শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০২ এপ্রিল, ২০১৫

ব্লগার হত্যা?

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
ব্লগার হত্যা?

আমি একে 'ব্লগার হত্যা' বলবো না। প্রচুর ধর্মান্ধ-মৌলবাদী-সন্ত্রাসীও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়, ব্লগ লেখে। তাদের কিন্তু খুন হতে হয় না। তারা তাদের মত প্রকাশ করে বলে কেউ তাদের কুপিয়ে মেরে ফেলে না। কিন্তু যারা মুক্তচিন্তায় বিশ্বাস করে, যারা শিক্ষিত, সচেতন, চিন্তক, যারা সমাজকে বাসযোগ্য করতে চায়; অন্ধতা, গোঁড়ামি, কুসংস্কার থেকে সমাজকে মুক্ত করতে চায়; বৈষম্য, নিপীড়ন, নির্যাতন থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে চায়; তারাই আজ নৃশংসতার শিকার। আলোকিত মানুষগুলোকে আজ অন্ধকারের বোবা-কালা-বধিরেরা বীভৎসভাবে হত্যা করছে। তাদের নিশ্চিহ্ন করে দিতে চাইছে। অন্ধকারে আচ্ছন্নরা জগৎটাকে অন্ধকারে ঢেকে ফেলতে চায়। এই অন্ধকারে আলোকিত মানুষদের কোনও ঠাঁই নেই। অন্ধকারের বোবা-কালা-বধিরগুলো আলোকিত সাহসীদের বড় ভয় পায়। পৃথিবীর আর কাউকে ভয় পায় না ওরা। আর যারা আছে, এমনকী বড় বড় নেতা-শাসকরাও- তারা ভীতু, ভীরু, আপোসকামী, পদলেহনকারী- তাদের নিয়ে কোনও সমস্যা নেই অন্ধকারের লোকদের।

আলোকিত মানুষরা নিরস্ত্র। কারণ তারা অস্ত্রে আর খুনোখুনিতে বিশ্বাসী নয়। অন্ধকারের লোকদের হাতে চাপাতি, হাতে রক্ত, মগজে মূর্খতা। যারা দূরে দাঁড়িয়ে আছে নিশ্চুপ, তাদের এখন যে কোনও একটি পথ বেছে নিতে হবে, নিজেকে তারা জিজ্ঞেস করুক, তারা অন্ধকারের পথে যেতে চায় নাকি আলোর পথে। অন্ধকারের পথ মিথ আর মিথ্যের পথ, খুন-খারাবির পথ, বৈষম্য, নারী-বিদ্বেষ, ঘৃণা আর সংকীর্ণতার পথ। পাথর-ছুড়ে-মানুষ-হত্যা আর কথায় কথায় মুণ্ডু কেটে ফেলার জগতে শ্বাসরুদ্ধকর অনিশ্চয়তা নিয়ে বেঁচে থাকতে যারা চায়, তারা অন্ধকারের হাত ধরে হেঁটে যাক, হেঁটে যাক রূপকথার স্বর্গবাসের লোভে। আর যারা ও পথে চায় না যেতে, যারা মানবাধিকার, মনুষ্যত্ব, সমতা আর শান্তিতে বিশ্বাস করে, তারা রুখে দাঁড়াক। আজ যদি তারা রুখে না দাঁড়ায়, তবে আর কবে? রাজপথ ভাসছে তাজা তরুণের রক্তে।

'দেশে মৌলবাদ বাড়ছে, মানুষ সতর্ক হও, রুখে দাঁড়াও'- বলেছিলাম পঁচিশ বছর আগে। তখন আমাকে দোষ দিয়েছিল সমাজের তাবড় তাবড় 'বুদ্ধিজীবীরা'। বলেছিল, কোনও মৌলবাদীর অস্তিত্বই নেই দেশে, আর যদি থাকেই তবে আমার কারণে নাকি মৌলবাদীর উৎপত্তি হয়েছে, আমিই যত নষ্টের মূল। আমাকে দেশ থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হলো। গত কুড়ি বছর তো আমার চিহ্নমাত্র কেউ দেখতে পায়নি, আমার লেখাপত্রও কেউ ছাপায়নি, তাহলে মৌলবাদীরা এত ভয়ঙ্কর একটি চেহারা কী করে পেলো! কে তাদের ননীটা ছানাটা খাইয়ে ফ্রাঙ্কেনস্টাইন বানিয়েছে? কেন আজ দেশ ছেয়ে গেছে ধর্মান্ধতায়, মৌলবাদে আর সন্ত্রাসে? দেখেও দেখবো না, শুনেও শুনবো না করলে এ-ই হয়। সুবিধেবাদী বুদ্ধিজীবী আর দূরদৃষ্টিহীন মূর্খ রাজনীতিকদের দেশে মৌলবাদ বাড়বে না তো মানববাদ বাড়বে?

যে বীজ রোপণ করা হয়েছে, তার ফসল আজ ভোগ করছে বাংলাদেশ। ধর্মীয় অনুভূতিকে উসকে দেওয়ার জন্য অগুনতি প্রতিষ্ঠান বানানো হয়েছে। আখেরে এগুলো ক্ষতিকর জেনেও বানানো হয়েছে। মাদ্রাসা থেকে পাস করে আজ অবধি কেউ বিজ্ঞানী বা দার্শনিক বা মহামানব কিছু হয়নি। কিন্তু দেশটার সর্বোচ্চ ক্ষমতায় যে-ই এ-যাবৎ এসেছে, দু'দিনের গদির লোভে দেশটার ধ্বংস ডেকে এনেছে, জেনে বুঝে মৌলবাদীদের মাথায় তুলে নেচেছে, ওদের সঙ্গে আপোসের ষড়যন্ত্র করেছে। ধর্মীয় সন্ত্রাসীরা অবাধ স্বাধীনতা পেয়েছে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে মৌলবাদী তৈরির কারখানা হিসেবে ব্যবহার করার। রাজনৈতিক-ইসলামের নেতৃত্ব দেওয়া হচ্ছে এসব প্রতিষ্ঠান থেকেই, আর দূরদৃষ্টিহীন সরকার জেনে বুঝেই সায় দিচ্ছে এসবে। কোনও এক নারীবিরোধী বিজ্ঞানবিদ্বেষী এক মোল্লাকে শুনেছি হাসিনা সরকার কত হাজার একর জমি দান করেছেন। ওই জমিতে তিনি যেন একটা বিশাল কারখানা বানিয়ে ফেলতে পারেন, যে কারখানায় ছেলেপিলেদের মাথা-মগজের সর্বনাশ হবে এবং ভয়ঙ্কর সব সন্ত্রাসী তৈরিও হবে। শুধু অর্ডার দিলেই হয়, ছাত্ররা তাদের হুজুরের অর্ডার মাথা পেতে মেনে নেবে। বোবা-কালা-বধিরদের বোধশক্তি নেই কাজটা অন্যায় কিনা, কাজটা করা উচিত হচ্ছে কিনা, কাজটা করলে ফলটা কী হবে তা চিন্তা করার। একটি রূপকথার ফলের লোভ তাদের দেখিয়ে দিয়েছে তাদের হুজুররা। খুন করলে তারা বেহেশত পাবে। বেহেশতের লোভে আজ এরা বর্বর খুনি হতে দ্বিধা করছে না। এ জীবনে আমোদ প্রমোদের সুযোগ হলো না, পরকালে যথেচ্ছ ভোগের ব্যবস্থা পাকা করার জন্যই এই খুন। সরকার জঙ্গি তৈরিতে পরোক্ষভাবে সাহায্য করে ইহকালের গদি রক্ষার জন্য, জঙ্গিরা সমালোচকদের খুন করে পরকালের গদি রক্ষার জন্য। সরকার আর জঙ্গির চরিত্রে খুব একটা ফারাক নেই।

ফারাবীকে ধরা হয়েছে অভিজিৎকে হত্যার জন্য। আসল খুনিদের টিকিটি চাইলেও ছুঁতে পারবে না পুলিশ, এ আমি বিশ্বাস করি না। ছুঁতে চাইলে কি ছুঁতে পারতো না? আরিফুর আর জিকিরুল্লাহকে ধরা হয়েছে ওয়াশিকুর বাবুকে হত্যা করার কারণে। কিন্তু ওদের হুজুরটিকে এখনো ধরা হচ্ছে না, যে হুজুর তাদের বলেছে ওয়াশিকুরকে খুন করলে বেহেশত মিলবে ওদের। ছোট-হুজুরের বাপ বড়-হুজুরকে ধরা হচ্ছে না, ধরা হচ্ছে না নাটের গুরুকে, যে প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছে ব্লগারদের মেরে ফেলা মুসলমানদের ইমানি দায়িত্ব। জানি না আমি বেঁচে থাকতে দেখতে পাবো কি না, তবে খুব শিগগির সন্ত্রাসীরা আমার মুণ্ডু না কেটে ফেললে হয়তো দেখে যেতে পারবো বাংলাদেশে শরিয়া আইন চালু হয়েছে, সৌদি আরবে যেমন রাস্তার ওপর মানুষকে হাঁটু গেড়ে বসিয়ে তলোয়ার দিয়ে মুণ্ডুটা ঝপাং করে কেটে ফেলা হয়, বাংলাদেশেও তাই হচ্ছে। ধর্ষিতা মেয়েরা সাক্ষীর অভাবে ব্যভিচারী বলে সাব্যস্ত হচ্ছে, দোররার মার খাচ্ছে। কোনও মেয়েই বোরখা ছাড়া বাইরে বেরোতে পারছে না, গাড়ি ঘোড়া সাইকেল রিকশা কিছুই চালাতে পারছে না। অধিকার বলতে কিছুই অবশিষ্ট নেই মেয়েদের। আত্দীয় নয় এমন কোনও পুরুষের সঙ্গে কথা বলতে পারছে না।

বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়েও ভয়ঙ্কর পথে চলছে। বাংলাদেশে মৌলবাদের অবাধ চাষ হয়। ফলনও বাম্পার। পাকিস্তানে মৌলবাদ নানাভাবে দমন করা হয়। পাকিস্তানে মৌলবাদী খুনিরা ধরা পড়ে এবং জেলে যায়। বাংলাদেশে মৌলবাদী খুনিদের ইচ্ছে করেই ধরা হয় না। তাদের কোনও শাস্তিও দেওয়া হয় না। পাকিস্তানে বাংলাদেশের মতো মুক্তচিন্তক আর যুক্তিবাদীদের এক এক করে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হচ্ছে না।

একসময় বাংলাদেশে আর কোনও মুক্তচিন্তক হয়তো থাকবে না। কিন্তু পাকিস্তানে থাকবে। পাকিস্তানের মুক্তচিন্তকরা একসময় তাদের দেশটা যেন বাংলাদেশ হয়ে না যায়, তার চেষ্টা করবে।

মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস ছাড়া মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের মানুষদের গৌরব করার মতো বেশি কিছু নেই। বাকি যা ঘটেছে বাংলাদেশে, সবই মৌলবাদীদের পক্ষের ইতিহাস, সেক্যুলার সংবিধানের ইসলামিকরণ, সংবিধানে বিসমিল্লাহ বসানো, রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম আনা, দেশজুড়ে অগুনতি ধর্মীয় স্থাপনা গড়ে তোলা, একশ' পঞ্চাশ বছরের পুরনো বাকস্বাধীনতাবিরোধী আইনকে (বাংলাদেশ ফৌজদারি আইনের ২৯৫-ক/খ ধারা) মুক্তচিন্তকদের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা, ইন্টারনেটেও যেন কেউ ধর্ম নিয়ে কোনও প্রশ্ন করতে না পারে সে জন্য আইসিটি অ্যাক্ট ৫৭-ধারা বানানো এবং ওই ধারায় আলোকিতদের ফাঁসানো, রেডিও-টেলিভিশনে শীত গ্রীষ্ম বর্ষায় ধর্মের গীত গেয়ে যাওয়া, এমনকী সেক্যুলার বিশ্ববিদ্যালয়েও লখিন্দরের বাসরঘরের মতো মৌলবাদী সাপের ঢুকে যাওয়া, তসলিমার মাথার মূল্য ঘোষণা করেও মৌলবাদীদের পার পেয়ে যাওয়া, আজাদ, হায়দার এবং আরও অনেককে কুপিয়ে হত্যা করেও শাস্তি না পাওয়া। মৌলবাদীদের ঝুড়িতে অসংখ্য বিজয়ের মুকুট। এই বিজয়ী দল ধর্মের পতাকা ওড়াতে ওড়াতে মানুষের শিরশ্ছেদ করবে, এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। ভিত্তিটা তো এতকাল ধরে তৈরিই করা হয়েছে ওদের যা খুশি তাই করার জন্য। অভিজিৎ রায় আমার অনেককালের বন্ধু ও আমার ফেসবুক বন্ধুও ছিল। ওয়াশিকুর বাবুও আমার ফেসবুক বন্ধু ছিল। আমার প্রতিভাবান তরুণ বন্ধুরা এক এক করে চলে যাচ্ছে, যারা আর কোনওদিন ফেরত আসবে না। পড়ে থাকছে লাখো খুনি, তাদের আকাশে উড়ছে হাজারো শকুন। অভিজিতের মৃতদেহ দেখে আমি চিৎকার করেছি রাগে, ক্রোধে। আজও মানতে পারিনি ওর চলে যাওয়া।

আজও খাঁ খাঁ করছে আমাদের মুক্তচিন্তার জগৎ। ওয়াশিকুর বাবুর মৃতদেহ দেখে আমি নিঃশব্দে কাঁদছি। আমার ভালো লাগছে না দেখতে আমার চোখের জল। আমি রাগে-ক্রোধে আগের মতো চিৎকার করতে চাই, চিৎকার করার আরও শক্তি চাই। একুশ বছর আগে আমাকে ওরা ওভাবেই মেরে ফেলতে চেয়েছিল। আমি বেঁচে আছি। ওরা মেরে ফেলছে তাজা তাজা প্রতিভাবান তরুণকে। এত ক্ষতি আর সইতে পারি না।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম