

ইমাম রাজি (রহ.) উক্ত আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেন, আল্লাহ তাআলা মানুষের মধ্যে এমন তিনটি শক্তি নিহিত রেখেছেন, যা নিয়ন্ত্রণ করা আবশ্যক।

ক. চতুষ্পদ প্রাণীদের মতো লাগামহীন কাম রিপুর শক্তি।

খ. শিকারি প্রাণীদের মতো হিংস্রতা, যারা সর্বদা অন্য প্রাণীকে শিকার করার চেষ্টায় লিপ্ত থাকে।

গ. শয়তানের মতো অবাধ্যতার শক্তি, যা মানুষকে অহমিকা আর পাপকাজের প্রতি উদ্বুদ্ধ করে।

উল্লিখিত তিনটি শক্তিকে নিয়ন্ত্রণ করে রাখার প্রতি এই আয়াতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কাম রিপু নিয়ন্ত্রণের জন্য ‘বেহায়াপনা’ থেকে বারণ করা হয়েছে। যাতে মানুষ শরিয়তবিরোধী সব ধরনের কুপ্রবৃত্তি থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখে। হিংস্রতা নিবারণের জন্য যাবতীয় ‘পাপকর্ম’ পরিত্যাগের আদেশ করা হয়েছে। যাতে মানুষ এমন সব আচার ব্যবহার থেকে বেঁচে থাকে, যা অন্যের জন্য পীড়াদায়ক। আর শয়তানি মনোভাব পরিহার করার জন্য ‘খোদাদ্রোহিতা’ থেকে বাঁচতে বলা হয়েছে। যাতে মানুষ অন্যায়-অত্যাচার ও জুলুম-নির্যাতন থেকে দূরে থাকে। (তাফসিরে রাজি : ১০/১০৭)

উল্লিখিত আয়াত থেকে এ কথা প্রতীয়মান হয় যে মানুষ তার মধ্যে গচ্ছিত আল্লাহ প্রদত্ত যোগ্যতা আর প্রতিভার অপব্যবহার যেন না করে, এটাই আল্লাহ কামনা করেন। মানবজাতির সফলতার জন্য আল্লাহ তাআলা যে বিধি-বিধান দিয়েছেন তার সীমা যাতে কিছুতেই লঙ্ঘিত না হয়, এটাই ইসলামের শিক্ষা। মানবজাতির কল্যাণ-অকল্যাণের যত দিক হতে পারে সব সংক্ষিপ্তাকারে আলোচিত হয়েছে এর মধ্যে। তাই উমর ইবনে আব্দুল আজিজ (রহ.) তাঁর খিলাফত আমলে সারা দেশে ফরমান পাঠিয়েছিলেন, যাতে এই আয়াত জুমার খুতবায় পাঠ করা হয়। সেদিন থেকে আজ পর্যন্ত এর বাস্তবায়ন হয়ে আসছে।

গোটা বিশ্বের মুসলমানরা জুমার খুতবায় এই আয়াত শোনার সুযোগ লাভ করে থাকে, যা মূলত মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে একটি সর্বজনীন উপদেশ। এই উপদেশের আয়নায় নিজের জীবনকে পরখ করা প্রতিটি মুসলিমের জন্য আবশ্যক। তাই যখন জুমার সম্মানিত খতিব আয়াতটি পাঠ করে শোনাবেন, তখন আমাদের কর্তব্য হবে এর মর্ম অনুধাবন করে আত্মসচেতনতা গড়ে তোলা। এতে বর্ণিত নির্দেশনা মতে আমার ব্যক্তিজীবন কতটুকু প্রস্তুত হয়েছে, কতটুকু আমল করতে পারলাম আর কী কী ত্রুটি রয়ে গেল, সেই হিসাব মেলানো।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮
পাকিস্তানে কেএফসিতে হামলা-সংঘর্ষে নিহত ১, গ্রেপ্তার ১৭৮

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা