শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ মার্চ, ২০১৫

সুস্থ রাজনীতিতে অপশাসনের স্থান নেই

রফিকুল ইসলাম মিয়া
অনলাইন ভার্সন
সুস্থ রাজনীতিতে অপশাসনের স্থান নেই

পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী পেট্রলবোমা হামলা ও আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা গেছেন ৫৬ জন। বন্দুকযুদ্ধে ৩৩, গুলিবিদ্ধ লাশ ৭, গণপিটুনিতে মৃত্যুর সংখ্যা ৩। মানুষ মহান আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি আশরাফুল মাখলুকাত। জীবন্ত, নিরীহ ও অসহায় আদম সন্তানকে মেরে হত্যা করার হৃদয়বিদারক দৃশ্য অসহনীয়। সভ্যতা, গণতন্ত্র, মানবতা সবই যেন নীরব ও নিথর হয়ে যায় এ অমানবিক বীভৎস রূপ দেখে। যে কোনো মূল্যে তার অবসান ঘটাতে হবে অনতিবিলম্বে। মহান আল্লাহপাক পবিত্র কোরআনে বলেছেন- একজন নিরীহ মানুষকে হত্যা করা সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করা। আরও বলেছেন, সৎ কর্মে আদেশ প্রদান করবে, অসৎ কর্মে নিষেধ করবে এবং বিপদে ধৈর্য ধারণ করবে। সূরা লোকমান এর ১৭ আয়াতে বলা হয়েছে- হে প্রিয় বৎস যদি কোনো বস্তু সরিষার বীজ পরিমাণও হয় আর তা পাথরের অভ্যন্তরে কিংবা আকাশে বা পাতালের অভ্যন্তরে থাকে তাও এনে আল্লাহ উপস্থিত করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ বড়ই সূক্ষ্মদর্শী, প্রজ্ঞাময়। মানুষ হত্যাসহ সব অপরাধের বিচার করবেন কেয়ামতের দিনে। সেই বিচারে দুনিয়ায় সাক্ষ্য আইন কার্যকর নয়। মানুষের হাত, পা ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে আল্লাহ কথা বলার অধিকার দেবেন এবং সেই অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সাক্ষী প্রদান করবে। সুতরাং কারও বিরুদ্ধে মিথ্যা, বানোয়াট সাক্ষী দেওয়ার সুযোগ থাকবে না।

আমাদের আইনে প্রত্যক্ষ সাক্ষীই সর্ব উৎকৃষ্ট সাক্ষী। প্রত্যক্ষ সাক্ষী না পাওয়া গেলে অন্যের কাছে ঘটনার বিবরণ শোনার সাক্ষী বা পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে প্রকৃত ঘটনার উৎপাটন করার বিধান রয়েছে। পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে, বোমা তৈরির বিস্ফোরক আমদানিতে সব দলের লোকই জড়িত। কোন দলের তার সংখ্যাও উল্লেখ করা হয়েছে রিপোর্টে। প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে না পারলে ভয়ঙ্কর এ হত্যাকাণ্ড থেকে জাতিকে রক্ষা করা যাবে না। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার না করে প্রকৃত অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনার ব্যবস্থা করতে হবে। হত্যাকারী বা অপরাধকারীদের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় থাকতে পারে না। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য হত্যাকারীদের কেউই ব্যবহার করতে পারে না। এ জাতীয় রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে যাতে কোনো অবস্থাতেই অপরাধচক্র ব্যবহৃত হতে না পারে সে ব্যাপারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সবচেয়ে সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে।

সুশাসনের অভাবে অপরাধচক্রই দানা বাঁধে এবং ক্রমান্বয়ে শক্তি সংগ্রহ করে দানবে পরিণত হয়। আমরা যে যাই বলি না কেন মানুষের বিবেক কখনো মিথ্যা ও অন্যায়ের আশ্রয় দেয় না। সে জন্যই মানুষ সর্বশ্রেষ্ঠ জাতি। মিথ্যাচার, অন্যায়, পাপে লিপ্ত হলে আমাদের বিবেকের আয়নায় কালো পর্দা পড়ে। অন্যায় সীমারেখা ছাড়িয়ে গেলে বিবেকের স্বচ্ছ আয়নায় কালো দাগ ঘনীভূত হয়। বিবেকের পবিত্র নূর আচ্ছাদিত করে ফেলে। তখন ন্যায়-অন্যায় ভুলে গিয়ে লোভ-লালসার বশীভূত হয়ে পাশবিক কাজে মানুষ নিয়োজিত হয়। আল্লাহর ওপর গভীর বিশ্বাস, আস্থা ও আল্লাহর নির্দেশ মান্য করলেই বিবেকের পবিত্র নূর সব সময় উজ্জীবিত থাকে এবং সব ধরনের মিথ্যাচার লোভ-লালসা ও অন্যায় থেকে বেঁচে থাকা সম্ভব হয়। মানুষকে ফাঁকি দেওয়া যায়, মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ উত্থাপন করা যায়, মিথ্যা সাক্ষী দিয়ে তা হয়তো প্রমাণ করা যায়, দুনিয়ার আদালতে বিচারে দণ্ডও দেওয়া যায়; কিন্তু আল্লাহ প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য সব জানেন। আল্লাহর রসুল যখন মদিনায় হিজরত করাকালীন শত্রুদের হাত থেকে বাঁচার জন্য গুহায় আশ্রয় নিয়েছিলেন তখন একমাত্র সাথী হজরত আবু বকর (রা.) বলেছিলেন আমরা এই গুহায় দুজন নই, তিনজন। আল্লাহ সব সময় আমাদের সঙ্গে রয়েছেন। পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, মহান আল্লাহতায়ালা সব সৃষ্টি বস্তুকে বেষ্টন করে আছেন। সৃষ্টির কোনো কিছুই তার সীমারেখার বাইরে নয়। আমরা কে কি করছি ভালো-মন্দ সবই আল্লাহ জানেন এবং দেখেন।

নিরাশার মধ্যে আমি আশায় বুক বেঁধে আছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস বর্তমান মহাসংকটের হাত থেকে এ জাতি শিগগিরই মুক্তি পাবে। বোমা মেরে হত্যা, গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যার অবসান ঘটবে। সভ্যতা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের বিজয় হবে। আকাশের কালো মেঘের অবসান ঘটবে। অমাবস্যার তিরোধানের পর পূর্ণচন্দ্র উদ্ভাসিত হবে। আমার আশার কারণ এ দেশের সাধারণ মানুষ। সাধারণ মানুষ শান্তি চায়, খেয়েপরে বাঁচতে চায়। তারা পরিশ্রমী, উদ্যোগী, উদার ও গণতন্ত্রকামী। উগ্রবাদী মানুষের সংখ্যা অত্যন্ত নগণ্য। এদেশের মানুষ চরমপন্থি ও উগ্রবাদকে পছন্দ করে না। তারা ধর্মপরায়ণ। কিন্তু ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি পছন্দ করে না। হজরত শাহজালাল, শাহ পরানের দেশের মানুষ উদার। হিন্দু-মুসলমান, খ্রিস্টান সব ধর্মের মানুষ শত শত বছর ধরে একসঙ্গে মিলেমিশে বসবাস করছে। ইসলামে উগ্রবাদের কোনো স্থান নেই। আল্লাহর নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ধর্মের ব্যাপারে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করেছেন। পবিত্র কোরআনে ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করতে নিষেধ করা হয়েছে।

এ দেশের মূল ধারার রাজনীতিতে জঙ্গিবাদ বা উগ্রবাদের কোনো স্থান নেই। মুসলিমপ্রধান দেশ হয়েই বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে একটি উদার সহনশীল রাষ্ট্র হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। আমরা সবাই একই ভাষায় কথা বলি। দলমত নির্বিশেষে সবাই মহান ভাষা আন্দোলন ২১ ফেব্রুয়ারি উদযাপন করি। আমাদের দেশে অল্প সংখ্যক উপজাতিও রয়েছে- তারাও বাংলা ভাষার চর্চা করে। আমাদের ভাষা যেমন এক, তেমনি সংস্কৃতিও এক। এ রকম ভাষা সংস্কৃতির অধিকারী রাষ্ট্র পৃথিবীতে খুব বেশি নেই। আমাদের দেশের বর্তমান প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহা একজন উপজাতি। দল-মত নির্বিশেষে সবাই প্রধান বিচারপতিকে সংবর্ধনা প্রদান করেছেন।

জঙ্গিবাদ বা উগ্রবাদী চরমপন্থিদের উত্থান ঠেকাতে হলে সমগ্র জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। উগ্রবাদীরা যাতে সমাজে কোনো স্থান না পায় সে জন্য সবাইকে সচেতন হতে হবে। একতাবদ্ধভাবে উগ্রবাদকে রুখে দাঁড়াতে হবে। শুধু বক্তব্য প্রদান করেই বিষবৃক্ষের অস্তিত্ব সমূলে বিনষ্ট করা যাবে না। সেই বিষবৃক্ষকে অঙ্কুরেই উৎখাত করতে হবে। ইনসাফভিত্তিক সমাজব্যবস্থা, শোষণমুক্ত সমাজব্যবস্থা, দুর্নীতি অপশাসন শোষণমুক্ত সমাজব্যবস্থা এবং সব শ্রেণির মানুষের ন্যূনতম বেঁচে থাকার ব্যবস্থা করা, চরম অর্থনৈতিক বৈষম্য দূর করা, অর্থনৈতিক লুণ্ঠনের অবসান এবং সর্বোপরি গণতন্ত্র ও আইনের শাসন সুপ্রতিষ্ঠা চরমপন্থিদের অঙ্কুরেই বিনষ্ট করার মূল হাতিয়ার। রাজনৈতিক ও সামাজিক অস্থিরতার অবসান ঘটিয়ে জঙ্গিবাদের অস্তিত্ব বিনাশ করতে হবে অঙ্কুরেই। দেশপ্রেম ও সব মানুষের প্রতি ভালোবাসা রাজনীতির পাথেয় হওয়া উচিত। বঞ্চিত অসহায় হতদরিদ্র, দুর্বল শ্রেণির মানুষেরও বেঁচে থাকার পূর্ণ অধিকার রয়েছে। তা মনেপ্রাণে গ্রহণ করা ব্যতীত সত্যিকারের মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব নয়। যেনতেনভাবে ক্ষমতায় টিকে থাকার এবং যেভাবে হোক ক্ষমতায় যাওয়ার সুযোগ গণতন্ত্রে নেই। জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় যাওয়া এবং জনগণের ম্যান্ডেটেই ক্ষমতায় টিকে থাকা গণতন্ত্রের মূল শর্ত। এ সত্যকে পাশ কাটিয়ে গণতান্ত্রিক সমাজ কায়েম করা সম্ভব নয়। জনগণের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার স্বীকার না করে এবং এসব অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য বাস্তবমুখী কোনো কর্মসূচি গ্রহণ না করে শুধু কথায় কথায় গণতন্ত্রের কথা বলা হলে গণতন্ত্র বিকশিত হয় না। সুস্থ রাজনীতিতে হত্যা, গুম, খুন, মিথ্যা মামলা, হামলা, দুর্নীতি, অপশাসনের কোনো স্থান নেই।

বর্তমানে দেশে কোনো রাজনীতির সমস্যা নেই, আছে শুধু আইনশৃঙ্খলা সমস্যা। এ কথা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করলে বিরাজমান পরিস্থিতির কোনো যৌক্তিক সমাধান সম্ভব নয়। টেকসই ও দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক ব্যবস্থার কথা ভাবতে হবে। কঠিন বাস্তবতাকে সবার উপলব্ধি করতে হবে। সমস্যার গভীরে যেতে হবে। উপলব্ধি করতে হবে কেউ কাউকে উৎখাত করা সম্ভব নয়। সত্যিকারের অপরাধীদের বিচার করতে হবে এবং বিচারবহির্ভূত হত্যার অবসান ঘটাতে হবে। প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের যেমন আইন মোতাবেক বিচার করতে হবে, তেমনি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলার অভিযুক্তদের রিমান্ডে এনে অহেতুক হয়রানিরও অবসান ঘটাতে হবে। রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী, পেশাজীবী সবাইকে ভোগের পরিবর্তে ত্যাগের বিষয়টি স্মরণ রাখতে হবে। ভোগই সব সর্বনাশের মূল। ভোগের স্থলে ত্যাগই হোক আজকের দাবি।

আমাদের স্মরণ রাখতে হবে কোনো মানুষের হক নষ্ট করলে আল্লাহ তা কখনো ক্ষমা করবেন না। আল্লাহকে সাক্ষী রেখে মানুষের হক বিনষ্ট করা থেকে আমাদের নিবৃত হতে হবে। তবেই আমরা বর্তমান সংকট থেকে মুক্তি পাব এবং পরকালে আল্লাহ আমাদের সাহায্য করবেন। আমিন।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা