শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ মার্চ, ২০১৫

সাহসী সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রয়োজন

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
অনলাইন ভার্সন
সাহসী সৎ রাজনৈতিক নেতৃত্ব প্রয়োজন

ম্যাডামের অফিসে এখন এমন একজন রাজনৈতিক নেতৃত্বসম্পন্ন সহকারী (কিন্তু কর্মচারী নয়) দরকার যিনি রাজনীতি বোঝেন। ম্যাডাম কার্যত গুলশান অফিসে বন্দী। বাইরের সবকিছু থেকে সরকার ম্যাডামকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। সারা দেশের বর্তমান অবস্থা বিশেষ করে আন্দোলনের হাল-হকিকত ম্যাডাম জানতে পারেন না। মাঠ পর্যায়ে জেলা-উপজেলার নেতা-কর্মীদের ম্যাডামের নামে প্রতিনিয়ত বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। তাদের বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত করানো হচ্ছে। ম্যাডামকে প্রতিদিন জানানো হচ্ছে, 'সারা দেশে দুর্বার গতিতে আন্দোলন চলছে। সব বারে বিএনপির প্যানেল বিপুল ভোটে জয়ী হচ্ছে। সরকার খুব তাড়াতাড়ি পড়ে যাবে। সরকারের কিছু দালাল এবং চর ছাড়া দলের সবাই ঐক্যবদ্ধ' ইত্যাদি। ম্যাডামের আশপাশে কয়েকজন নির্দিষ্ট ব্যক্তি ছাড়া অন্য কারোর কাছ থেকে কোনো কিছু জানার উপায়ও ম্যাডামের নেই। ম্যাডাম এখন সম্পূর্ণ একটি নির্দিষ্ট গণ্ডির মধ্যে আবদ্ধ। বর্তমান আন্দোলনে ম্যাডামের সঙ্গে যে কজন করিৎকর্মা মহারথী গুলশান অফিসে দিনরাত ঘুমিয়ে কাটাচ্ছেন তারাই আন্দোলনকে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে চূড়ান্ত লক্ষ্য অর্জনের (!) দিকে নিয়ে যাচ্ছেন। দুর্ভাগ্য হচ্ছে ম্যাডাম ওদের ছাড়া অন্য কাউকে বিশ্বাসও করেন না। অথচ ম্যাডাম বুঝতে চাচ্ছেন না তারা তাকে এবং দলকে ডুবাচ্ছেন। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরাও অভিমান করে ম্যাডামের সঙ্গে এ বিষয়গুলো নিয়ে সরাসরি কথা বলেন না। অনেকে আবার নিজেদের অতীত কার্যকলাপের জন্য ম্যাডামের কাছে লজ্জিত, যার পূর্ণ সুযোগ নিচ্ছে একটি কায়েমি স্বার্থান্বেষী চক্র। ম্যাডামের স্বাস্থ্য ও শরীরের অবস্থা নিয়ে সারা জাতি উদ্বিগ্ন। সারা জাতি ম্যাডামের স্বাস্থ্যের প্রতিদিনের বুলেটিন আশা করে। সরকার কোনো অবস্থায় সে বুলেটিন প্রকাশ হতে দেবে না কিন্তু ম্যাডামের গুলশান অফিসে যারা আছেন সরকারের বিরাগভাজন হয়েও প্রতিদিন সেই বুলেটিন প্রকাশের চেষ্টা তাদের করা উচিত, কারণ এর মধ্যে অবশ্যই বিশাল রাজনীতি আছে। এ বুলেটিন সরকারের ওপর চাপও সৃষ্টি করবে এবং ম্যাডামের জীবনের নিরাপত্তাও নিশ্চিত করবে। না হলে সরকারের কাছ থেকে একদিন জাতি হয়তো শুনবে ম্যাডাম গুলশান অফিসে নেই এবং কবে থেকে নেই তাও কেউ বলতে পারছে না!!

ম্যাডামের নেতৃত্বে দেশে নজিরবিহীন লাগাতার গণআন্দোলন চলছে। এ আন্দোলন সফল না বিফল তা মূল্যায়নের সময় এখনো আসেনি। তবে এ আন্দোলন যে লাগাতার চলবে তা ম্যাডামের সাম্প্রতিক বক্তব্যে জনগণ ভালোভাবে বুঝে নিয়েছে। চলমান আন্দোলন সরকার বা তার দোসরদের মনঃপূত না হলেও তা যে বিএনপিমনা জনগণের পূর্ণ সমর্থন পেয়েছে তাতে কারও বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই। আন্দোলন ধীরে ধীরে গতি পাচ্ছে এবং আন্দোলন তার লক্ষ্যের দিকে ধাবিত হছে। ম্যাডামের পরিকল্পনা মোতাবেক আন্দোলন তার কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাবেই পৌঁছাবে। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই এবং থাকতে পারে না।

ম্যাডামের এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন আন্দোলনের গতি-প্রকৃতির সর্বশেষ তথ্যাদি সঠিক সময়ে পাওয়া। কিন্তু সরকার তা কোনো অবস্থায়ই দিতে চাইবে না এবং সরকার সর্বশক্তি নিয়োগ করে ম্যাডামের কাছে তথ্য আদান-প্রদানের সব পথ বন্ধ করে রাখবে। এটাই স্বাভাবিক। সরকার খুবই দক্ষতার সঙ্গে ম্যাডামকে প্রচলিত অর্থে গ্রেফতার না করেও গণবিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। গণবিচ্ছিন্ন এ অর্থে যে, সবার পক্ষে ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করা সম্ভব হছে না। অথচ ম্যাডাম গ্রেফতার হয়ে বন্দী বা তাকে নিজ অফিসে অবরুদ্ধ করে রাখার কথা অত্যন্ত সচতুরতার সঙ্গে সরকার অস্বীকার করে যাচ্ছে। সরকারের এহেন চাতুর্যপূর্ণ চাণক্যবাজি সম্ভব হচ্ছে সরকারের সঙ্গে আমাদের অনেকের সহযোগিতার কারণে।

ম্যাডামের কাছে এখন যত বেশি নেতা, কর্মী, অনুসারী বা বিভিন্ন জনসাধারণ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরা যাবে আন্দোলন তত বেশি বেগবান হবে। ম্যাডামের সঙ্গে খোলামেলা দেখা-সাক্ষাৎ হলে সরকারই বেকায়দায় পড়বে। ম্যাডামের সঙ্গে বিভিন্ন পেশা-শ্রেণির লোক নিয়মিত যাতায়াত করতে পারলে তখন ম্যাডাম কার মাধ্যমে দলের কাছে বার্তা পাঠাচ্ছেন তা সরকারের পক্ষে বোঝা কষ্টকর হবে। দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী এবং দলের শুভাকাঙ্ক্ষীরা যদি ম্যাডামের সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে, সুযোগে বা বাহানায় দেখা করতে যেত তাহলে আন্দোলনের দুটি লাভ হতো। প্রথমত, এর ফলে আন্দোলনের সঠিক খবর তিনি পেতেন এবং তিনিও প্রকৃত লোকের কাছে তার নির্দেশ বা অনুরোধ বা করণীয় যথাযথভাবে জানিয়ে দিতে পারতেন। দ্বিতীয়ত, যদি সরকার কাউকে দেখা করতে না দিত তাহলে ম্যাডাম যে বন্দী বা অবরুদ্ধ তা জলবৎ তরঙ্গের মতো জনগণের সামনে পরিষ্কার হয়ে যেত। তা ছাড়া যদি কাউকে কাউকে ঢুকতে দিত বা না দিত তাহলে আমাদের চরিত্রও জনগণের সামনে পরিষ্কার হয়ে যেত। এ ছাড়াও দলের সন্দেহভাজন যাদের সরকারের দালাল বা চর বলা হয় তারা তখন ঝুঁকি নিয়ে ম্যাডামের সামনে যেতে চাইত না। কারণ ম্যাডামের সামনে গেলে ম্যাডাম হয়তো ওই সরকারের দালাল বা চরদের আন্দোলনের কঠিন কোনো দায়িত্ব দিয়ে দিতেন যা পালন করতে গিয়ে চর বা দালালরা বেকায়দায় পড়ে যেত। আমার ক্ষুদ্রমতে যত বেশি মানুষ ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে পারত আন্দোলনে জনগণের সম্পৃক্ততা জ্যামিতিক হারে তত বেশি বেড়ে যেত। সবাই তখন ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করে আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সম্পৃক্ত হওয়ার চেষ্টা করত। এটা চরম বাস্তবতা। মানুষের চরিত্রের সহজাত ধর্ম। নেত্রীর সামনে সবাই সরল এবং দায়বদ্ধ (committed) হয়ে যায়। বস্তুবাদী পৃথিবীতে মানুষ অনেক বেশি বাস্তববাদী। নেত্রীর সরাসরি নির্দেশে দলের যে কোনো পর্যায়ের একজন নেতা-কর্মী যেভাবে ঝাঁপিয়ে পড়বে তা দলের অন্য নেতাদের কথায় কতটুকু পড়বে তা বুঝতে নিশ্চয় কোনো সচেতন মানুষের বেগ পাওয়ার কথা নয়।

আগে মোসাদ্দেক আলী ফালু সাহেবকে দেখেছি দলের বিভিন্ন ক্রাইসিসের সময় তিনি নিজে থেকেই বিভিন্ন নেতা-কর্মীকে ডেকে ম্যাডামের সামনে নিয়ে আসতেন এবং ম্যাডাম দায়িত্ব বণ্টন করে দিতেন। এতে দলের নেতা-কর্মীরা যেমন দায়িত্ব পালনে উৎসাহিত হতো তেমনি ম্যাডাম সরাসরি নেতা-কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়নের সুযোগ পেতেন। এখন সমস্যা দাঁড়িয়েছে বহুমুখী। সব নেতা-কর্মী এমনকি স্থায়ী কমিটির সম্মানিত সদস্যরা সরাসরি ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে পারেন না। ফলে তার চারপাশ যারা ঘিরে আছে তারা সব ব্যর্থতার দায়দায়িত্ব নেতা-কর্মীদের ঘাড়ে চাপিয়ে সফলতার কৃতিত্ব ১০০ ভাগ নিয়ে নিতে চায়। কিন্তু চরম বাস্তবতা হলো সফলতার সঙ্গে কোনো কাজ করার যোগ্যতা, দক্ষতা, কর্মক্ষমতা কোনোটাই ম্যাডামের চারপাশ ঘিরে থাকা চাটুকারদের নেই এবং থাকলে চাটুকার হতে হয় না।

দলের সবাই তো দুর্নীতিবাজ বা সরকারের দালাল নয়। সরকার তো সবাইকেই গ্রেফতারের ক্ষমতাও রাখে না। যদি রাখে তাহলে সরকার চরম ফ্যাসিবাদী এবং নির্মম স্বৈরাচারী হয়ে যাবে এবং রাজনীতিও তখন অন্য রকম হবে। এ সরকার ফ্যাসিবাদী সন্দেহ নেই, তবে চরম ফ্যাসিবাদী নয়। বর্তমান সরকারপ্রধান একনায়ক এতেও কোনো সন্দেহ নেই, তবে স্বৈরশাসক নন। সরকারের বাহ্যিক চরিত্র গণতান্ত্রিক এবং বহুমাত্রিক। ইচ্ছা করলেই সরকার চরম ফ্যাসিবাদী বা নির্মম স্বৈরশাসক হতে পারবে না। সে পথে গেলে সরকার তার নিজের অস্তিত্বকেই চরম ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেবে। আইনের শাসন এবং গণতন্ত্রের লেবাস সরকারের রক্ষাকবচ। এর বাইরে সরকার তার অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে না। কাজেই সরকারকে এত ভয় পাওয়ার কিছু নেই। যারা সরকারকে ভয় পায় তারা তাদের ব্যক্তিগত সমস্যার জন্য পায়। যারা আকাম-কুকাম করবে, ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি করবে তারা সরকারকে ভয় পাবে না তা কখনো হয় না। তবে জনগণের জন্য, জনকল্যাণের জন্য যারা রাজনীতি করে তাদের জন্য জেলখানা এবং গণভবন পাশাপাশি থাকে, যার যে কোনো একটাতেই তাদের অবস্থান থাকে। প্রকৃত জনকল্যাণকামী সরকারের জেল-জুলুম-নির্যাতনকে কখনোই ভয় করে না। তারা মৃত্যুকে আলিঙ্গন করেই রাজনীতি করে। রাজনীতি করলে জেলে যেতেই হবে বা মামলায় জড়াতেই হবে। তৃতীয় বিশ্বের রাজনীতির এটাই চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য। ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সাম্প্রতিক দুর্নীতির মামলা এ বৈশিষ্ট্যকে আরও সুদৃঢ় করেছে।

চলমান আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সরকার ম্যাডামের সঙ্গে কাউকে দেখা করতে দেবে না এবং দেবে না সরকারের রাজনৈতিক স্বার্থে এবং অস্তিত্বের প্রশ্নে। আন্দোলনের সফলতার কারণ হবে এমন কোনো কাজ বিএনপি বা ম্যাডামকে করতে দেওয়ার মতো বোকা কোনো কর্মকর্তা পুলিশ বা সরকারের কোনো এজেন্সিতেও নেই। কাজেই এখন সুযোগ বুঝে সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে। যখনই কোনো সুযোগ পাওয়া যাবে তখনই তার সদ্ব্যবহার করতে হবে। তবে মনে রাখতে হবে সুযোগ সব সময় আসবে না। রাজনীতি বুদ্ধির খেলা। ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে রাজনীতি হয় না। সেই সঙ্গে মনে রাখতে হবে ম্যাডামের অফিসটি সম্পূর্ণ সরকারের নিয়ন্ত্রণে এবং নিয়ন্ত্রণের বাইরে ওখানে কেউ নেই। তাই সেখানে কাজ করতে হবে খুবই দক্ষতা, বিচক্ষণতা এবং চতুরতার সঙ্গে চাণক্য বুদ্ধি নিয়ে।

চলমান আন্দোলনের স্বার্থে এবং আন্দোলনের কর্মসূচি হিসেবে প্রতিদিনই ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করার জন্য সবার গুলশান অফিসে ভিড় করা উচিত। তাতে সরকার যদি বাধা দেয় বা গ্রেফতার করে তাহলে সরকারেরই ক্ষতি হবে এবং সরকার অবশ্যই বেকায়দায় পড়ে যাবে। সরকার গুলশান অফিসে ঢুকতে দেওয়ার পরে কেউ যদি ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করতে না দেয় তাহলে তাকে যেমন চিহ্নিত করে রাখতে হবে এবং একইভাবে যারা যারা ম্যাডামের সঙ্গে দেখা করার জন্য ভিতরে যাবে তাদেরও ভিতরে যাওয়ার পরে দায়িত্ব দিয়ে তাদের সম্পর্কে ধারণা নিয়ে রাখতে হবে। ম্যাডাম তথা বিএনপি তথা ২০-দলীয় ঐক্য জোট যে লড়াইয়ে নেমেছে সে লড়াই থেকে পিছু হটার কোনো সুযোগ নেই। এ লড়াই অস্তিত্বের লড়াই। এ লড়াইয়ে জিততেই হবে। যা কিছু হারানোর সবকিছুই তো আমরা হারিয়েছি, নতুন করে আর আমাদের হারানোর কিছুই নেই। তবে আছে জয়ের বিশাল প্রত্যাশা। ভয়কে উপেক্ষা করে যে দাঁড়াতে পারবে জয়ের মালা তো তার গলায় জনগণই পরিয়ে দেবে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম