শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৫

সমাধান কোন পথে

অনলাইন ভার্সন
সমাধান কোন পথে

দেশে চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে সর্বস্তরের নাগরিক উদ্বিগ্ন। ৬ জানুয়ারি অবরোধ কর্মসূচি শুরু হওয়ার পর থেকে গতকাল পর্যন্ত জানমালের যে ক্ষতি হয়েছে তা অকল্পনীয়। প্রাণ গেছে ২৩ জনের। আহত হয়েছেন অনেক। সরকার ও ২০-দলীয় জোট যে অনড় অবস্থান নিয়েছে তাতে অর্থনীতির গতি প্রায় স্থবির হয়ে পড়ছে। এ পরিস্থিতি থেকে দেশকে বের করে আনার উপায় কী? এই প্রশ্ন দেশবাসীকে অস্থির করে তুলেছে। কারণ নানা প্রতিকূলতা ডিঙিয়ে উন্নতির ধাপে ধাপে এগিয়ে দেশটি যখন বিশ্বসভায় মধ্যম আয়ের দেশগুলোর তালিকাভুক্ত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে, তখন সংঘাত-সংঘর্ষ-সহিংসতা জাতীয় অগ্রযাত্রাকে থমকে দিতে চাইছে। এ অবস্থা বেশিদিন চলতে দেওয়া আর আত্মহত্যা করা একই কথা বলে মনে করছেন সমাজহিতৈষীরা। তা না হলে সমাধানের পথ কী? এ বিষয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর কাছে সুচিন্তিত অভিমত ব্যক্ত করেছেন দেশের বিশিষ্ট দুই অর্থনীতিবিদ ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ ও খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জুলকার নাইন ও মানিক মুনতাসির

সমঝোতা ও আলোচনাই পথ : ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

সমসাময়িক সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিধারা কেমন এবং চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি অর্থনীতির জন্য কতটা স্বস্তিদায়ক?

 

রাজনৈতিক অস্থিরতা কোনো দেশের জন্যই কাম্য নয়। উন্নয়নের জন্য স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ অত্যন্ত জরুরি। সেই সঙ্গে থাকতে হবে সুশাসন। স্বাধীনতার পর থেকে আমরা মোটামুটি গতিতে এগিয়ে যাচ্ছি। ১৯৯০ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত মোটামুটি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ছিল। অর্থনীতিতেও একটা গতি ছিল। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনের পর থেকে রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে গেছে, যা দেশের অর্থনীতির স্বাভাবিক গতিকে বাধাগ্রস্ত করেছে। আর বর্তমানে রাজনীতিতে এক ধরনের অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে। এটা চরম অস্বস্তিদায়ক। শুধু অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডই নয়, সব ক্ষেত্রেই এটা অস্বস্তি সৃষ্টি করেছে। এটা এর আগে কখনো ছিল না। এ অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হলে সমঝোতা এবং আলোচনাই একমাত্র পথ। অন্যথায় তৃতীয় কোনো শক্তি আবারও ক্ষমতায় আসবে। সেটারও মাশুল দিতে হবে জনগণকেই।

 

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে সর্বশেষ ৫ জানুয়ারির আগের এক বছরের মূল্যায়ন করবেন কীভাবে?

 

এ সময়ে রুটিনওয়ার্ক হয়েছে। নতুন করে কোনো পরিকল্পনা বা উন্নয়ন সাধিত হয়নি। দৃশ্যমান যা হয়েছে এগুলো আগের পরিকল্পনার অংশ। এমনকি এগুলোর কাজ আগেই শুরু হয়েছিল। এককথায় বলা যায়, গত এক বছরে সাদামাটা অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। এটাকে টেকসই উন্নয়ন বলা যায় না। কারণ টেকসই উন্নয়নের প্রধান শর্ত হচ্ছে সুশাসন থাকতে হবে। অনিয়ম-দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে। কিন্তু এর কোনোটাই হয়নি। তবে এর মধ্যেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।

 

দেশে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?

 

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের জন্য অবশ্যই স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশ দরকার। আর টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রয়োজন সুশাসন। ফলে স্বল্প বা দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের কোনো বিকল্প নেই। রাজনৈতিক দল, সরকারি প্রতিষ্ঠান, সরকারি কর্মকাণ্ড, আইন প্রণয়ন ও প্রয়োগকারী সংস্থা সবগুলোর মধ্যে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।

রাজনৈতিক মতবিরোধে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতিতে কোন কোন খাত সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আপনার ধারণা?

 

এমন সহিংসতা ও অচলাবস্থার জন্য অর্থনীতির সব খাতই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তবে পরিবহন, কৃষি, গার্মেন্ট এসব খাতের ক্ষতিটাই বেশি। বিদেশি বিনিয়োগের যেসব খাত রয়েছে সেগুলোও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। তার মানে কিন্তু এই নয় যে অন্য খাতে একেবারেই ক্ষতি কম হচ্ছে। আর এ অবস্থা চলতে থাকলে আমাদের সব ধরনের গতিশীলতা বন্ধ হয়ে যাবে।

 

হরতাল-অবরোধ বন্ধে আইন করতে হবে ব্যবসায়ীদের এই দাবির প্রেক্ষিতে আপনার মূল্যায়ন কি?

 

আইন করে হরতাল বন্ধ করতে ব্যবসায়ীরা যে দাবি তুলেছেন সেটা যুক্তিযুক্ত। কিন্তু আইন করে তো সবকিছু বন্ধ করা যায় না। এই যেমন চোরাগোপ্তা হামলা সেটা কি আইন দ্বারা বন্ধ করা সম্ভব। এ জন্য প্রয়োজন আলোচনা। তবে এ বিষয়ে সবপক্ষের বক্তব্য আসতে হবে। বিশেষ করে সরকার, বিরোধী দল, সংসদের অন্যান্য দল এবং সর্বসাধারণের দাবি আসতে হবে। এর চেয়েও বড় বিষয় হচ্ছে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা এটা চান কিনা- সেটা দেখতে হবে। কেননা হরতালের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। কর্মজীবীরা। এদের মতামতই মূল বিষয়।

 

রাজনীতিতে এ অচলাবস্থায় দুই দলের রাজনৈতিক অবস্থানকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন এবং পরিস্থিতি উত্তরণে আপনার পরামর্শ কি?

 

এখানে একটা বিষয় হচ্ছে আপনি সমাধান চান কিনা- যদি চান তাহলে সম্ভাব্য পথ যেটা আছে, সেটাই গ্রহণ করতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারের ভূমিকাই সবচেয়ে বেশি। সরকার আসলে এটা চায় কিনা, চাইলে আলোচনা করতে হবে। প্রধান দুই দলের মধ্যেই তো সমস্যা, অতএব তাদের চাহিদাটা কী? সেটা বুঝতে হবে। আর জনগণ কি চায়। দেশের জন্য কি প্রয়োজন, এসব বিষয় আমলে নিয়ে আলোচনা করলে সমাধান বের করে আনা সম্ভব। দুই দলই যে অনড় অবস্থানে রয়েছে সেই জায়গা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।

বড় ব্যবসায়ীরা তো সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন বলে সরকার ঘোষণা দিয়েছে। যারা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী তাদের কথা কেউ বলে না। ফলে তাদের একটা দাবি তুলতে হবে। তাদের জনমত সৃষ্টির জন্য আমাদের যে সুশীল সমাজ আছে তারা কাজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা সরকার বা বিরোধী দলের কাছে তাদের দাবিগুলো তুলে ধরবেন। এভাবে ক্ষতির পরিমাণ কিছুটা কমিয়ে আনা সম্ভব।

*অর্থনীতিবিদ ও সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক

সমাধানের দু'টো পথই দেখতে পাই : খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ

সমসাময়িক সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিধারা কেমন এবং চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি অর্থনীতির জন্য কতটা স্বস্তিদায়ক?

 

মৌল সূচকগুলো বিবেচনায় নিলে বাংলাদেশের অর্থনীতির গতিধারা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। জিডিপি প্রবৃদ্ধি ভালো, প্রত্যাশিত পর্যায়ে আমদানি-রপ্তানি, মূল্যস্ফিতি নিম্নগামী- অর্থাৎ সার্বিক বিবেচনায় সূচকগুলোর সবই সুস্থ ধারায় আছে। অন্যদিকে, চলমান সংঘাতময় পরিস্থিতি অর্থনীতির জন্য স্বস্তিদায়ক নয় এটা সত্য, তবে অল্প কয়েকদিনের এই অস্থিতিশীলতা বিবেচনায় নিয়ে অর্থনীতির প্রক্ষেপণ সম্ভব নয় এবং তা সঙ্গতও নয়। গত বছরের ৫ জানুয়ারির পরও এ ধরনের সহিংসতা হয়েছে। কিন্তু সেই পরিস্থিতি প্রলম্বিত হয়নি। খুব তাড়াতাড়ি হয়তো এবারের পরিস্থিতিরও উত্তরণ হয়ে যাবে বলে আমার বিশ্বাস। কারণ সব সময়ই আমাদের নিজস্ব কিছু পদ্ধতিতে সংকটের তাৎক্ষণিক সমাধান করে আমরা বেরিয়ে এসেছি।

 

২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর থেকে সর্বশেষ ৫ জানুয়ারির আগের এক বছরের মূল্যায়ন করবেন কিভাবে?

 

অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় বছরটি ছিল স্থিতিশীল। এ সময় জিডিপি প্রবৃদ্ধি অব্যাহত ছিল, ব্যাংকের টাকা বিনিয়োগ হয়েছে, সুদের হার কমেছে, রেমিট্যান্স প্রবাহ ধনাত্মক ছিল। টেকসই অবস্থার কারণেই অগ্রসর অর্থনীতি আরেকটি বছর কাটিয়েছে।

 

দেশে স্বল্প ও দীর্ঘ মেয়াদে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসনের প্রয়োজনীয়তা কতটুকু?

 

বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও সুশাসন দুটোরই প্রয়োজনীয়তা খুবই বেশি। যেহেতু রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার বিষয়টি আমাদের আওতার বাইরে, সেহেতু এ বিষয়ে কমেন্ট করব না। তবে আশা করব, যাদের দায়িত্ব তারা একটি স্থায়ী সমাধানে আসবেন। তবে সুশাসনের ক্ষেত্রে যেমন দুর্নীতি কমিয়ে আনা, ব্যাংক ঋণের অব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণে পদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন এবং এটি সম্ভব বলে আমি মনে করি। তাহলে কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জন অপেক্ষাকৃত সহজ হবে।

 

রাজনৈতিক মতবিরোধে সৃষ্ট সহিংস পরিস্থিতিতে অর্থনীতির কোন কোন খাত সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আপনার ধারণা।

 

বিশেষ বিশেষ কোন খাত ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বলে আমার মনে হয় না। আবার সমসাময়িক কোনো ঘটনায় অর্থনীতির বিচার উচিতও নয়। কারণ দুই-চারদিন পরই হয়তো এ পরিস্থিতি আর থাকবে না। তখন আবার আগের পরিবেশ বিরাজ করবে। অন্য নানান পরিস্থিতির উদ্ভব হবে। আর বাংলাদেশের এ পরিস্থিতি আজ নতুন নয়। এ ধরনের সহিংসতা ও অস্থিরতার মধ্যেই বছরের পর বছর আমাদের অর্থনীতি টিকে আছে। সব সময় নিজস্ব কিছু পদ্ধতিতে সমস্যা কাটিয়ে এসেছে। এটাও বলা যায় না, এ ধরনের অবস্থা হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ যে দুই রাজনৈতিক পক্ষের মধ্যে বিরোধ তা আদর্শগত। বিরোধ স্বাধীনতার পক্ষ-বিপক্ষ নিয়ে। বিএনপি স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবিরকে ত্যাগ না করা পর্যন্ত এই দুই পক্ষের মধ্যে কোনো কার্যকর সমঝোতা সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি না।

 

হরতাল-অবরোধ বন্ধে আইন করতে হবে ব্যবসায়ীদের এ দাবির প্রেক্ষিতে আপনার মূল্যায়ন কি?

 

আমি এই দাবির সঙ্গে একমত নই। কারণ হরতাল ও সহিংসতা-সন্ত্রাস এক বিষয় নয়। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় হরতাল হতেই পারে। তবে সন্ত্রাস-সহিংসতা কাম্য নয়। সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে। এর জন্য যা করার করতে হবে। সে জন্য যে কোনো ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে।

 

রাজনীতিতে যে অচলাবস্থা দুই দলের রাজনৈতিক অবস্থানকে কীভাবে ব্যাখ্যা করবেন এবং পরিস্থিতি উত্তরণে আপনার পরামর্শ কি?

 

দুই রাজনৈতিক দলের অবস্থান এখন উত্তর মেরু ও দক্ষিণ মেরুতে। একদিকে মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনাকারী দল আওয়ামী লীগ স্বাধীনতার চেতনা দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে যাচ্ছে। অন্যদিকে স্বাধীনতাবিরোধীদের সঙ্গে জোট গড়ে অবস্থান করছে বিএনপি। এ অবস্থায় কোনো সংলাপ হওয়ার নয়, হলেও টেকসই কোনো সমাধান সেখানে আসবে না। আমি পরিস্থিতির উত্তরণে দুটো পথই দেখতে পাই। এক. রাজনীতি থেকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধবিরোধীদের পরিত্যাগ করে মুক্তিযুদ্ধের মৌলিক নীতিগুলো মেনে নেওয়া এবং সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ ত্যাগ করে পরিচ্ছন্ন গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে আসা। দুই. পঁচাত্তরে যেমন অস্ত্রের ঝনঝনানি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তিকে নির্মূল করা হয়েছিল তেমন করা। এখন সিদ্ধান্ত জনগণই নেবে তারা কোন পথে যাবে।

* অর্থনীতিবিদ ও কৃষি ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম