শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ মার্চ, ২০১৫

পেট্রলবোমা আর গুমের রাজনৈতিক কালচার

হায়দার আকবর খান রনো
অনলাইন ভার্সন
পেট্রলবোমা আর গুমের রাজনৈতিক কালচার

একদিকে পেট্রলবোমা, অপরদিকে গুম, বন্দুকযুদ্ধ ও ক্রসফায়ারের ঘটনা- দুইয়ে মিলে যে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা আমাদের দেশের ইতিহাসে অতীতে কখনোই ছিল না। এর জন্য দায়ী দুটি বড় দল- বিরোধী ২০ দলীয় জোট বিএনপি ও জামায়াত এবং সরকারি দল। বিরোধী জোট যতই অস্বীকার করুক পেট্রলবোমার দায়ভার তাদেরই গ্রহণ করতে হবে। অন্যদিকে সরকারও যতই অস্বীকার করুক না কেন, এ পর্যন্ত সবকটি ক্রসফায়ার অথবা গণপিটুনির নামে রাষ্ট্রীয় সংস্থা কর্তৃক বিচারবহির্ভূত হত্যার দায়ভার তাদের নিতে হবে। তার সঙ্গে এই আমলে যুক্ত হয়েছে 'গুম' নামক ভয়ঙ্কর অপরাধটি। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এটা যে রাষ্ট্রীয় সংস্থাসমূহ করেছে তাও জনগণ বিশ্বাস করে। এই রকম বিশ্বাসের পেছনে যথেষ্ট প্রমাণও জনগণের কাছে আছে। একেবারে সাম্প্রতিক ঘটনা হলো সালাহউদ্দিন আহমেদের নিখোঁজ হয়ে যাওয়ার ঘটনা। সবকটি রাষ্ট্রীয় আইন রক্ষাকারী সংস্থা নির্বিকারে বলেছে যে, এই নিখোঁজের ব্যাপারটি তারা জানেন না। নিখোঁজের ব্যাপারে তারা যে খুব একটা তৎপর তাও মনে হচ্ছে না। জনগণের বিশ্বাস বিরোধী দলকে দমন করার জন্য রাষ্ট্রই তাকে 'নিখোঁজ' করেছে, যার অপর নাম গুম।

সবচেয়ে দুঃখজনক ঘটনা হলো এই যে, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী গুম হওয়ার ব্যাপারে সরকারের দায়িত্বকে অস্বীকার করে উপহাসছলে মন্তব্য ছুড়ে দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, 'আট বস্তা ময়লার সঙ্গে তাকে পাচার করার জবাব খালেদা জিয়াই দিতে পারেন'। এমন তির্যক মন্তব্য প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে আশা করি না। হয়তো তিনি রসিকতা করেছেন। কিন্তু বড় নির্মম রসিকতা। 'বাবু যত বলে পারিষদ-দল বলে তার শতগুণ।' প্রধানমন্ত্রীর এহেন মন্তব্য অন্যান্য মন্ত্রী, সরকারদলীয় নেতা-উপনেতাদের উৎসাহিত করেছে আরও বেশি। তারা প্রায় সবাই সুর মিলিয়ে বলতে শুরু করলেন, সালাহউদ্দিন আহমেদ নিজেই আত্দগোপনে গেছেন। মন্ত্রী হয়েছেন, তবু এতটুকু কাণ্ডজ্ঞান তৈরি হলো না যে, নিখোঁজ হলে খুঁজে বের করার দায়িত্ব কিন্তু সরকারেরই। অবশ্য সরকার এসব বিষয় নিয়ে সামান্যই মাথা ঘামায়। আর মন্ত্রীদের জিহ্বায় কোনো লাগাম বাঁধা নেই। মন্ত্রীদের বিভিন্ন ধরনের বক্তব্য আগেও 'বাংলাদেশ প্রতিদিনের' পাতায় উল্লেখ করেছি, যা তাদের অর্বাচীন, বালখিল্যতার নিদর্শন তুলে ধরে। পুনরাবৃত্তি হলেও দুই একটি উদাহরণ আবারও উল্লেখ করছি। জনৈক মন্ত্রী বলেছেন, খালেদা জিয়ার বাসার সামনে বালুর ট্রাক রাখা হয়েছিল বাড়ি মেরামত করার জন্য। আরেক মন্ত্রী বলেছিলেন, খালেদা জিয়ার বাড়ির বিদ্যুতের লাইন কেটে দেওয়া হবে। হয়েও ছিল তাই। অন্য আরেক মন্ত্রী বললেন, খালেদা জিয়ার খাবার ও পানি সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হবে। হলোও তাই। বাইরে থেকে খাবার আনতে বাধা দিল কর্তব্যরত পুলিশ। অন্য আরেক মন্ত্রী বলেছিলেন, পাকিস্তান দূতাবাসে তালা মেরে দেওয়া হবে। (এখনো পর্যন্ত তা করা হয়নি)। মন্ত্রীদের কথা শুনতে শুনতে হাসিও পায়, কান্নাও পায়। ভাবি 'হায় এ কোন দেশে বাস করছি'।

মন্ত্রীরা যখন আবোল-তাবোল বলে চলেছেন, তখন অবশ্য আওয়ামী লীগের নেতা ও বিদায়ী মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত অনেক দিন পর একটা বুদ্ধিমানের মতো কথা বলেছেন। জনাব সালাহউদ্দিন আহমেদের নিখোঁজ হওয়ার ব্যাপারে তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেছেন, 'সালাহউদ্দিন আহমেদকে খুঁজে না পাওয়া রাজনীতির জন্য অশনি সংকেত।' বাস্তবিকই আমরা অশনি সংকেত লক্ষ্য করতে পারছি।

সালাহউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী যখন অভিযোগ করেন, তখন পুলিশ পাল্টা অভিযোগ করেছিল যে, তিনি নাকি দেরিতে থানায় জিডি করেছেন। আসল কথা হলো প্রথমে থানা জিডি নিতে চায়নি। পুলিশ যে এই রকম আচরণ করে, জিডি নিতে চায় না, তা কোনো নতুন খবর নয়। সালাহউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী যখন হাইকোর্টে গেলেন, তখন সবকটি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী নির্বিকার বলে বসল যে, তারা কিছুই জানেন না। ব্যাস, তাদের দায়িত্ব শেষ। এরপর তদন্তে আর কী রিপোর্ট বের হবে, তা তো জানা কথা। জনগণও পুলিশের প্রতি সামান্যতম ভরসা রাখছে না। রক্ষক যদি ভক্ষক হয় তবে তো তারা বড় অসহায় বোধ করেন। এটাই পাবলিক পারসেপশন।

পুলিশ যাই বলুক, অথবা না বলে নির্বিকার থাকুক, তারা দায় কিন্তু এড়াতে পারবেন না। বহু সাক্ষী আছেন, যারা প্রত্যক্ষদর্শী। তারা বলছেন, তারা দেখেছেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী জনাব সালাহউদ্দিনকে তাদের গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে গেছে। তারপর থেকে নিখোঁজ। সালাহউদ্দিন আহমেদ একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি। তিনি যে গোয়েন্দা পুলিশের নজরদারির মধ্যে ছিলেন, তা ধরে নেওয়া যায়। তবে তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা ছিল বলে জানা নেই। থাকুক বা নাই থাকুক, কাউকে গুম করার অধিকার কি পুলিশকে আইন দিয়েছে? এর আগের আরেকটি ঘটনার কথা স্মরণ করিয়ে দিতে চাই। খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা এবং সাবেক মন্ত্রী ও পররাষ্ট্র সচিব জনাব রিয়াজ রহমান, যাকে সবাই সজ্জন ব্যক্তি বলেই জানেন, তিনি হঠাৎ করে গুলিবিদ্ধ হলেন। কে বা কারা করেছে তা এখনো রহস্যাবৃত। তার পায়ে যে ধরনের বুলেট পাওয়া গেছে, তা নাকি সাধারণ সন্ত্রাসীদের কাছে থাকার কথা নয়। এসব হচ্ছে কি। হঠাৎ করে ক্রসফায়ার ও বন্দুকযুদ্ধের নামে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বেড়ে গেল। বিচারবহির্ভূত হত্যার জন্য কত রকমের মিথ্যাচার করা হচ্ছে। সর্বশেষ যে কৌশলটি পুলিশ বা সরকার গ্রহণ করেছে তা হলো গণপিটুনির নাটক। নিজস্ব লোকজন দিয়ে গণপিটুনির নাটক সাজালেও না হয় বোঝা যেত। কিন্তু তাও নয়। গণপিটুনির কোনো ঘটনাই ঘটেনি। ঢাকার মিরপুরে তিন যুবককে স্রেফ গুলি করে হত্যা করে বলা হলো গণপিটুনিতে মারা গেছেন। পুলিশেরই ময়নাতদন্তের রিপোর্টে পাওয়া গেল, তিন যুবকের গায়ে মোট ৫৬টি বুলেটের চিহ্ন। তাহলে গণপিটুনিতে অংশগ্রহণকারী সাধারণ জনগণের হাতে কি রাইফেল ছিল? তাই যদি হয়ে থাকে তাহলে পুলিশ করছিল কি? নাকি পুলিশই জনগণকে রাইফেল সরবরাহ করেছিল?

এসব প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। উত্তরের নামে আরও যেসব মিথ্যা কথা শোনা যাবে, তা গোয়েবলসকেও হার মানাবে। আর পুলিশ জবাবদিহির ধারও ধারে না। কিন্তু গণতান্ত্রিক দেশে পুলিশকে তো জবাবদিহি করতে হবে। হায় গণতন্ত্র! পুলিশের কাছে কে জবাব চাইবে? জনগণ পুলিশের কাছে চাইতে গেলে আবার না কোন বিপদ ডেকে আনা হবে। এবারের পার্লামেন্ট তো সত্যিকার অর্থে নির্বাচিত নয়। সেখানেও তাই এমন প্রশ্ন উত্থাপন করা হবে না, পাছে সরকার বিব্রত হয়। বুদ্ধিজীবীরা অথবা তথাকথিত সুশীল সমাজ হয়তো কথা বলতে পারেন। দুর্ভাগ্য এই দেশের। তারাও দ্বিধাবিভক্ত। এখানে অওয়ামীপন্থি অথবা বিএনপিপন্থি বুদ্ধিজীবী। নিরপেক্ষ বুদ্ধিজীবীর সংখ্যা খুব কম। দলকানা বুদ্ধিজীবীরা বস্তুত স্বতন্ত্র সত্তা বহু আগেই হারিয়ে বসেছেন। আওয়ামীপন্থি বুদ্ধিজীবী বা সুশীল সমাজ পেট্রলবোমা নিয়ে প্রতিবাদ সভা করবেন, বিবৃতি দেবেন কিন্তু গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যার ব্যাপারে নিশ্চুপ থাকবেন। অন্যদিকে বিএনপিপন্থি বুদ্ধিজীবীরা অধিকাংশ হয় ভয়ে চুপসে গেছেন, অথবা সরকারের সমালোচনা করলেও পেট্রলবোমার ব্যাপারে নিশ্চুপ থাকবেন। এ বড় দুর্ভাগ্যের বিষয়। এমনটা অতীতে কখনো ছিল না।

সংবাদপত্রে খুব সাবধানে হলেও কিছু কিছু লেখা হয়। তাও অবাধ স্বাধীনতা নেই। পটুয়াখালীর বাউফলের সাংবাদিককে পুলিশি হেফাজতে যেভাবে নির্যাতন চালানো হয়েছে তার কোনো প্রতিকার কি হয়েছে? বিজ্ঞ আদালত নির্যাতিত সাংবাদিক মিজানুর রহমানকে জামিন দেননি। তবে কারাগারে চিকিৎসার আদেশ দিয়েছেন। কিন্তু নির্যাতনকারী পুলিশের কি বিচার হবে?

হঠাৎ করে পুরনো কথা মনে পড়ে গেল। খালেদা জিয়ার ২০০১-২০০৬ সালের প্রধানমন্ত্রিত্বের আমলে ক্লিনহার্ট অপারেশনের সময় অনেক নিরপরাধ ব্যক্তি নির্যাতিত হয়েছিলেন, অনেকে মৃত্যুবরণ করেছেন। খালেদা জিয়া তখন পার্লামেন্টে আইন পাস করে নির্যাতনকারী যৌথবাহিনীর সদস্যদের জন্য দায়মুক্তি দিয়েছিলেন। আজকে যখন তার দলের কর্মীরা নির্যাতিত হচ্ছেন, তখন কি তার একবারও মনে পড়ে নিজের অতীতের কথা? সম্ভবত নয়।

বস্তুত এটা প্রমাণিত যে, এই দুটি বড় দল কেউই গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন না। অতীতেও করেননি, এখনো করছেন না। পেট্রলবোমা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি নয়। অন্যদিকে গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যার রাজনৈতিক কালচার ফ্যাসিবাদী প্রবণতারই লক্ষণ মাত্র। আমরা এই দুই ধরনের রাজনৈতিক কালচারের অবসান চাই। বস্তুত একটা আরেকটাকে উসকে দিচ্ছে।

যত বেশি পেট্রলবোমা ব্যবহৃত হবে, তত বেশি সন্ত্রাসবাদ দমনের নামে সরকার কর্তৃত্ববাদী, অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী হয়ে উঠবে। অন্যদিকে সরকার যত বেশি রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস প্রয়োগ করবে, তত বেশি গোপন সন্ত্রাসী তৎপরতা বৃদ্ধি পাবে। রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও দলীয় সন্ত্রাস দুটোই বন্ধ করতে হবে। এর জন্য আমরা এখনো আশা করব, সব পক্ষের শুভবুদ্ধির উদয় হবে। উভয় পক্ষই সন্ত্রাসের পথ পরিহার করে গণতান্ত্রিক পথে আসবে। বিরোধী পক্ষকে অবশ্যই ইতিমধ্যে অকেজো হয়ে যাওয়া অবরোধ-হরতাল প্রত্যাহার করতে হবে। কারণ অবরোধের সুযোগেই পেট্রলবোমার সন্ত্রাস বিস্তার লাভ করছে (যদি ধরেও নিই যে, বিএনপি এই কাজ করছে না)। অন্যদিকে সরকারকে স্বীয় উদ্যোগে ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে বিরোধী দল সংবিধানে বর্ণিত গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগের পুরো সুযোগ নিতে পারে। সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদককে মুক্তি দিতে হবে এবং সবার জন্য সভা-সমিতির পরিপূর্ণ সুযোগ দিতে হবে। একই সঙ্গে জামায়াতকে নিষিদ্ধ করে যুদ্ধাপরাধীর বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে হবে।

তারপর সব কার্যকর রাজনৈতিক দল (অবশ্যই জামায়াত বাদে), সুশীল সমাজ, শ্রেণি-পেশার প্রতিনিধি, বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে মহাসংলাপের ব্যবস্থা করতে হবে, যেখানে নির্বাচনের বিষয়াদি, গণতান্ত্রিক আচরণের বিধিমালা ইত্যাদি আলোচিত হবে এবং আমরা একটা সাধারণ ঐকমত্যে পৌঁছতে সক্ষম হব। তবে এখন পর্যন্ত সেরকম সম্ভাবনা কমই দেখা যাচ্ছে। সেই ক্ষেত্রে আমরা বেশ দীর্ঘ সময়ের জন্য আরও গভীরতর অন্ধকারে নিমজ্জিত হতে পারি বলেই আশঙ্কা হয়।

লেখক : রাজনীতিক।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ