শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ মে, ২০১৫

ইঙ্গ-মার্কিন কূটনীতি এবং বাংলাদেশ

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
ইঙ্গ-মার্কিন কূটনীতি এবং বাংলাদেশ

২০১০ সালের প্রথম দিকে আমার আফসোসের সীমা-পরিসীমা ছিল না। আমি কেবলই ভাবতাম আওয়ামী লীগ সরকার বোধহয় গায়ে পড়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করছে। আমার অবুঝ মনের সরল হিসাব ছিল এ রকম- কী দরকার বিশ্বের একমাত্র সুপার পাওয়ারের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করার। আমি মাঝেমধ্যে মার্কিন মদদপুষ্ট এ-দেশীয় কবি-সাহিত্যিক, অধ্যাপক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ কিংবা ব্যবসায়ীদের সঙ্গে আড্ডায় বসতাম এবং তাদের কথাবার্তা শুনে সরকারের ভবিষ্যৎ নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়তাম। আমার মনমানসিকতা কিংবা জানাশোনার ব্যাপ্তি বর্তমান কালের মতো ছিল না। আমি কোনো কিছুর গভীরে ঢুকতে পারতাম না এবং চর্মচোখে যা দেখতাম তা-ই হাঁদারামের মতো বিশ্বাস করে টেলিভিশন টকশোগুলোয় বিজ্ঞের মতো কথাবার্তা বলতাম। আমার আলাদা এবং স্বতন্ত্র বাচনভঙ্গির কারণে লোকজন কথাগুলোর মধ্যে এক ধরনের যুক্তি খুঁজে পেত বিধায় আমি কোনো দিন বিরূপ পরিস্থিতির শিকার হইনি।

বাংলাদেশের রাজনীতি বিশেষত আওয়ামী লীগকে নিয়ে মার্কিন সরকারের পরিকল্পনা আমি বুঝতে পারি একটি সেমিনারের মাধ্যমে। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দিচ্ছিলেন তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান ডব্লিউ মজীনা। বাংলাদেশের কূটনৈতিক অঙ্গনের পরিচিত প্রায় সব মন্ত্রী, সাবেক মন্ত্রী এবং রাষ্ট্রদূত সেদিন উপস্থিত ছিলেন। অল্প বয়স্কদের মধ্যে একমাত্র আমিই সেদিন বক্তব্য উপস্থাপনের জন্য আমন্ত্রিত ছিলাম। আমার এক পাশে বসা ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রদূত এবং তৎকালীন প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ জমির এবং অন্য পাশে ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক পররাষ্ট্র উপদেষ্টা শফি সামি। আমি যা বলতে চাই সে বিষয়ে তাদের সঙ্গে একটু হালকা আলোচনা করে নিলাম। তারা উভয়েই সম্মতি দিলেন।

আমার বক্তব্যে আমি রাষ্ট্রদূত মজীনাকে বললাম, ইউর এক্সিলেন্সি। আপনি বললেন যে, বর্তমানে বাংলাদেশের সঙ্গে আপনার দেশের সম্পর্ক ইতিহাসের সর্বোচ্চ সৌহার্দ্যপূর্ণ অবস্থায় আছে। দুই দেশের সম্পর্ক নাকি সর্বকালের মধ্যে সবচেয়ে ভালো অবস্থানে আছে। আমার জানা মতে বর্তমান সরকারের সঙ্গে আপনাদের সম্পর্ক একদম ভালো নয়। বহুদিন চেষ্টা করেও আপনি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ঢুকতে পারেননি। আপনাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোন আমাদের প্রধানমন্ত্রী ধরেন না। কূটনৈতিক চ্যানেলে আপনাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রী কয়েকবার ফোন করে যেসব অনুরোধ করেছেন তার একটিও প্রধানমন্ত্রী রাখেননি, আপনাদের সরকারের মন্ত্রীরা এ দেশে এলে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ পান না। সরকারের সিনিয়র মন্ত্রীরা আপনাকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করে কটু কথা বলে- আপনাদের মন্ত্রীকে দুই আনার মন্ত্রী বলেন! তার পরও আপনি বলছেন সবচেয়ে ভালো সম্পর্ক যাচ্ছে। তাহলে আমার প্রশ্ন, সেই ভালো সম্পর্ক কি সরকারের সঙ্গে নাকি অন্য কারও সঙ্গে?

আমি আরও প্রশ্ন করলাম, সম্মানিত রাষ্ট্রদূত। বর্তমান সরকারি দলটি দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল এবং সর্বপ্রাচীনও বটে। দেশের কম করে হলেও ৩৫ ভাগ মানুষ দলটির সমর্থক। আপনারা এই ৩৫ ভাগ মানুষকে বাদ দিয়ে কি বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক করতে চাচ্ছেন? ১৯৭১ সালে আপনাদের ভূমিকা, স্বাধীনতার পর বাংলাদেশকে বটমলেস বাস্কেট বা তলাবিহীন ঝুড়ি বলে পুরো জাতিকে অপমান, ১৯৭৪ সালে চুক্তি মোতাবেক পিএল ফোরের গমভর্তি জাহাজ সময়মতো বাংলাদেশে না পাঠিয়ে গভীর সমুদ্রে আটকে রেখে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির প্রেক্ষাপটগুলো কি আপনারা ভুলে গেছেন নাকি আমরা ভুলে গেছি! দেশের প্রায় সব মানুষ বিশ্বাস করে যে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের নির্মম হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে আপনার সরকার যেমন জড়িত ছিল তেমনি এ দেশের প্রতিটি সামরিক অভ্যুত্থানে আপনাদের হাত ছিল। কই এ ব্যাপারে আপনারা তো কখনো কিছু বলেন না। আপনারা কি এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ ৯০ ভাগ মুসলমানের মনমানসিকতার খোঁজখবর রাখেন? মধ্যপ্রাচ্যসহ সারা দুনিয়ার মুসলমানদের প্রতি আপনাদের জুলুম-অত্যাচার এবং অবিচারের কাহিনী জানার পর এ দেশের মুসলমানরা আপনাদের সঙ্গে কীভাবে সম্পর্ক স্থাপন করবে! কাজেই আপনি দয়া করে বলুন, এ দেশের কার সঙ্গে এবং কাদের সঙ্গে আপনাদের সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে এবং কেন? ইউর এক্সেলেন্সি! আপনারা কি একবারও এ দেশের মানুষের মনোবেদনা এবং কষ্টের কারণগুলো অনুভব করেছেন? এমনকি আপনারা কখনো কি আন্তরিকভাবে চেষ্টা করেছেন আওয়ামী লীগের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নততর করার জন্য? আপনারা আপনাদের আশীর্বাদপুষ্ট লোকজন নিয়ে চলাফেরা করেন- নিয়মিত ভোজসভা বা প্রাতরাশ সভার আয়োজন করেন এবং একটা মুরব্বিসুলভ মনোভাব এবং শারীরিক অঙ্গভঙ্গি করে দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত ছুটে বেড়ান এবং দেশের সব প্রেস মিডিয়াকে ডেকে দুই হাত উঁচু করে বলেন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। কেউ রুখতে পারবে না এবং বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের রয়েছে সবচেয়ে উত্তম সম্পর্ক।

আমার কথা শুনে রাষ্ট্রদূত একদম মন খারাপ করে ফেললেন। অনুষ্ঠানের বাকিটা সময় তিনি মুখ ভার করে রইলেন। এর কয়েক দিন পর অন্য একটা ঘরোয়া অনুষ্ঠানে ডেপুটি অ্যাম্বাসাডর জন আমাকে বললেন যে তারা নাকি আমাকে তাদের বন্ধু মনে করেন এবং আমার কাছ থেকে প্রকাশ্যে এতসব কথা শুনে রাষ্ট্রদূত মজীনা নাকি খুব কষ্ট পেয়েছেন। জন যখন এসব কথা বলছিলেন তখন আমি সস্ত্রীক দাঁড়িয়ে ইস্পাহানি গ্রুপের কর্ণধার বেহরুজ ইস্পাহানি এবং রহিমআফরোজ গ্রুপের চেয়ারম্যান ফিরোজ রহিমের সঙ্গে গল্প করছিলাম। তারা জন-এর কাছে বিস্তারিত জানতে চাইলেন এবং জন বিষয়টি সুকৌশলে এড়িয়ে গেলেন। আমিও ওই প্রসঙ্গে কথা বাড়ালাম না।

বাংলাদেশ সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্র এবং তদের মিত্রদের মনোভাব নিয়ে আমি এর আগে গভীরভাবে চিন্তা করিনি। বরং একপেশেভাবে সরকারকে মনে মনে দায়ী করে আসছিলাম কেন তারা গায়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করতে যাচ্ছে। আমার আবেগ এবং নিবুর্দ্ধিতা আমাকে এতটাই উতলা করে ফেলল যে আমি একদিন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীকে পর্যন্ত বলে ফেললাম, আপা! ড. ইউনূসের ব্যাপারটি কি মিটমাট করে ফেলা যায় না! প্রধানমন্ত্রীর উত্তর শুনে আমার কানে পানি ঢুকল। আমি বুঝলাম সরকার জেনে বুঝেই সব কিছু করছে। কিন্তু কেন করছে তা আমার মাথায় ঢুকল না। আমি আওয়ামী লীগের বৈদেশিক নীতি দেখাশোনা করেন এমন একজন সিনিয়র কূটনীতিবিদের সঙ্গে আলাপ করার পর অনেক কিছুই স্পষ্টভাবে বুঝতে পারলাম। আমার প্রশ্নের জবাবে প্রবীণ কূটনীতিবিদ বললেন যে বাংলাদেশ ঘিরে ইঙ্গ-মার্কিন কূটনীতির মূল লক্ষ্য দুটি। প্রথমত : তাদের প্রতিদ্বন্দ্বী বা প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে শর্তহীনভাবে এ দেশের ভূমি এবং জলসীমানা ব্যবহার করার পাঁয়তারা ঠিক যেমনটি তারা করছে সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায়। দ্বিতীয়ত : তেল, গ্যাস এবং অন্যান্য খনিজ সম্পদ উত্তোলন বা আহরণ, বিপণন এবং বিতরণে একচেটিয়া প্রভাব বলয় সৃষ্টি করা। প্রথমটির জন্য তারা ভিতরে-বাইরে বহুমুখী তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে দ্বিতীয় ক্ষেত্রে তারা প্রায় শতভাগ সফল। তারা বাপেঙ্কে কাজ করতে দিচ্ছে না। গ্যাস ও তেল ক্ষেত্রে কাজ করত এমন সফল কোম্পানিকে ছলেবলে কৌশলে বিদায় করে দিয়ে মার্কিন কোম্পানি শেভরন প্রায় ১০ বছর ধরে এ দেশে একচেটিয়ে ব্যবসা করে যাচ্ছে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোয় শেভরনের বিরুদ্ধে টুঁ শব্দ উচ্চারণ করবে এমন কোনো লোক বাংলাদেশে নেই।

মার্কিন কূটনীতির এশিয়া চ্যাপ্টারে বাংলাদেশের কৌশলগত অবস্থান অতীব গুরুত্বসহকারে দেখানো হয়েছে। তাদের চিরশত্রু চীন, সাময়িক কৌশলগত মিত্র ভারত, দীর্ঘদিনের বৈরী সম্পর্ক চলে আসা মিয়ানমারকে নিয়ন্ত্রণের জন্য তাদের দরকার বাংলাদেশের ভূখণ্ড। এর বাইরে মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, ভুটান ও নেপালের ওপর নজরদারি করার জন্য এ অঞ্চলের মধ্যে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থানই সর্বোৎকৃষ্ট। এতসব সম্ভাবনা এবং সুযোগ কাজে লাগানোর জন্য ইঙ্গ-মার্কিন চক্র খুব ঠাণ্ডা মাথায় ধীরেসুস্থে এগোচ্ছে। ফলে সরকার যা-ই বলুক না কেন মার্কিনিরা ওসব নিয়ে মাথা না ঘামিয়ে তাদের লবির লোকজনের সাহায্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যের দিকে।

আওয়ামী লীগ প্রথম থেকেই বিষয়টি নিয়ে সজাগ এবং সচেতন। মুক্তিযুদ্ধকালীন মার্কিনিদের ভূমিকা, প্রতিটি ক্ষেত্রে তাদের অহংকারী মনোভাব এবং কর্তৃত্ব দেখানোর পাশাপাশি তুচ্ছতাচ্ছিল্য করার প্রবৃত্তি। সমসাময়িক দুনিয়ায় তাদের সাম্প্রতিক ভূমিকা বিশেষ করে তাদের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের হঠাৎ করে ভুলে যাওয়ার মজ্জাগত অভ্যাস এবং দুর্বলের প্রতি অত্যাচারের অতীত নমুনা সরকার গভীরভাবে মূল্যায়ন করেছে। ভিয়েতনাম, কম্বোডিয়া, আফগানিস্তান এবং মালয়েশিয়া নিয়ে তাদের সামরিক ও অর্থনেতিক নিষ্ঠুরতার ইতিহাস সরকার প্রতিনিয়ত পর্যালোচনা করেছে। আরব বসন্তের উদ্ভব, মিসরের হোসনি মোবারক, গাদ্দাফি এবং বেন আলীদের পতনের পাশাপাশি সৌদি আরব ও ইসরায়েলের সঙ্গে তাদের দ্বিমুখী নীতিকে এড়িয়ে যাওয়ার মতো নির্বুদ্ধিতা সরকার দেখাতে চায় না। ইয়েমেন, সিরিয়া, ইরাক নিয়ে তাদের খেলাধুলা, আল-কায়েদা, আইএস এবং হিজবুল্লাহদের সঙ্গে বহুরূপী আচরণের কারণে সরকারকে যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্বের প্রস্তাবটি বেশ ভালোভবেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হচ্ছে।

কৌশলগত কারণে সরকারকে ভারতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ মিত্রতা বজায় রাখতে হচ্ছে। অন্যদিকে এশিয়া ও ইউরোপের যেসব দেশের সঙ্গে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রতা হয়েছে তা কিন্তু ইদানীং ভেঙে পড়েছে। বার্লিনের দেয়াল নেই এবং জার্মানি সব সময়ই ব্যতিক্রম কিছু করার চেষ্টা করছে। যুক্তরাজ্য এবং ফ্রান্স এখন আর আগের মতো যুক্তরাষ্ট্রের কথায় তালি বাজায় না। সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ারকে এখন বিচারের মুখোমুখি হতে হচ্ছে মার্কিনিদের কথামতো দ্বিতীয় উপসাগরীয় যুদ্ধে সাদ্দাম সরকারের পতন ঘটানোর জন্য ব্রিটিশ সৈন্য পাঠানোর দায়ে। জাপান পার্লামেন্টে আইন পাস হয়েছে নতুন করে সেনাবাহিনী গঠন এবং বিদেশে সেনা প্রেরণের সুযোগ রেখে। সৌদি আরব, পাকিস্তান, ইসরায়েল প্রভৃতি দেশ নানা কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি নাখোশ। এ অবস্থায় বাংলাদেশ যদি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মাখামাখি সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে তবে সারা দুনিয়ায় তাদের আর শত্রু খুঁজতে হবে না। যুক্তরাষ্ট্রকে সফলতার সঙ্গে মোকাবিলার কারণে প্রধানমন্ত্রীকে অনেকেই মনেপ্রাণে শ্রদ্ধা করেন। বিশ্বরাজনীতির যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী শক্তিগুলো ইতিমধ্যেই সরকারের প্রতি তাদের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। অনেকে যুক্ত হচ্ছে কৌশলগত মিত্রতার বন্ধনে, এমনকি বাংলাদেশের আওয়ামীবিরোধী জনমত এই একটি কারণে হলেও মনেপ্রাণে শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানায়। সরকার ভারতের পর রাশিয়ার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক বিস্তৃত করেছে। দেশের জ্বালানি সেক্টরে রাশিয়াকে সুযোগ করে দিয়েছে। বাংলাদেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করছে রাশিয়া। এর বাইরে রাশিয়া থেকে কেনা হয়েছে ১০০ কোটি ডলার সমমূল্যের সামরিক যন্ত্রাদি। চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অতীতের রেকর্ড ব্রেক করেছে। তারা পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ করছে এবং সেতুর দুই পাশে রেললাইনের সংযোগ স্থাপনে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে যাচ্ছে। চীন ও ভারতের নেতৃত্বে বিশ্বব্যাংকের বিকল্প হিসেবে যে নতুন আন্তর্জাতিক ব্যাংক হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেই ব্যাংকটির অন্যতম মালিক হিসেবে আত্দপ্রকাশ করতে যাচ্ছে।

২০১৫ সালে এসে আমার মনে হচ্ছে, সরকার ইচ্ছা করেই যুক্তরাষ্ট্রকে এড়িয়ে গিয়েছিল এবং আগামীতেও যাবে। এর একমাত্র কারণ হলো, যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধু হিসেবে বাংলাদেশ যত না উপকৃত হতো তার চেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতো বেশি। ভারত ইতিমধ্যেই আল-কায়েদার টার্গেটের মধ্যে পড়ে গেছে। অথচ বিশ্বের জঙ্গিগোষ্ঠীগুলো কেবল মার্কিনবিরোধী মনোভাবের কারণে বাংলাদেশকে তাদের টার্গেটের বাইরে রেখেছে। এর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী দেশগুলো যেভাবে গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়েছে তা মার্কিন বলয়ে থাকলে কোনো দিন সম্ভব হতো না। পাকিস্তানে মোহাম্মদ আলী, লিয়াকত আলী, আইয়ুব খান, ইয়াহিয়া, টিক্কা খান, জিয়াউল হক, পারভেজ মোশাররফ- সবাই তো মার্কিনিদের বন্ধু ছিলেন। এসব লোকের মৃত্যু, পতন বা অধঃপতন কি মার্কিন মদদে হয়নি? এতসব উদাহরণ মাথায় নিয়েই হয়তো সরকার সর্বনাশী বন্ধুত্বের আহ্বানকে বার বার এড়িয়ে যাচ্ছে।

লেখক : কলামিস্ট

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম