শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০১ এপ্রিল, ২০১৫

এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

নঈম নিজাম
অনলাইন ভার্সন
এতক্ষণে অরিন্দম কহিলা বিষাদে

অন্ধকারের কি রূপ থাকে? এক রাতে পূর্ণিমা দেখতে গিয়েছিলাম। সময়টা '৯৩ সাল। সঙ্গী বন্ধু ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী। তিনি তখন ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব। এখন পাট সচিব। আমি সিনিয়র রিপোর্টার ভোরের কাগজে। রাত নামলেই আমরা মাঝে মাঝে বের হতাম। ফরিদ ভাই ড্রাইভ করতেন। পাশে আমি। ঢাকায় তখন যানজট ছিল না। এত ঝামেলা ছিল না। ছিমছাম শহর। বিমানবন্দর সড়কটি ছিল ফাঁকা। উত্তরাকে মনে হতো নীরব শহরতলি। বিমানবন্দর পার হলেই সুনসান। আশুলিয়া সড়ক পুরোপুরি চালু হয়নি। সন্ধ্যার পর আশুলিয়ার দিকে কেউ যেতেন না। কিন্তু আমরা যেতাম। ভয়, ডর কম ছিল। মনের জোর ছিল অনেক বেশি। বর্ষায় আশুলিয়া সড়কের দুই তীরের পানির স্রোত আছড়ে পড়ত। তৈরি হতো অনেকটা কক্সবাজারের ভাব। আর বর্ষার সন্ধ্যায় বৃষ্টি দেখার আনন্দটাই ছিল অন্যরকম। সেদিন পূর্ণিমা দেখতে গিয়ে আমরা পেলাম কালো মূর্তির ঘন অন্ধকার। ঘড়ির কাঁটায় রাত ১১টা। অথচ মনে হচ্ছিল গভীর রাত। চারদিক জনমানবশূন্য। এক পসলা বৃষ্টির কারণে পূর্ণিমার চাঁদ ঢেকে গেছে মেঘের আড়ালে। আশুলিয়ার মাঝামাঝি গাড়ি থামালেন ফরিদ ভাই। হেড লাইটের আলো নিভিয়ে দিলেন। আমাদের হাতে কোকের ক্যান। ভরা পূর্ণিমার বদলে দেখলাম মায়াবী অন্ধকার। আলো-অাঁধারির খেলা। জোনাকির আলোতে ব্যাঙের ডাক। আর পানির ঢেউয়ের আছড়ে পড়ার শব্দ। অসাধারণ মায়ার এক জাল। আমার মনে হয়েছিল অন্ধকারেরও রূপ থাকে। সেই রূপ দেখে নিতে হয়। বুঝে নিতে হয়। অনুভব করতে হয় হৃদয়ের ভিতর থেকে। সব কিছু দেখা যায় না।

বেশি দিনের কথা নয়। তবুও কোথায় যেন হারিয়ে গেল আমাদের সেই ঢাকা। এই ঢাকার প্রতিষ্ঠা মোগলদের হাতে। বিদ্রোহ বিপ্লবে বাংলা মুল্লুুক মোগলদের জন্য বড় ধরনের টেনশনের কারণ ছিল। ভারতবর্ষের অন্য এলাকাগুলো এত ঝামেলার ছিল না। এর মধ্যে বারো ভূঁইয়াদের যন্ত্রণায় সম্রাটরা ছিলেন অস্থির। পরিস্থিতি সামাল দিতে সম্রাট জাহাঙ্গীর ঢাকাকে বাংলার প্রাদেশিক রাজধানী করেন ১৬১০ সালের ১৬ জুলাই। এর আগে ১৬০৮ সালে ইসলাম খাঁ চিশতিকে নিয়োগ দেন বাংলা বিহার উড়িষ্যার রাজমহলের সুবেদার হিসেবে। ইসলাম খাঁ এসে দেখলেন রাজধানী বিহারে রাখার যৌক্তিকতা নেই। সব কিছু বাংলায়। ঢাকা হলো মধ্যমণি। এখানে রাজধানী হলে সব কিছুর নিয়ন্ত্রণ চলে আসবে। ইসলাম খাঁ বাস্তবতা জানালেন মোগল বাদশাকে। অনেক চেষ্টায় বাংলাকে কাবু করার কথা মনে রেখেই এতে সম্মতি দেন বাদশাহ জাহাঙ্গীর। ইসলাম খাঁ ঢাকা এসেই হাত দেন উন্নয়নে। কারণ এই নগরের মানুষ উন্নয়নে খুশি হয়। বাস্তবেও তাই হলো। উন্নয়নে মুগ্ধ মানুষও খুশি হয়ে ঢাকার নামকরণ করে জাহাঙ্গীরনগর। কিন্তু তা বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। বাদশাহ জাহাঙ্গীরের মৃত্যুর পর ঢাকার মানুষ সব ভুলে যায়। বুড়িগঙ্গায় আসে নতুন জল। ঢাকা আবার ফিরে আসে পুরনো নামে।

জাতি হিসেবে আমরা অনেক কিছু ভুলে যাই। তাই অকারণে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা, জাতির জনককে নিয়েও বিতর্ক করি। '৮৮ সালের বন্যার কথা এখন অনেকের মনে নেই। অথচ ঢাকাবাসীর তখন একমাত্র বাহন ছিল নৌকা। মিরপুরের অধিবাসীরা ১ নম্বর অথবা ১০ নম্বর থেকে নৌকায় চড়তেন। নামতেন কলেজ গেট কিংবা খামারবাড়ি। মিরপুরের নৌকার মাঝি ডাকতেন যাবেন, ঢাকা, ঢাকা। আমি তখন পড়াশোনা করি। পাশাপাশি লেখালেখি করি সাপ্তাহিক সন্দ্বীপ নামের এক পত্রিকায়। পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক সালেম সুলেরির বাসা টিকাটুলি। নৌকায় চড়ে টিকাটুলি থেকে সুলেরি আসতেন মতিঝিলে। আমার কলেজ জীবনের বন্ধু আতিক তখন থাকে জাপানে। তার মা আমাকে দারুণ আদর করতেন। একদিন আতিকের মায়ের খোঁজে গেলাম তাদের কল্যাণপুরের টিনের একতলা বাড়িতে। কলেজ গেট থেকে নৌকায় চড়ে কল্যাণপুর। কিন্তু বাড়ি কোথায়? চারদিকে শুধু পানি আর পানি। সব কিছু ডুবে গেছে। ক্যামেরা দিয়ে ছবি তুললাম। এ ছবিটি বন্ধুর কাছে পাঠাব জাপানে। পরে শুনলাম আতিকের মা পানির গতি দেখে বাড়ি ছাড়েন। চলে যান গোলাপবাগে বড় ছেলের বাড়িতে। '৮৮ সালের বন্যা এখন শুধুই স্মৃতি। টুকটাক মনে আছে এরশাদের হাঁটু পানিতে ঘোরাঘুরি করা। বিটিভি তার এই ঘোরাঘুরি নিয়ে একটি গান দেখাত, আজকের শেষ চেষ্টা আমার। সেই ঢাকার কথা অনেকেরই মনে নেই। বাঙালি এক আবেগী জাতি। সব কিছুতে পদ্মার ঢেউয়ের মতো উচ্ছ্বাস। আবার দ্রুত ভাটার টান। যে সাংবাদিক নেতারা বাকশালে যোগদানে বেশি উৎসাহী ছিলেন দলেবলে তারাই '৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পর বেশি বঙ্গবন্ধুবিরোধী। হায়রে ইতিহাস!

ঢাকা নিয়ে অতীতকে টানার কারণ আছে। কারণটা হলো- এবারকার সিটি নির্বাচন। ঢাকা শহরে অনেক দিন কোনো জনপ্রতিনিধি ছিল না। ভোগান্তির শেষ ছিল না জনগণের। জন্ম, মৃত্যু সার্টিফিকেট নিতেও মহাঝামেলা। রাস্তাঘাট, মশার কথা বাদই রাখলাম। তাই এবারকার সিটি নির্বাচনে প্রাণের উচ্ছ্বাস। এই উচ্ছ্বাসে আরও জোয়ার তুলেছে বিএনপির নির্বাচনে ফিরে আসা। আমি মনে করি সিটি নির্বাচনে অংশ নেওয়া বিএনপির ইতিবাচক সিদ্ধান্ত। কারণ এক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিন কাটছে দলটির। নেতা-কর্মীরা বিপর্যস্ত হামলা-মামলায়। বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিনের স্ত্রী জানেন না তার স্বামী কোথায় আছেন। ইলিয়াস কন্যার চোখে এখনো অশ্রু। আর এর বিপরীতে বিএনপি হরতাল ডাকলে এখন যানজট বাড়ে। শিথিল বললে যানজট কমে। অতি ব্যবহারে হরতালের মতো একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিও মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। কোনো বাড়াবাড়ির যৌক্তিকতা নেই। মানুষ বাস্তবতায় দেখতে চায় রাজনৈতিক দলগুলোকে। চোরাগোপ্তা হামলা চালানো বিএনপির মতো দলের কাজ নয়। এই কাজ চরমপন্থি দলের। আর করতে পারে জামায়াতিরা। আমরা জানি বিএনপিতে অনেক সাবেক চরমপন্থি আছেন। তাই তারা গণসম্পৃক্ত একটি দলের সর্বনাশ করে সেদিকে নেওয়ার চেষ্টা করছেন। কিন্তু অন্যরাও তা কেন মেনে নিচ্ছেন? বিএনপি বার বার ক্ষমতায় এসেছিল। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিলেও তারা জয়ী হতে পারত। আওয়ামী লীগের কারচুপি করে জয়ের ক্ষমতা তখন ছিল না। তারপরও বিএনপি নির্বাচনে আসেনি। অকারণে গোয়ার্তুমি করে দলের সর্বনাশ করেছে। অন্যদিকে স্বাভাবিক গণতান্ত্রিক ধারাকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। সরকার তো চেষ্টা করবে বিএনপিকে ক্ষমতার বাইরে রাখতে। এটাই সরকারের কৌশল। কিন্তু বিএনপি সরকারের সেই কৌশলে পা দেবে কেন?

৫ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচন বর্জন করেছিল বিএনপি অবাস্তব চিন্তা থেকে। বিএনপির দাবি ছিল একটাই- তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া তারা নির্বাচনে যাবে না। বাংলাদেশ প্রতিদিন থেকে আমরা কয়েকটি জরিপ করেছিলাম। সব জরিপেই এগিয়ে ছিল বিএনপি। তত্ত্বাবধায়ক না হলেও বিএনপি জয়ী হতো। কিন্তু বিএনপি নেতারা বাস্তবতায় ছিলেন না। তাদের মধ্যে এক ধরনের অহমিকা ভর করেছিল। ক্ষমতার ভাগাভাগি নিয়ে সবাই ব্যস্ত ছিলেন। কে কোন মন্ত্রণালয়ে বসবেন, দেশে-বিদেশে কার নিয়োগ কোথায় হবে সেসব নিয়েই ছিল ব্যস্ততা। আর অন্যদিকে আওয়ামী লীগের কৌশল ছিল যে কোনো প্রক্রিয়াতে বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রাখা। রাজনৈতিক কৌশলের কাছে মার খায় বিএনপি। এখন তারা বুঝতে পেরেছে ভুল হয়ে গেছে। কিন্তু ততক্ষণে নদীর পানি অনেক দূর গড়িয়েছে। সরকার পার করছে প্রায় এক বছর তিন মাস। বাকি দুই মাস যাবে সিটি নির্বাচনে। তারপর রমজান, বর্ষা। এরপর আসবে শীত। আর সেই শীত কতটা কাবু করবে সরকারকে তা আপাতত বলা মুশকিল। সব নির্ভর করছে বাস্তবতার ওপর।

কিন্তু বাস্তবতার নিষ্ঠুরতা মানুষকে সব কিছু থেকে দূরে সরিয়ে দেয়। মানুষ তারপরও স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নকে জয় করার চেষ্টা করে। আমরা কেউই বাস্তবতার বাইরে নই। আমার এক শিক্ষক বন্ধু বললেন, কিছু মানুষ মনে করে শিক্ষকদের মন বলে কিছু নেই। তারা রোবট। মোটা চশমার আড়ালে তারা নিজেদের লুকিয়ে রাখবে। আমি এই বন্ধুর সঙ্গে একমত। কেউই রোবট নই। সবাই বাস্তব জগতের মানুষ। আর বাস্তবে আছি বলেই আমাদের এই স্বপ্নের ঢাকাকে আমরা রোবট নগরী হিসেবে দেখতে চাই না। ঢাকাকে গড়ে তুলতে হবে আধুনিক নগরী হিসেবে। বাস্তবতায় রাখতে হবে আমাদের প্রিয় শহরকে। যারা মেয়র নির্বাচিত হবেন অঙ্গীকার রক্ষা করতে হবে তাদেরকে। ভোটের পরে এমন কথা বলা যাবে না সমন্বয়ের অভাবে কিছু করতে পারছি না। নগরবাসীর ট্যাক্সে টাকায় সিটি করপোরেশন চলে। দুই ঢাকার কাজে সমন্বয় না থাকলে সব কিছু হোঁচট খাবে।

ব্যাহত হবে উন্নয়ন প্রক্রিয়া। উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় ইট পাথরের কাঠিন্য ভেদ করে এই শহরে সবুজের হাতছানি ফিরিয়ে আনতে হবে। যানজট দূর করতে হবে পরিকল্পিতভাবে। মাদক ও সন্ত্রাস দূর করতে হবে সম্মিলিত তৎপরতায়। নাগরিক হৃদয়ে দিতে হবে স্বস্তির ছোঁয়া। ফিরিয়ে দিতে হবে খেলার মাঠ, পার্ক, মানুষের হাঁটার ফুটপাথ। মেট্রোরেল, পাবলিক যানবাহন বাড়াতে হবে। নগরবাসীর পক্ষে সব অধিকার নিয়ে লড়তে হবে মেয়রকে।

আমরা জানি প্রার্থীরা এখন বাড়ি বাড়ি যাবেন। সুন্দর কথার ফুলঝুরি ছড়াবেন। ভোটাররাও প্রার্থীদের কথায় ভিজে ওঠবেন। কারণ ভোট মানুষের কাছে এক উৎসবের মতো। এই উৎসবে মানুষ অংশ নেয় আনন্দের সঙ্গে। ঢাকা ও চট্টগ্রামে এখন আনন্দের জোয়ার বইছে। মানুষের সেই আনন্দ ধরে রাখতে নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষ ভূমিকা রাখবে বলেই বিশ্বাস করি। কোনো পক্ষপাত আমরা আশা করি না। নির্বাচন কমিশন অনেক শক্তিশালী। কোনো হুমকি, ধমকি তাদেরকে স্পর্শ করার কথা নয়। নির্বাচন কমিশনকে নিজেদের মর্যাদা রক্ষা করতে হবে। প্রমাণ দিতে হবে তারা পুরোপুরি নিরপেক্ষ। আর ভোটারদের চিন্তা করতে হবে বাস্তবতার কথা। শুধু বক্তৃতাতে গলে গেলে হবে না। কোন প্রার্থী কাজ করবেন, সততা নিষ্ঠার সঙ্গে আমাদের প্রিয় শহর ঢাকা ও চট্টগ্রামকে ঢেলে সাজানোর জন্য শুধু তাদেরই বেছে নিতে হবে। বর্জন করতে হবে খারাপ, বিতর্কিত প্রার্থীকে।

পাদটীকা : ভোট সম্পর্কে নানামুখী মজার গল্প আছে। নির্বাচনের আগে এক প্রার্থীর বাড়িতে এলেন ভোটার। প্রার্থী নিজে ছুটে এলেন ভোটারের কাছে। প্রার্থীর স্ত্রী এলেন শরবত নিয়ে। কাজের লোকরা গলদ্ঘর্ম কি খাওয়াবে তা নিয়ে। ভোটার মহাখুশি। এতদিনে মনের মতো নেতা পাওয়া গেছে। এমন প্রার্থীকে বেছে নেওয়া দরকার। ভোটের পরে একে দিয়েই কাজ হবে। উন্নয়নের পাশাপাশি ফাও সেবাও মিলবে। মনে মনে নিজেকে গালও দিলেন দই-মিষ্টিজাতীয় কিছু না নিয়ে আসার জন্য। ভাবলেন, ভোট শেষ হলে একদিন আসবেন দই-মিষ্টি নিয়ে। ভোট শেষ হলো। সেই প্রার্থী জয়ী হলেন। ভোটার তো মহাখুশি।

তার প্রিয় প্রার্থী এখন ক্ষমতায়। এক সকালে কুমিল্লার রসমলাই, বগুড়ার দই আর টাঙ্গাইলের চমচম নিয়ে বিজয়ীর বাড়িতে গেলেন সেই ভোটার। মনের মধ্যে আনন্দ। অনেক গল্প, গুজব করে দুপুরে খেয়েদেয়ে বাড়ি ফিরবেন। নেতার দরজা খুলল কাজের লোক। রসমলাই, চমচম, দই নিয়ে চলে গেল ভিতরে। তারপর বলল, আজ স্যার মহাঝামেলায় আছেন। আপনাকে বলেছে, পরে এক সময় ফোন করে আসতে। আজ দেখা হবে না। কাজের লোকটিকে ভোটার বলল, একটু পানি মিলবে কি? কাজের লোকের চড়া গলা, ভোটের আগে এই বাড়িতে পানি মেলে। পরে মেলে না। এবার কেটে পড়ুন দয়া করে।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা