শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৬ জুলাই, ২০১৫

\\\'কানেকটিভিটি\\\' বনাম \\\'কাঁটাতার\\\'

রোবায়েত ফেরদৌস
অনলাইন ভার্সন
\\\'কানেকটিভিটি\\\' বনাম \\\'কাঁটাতার\\\'

বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে সম্প্রতি মোটরযান চুক্তি হয়েছে। ১৫ জুন ভুটানে স্বাক্ষরিত এ চুক্তিকে স্বাগত না জানানোর কোনো কারণ নেই। বলা হয়েছে ছয় মাসে চুক্তি বাস্তবায়ন করতে হবে- বোঝা যাচ্ছে কাজ অনেক, সময় কম। চুক্তির ধারা-উপধারা নিয়ে তাই বিস্তর আলোচনা হওয়া জরুরি। মানুষের অধিকার আছে, 'চাহিবামাত্র তথ্য জানার'। ব্রিটিশ চলে গেছে সেই কবে, পাকিস্তানকে আমরা রক্তাক্ত-বিদায় জানিয়েছি তাও অনেক বছর, কিন্তু হায়, শাসকবর্গের মাইন্ডসেট বদলায়নি একটুও। স্বাধীন দেশের সরকার হয়েও শাসকশ্রেণি জনগণের থেকে তথ্য লুকানোর 'কলোনিয়াল হ্যাংওভার' বা 'ঔপনিবেশিক ঘোর' থেকে বেরিয়ে আসতে পারছেন না। মানুষকে অন্ধকারে রেখেই তারা ফুলবাড়ির কয়লার চেয়েও কালো চুক্তি করে এশিয়া এনার্জির সঙ্গে, আদিবাসীদের না জানিয়েই মধুপুরে ইকোপার্কের মাস্টারপ্ল্যান করে, হানা করে, সোফা করে। মুশকিল তাই হয়ে ওঠে তখন, তথ্যের একচ্ছত্র মালিকানা যখন থাকে কেবল সরকার, মন্ত্রী, আমলা, পুলিশের হাতে; মালিকানার তৈরি করা এই 'কৃত্রিম সিন্ডিকেটটি' ভাঙা দরকার। দরকার মালিকানায় পরিবর্তন আনা। রাষ্ট্রের মালিক কে? জনগণ। তথ্যের অবাধ মালিকানাও তাহলে জনগণের কাছে ন্যস্ত করতে হবে। তথ্য যাবে কৃষক শ্রমিক জনতার হাতে, তবেই রাষ্ট্রের মালিক যে জনগণ, সত্যিকার অর্থে সমাজে তখন এ বোধ তৈরি হবে। আইএমএফ, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সঙ্গে সরকারগুলো কী শর্তে চুক্তি করে জানাতে হবে তাও।

চতুর্দেশীয় মোটরযান চুক্তিতে বলা হয়েছে, এর ফলে যাত্রী ও পণ্য চলাচল করতে পারবে। বন্দরের লাগসই ব্যবহার সিঙ্গাপুর ও শ্রীলঙ্কার অর্থনীতিতে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। এখান থেকে শিক্ষা ও দীক্ষা নিতে পারি আমরা। বিশ্বায়ন ও উদারীকরণের এই যুগে কানেকটিভিটি বা সংযুক্ততার কোনো বিকল্প নেই। ক'বছর আগে ইউরোপ গিয়েছিলাম- আমি টেরই পেলাম না কখন বাসে চড়ে বার্লিন থেকে পোল্যান্ডের ভিতরে ঢুকে পড়েছি; কিংবা জার্মানি থেকে অস্ট্রিয়া আর ইতালির সীমান্তে চলে এসেছি। কোনো চেকপোস্ট নেই, ভিসা-পাসপোর্টের বালাই নেই। জাস্ট টিকিট কেটে চলে যাচ্ছি এস্টোনিয়া, লাটভিয়া, লিথুয়ানিয়া। একবার সেনজেন ভিসা পাওয়া মানে ইউরোপের ২৫টি দেশে ভ্রমণের গ্রিন সিগন্যাল হাতে পাওয়া। এশিয়া সেদিক থেকে অনেক পেছনে। তাই দক্ষিণ এশিয়া কিংবা বৃহত্তর অর্থে এশিয়া মহাদেশকেও দ্রুত ইউরোপের পথে হাঁটতে হবে। আটকে রাখা, বিচ্ছিন্ন থাকার সংস্কৃতি শেষ বিচারে মানুষকে বন্দী করে, মানুষের সম্ভাবনাকে ক্ষীণ করে এবং তার উৎপাদনশীলতাকে রুখে দেয়। পণ্য ও মানুষের অবাধ চলাচল নিশ্চিত করা গেলে এতদঅঞ্চলে মাদক চোরাচালান, মানব পাচার, জঙ্গিবাদ মোকাবিলায় একযোগে কাজ করার সুযোগ তৈরি হবে। কানেকটিভিটি বাড়ানো গেলে মানুষের কর্মসংস্থান, সেবাখাতের সুযোগ ও রপ্তানি-বাণিজ্যও বৃদ্ধি পাবে; উৎপাদনশীলতা বাড়াতে উন্নত ও সহজ যাতায়াত ব্যবস্থার কোনো বিকল্প নেই। আর মানুষে মানুষে যোগাযোগ বৃদ্ধি পেলে এক দেশের নাগরিক অন্য দেশ ও জাতির সংস্কৃতির প্রতি আরও সংবেদনশীল, আরও শ্রদ্ধাশীল হয়ে উঠবে; জাত্যাভিমান নয়, বরং সাংস্কৃতিক বহুত্ববাদের এই চর্চাই যে আখেরে রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার হুমকি কমাতে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে- শাসকদের এ সত্য উপলব্ধি করতে হবে।

আন্তঃদেশীয় মোটরযান চুক্তিকে, আমার প্রতীতি, তাই দ্রুত বাস্তবায়নের পথে হাঁটতে হবে। কোন রুটে কীভাবে মোটরযান চলবে তা এখনো ঠিক হয়নি, এটি সুনির্দিষ্ট করতে হবে। বাংলাদেশের সড়ক আন্তর্জাতিক মানের নয়। অতিরিক্ত চাপে নূ্যব্জ আমাদের সড়কগুলো। এগুলোর মেরামত ও আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে হবে। করতে হবে রাস্তা নির্মাণ ও সংস্কার, নতুন করে বেশ কিছু সেতু নির্মাণ করতে হবে, যান ট্র্যাকিং ব্যবস্থা, বন্দরের উন্নয়ন ও আধুনিকায়ন ঘটাতে হবে। আইসিটি ইনস্টলেশন, ট্রানজিট ফি নির্ধারণ- এসবও করতে হবে সম্ভাব্য দ্রুততম সময়ে। সবই সুনির্দিষ্ট সময়ভিত্তিক হতে হবে। এর জন্য ৮ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ প্রয়োজন। অবকাঠামো উন্নয়নে বিশ্বব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) সহায়তা দেবে। শুল্ক-মাশুল নির্ধারণে আন্তর্জাতিক মানদণ্ড বজায় রাখতে হবে, তবে প্রতিটি দেশের নিজস্ব হার ও আঞ্চলিক বাস্তবতাও বিবেচনায় রাখতে হবে। যেসব অশুল্ক বাধা রয়েছে তাও দূর করতে হবে। এ লক্ষ্যে বাংলাদেশের ট্যারিফ কমিশনকে আরও দক্ষ, আরও স্মার্ট করে গড়ে তুলতে হবে। ২০২১ সালে মধ্যম আয়ের দেশ আর ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হওয়ার যে আত্দম্ভর আশা তা থেকে পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই; আঞ্চলিক কানেকটিভিটি নিশ্চিত করা গেলে সে লক্ষ্য অর্জন আরও দ্রুত করা সম্ভব। চেষ্টা, সদিচ্ছা আর প্রয়োজনীয় উদ্যোগ থাকলে সব অসম্ভবই যে সম্ভব তার প্রমাণ বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। সোনার সন্তানেরা পুরো পৃথিবী জয় করে চলেছে একের পর এক। তবে কোনো উদ্যোগই জনগণকে অন্ধকারে রেখে করা যাবে না। বিনিয়োগ, মাশুল নির্ধারণসহ খুঁটিনাটি সব ব্যাপারে জনগণকে অবহিত করতে হবে। পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা থাকতে হবে। এ প্রক্রিয়ায় সামাজিক-রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক সুফল কিংবা কী ধরনের নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া হতে পারে তা নিয়েও স্টাডি হওয়া দরকার।

আর সংযুক্তি কেন শুধু সড়কপথে? রেলপথ নয় কেন? আকাশপথ, নৌপথ- এগুলোও বাদ যাবে কেন? পণ্য চলাচলের পাশাপাশি মানুষ, পানি, শ্রম, পুঁজি- সবার চলাচল অবাধ হওয়া জরুরি। কানেকটিভিটি হবে জলে-স্থলে-অন্তরিক্ষে। কেবল চার দেশ নয়, আরও সুদূরপিয়াসী হতে হবে। বিসিআইএম- বাংলাদেশ, ভারত, চীন, মিয়ানমারকে এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। চার দেশকে দক্ষিণ এশিয়ার সঙ্গে আর দক্ষিণ এশিয়াকে পুরো ট্রান্স-এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার সঙ্গে যুক্ত করতে হবে। দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক দরকার কিন্তু কেবল দ্বিপক্ষীয় আটকে থাকলে চলবে না। বহুপাক্ষিক ও বহুমাত্রিক আঞ্চলিক সম্পর্ক গড়তে হবে। কানেকটিভিটির এ আয়োজন অনেক আগেই হওয়া উচিত ছিল, ইউরোপ যেটা করে ফেলেছে বহু বছর আগে। আমরা পিছিয়ে আছি পশ্চাৎপদ মানসিকতা নিয়ে, নিরাপত্তার বাতিল ও পুরনো ধারণায় আটকে থেকে। ভিসা পাওয়া দারুণ কষ্টকর ব্যাপার- কানেকটিভিটি বললে ভিসা পদ্ধতি সহজ করতে হবে; গড়তে হবে ভিসামুক্ত দক্ষিণ এশিয়া। আজকের যুগের নিরাপত্তা মানে 'টেরিটরি' বা 'ভূখণ্ডগত' নিরাপত্তা নয়, আজকের নিরাপত্তার মূল কনসেপ্ট 'হিউম্যান সিকিউরিটি' বা 'মানব নিরাপত্তা'- মানবিক মর্যাদা, মানবাধিকার ও সম্মান নিয়ে তাবৎ মানুষের মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকার আয়োজন যার মূল কথা।

শেষে প্রাসঙ্গিকভাবে এ প্রশ্নও আমাদের করতে হবে, কাঁটাতার আর কানেকটিভিটি একসঙ্গে চলে কিনা? কানেকটিভিটির কথা বলব, এ লক্ষ্যে চুক্তি করব আবার কাঁটাতারে ফেলানীর লাশ আটকে রাখব- তা কী করে হয়!!! চারদিক কাঁটাতার দিয়ে ঘিরে ফেলে কানেকটিভিটির কথা বলা হাস্যকর বৈকি! দক্ষিণ আফ্রিকা দিয়ে ঘিরে থাকা রাষ্ট্র লেসোথোর কথা আমরা জানি, সে পথে আমরা হাঁটতে চাই না। আবার সড়ক, রেলের কানেকটিভিটির কথা বলব তাহলে কোন যুক্তিতে নদীর, পানির কানেকটিভিটির কথা বাদ দেব? এ অঞ্চলের বিশাল জনগোষ্ঠীর দারিদ্র্য, অসাম্য, বৈষম্য ও নিপীড়নের যে বর্তমান অবস্থা নিঃসন্দেহে তা অমানবিক। আঞ্চলিক আধিপত্য, সংকীর্ণ করপোরেট স্বার্থ, বৈষম্যের দৃষ্টিভঙ্গি মানুষে মানুষে সত্যিকারের কানেকটিভিটির পথে প্রধান বাধা হয়ে দাঁড়ায়। কানেকটিভিটির এসব অন্তনির্হিত স্ববিরোধিতা অতি অবশ্যই দূর করতে হবে। তাহলেই দক্ষিণ এশিয়ার জনমনে আস্থা তৈরি হবে। আর এভাবেই কানেকটিভিটির মতো তাৎপর্যপূর্ণ ও গভীর ধারণা-নিচয়টি 'পলিটিক্যাল রেটোরিক্স'-এ আটকে থাকবে না; 'রাজনৈতিক বাগাড়ম্বড়' থেকে বেরিয়ে এসে কানেকটিভিটি শব্দটি তখন তার সত্যিকার অর্থ খুঁজে পাবে। তাহলেই কেবল 'সংযুক্ত দক্ষিণ এশিয়া' গড়ে তোলা সম্ভব- যার মূল উপাদান সড়ক, রেলের সংযুক্তি নয়, মানুষের সঙ্গে মানুষের, হৃদয়ের সঙ্গে হৃদয়ের যোগ- যার মূল ভিত্তি হবে মানবাধিকার, সম্মান ও মানবিক মর্যাদা।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা