শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৫

পুলিশের জন্য বোরকা

আনোয়ারা সৈয়দ হক
অনলাইন ভার্সন
পুলিশের জন্য বোরকা

এটা তো আমাদের কাছে নতুন কিছু না যে আমরা এত বেশি বিচলিত হয়ে পড়বো। আমাদের এই দেশটি ধ্বংসের জন্যে সেই গোড়া থেকেই তো ষড়যন্ত্র চলছে। কখনো ছায়ানটের বৈশাখী বটতলায় বোমা মেরে, কখনো উদীচীর অনুষ্ঠানে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে, কখনো মুক্তচিন্তার মানুষের ঘাড়ে কোপ বসিয়ে, আর সেসব করে যদি কিছু অর্জন না করা যায় তাহলে মেয়েদের আব্রুহানি করে। একের সঙ্গে অন্যের যোগ বড় গভীরে স্থাপিত।

আমাদের কখনো ভুলে যাওয়া উচিত নয়, যে বা যারা পহেলা বৈশাখ উদযাপন করতে আগে বাধা সৃষ্টি করত, তারা সব বা তাদের চেলাচামুণ্ডারা এতদিনে একেবারে বাঙালির এই জাতীয় উৎসবটিকে প্রাণের ভেতরে তুলে নিয়েছে! না। প্রমাণ হিসেবে কজন বোরকা পরিহিত মহিলাকে পহেলা বৈশাখে আমরা জনগণের কাতারে শামিল হতে দেখেছি। বা কজন জামায়াত বা হেফাজতকে সেখানে শামিল হতে দেখেছি? বা সকল দেশবাসীর সাথে বছরের প্রথম দিনটিকে উপভোগ করতে দেখেছি। সত্যি বলতে এখন তো দেশের বেশির ভাগ মহিলাই বোরকা পরিহিত। তারা কি সব পহেলা বৈশাখে বোরকা ছেড়ে বটতলায় এসেছেন? না। কেউই আসেননি। বা আমাদের চোখে পড়েনি। তার কারণ বাঙালির এই জাতীয় উৎসবটিকেও তারাও বোরকা পরিয়ে নিজেদের জীবন থেকে বিদায় দিয়েছেন! এবং যেসব বাঙালি নারী এই উৎসবটি পালন করেন তাদের প্রতি এক হিংসাত্দক দৃষ্টি ছুড়ে দিয়েছেন! তারা প্রতীকী হিসেবে ইলিশ মাছও খাননি বা পান্তাভাতেও হাত দেননি।

পুলিশের নাকের ডগায় বাঙালি মেয়েদের শ্লীলতাহানি কি নতুন কিছু ঘটনা? পুলিশের নাকের সামনে চাপাতির কোপ খাওয়া কি আহামরি কিছু? সবকিছু জেনেই না তবে তারা পুলিশ? পুলিশের ভেতরে কতজন এই বাঙালির উৎসবকে ঘৃণা করে তার কোনো সমীক্ষা কি কোনোদিন কেউ করতে পেরেছে? করতে সাহস পেয়েছে? না। কখনো কি মনে হয়েছে পুলিশও পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে ঘৃণা করে? এতে তাদের পাপ বোধ হয়? তাদের ধর্মহানি হয়? এবং মেয়েরা বোরকা না পরলে তারা মনে মনে ক্রুদ্ধ হয়? যতই তাদের পুলিশ বাহিনীতে মেয়েদের সম্পৃক্ততা থাকুক না কেন?

পুলিশ বাহিনীতে যখন লোক নিয়োগ করা হয়, তখন কি তাদের সাইকোলজিক্যাল টেস্ট করা হয়? তাদের ভেতরে দেশপ্রেম, ভাষা, বাঙালি সংস্কৃতির প্রতি শ্রদ্ধা বা ভালোবাসা, এসব কিছু পরীক্ষা করা হয় বা হয়েছে কোনোদিন? না।

এইসব পুলিশেরা কোথা থেকে আসেন। তাদের আদি পরিচয় কি? দেশের কৃষ্টি সংস্কৃতির সাথে তাদের কতটুকু চেনাজানা? সমীক্ষা করলে দেখা যাবে এসবের কিছুই তাদের ভেতরে নেই। বা থাকলেও ছিটেফোঁটা আছে। সাধারণ মানুষের ভেতরে যতসব কুসংস্কার তাদের ভেতরেও সেরকমই সবকিছু বহাল তবিয়তে আছে। পুলিশ হিসেবে দীক্ষা নেওয়ার জন্যে তাদের ভেতরে কোনোকিছুরই পরিবর্তন সাধিত হয়নি। কারণ যা না হয় নয় তে, তা নব্বইতেও হয় না। তবু চেষ্টা থাকে। সে চেষ্টাও তাদের দিয়ে কেউ কোনোদিন করাননি। বা করানোর প্রয়োজন বোধ করেননি।

এর জন্যে বিপ্লবী মানসিকতার সরকার লাগে। এর জন্যে কামাল আতাতুর্ক হতে হয়।

তারপরও একথা নির্দ্বিধায় স্বীকার করতে হবে যে আমাদের দেশের পুলিশ বাহিনী স্কটল্যান্ডের পুলিশ বাহিনীর চেয়ে কোনো অংশে কম মেধাসম্পন্ন বা কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন নয়। কোনোদিন ছিল না। এ দেশের রাজনীতি বা বিনারাজনীতি সংক্রান্ত যে কোনো ক্রিমিনাল অ্যাকটিভিটি সম্পর্কে তারা ওয়াকিবহাল। বড় গভীরভাবে ওয়াকিবহাল। তবু তাদের এ ধরনের আনাড়িপনা ব্যবহারের পেছনে গভীর এক কারণ আছে, যা আমরা জনগণ জানি না বা বুঝতে পারি না। শুধু এইটুকু বুঝি যে আমাদের দেশের পুলিশ একটি সম্পূর্ণ পৃথক সাইকিক অস্তিত্বের অধিকারী। তারা কোনো সরকারের কব্জায় নয়, যদিও তাদের ব্যবহার দেখে মনে হয় তারা সবসময় সরকারের কব্জার ভেতরে। তাদের নিজস্ব একটি আইন-কানুন আছে, আর তা হলো ধরি মাছ, না ছুঁই পানি। আমরা মেয়েরা বাজি রেখে বলতে পারি, এই ঘটনা যদি বিএনপির আমলে ঘটত, তাহলেও পুলিশের ভূমিকা এর চেয়ে পৃথক কিছু হতো না। আমরা মেয়েরা কি বিএনপি আমলে বইমেলার ঘটনার কথা বেমালুম ভুলে গেছি? তখন কি পুলিশ বাহিনীর কর্মতৎপরতার কথা ভুলে গেছি? না।

এই দেশটি এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের ভেতর দিয়ে অর্জিত হয়েছে, যে যুদ্ধে লক্ষ লক্ষ মানুষ ছিল পরীক্ষিতভাবে স্বাধীনতাবিরোধী, স্বাধীনতা অর্জনের পর পর তারা কি একেবারে দেশপ্রেমিক হয়ে গেছে? তা কি হওয়া সম্ভব? 'আমাদের মিঠু ভুল বুঝিল এবং তাহার পর হইতে সঠিক পথে চলিল?' এরকম কি কখনো হতে পারে? না। অথচ হওয়া উচিত ছিল। মাত্র তেইশ বছরের পাকিস্তান আমলের কথা আজ পঁয়তাল্লিশ বছর পর্যন্ত স্বাধীন এবং সার্বভৌম একটি দেশে থেকেও কিছু মানুষ ভুলতে পারল না। এবং তাদের প্রথম ও দ্বিতীয় জেনারেশনও ভুলতে পারল না। এর কারণ কি? এর কারণ কি শুধুই ধর্ম? না। এর কারণ আমরা সকলেই জানি।

এ যাবৎ তাদের মানসিক রাজ্যের গঠন প্রক্রিয়ার ওপর কোনো সমীক্ষা চালানো হয়েছে কি? তারা তো মুক্তিযুদ্ধের পর পর বেশ বহাল তবিয়তে এদেশে থেকে গেছে। কেউ কেউ ভুয়া মুক্তিযুদ্ধের সনদও গলায় ঝুলিয়ে নিয়েছে। তাতে ফল হলো কি? তাদের সন্তান এবং নাতি-নাতনিদের খবর কি? এক বিষবৃক্ষ যে কেবল মাত্র অগণিত বিষবৃক্ষের জন্ম দেয়, সেটা কি আমরা জানি না? তার প্রমাণ তো আমরা হরহামেশাই চোখে দেখছি।

আমরা সবই জানি, শুধু মুখ মুছে ভালো মানুষটি হয়ে থাকি। কারণ আমরা ভয় পাই। কারণ চোখ বুজে থাকা আমাদের অভ্যাস হয়ে গেছে।

এই যে এতবড় দুটো ক্রিকেট খেলা হলো এবং এই যে আমাদের দামাল ছেলেরা পাকিস্তানিদের গোহারা হারালো, কতজন এদেশবাসী তার জন্যে কত মন খারাপ করেছে তা কি কেউ জানে? তারা কি জানে, পাকিস্তান হেরে গেছে বলে সেদিন তারা রাতের খানা খায়নি! খেলার আগে নামাজের পাটিতে বসে পাকিস্তানি ছেলেদের জন্যে দোয়া দরুদ পড়েছে, তার খবর কেউ কি রাখে?

অবশ্যই রাখে। কিন্তু আমরা চোখ বুজে থাকতে ভালোবাসি। কারণ চোখ খুললেই আমাদের দায়িত্ব বেড়ে যায়। আমরা এখনও খোলা চোখে স্বীকার করতে পারিনে যে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করলেও আমাদের দেশ থেকে না রাজাকার, না আলবদর, না বিহারি, কাউকে উচ্ছেদ করতে পারিনি। বরং আরও আদর করে পেলে পুষে রেখেছি।

কতজনকে ফাঁসিতে চড়াবে দেশের সরকার? চোখের সামনে যারা তারা তো মুষ্টিমেয়। তারা যে হাজার হাজার তাদের রক্তবাহিত পোষ্যদের রেখে দিয়ে যাচ্ছে, তাদের কি হবে?। এমনকি তাদের সন্তান সন্ততিদের ভেতরেও আজ পর্যন্ত কেউ কি তাদের পূর্বপুরুষের খারাপ কৃতকর্মের জন্যে ক্ষমা প্রার্থনা করেছে? না। এর মানে কি? এর মানে হচ্ছে তারা যে পাকিস্তান চোখেও দেখেনি, যে পাকিস্তানিদের বর্বরতার শিকার জীবনেও হয়নি, সেই পাকিস্তানে বিশ্বাস করে। পারলে পাকিস্তানি ভাইকে এখনই ডেকে এনে বাংলার মসনদে চড়িয়ে দেয়!

এবং সেজন্যে স্বাধীনতার শুরু থেকে একদল হয়ে গেছে বাঙালি পন্থি আরেকদল পাকিস্তানি পন্থি। তারা দুই ধারার রাজনীতি করে। আমাদের দেশের জন্মের কিছুদিন পর থেকেই এই দেশে দুই ধারার রাজনীতি। যারা পাকিস্তানি পন্থি তাদের শানশওকত ধন-সম্পদ সব কিন্তু বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার জন্যেই, কিন্তু তবু তারা পাকিস্তানি কারণ রিয়েল পাকিস্তানিরা এদেশ ছাড়ার সময় তাদের পাকিস্তানি দীক্ষায় দীক্ষিত করে দিয়ে গেছে। যাকে বলে ব্রেইন ওয়াশ। এবং সেই সূত্রে তাদের সন্তান সন্ততি নাতি নাতকুর এমনকি তাদের বাড়ির কাজের মানুষজন পর্যন্ত ব্রেইন ওয়াশ। তাদের জীবনেও কোনোদিন অর্থের অভাব হবে না, কারণ তার জন্যে তাদের পাকিস্তানি ভাইবেরাদররা আছেন। তাদের হার্টের অসুখ হলে তারা করাচি বা লাহোরে দৌড়ে চলে যান, বিনা পয়সায় হার্টের অপারেশন করেন। পাকিস্তানের অনেক সংস্থার সাথে গভীর তাদের যোগাযোগ। কিন্তু এসব সারা হয় গোপনে। আমরা হয়ত ভাবতে পারি এরা সব মারা গেলে আর আমাদের চিন্তা নেই। কিন্তু তা কি করে হবে? এদের অগুনতি সন্তান সন্ততি আছে না? তারা পাকিস্তানের সুবিধাও নেবে আবার বাংলাদেশের সুবিধাও নেবে।

আমরা বুঝতে পারলাম চারুকলা ইনস্টিটিউটের ছেলেমেয়েরা ক্ষুব্ধ হয়ে শাহবাগ থানার পুলিশ ফাঁড়ি ঘেরাও করেছে। এটা অত্যন্ত খারাপ একটি কাজ। শুধু তাই না, ঘেরাও করে আবার থানার পুলিশ ভাইদের হাতের চুড়ি আর পরিধানের শাড়ি উপহার দিতে চেয়েছে। কতবড় দুঃসাহসের কথা।

একবার শুনেছিলাম আমাদের দেশের একজন বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদের বাড়ি ঘেরাও করে অসহায় জনগণ তার বাড়ির চারপাশে গণপেসাবে শামিল হয়েছিল।

সেই হিসাবে চিন্তা করলে এটা পুলিশ ভাইদের জন্যে খুবই ভালো একটা উপহার ছিল। বস্তুত এ উপহারের তুলনা নেই। তবে এর সাথে যদি একটা করে বোরকা উপহার দিতেন তাহলে আরও ভালো হতো। বোরকা পরে এরপর থেকে পুলিশ ভাইরা ডিউটি দেবেন। শুধু চোখ দুটো খোলা রাখবেন, যেন বিড়ি সিগারেট ধরাতে গিয়ে বোরকায় আগুন না ধরিয়ে দেন। কারণ প্রায় আমরা রাস্তা দিয়ে চলার সময় তাদের মাঝে মাঝে সিগারেটে টান দিতে দেখি।

এরপর যদি আমাদের দেশে কোনো পহেলা বৈশাখ হয়, হবে তো অবশ্যই, মৃত্যু হলেও হবে, শ্লীলতাহানি হলেও হবে, বার বার করে নারীর শ্লীলতাহানি হলেও হবে, তখন আমাদের অনুরোধ যেন বিশ্ববিদ্যালয় আমাদের পুলিশ বাহিনীর কোনো সহায়তা না নেন, বরং শাহবাগ থেকে পুলিশ ফাঁড়িটাকে সযত্নে সরিয়ে ফেলেন। কারণ আমাদের দেশের পুলিশ ভাইয়েরা বড়ই কর্মক্লান্ত। তাদের ছোটাছুটির অন্ত নেই। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা যেন সেদিন দাবাখেলা বন্ধ রেখে আত্দত্যাগের মহান দৃষ্টান্ত দেখিয়ে নিজেদের স্কোয়াড বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের দিয়ে তৈরি করে নেন। আমি হলফ করে বলতে পারি সেই স্কোয়াড আমাদের কর্মক্লান্ত পুলিশ ভাইদের চেয়ে হাজারগুণে শ্রেষ্ঠ হবে। পুলিশ ভাইয়েরা সেদিন পান্তা ইলিশ খেয়ে নতুন কোনো থানার অভ্যন্তরে পহেলা বৈশাখ পালন করবেন। এবং জনগণের আনন্দের সাথে শামিল হবেন।

তারপরও কথা থাকে, আর সেটা হলো এই লেখাটির মূল এবং মোদ্দা কথা, আর সেই মোদ্দা কথাটা হলো পুরুষের খাসলত। নারী দেখলে যেসব পুরুষের ভেতরে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়, নারী লাঞ্ছনার ভেতর দিয়ে যেসব পুরুষের বীর্যপাত ঘটে, অর্থাৎ যারা সব তেঁতুললোভী পুরুষ, তাদের ব্যাপারে নারীরা লা জওয়াব!

২০/৪/২০১৫

লেখক : কথাসাহিত্যিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম