শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৫

আল্লাহু আকবর কেন বলবেন! কখন বলবেন!

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
আল্লাহু আকবর কেন বলবেন! কখন বলবেন!

মুমিন বান্দাদের বিশ্বাসের প্রধান হাতিয়ার আল্লাহু আকবর। এই শব্দের বহুমুখী অর্থ এবং তাৎপর্যের মধ্যে বান্দা বিলীন হতে হতে এমন মাকামে পৌঁছতে পারে যেখানে পৃথিবীর কোনো আগুন তাকে স্পর্শ করার ক্ষমতা রাখে না- কোনো শক্তি তার গতিরোধ করতে পারে না এবং কোনো প্রাণী তার চলার পথে বাধা সৃষ্টির ক্ষমতা রাখে না। আল্লাহু আকবরে বিলীন হতে হতে বান্দা তার আবদ পরিচয় থেকে বের হয়ে আসে। স্বয়ং আল্লাহ তার সৃষ্টিকে চাকর থেকে বন্ধুর আসনে বসান এবং তামাম মাখলুকাতে তার মাহবুবকে পরিচয় করিয়ে দেন আপন নূরের মারফতি কুদরতে। ফলে আল্লাহর মাহবুবগণ আল্লাহর সৃষ্টিলোকের সব কিছুর ওপর আল্লাহর ইচ্ছামতো নিয়ন্ত্রণ লাভ করে থাকেন। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ বলেন, 'আমি যাকে রহম করি তাকে অন্যরা ঈর্ষা করে। আল্লাহর রহমতপ্রাপ্তরা জমিনে বিচরণকালে আসমান-জমিন ফেরেশতাকুল এবং জমিনের বোবাপ্রাণী বৃক্ষলতা, তরুরাজির দোয়া লাভ করেন এবং অন্য বান্দাদের অযাচিত মহব্বতের চাদরে ঢাকা থাকেন।

এখন প্রশ্ন হলো, আল্লাহু আকবর শব্দটির অর্থ কী এবং সেই অর্থের তাৎপর্য কিরূপে হৃদয়-মনে ধারণ করা যাবে! সরল বাংলায় এটির অর্থ- আল্লাহ সর্বশক্তিমান। বান্দা যখন সব বিষয়ে আল্লাহপাকের হুকুম-আহকাম, ইচ্ছা-অনিচ্ছা এবং শক্তিমত্তাকে তাবৎ দুনিয়ার সব কিছুর ওপর প্রাধান্য দেয় এবং দুনিয়ার কোনো রাজা-বাদশাহের ক্ষমতা ও প্রভাবকে আল্লাহ প্রদত্ত নেয়ামত মনে করে সমীহ করে এবং রাজা-বাদশাহ অহংকারী হয়ে উঠলে তাদের ঘৃণা করে পরিহার করে এবং সময় সুযোগ মতো বিদ্রোহ করে তখন ইমান তাকে কাছে ডাকতে থাকে।

আল্লাহর ওপর নির্ভর করার সবচেয়ে পবিত্র এবং নির্ভরযোগ্য উদাহরণ রয়েছে পবিত্র কোরআনে। আল্লাহপাক স্বয়ং তাঁর বন্ধু হজরত ইব্রাহিমের ইমানের উৎকৃষ্ট দিকসমূহ বর্ণনা করেছেন। আগুনের মধ্যে নিক্ষিপ্ত হওয়ার পরও তিনি শেষ পর্যন্ত খোদায়ী সাহায্য পাওয়ার ব্যাপারে দৃঢ়ভাবে আস্থাশীল ছিলেন। ফেরেশতাগণ তাকে সাহায্যের প্রস্তাব দিলে তিনি নির্লিপ্তভাবে বললেন, আমি তো কোনো অন্ধ খোদার ইবাদত-বন্দেগি করি না। এ ঘটনা প্রসঙ্গে আল্লামা ইকবাল বলেন, সেই খোদা, সেই আগুন এবং সেই নমরুদ এখনো আছে। নেই কেবল একজন ইব্রাহিম। আজও যদি কোনো ইব্রাহিমকে কোনো নমরুদ আগুনে নিক্ষেপ করে, তবে নিশ্চিতভাবে সেখানে আগুনের মধ্যে ফুলবাগান সৃষ্টি হবে।

আল্লাহু আকবর উচ্চারণ করে রাতারাতি কোনো বান্দা তার কাঙ্ক্ষিত মাকামে পৌঁছতে পারবে না। তাকে ধীরে ধীরে এগোতে হবে সফলতার দিকে। নিজের শরীর, মন ও মানসিকতা ধীরে ধীরে রবের দিকে মোতাওয়াজ্জু করতে হবে। এক্ষেত্রে বান্দাকে সবার আগে জ্ঞান অর্জন করতে হবে। তারপর হালাল রিজিক এবং সবশেষে সুন্দর একটি পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। আল্লাহর শক্তিমত্তা বোঝার জন্য বান্দাকে পর্যাপ্ত জ্ঞান আহরণ করতে হবে। যেমন কেউ যদি প্রথম আসমানের গঠন, তারকারাজির বিচরণ, উল্কাপিণ্ড, ছায়াপথ, ব্ল্যাকহোল, চন্দ্র-সূর্য, গ্রহ-নক্ষত্র সম্পর্কে ভালোভাবে না জানে, তবে তার পক্ষে অন্তর দিয়ে আল্লাহ সর্বশক্তিমান এ কথা বিশ্বাস করা কঠিন। তাকে জানতে হবে পৃথিবী গঠনের ইতিহাস, ফেরেশতা, জিন এবং মানব সৃষ্টির ইতিহাস ও জমিনে মনুষ্য জাতির উত্থান-পতনের ইতিহাস। এগুলো যদি গভীর মনোযোগ সহকারে অধ্যয়ন করা হয়, তবে বান্দা নিজেকে কোনো দিন অহংকারীরূপে উপস্থাপন করতে পারে না। তার চিত্ত নরম হয়ে যায় এবং সিজদা প্রদানের জন্য শরীর-মন উন্মুখ হয়ে ওঠে। আল্লাহ আকবরের ফায়েজ ও বরকত পেতে হলে দ্বিতীয় ধাপে বান্দাকে সূরা ফাতিহার তাফসির খুব ভালো করে হৃদয়ঙ্গম করতে হবে। এই সূরার কয়েকটি আয়াত সবসময় মনের মধ্যে গেঁথে রাখতে হবে। এ প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে চলুন সূরা তা-হা এর ১৪ নম্বর আয়াতটি আলোচনা করে আসি। এই আয়াতে আল্লাহ হজরত মূসা (আ.)-কে উদ্দেশ করে বলেছিলেন, 'আমিই আল্লাহ। আমি ছাড়া কোনো ইলাহ নেই। সুতরাং আমারই ইবাদত কর।' এই আয়াতের মাধ্যমে আল্লাহ তার বান্দাকে বন্দেগি করার নির্দেশ প্রদান করলেন। এখন বন্দেগির দ্বিতীয় স্তরে চলে আসুন। অর্থাৎ প্রকাশ্য বুক ফুলিয়ে নিজেকে আল্লাহর বান্দা ঘোষণা করুন ঠিক হজরত ঈসা (আ.)-এর মতো। তার সর্বপ্রথম উচ্চারণ ছিল 'আমি আল্লাহর বান্দা' (সূরা মারিয়াম : ৩০)।

হজরত ঈসা (আ.)-এর জন্মের পর বহুবিধ বিতর্ক শুরু হলো। কুমারী মায়ের কী রূপে বাচ্চা হলো এমনতরো হাজারো প্রশ্ন দ্বারা হজরত মারিয়ামের জীবন অতিষ্ঠ করে তোলা হলো। তিনি নিজে কোনো জবাব না দিয়ে তার নবজাতকের দিকে ইঙ্গিত করলেন। শিশু ঈসা (আ.) সমবেত বিতর্ককারীদের উদ্দেশে উপরোক্ত ঘোষণা দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তার জন্ম ও অস্তিত্ব সম্পর্কে সব প্রশ্নের অবসান হয়ে গেল- সব কল্যাণের দুয়ার খুলে গেল এবং সব অকল্যাণের দ্বার রুদ্ধ হয়ে গেল। জীবনের প্রথম কথায় তিনি যখন নিজ গোলামির স্বীকারোক্তি দিলেন তখন আল্লাহপাক তাকে মহামূল্যবান দুটি প্রতিশ্রুতি দিলেন। জমিনে তার সুউচ্চ মর্যাদা নিশ্চিত করলেন এবং প্রয়োজনের সময় ঊধর্্বালোকে তুলে নেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। সূরা আল ইমরানের ৫৪ নম্বর আয়াতে আল্লাহর সেই ঘোষণার প্রমাণ মেলে। আল্লাহ বলেন, 'আমি তোমাকে আমার কাছে তুলে নেব।' এখন একটু মাথা খাটিয়ে চিন্তা করুন তো যদি একবার নিজ মুখে গোলামির স্বীকারোক্তিদানের ফলে জান্নাতের উচ্চাসনে ঠাঁই পাওয়া যায়, তবে যে ব্যক্তি ৭০ বছর নিজ কর্মে গোলামির প্রমাণ দেবে, সেকি জান্নাত থেকে বঞ্চিত হবে?

হজরত আলী (রা.) বলতেন, আমি তোমার একজন গোলাম- এটাই আমার সম্মান। আর তুমি আমার মুনিব- এটাই আমার অহংকার। হে আল্লাহ! আমি যেমন চেয়েছি তোমাকে সেই রকম মুনিব পেয়েছি। এখন তুমি যেমনটা চাও- আমাকে সেই রকম গোলাম বানিয়ে নাও।

নিজেকে পরিপূর্ণ গোলাম বানানোর পর আপনি আপনার রবের দিকে এগোতে থাকুন। আর এগোনোর সময় রবের কতিপয় নির্দেশ পালন করুন কঠোর মনোযোগসহকারে এবং মনে মনে সূরা বাকারার ৪০ নম্বর আয়াত স্মরণ করে মনের মধ্যে আশার সঞ্চার করুন। এই আয়াতে আল্লাহ বলেন, 'তোমরা আমার প্রতিশ্রুতি পূর্ণ কর। আমিও তোমাদের প্রতিশ্রুতি পূর্ণ করব।' আল্লাহর দিকে অগ্রসরের প্রথম স্তরকে বলা হয় রাবুবিয়্যাত। আর রাবুবিয়্যাতের পরিচিতির পূর্ণাঙ্গ বিবরণ সূরা ফাতিহাতেই আছে। বলা হয়েছে, 'সমস্ত প্রশংসা জগৎসমূহের প্রতিপালক আল্লাহরই প্রাপ্য। তিনি দয়াময় পরম দয়ালু কর্মফল দিবসের মালিক। বান্দা যদি তার মালিকের এসব গুণ যথাযথ অনুধাবন করতে সক্ষম হয়, তবে রাবুবিয়্যাতের পূর্ণাঙ্গ পরিচয় লাভ হয়ে যাবে।'

রাবুবিয়্যাতের পরের স্তর উবুদিয়্যাত। উবুদিয়্যাতের সূচনা ও প্রারম্ভ হয় ইবাদতে লিপ্ত হওয়ার দ্বারা। বান্দাকে বুঝতে হবে আল্লাহ রসুল আলামিনের অবাধ্যতা হতে আত্মরক্ষা কেবল আল্লাহ কর্তৃক সুরক্ষা দ্বারাই সম্ভব। বান্দা যখন এ বিষয়টা উপলব্ধি করবে তখন তার যাবতীয় লক্ষ্য-উদ্দেশ্য লাভের জন্য মালিকের সাহায্য প্রার্থনা করবেন। মুমিনের ইমান দ্বারা স্বয়ংক্রিয়ভাবে আল্লাহর পরিচয়ের সঙ্গে একীভূত হয়ে পড়েন। কিন্তু সেই ইমানের ভিত্তি মজবুত করার জন্য আল্লাহর অস্তিত্ব, জ্ঞান, শক্তি, মহানুভবতা, অনুকম্পা, প্রজ্ঞা ইত্যাদি সম্পর্কে ধারণা লাভ করা অতীব জরুরি। এ জন্য মুমিন তার রবের কাছে প্রার্থনায় বলে হে আমাদের রব। প্রতিটি বস্তুর মধ্যে তোমার সত্তা এবং তোমার জ্ঞান, শক্তি প্রভৃতি গুণাবলি সংক্রান্ত যে নির্দেশনাবলি বিদ্যমান রয়েছে- তার মাধ্যমেও তোমাকে জানার পথ করে দাও।

একজন মুমিন বান্দা যখন স্তরে স্তরে অগ্রসর হতে হতে আল্লাহু আকবরের মধ্যে বিলীন হয়ে যায় তখন চারদিকে আল্লাহর জিকির তাকে ঘিরে ধরে। মানুষের এ অবস্থাকে বলা হয় সুলতানান নাছিরা। যে সব সৌভাগ্যবান বান্দার জীবনে সুলতানান নাছিরার মাকামে পৌঁছানোর সুযোগ হয় তারা পাখ-পাখালির কলতান, সমুদ্রের গর্জন, গাছের পাতার নড়াচড়া, বাতাসের শোঁ শোঁ শব্দ এবং একান্ত নির্জনে নিজের শরীরের প্রতিটি কোষ থেকে সমন্বিত স্তরে আল্লাহ আল্লাহ জিকিরের শব্দ শুনতে পায়, বান্দার এই হালত তাকে জাগতিক সব সুখ-দুঃখ, কাম-ক্রোধ এবং আশা-নিরাশার ঊর্ধ্বলোকে নিয়ে যায়। সে আসমান-জমিনের সর্বত্র কেবল আল্লাহর সর্বশক্তিমান সত্তাকেই দেখতে পায়। নিজের আত্মার ওপর স্বয়ং আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সিলমোহর মেরে বান্দা যখন চিৎকার করে বলে ওঠে- আল্লাহু আকবর তখন সে ডাক আরশে আজিম পর্যন্ত অনুরণিত হয়ে স্বয়ং আল্লাহপাকের দিদার লাভ করে।

এখন প্রশ্ন হলো, কখন আপনি আল্লাহু আকবর বলবেন এবং কেন! চলতি পথে আল্লাহর সৃষ্টিকুলের দিকে নজর দিতে দিতে আপনি আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব স্মরণ করুন এবং মনে মনে আল্লাহু আকবর বলুন। দুনিয়ার কোনো ফায়দা হাসিলের জন্য আপনি যখন চেষ্টা করতে থাকেন তখন খোদায়ী মদদ পাওয়ার জন্য পরিপূর্ণ বিশ্বাস এবং আস্থাসহকারে আল্লাহু আকবর বলুন। আপনার মন যখন নফ্সে আমমারার প্ররোচনায় কিংবা শয়তানের ওয়াছাওয়াছায় আপনাকে আল্লাহর পরিবর্তে কোনো ক্ষমতাধর মানুষ, তথাকথিত দেবতা, মূর্তি, আগুন, প্রাণী ইত্যাদির কাছে মাথানত করার জন্য তাগিদ দেয় তখন চিৎকার করে বলে উঠুন আল্লাহু আকবর।

এবার বলছি কেন আল্লাহু আকবর বলবেন! আপনার রিজিক বৃদ্ধি পাবে, দুনিয়া এবং আখেরাতে আল্লাহপাকের রহমত, বরকত এবং ক্ষমার চাদরে আপনি আচ্ছাদিত থাকবেন। সুস্থ, সুন্দর, নীরোগ দেহ এবং প্রফুল্ল মন নিয়ে আপনি প্রাণভরে দুনিয়ার সব নেয়ামত ভোগ করতে পারবেন। হিদায়েতের পথ অর্থাৎ সিরাতুল মুসতাকিম আপনার জন্য ওয়াজিব হয়ে যাবে। আপনি পাবেন আপনার আল্লাহ এবং তার রসুল (সা.)-এর দিদার, মহাবিশ্বের অনন্ত লোকের অনেক অজানা রহস্য আপনার কাছে খোদায়ী কুদরতে পরিষ্কার হয়ে যাবে। খোদায়ী শিক্ষায় আপনি হবেন শরিয়ত-মারফত-তরিকত এবং হাকিকতের বাদশাহ। আপনার জবান হয়ে যাবে আল্লাহতে সমর্পিত বান্দার জবান আর তখন তাবৎ সফলতা আপনার পায়ের কাছে আছড়ে পড়বে ক্রীতদাসের মতো।

লেখক : কলামিস্ট

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা