শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ এপ্রিল, ২০১৫

লক্ষ্য নারীকে ঘরবন্দী করা

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
লক্ষ্য নারীকে ঘরবন্দী করা

বাংলা বর্ষবরণের শুভদিনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় যে অশুভ ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও ন্যক্কারজনক! যারপরনাই অমানবিক ও পাশবিক!! ঘোরতর জঘন্য ও ধিক্কারজনক!!! আপাত মনে হতে পারে ঘটনাটি নারীর ওপর যৌন নিপীড়ন- যেখানে ভিড়ের মধ্যে একদল পুরুষ-পশু নারীর ওপর হামলে পড়েছে, তাদেরকে টেনে-হিঁচড়ে বিবস্ত্র করছে, নারীর শরীরের নানা জায়গা হাতড়ে অসুস্থ ও বিকৃত যৌনসুখ লাভের চেষ্টা করছে। কিন্তু আমি এ ঘটনাকে নিছক যৌন নির্যাতন হিসেবে দেখতে নারাজ। প্রক্টর ও পুলিশের গাফিলতি, সীমাহীন দায়িত্বে অবহেলা আর নিষ্ক্রিয়তার নিন্দা জানিয়েও বলব, এর পেছনে আরও বড় রাজনীতি আছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন-এর অগ্রসর পাঠকের সামনে সে ব্যাখ্যা হাজির করার কোশেশ করছি। প্রমাণ হিসেবে সিসি ক্যামেরায় ধারণ করা সেদিনের ওই ঘটনার ভিডিও ফুটেজ পেশ করছি। 'নারীদের লাঞ্ছিত করার ছবি সিসি ক্যামেরায়' এই শিরোনামের রিপোর্টে বলা হয়েছে, পুলিশের বসানো ৫ নম্বর সিসি ক্যামেরায় সন্ধ্যা ৬টা ২২ মিনিট থেকে ৭টা ২২ মিনিট পর্যন্ত ধারণ করা ভিডিও ফুটেজে দেখা যাচ্ছে একদল তরুণ বারবার মেয়েদের ঘিরে ধরছে; ভিড়ের মধ্যে ঠেলাঠেলি করছে। এরকম অন্তত ১০টি দৃশ্য ওই ক্যামেরায় ধারণ করা আছে। ফুটেজ বিশ্লেষণ করে অন্তত চারজনকে শনাক্ত করা গেছে, যারা ওই জায়গার মধ্যেই ঘুরছে-ফিরছে, ঠেলাঠেলি করে জটলা তৈরি করছে, মেয়েদের ঘিরে ধরছে। এই চার তরুণের প্রত্যেকের মুখে চাপদাড়ি আছে। এদের হামলা থেকে রক্ষা পায়নি নারী ও শিশুরাও। ঘটনার একজন প্রত্যক্ষদর্শী ফুটেজ দেখে বলেন, 'তার মনে হয়েছে সংঘবদ্ধ একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে'। ফুটেজে দেখা যায়, 'ওই তরুণরা মেয়েদের ঘিরে ধরছিল। ভিড়ের কারণে যে এ রকমটা হয়নি, তা ফুটেজে স্পষ্ট। (প্রথম আলো, ১৮ এপ্রিল, প্রথম পৃষ্ঠা)।

প্রিয় পাঠক, খেয়াল করুন, ভিড়ের কারণে ভিড়ের সুযোগ নিয়ে, যে রকমটা সাধারণত হয়, কিছু পুরুষ মেয়েদের গায়ে-পিঠে হাত দিয়ে বিকৃত যৌন তৃপ্তি পাওয়ার চেষ্টা করে, এবার কিন্তু ঠিক তা হয়নি। বরং মেয়েদের চারপাশে কৃত্রিম ভিড় তৈরি করে কয়েকজন তরুণ, যাদের মুখে চাপদাড়িতে ভরা, তারা এবং তাদের নেতৃত্বে এটি করা ও করানো হয়েছে। অর্থাৎ অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে এই ঘটনা ঘটানো হয়েছে। কারা ঘটিয়েছে? আমি বলব তারা ঘটিয়েছে, যারা প্রতিবছরের মতো এবারও সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম ফেসবুক, ব্লগ, টুইটারে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠানকে বেদায়াত, ধর্মীয় চেতনার পরিপন্থী বলে প্রচার করেছে। এসব ধর্মান্ধ মৌলবাদী গোষ্ঠী আগে থেকেই বলে আসছে, নারীরা যেন এসব অনুষ্ঠানে অংশ না নেয়। পয়লা বৈশাখের মতো সর্বজনীন অনুষ্ঠান- যেখানে সব ধর্মের সব জাতির সব লিঙ্গের মানুষরা অংশ নেয়- তাকে তারা 'বে-পর্দা' আর 'অশ্লীল' বলে চিহ্নিত করে। বর্ষবরণের অনুষ্ঠান- দেশাত্দবোধক গান, কবিতা পাঠ, নাচ, ছবি অাঁকা, মেলা, রবীন্দ্র সংগীত, নারী-পুরুষের সমবেত র্যালি- তাদের কাছে নিছক 'বেলাল্লাপনা'। অথচ দূর-দূরান্ত থেকে প্রতি বছর সবাই ছুটে আসেন বর্ষবরণের মেলায় নিজেকে শামিল করতে, এই আতম্ভর আশায় যে, তারা যেন এই মিলনমেলা থেকে বাদ না যান; প্রত্যেকেই যে এই সংস্কৃতির একজন গর্বিত উত্তরাধিকার বৈশাখের মেলায় এসে তার জানান দিতে চান। বাংলাদেশে বহুজাতি, বহুভাষা আর বহুধর্মের মানুষ বাস করে- সমাজের এ বহুত্ববাদী বিন্যাস আমাদের শক্তি; নিঃসন্দেহে ভাটিয়ালি, কবিয়াল, গম্ভীরা, জারি-সারি-লোককাহিনী আমাদের সংস্কৃতির সবল দিক; পট, পুতুল নাচ, ঘুমপাড়ানি গান, ছড়া সেও শক্তিশালী দিক বৈকি। বাংলাদেশের দেশাত্দবোধক গান আমাদের সংস্কৃতি আর ঐতিহ্যের বিস্ময়কর সম্পদ- দেশকে নিয়ে এত সুরেলা, এত আবেগমেশানো গান পুরো পৃথিবীতেই বিরল। সংগীতের কোনো সীমান্ত নেই- নিয়ত এর প্রমাণ বাংলা সংগীত রেখে চলেছে। রবীন্দ্র-নজরুল-লালন-বাউল আমাদের চেতনায় সদা জাগরুক; কিন্তু মৌলবাদী শক্তি হাজার বছরের বাঙালি সংস্কৃতির এই যে ধর্মনিরপেক্ষ আর অসাম্প্রদায়িক চেতনা তাকে ধ্বংস করতে চায়; আমাদের সংস্কৃতি আমাদের সবল দিক, পয়লা বৈশাখ, রমনার বটমূল, গান-কবিতা আমাদের রাষ্ট্রের উজ্জ্বল দিক; রমনা আর বোশেখ উৎসবের ভিতরে যে অসাম্প্রদায়িক আর ধর্মনিরপেক্ষ উপাদান সেটা আমাদের শক্তি; বিপরীতে সমাজ ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন পকেটে যে ধর্মান্ধতা, কূপমণ্ডূকতা, আর উগ্রবাদ বিরাজ করছে ও বিস্তৃত হচ্ছে তা আমাদের ক্ষয় ও ক্ষতির দিক। সাম্প্রদায়িক বিভাজন, মৌলবাদ, কুসংস্কার, জঙ্গিত্ব, অন্ধবিশ্বাস, ধর্মের নামে রক্তক্ষয়- আমাদের অতিশয় দুর্বল দিক। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পয়লা বৈশাখের বিরুদ্ধে যেসব কথা বলা হয়েছে তার সারমর্ম তুলে ধরছি : 'প্রকৃতপক্ষে পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠান হচ্ছে মজুসি, মুশরিক, হিন্দু ও বৌদ্ধদের। পয়লা বৈশাখের অনুষ্ঠান হচ্ছে মজুসিদের নওরোজ পালনের অনুষ্ঠান। সঙ্গে সঙ্গে হিন্দু মুশরিকদের ঘটপূজা, বৌদ্ধদের উল্কি অঙ্কন। ফলে তারা নওরোজ বা নববর্ষ পালন উপলক্ষে পান্তা খায়, গানবাজনা করে, র্যালি করে, জীব-জানোয়ারের মুখোশ পরে, মিছিল করে, শরীরের নানা অঙ্গ-প্রতঙ্গে উল্কি অাঁকে, ডুগডুগি বাজিয়ে নেচে নেচে হৈহুল্লোড় করে, পুরুষরা ধুতি ও কোণাকাটা পাঞ্জাবি পরে যা হিন্দুদের জাতীয় পোশাক, মেয়েরা লাল পেড়ে সাদা শাড়িসহ হাতে রাখি বাঁধে, শাঁখা পরে, কপালে লাল টিপ ও চন্দন এবং সিঁথিতে সিঁদুর দেয়, বেপর্দা, বেহায়া হয়- যা সম্পূর্ণরূপে হারাম ও কুফরির অন্তর্ভুক্ত। বিজাতীয় অশ্লীল, নোংরা, পাপ সংস্কৃতি পয়লা বৈশাখ দ্বীন-বিরোধী। যারা পয়লা বৈশাখ পালন করবে তারা কুফরি করবে। অতএব মুসলমানদের উচিত বিপদগামী হয়ে সংবাদপত্র, অনলাইন মিডিয়ায় এসব প্রকাশ না করা ইত্যাদি।' কাজেই আমার প্রতীতি, এবারের বর্ষবরণে পরিকল্পিতভাবে মৌলবাদী শক্তি অন্যদের সাহায্য নিয়ে বা ব্যবহার করে নারীদের যে অবমাননা করেছে তার উদ্দেশ্য কেবল যৌন নিপীড়ন নয়, এর মধ্য দিয়ে এই অন্ধ পশ্চাৎপদ শক্তি নারীদের এই বার্তা দিতে চেয়েছে যে, 'নারী তুমি ঘরে থাক। আবার ফিরে চলো গৃহে। বন্দী থাক। অবরোধবাসিনী তুমি, কেন তবে ঘর থেকে বাইরে বেরোও। কেন গার্মেন্টে কাজ কর? কেন দৃপ্ত পা ফেলো অফিস প্রেমিসে? কেন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে ও পড়াতে আস? বিমান চালাও? এভারেস্টের শৃঙ্গ জয় কর?' এরাই রমনার বটমূলে বর্ষবরণের ভোরে, একুশের প্রভাতফেরিতে আর উদীচীর অনুষ্ঠানে হামলা চালায়, মানুষ হত্যা করে। হুমায়ুন আজাদ কিংবা অভিজিতের হত্যার সঙ্গেও এই অপশক্তি কীভাবে জড়িত তা আমরা দেখেছি, জেনেছি। শাহবাগ আমাদের শক্তি জোগায় আবার শাপলা চত্বর আমাদের ভীত করে; শাহবাগের গণজাগরণকে যদি বলি 'থিসিস', শাপলার হেফাজতের সমাবেশকে তবে বলতে হয় 'অ্যান্টি-থিসিস'; সত্য যে সমাজে পরস্পরবিরোধী এ দুটি শক্তি কিন্তু আছে, আছে তাদের দ্বান্দ্বিকতাও- যার যার শক্তি তারা প্রদর্শন করছে এবং করবেও। এ দুয়ের 'সিনি-থিসিস' কীভাবে হয় সেটাই এখন 'দেখিবার অপেক্ষা'।

আমি তাই বলব, পয়লা বৈশাখে যারাই এ ঘটনা ঘটাক তাদের উদ্দেশ্য একটাই: নারীর পুনঃবন্দিত্ববরণ। এই একুশ শতকেও নারীকে বৃত্তাবদ্ধ করে রাখার পুরাতন পুরুষালি কৌশলই ওই দিন আবার নতুন করে ব্যবহার করা হয়েছে নারীর ওপর। তারা তাদের কৌশলের প্রয়োগ ঘটিয়েছে শিশু নারী আর বয়স্ক নারীর ওপরও। এই কৌশল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে তুলনীয়। একাত্তরে পাকিস্তানি আর্মি আর তাদের এদেশীয় দোসর আলবদর-রাজাকাররা বাঙালি আর আদিবাসী নারীদের ধর্ষণ করেছিল কেবল যৌনতৃপ্তির জন্য নয়, ধর্ষণ ছিল তাদের এক যুদ্ধকৌশল। ধর্ষণের মধ্য দিয়ে তারা পুরো জাতির মনোবল ভেঙে দিতে চেয়েছিল আর মুক্তিযোদ্ধাদের অপমান করতে চেয়েছিল। এবারের বর্ষবরণের নিপীড়নকেও আমি সেভাবে ব্যাখ্যা করব- এখানে যৌন নিপীড়ন উপলক্ষ, নিপীড়নকারীদের লক্ষ্য আরও সুদূরপ্রসারী- নারীর বন্দিত্ববরণ। আফগানিস্তান, পাকিস্তানে আমরা দেখেছি মৌলবাদী শক্তির প্রধান শিকার হচ্ছে নারী। তারা নারী শিক্ষার বিরুদ্ধে; তারা নারীর স্বাধীন সত্তার বিকাশে দারুণ ভীত। হেফাজতের তেঁতুল হুজুর যে ১৩ দফা দিয়েছিলেন তারও প্রধান লক্ষ্য ছিল নারীকে আটকে ফেলা, মধ্যযুগের অন্ধকারাচ্ছন্ন অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া। ঘরের বাইরে অফিসে-আদালতে-কারখানায় সর্বত্র নারীর যে দৃপ্ত পদচারণা মৌলবাদ তাকে ভয় পায়। এক ঢিলে তারা দুই পাখি মারতে চায়। বর্ষবরণের অনুষ্ঠানে মৌলবাদী শক্তি নারীকে বৃত্তাবন্দী করতে সেই পুরনো পুরুষতান্ত্রিক কৌশলই খাটিয়েছে। 'পুরুষতন্ত্র' আর 'মৌলতন্ত্র' মিলেমিশে 'পুরুমৌলতন্ত্র' প্রতিষ্ঠা করেছে; বাংলা 'পুরু' শব্দের মানে 'মোটা', 'স্তর'- ফলে নারীর প্রতিপক্ষের যে শক্তি তার পুরুত্ব অনেক স্তরযুক্ত ভীষণ শক্তিশালী।

জিততে হলে তার চেয়েও বড় শক্তি নিয়ে প্রতিপক্ষের মোকাবিলা করতে হবে। আসুন, সবাইকে সে লড়াইয়ে শামিল হওয়ার ডাক দিয়ে যাই।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম