শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৩ আগস্ট, ২০১৫

আইএস জঙ্গি দমনে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার

মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশীদ (অব.)
অনলাইন ভার্সন
আইএস জঙ্গি দমনে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার

মাথাচাড়া দেওয়ার দুই বছর পর আকস্মিকভাবে তুরস্ক সামরিক শক্তি নিয়ে মাঠে নামল ইরাক-সিরিয়ার ইসলামিক স্টেট (আইএস) নামের সুন্নি জঙ্গি দমনে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মনে করছে তুরস্ক হবে গেম চেঞ্জার। আত্মঘাতী হামলা তুরস্ককে বাধ্য করল সামরিক পদক্ষেপ নিতে। পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য তুরস্কের সামরিক বাহিনীর যুদ্ধের সক্ষমতা ওই অঞ্চলের যে কোনো দেশের চেয়ে নিঃসন্দেহে বেশি। সামরিক অস্ত্রসম্ভারও অত্যাধুনিক। আইএস হামলার চার দিনের মাথায় তুরস্কের যুদ্ধবিমান সিরিয়ায় ঢুকে আইএস জঙ্গিদের ঘাটি গুঁড়িয়ে দেওয়া শুরু করল। সঙ্গে চিরুনি অভিযান চালিয়ে প্রায় ৩০০ জন দেশীয় আইএস ও বিচ্ছিন্নতাবাদী কুর্দিস্থান ওয়ার্কার্স পার্টির (পিকেকে) সন্দেহভাজন জঙ্গিদের পাকড়াও করল। সেই সঙ্গে পশ্চিমা সম্মিলিত বাহিনীর জন্য খুলে দিল অনেক দিনের প্রত্যাশিত সীমান্তবর্তী একটি বিমান ঘাঁটি। হঠাৎ করে তুরস্কের নীতির উল্টো মোড় আন্তর্জাতিক মহলকে বিস্মিত না করলেও কিছুটা চমকে দিয়েছে। তুরস্কের নতুন বাঁক কাজে লাগাতে পশ্চিমা বিশ্ব তোড়জোড় শুরু করেছে ইতিমধ্যেই।

আবু বকর আল বাগদাদি, আইএস জঙ্গিদের শীর্ষ নেতা এবং স্বঘোষিত খলিফা, ইরাকের মসুল শহর দখল করে গত বছরের জুলাই মাসে খিলাফত ঘোষণার পর পশ্চিমা জোটে তুরস্ক যোগ দিলেও আইএস দমনে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছিল এতদিন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনেক তাগাদা সত্ত্বেও তুরস্কের নিষ্ক্রিয়তা চোখে পড়ার মতো ছিল। তুরস্কের ক্ষমতাসীন ইসলামপন্থি জাস্টিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পার্টি (একেপি) প্রতিবেশী সিরিয়া নিয়ে নীতি-জটিলতায় ভুগছিল। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট তায়েপ এরদোগান আইএস জিহাদিদের দমনের চেয়ে ইরান সমর্থিত সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উচ্ছেদে বেশি অগ্রাধিকার দিয়ে এসেছিল। তুরস্কের কুর্দি জনগোষ্ঠীর স্বতন্ত্র হওয়ার চাহিদাকে দেশের অখণ্ডতার জন্য হুমকি মনে করে তুর্কি সরকার। আইএসের পৈশাচিক বর্বরতা থেকে উত্তর সিরিয়ার কুর্দি জনগণকে রক্ষার জন্য তুরস্কের এরদোগান সরকারের নির্লিপ্ততা ব্যাপক সমালোচনার মুখোমুখি হয়েছে। তুর্কি কুর্দিদের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন 'পিকেকে' সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত। আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইরত সিরীয় কুর্দিদের সঙ্গে পিকেকের আত্মিক যোগসাজশ আছে বলেও তুর্কি সরকার বিশ্বাস করে।

আইএসের বিরুদ্ধে একমাত্র কুর্দিদের শক্ত প্রতিরোধ গড়তে দেখা গেছে। সিরীয় কুর্দিরা দীর্ঘ লড়াইয়ের পর কোবানা শহরকে আইএস দখলমুক্ত করে তুরস্কের সীমানা-সংলগ্ন ব্যাপক এলাকায় নিজেদের আধিপত্য বিস্তার করেছে। অপরদিকে ইরাক ও সিরিয়ার সেনাবাহিনী রামাদি ও পালমিরার মতো গুরুত্বপূর্ণ শহরের দখল হারিয়েছে। গত ২০ জুলাই সীমান্তবর্তী সুরুক শহরে আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৩২ জন নিহত হলে তুরস্কজুড়ে মানুষ ক্ষোভে ফেটে পড়ে। আইএস হামলার দায় স্বীকার করলে তুর্কি সরকার প্রচণ্ড চাপের মধ্যে পড়ে। তিন দিন পর আইএস আক্রমণে তিনজন সৈনিক হতাহত হলে তুর্কির এরদোগান সরকার চুপ থাকার বদলে শক্ত জবাব দেওয়ার পথ বেছে নেয়। তুর্কি প্রধানমন্ত্রী আহমেত দাভুতোগলু বলেন, 'তুর্কি রিপাবলিক কোনো ভেদাভেদ ব্যতিরেকে সব জঙ্গিবার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে দৃঢ়, সেটা জঙ্গি সংগঠন দায়েস (আইএসের আরবি নাম) বা পিকেকে বা অন্য আন্তর্জাতিক জঙ্গি হোক'। কুর্দি প্রভাব কমানোর জন্য সিরিয়ায় আইএস দমন তুর্কি সরকারের একটি কূট চাল এ অভিযোগের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সিরিয়ার যুদ্ধরত কুর্দি ডেমোক্র্যাটিক ইউনিয়ন পার্টি (পিওয়াইডি) এবং কুর্দি মিলিশিয়া অফ পিপলস প্রোটেকশন ইউনিটস (ওয়াইপিজি)-কে আক্রমণ করবে না যদি তারা তুর্কি সীমান্তে হুমকি অথবা সিরিয়াতে জনতাত্তিক পরিবর্তনের চেষ্টা না করে। আইএসের পাশাপাশি ইরাকে পিকেকে অবস্থানের ওপর বিমান হামলা ও দেশের ভিতর তাদের সমর্থকদের ধরপাকড় তুরস্কের উদ্দেশ্যকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। সিরিয়ার সঙ্গে ৯০০ কিলোমিটার স্থলসীমানাজুড়ে আইএস জঙ্গিদের অবাধ ও সহজ চলাচল লক্ষণীয় ছিল। এ জন্য তুর্কি সরকারের নিষ্ক্রিয়তাকেই দায়ী করে সবাই। আইএস দমনে তুরস্কের ইতস্ততার পেছনে অনেক কারণের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হলো- সিরীয় প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদকে উৎখাতে মার্কিন ও তুর্কি অবস্থানের ভিন্নতা; উত্তর সিরিয়ার সীমান্তে উদ্বাস্তুদের জন্য নো ফ্লাই জোন বা সেফ জোন ঘোষণার দাবির প্রতি মার্কিনিদের নির্লিপ্ততা; সিরীয় কুর্দিদের বিজয়ে তুর্কি কুর্দিদের বিচ্ছিন্নতাবাদে উৎসাহিত করার আশঙ্কা; আইএস দমন অভিযানে অঘোষিত যুদ্ধের চোরাবালিতে আটকে যাওয়ার শঙ্কা; আইএস নিয়ন্ত্রিত তেল সম্পদের সুফল ভোগের ভাবনা ও আইএস হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত না হওয়া।

তিউনিসিয়ার সাগর পাড়ের অবকাশ কেন্দ্রে সাম্প্রতিক আইএস হামলা পুরো অঞ্চলকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দেয়। তুরস্ক ঝুঁকি এলাকার বাইরে নয় বলে বিদেশি পর্যটকরা নিরাপদ নয়, তাই যুক্তরাজ্য নাগরিকদের তুরস্ক ভ্রমণে সতর্ক করেছে। তুরস্ক, আইএস ছাড়াও উগ্রবামপন্থি ও কুর্দি জঙ্গিদের নাশকতাপ্রবণ। তুরস্কের সাগর পাড়ের বিনোদন কেন্দ্রে রোদ পোহাতে বছরে প্রায় ৭৫ লাখ বিদেশি পর্যটক আসে। পর্যটনবাণিজ্যে ধস ঠেকাতে আইএস এবং পিকেকে দমন তুরস্কের নিরাপত্তার জন্য জরুরি হলেও পিকেকে দমন রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়ানির্ভর। আইএস নিয়ে প্রকাশ্যে নির্লিপ্ততা এবং অন্তরালে তুর্কি সরকারের পৃষ্ঠপোষকতার অভিযোগ আন্তর্জাতিক মহল নিশ্চিতভাবে বিশ্বাস করে। তুরস্ক হয়ে সিরিয়ার আইএস নিয়ন্ত্রিত এলাকায় অবাধ চলাচলে বাধা না দেওয়ায় ভিনদেশি যোদ্ধারা অতি সহজেই কথিত জিহাদে যোগ দিতে পেরেছে। আহত জঙ্গিদের চিকিৎসায় তুরস্কের মাটিতে গোপনে হাসপাতাল পরিচালিত হচ্ছে, চোরাপথে আইএসের জ্বালানি তেল বিক্রির সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততাও জনবিদিত।

আইএসের বিস্তৃতি ও ঘাঁটি তুরস্কঘেঁষা উত্তর সিরিয়াতে সবচেয়ে বেশি। মধ্য সিরিয়াতে অন্যান্য জঙ্গি দলের নিয়ন্ত্রণ ও উপজাতি প্রধানদের দৌরাত্ম্য রয়েছে। তুরস্কের মদদচ্যুত হলে আইএসের সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি অধিক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তুরস্কের বিমান ঘাঁটির ব্যবহার পশ্চিমা বিমান বাহিনীকে আইএস জঙ্গিদের স্নায়ুকেন্দ্রে আঘাতের কৌশলগত সুবিধা অনেকগুণ বাড়িয়ে দেবে। লক্ষ্যবস্তুর সঠিক অবস্থান নির্ণয় ও নিবিড় বিমান হামলা আইএসের শক্ত ঘাঁটিগুলোকে নাজুক করে দেবে। তুরস্কের বৈরী অবস্থানের ফলে আইএস সরবরাহ ব্যবস্থা ও জিহাদি চলাচল অনিশ্চয়তায় পড়বে। তুরস্কের মাটি ব্যবহার করে স্থলপথে আইএস অতি সহজেই রশদ, প্রয়োজনীয় জীবনধারণ সামগ্রী, অস্ত্র-গোলাবারুদ সংগ্রহ ও চোরাপথে জ্বালানি তেল বিক্রি করতে পারত। তুরস্ককে সামরিক অভিযানে টেনে আনা আইএসের একটি মারাত্মক কৌশলগত ভুল তা অচিরেই প্রমাণ হবে। জঙ্গিবাদের বৈশিষ্ট্য হলো- যে হাত খাওয়ায় সেই হাতেই কামড় দেয়। জঙ্গিদের সঙ্গে গোপন অাঁতাত বা সমঝোতা করে নিরাপত্তার পথ খোঁজা মারাত্মক ভুল কৌশল। তুরস্ককে এখন সেই ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে। জিহাদিদের শক্ত হাতে মোকাবিলার বদলে বেড়ে ওঠার সহজ সুযোগ করে দিয়েছে তুরস্ক। সমাজের ভিতরে জিহাদিরা শক্ত শেকড় গেড়েছে। ফলে নিরীহ তুর্কিদের আত্মঘাতী বোমা হামলার শিকার হতে হচ্ছে। এখন তুরস্ক মনোযোগ দিয়েছে জিহাদি শেকড় উপড়াতে।

দক্ষিণ এশিয়ায় জঙ্গিবাদের মূল থাবা পাকিস্তানে সীমাবদ্ধ থেকেছে বেশি। সব ধরনের জঙ্গি দমনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় নীতি বেশি সাফল্য পেতে সক্ষম হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'শূন্য সহিষ্ণুতা' নীতি জঙ্গিদের পুরোপুরি নির্মূল করতে না পারলেও বেড়ে ওঠার পথ বন্ধ করেছে নিঃসন্দেহে। বাংলাদেশের সফল নীতি বিশ্বে সমাদৃত হয়েছে। সহনশীলতার বদলে জঙ্গি নিধনের কঠোর নীতি ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে বেশি ফলপ্রসূ হয়েছে। পাকিস্তান সরকার জঙ্গিদের সঙ্গে আপস ও সমঝোতার নীতি অনুসরণ করায় জঙ্গিবাদের উত্থান হয়েছে এবং সমাজে শেকড় গেড়েছে অনেক গভীরে। পূর্ণ সামরিক শক্তি প্রয়োগ করেও জঙ্গিবাদ নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না, মরছে নিরীহ মানুষ। আইএস জঙ্গিদের বর্তমান পরিধি ইরাক ও সিরিয়ার ভূখণ্ডে সীমাবদ্ধ থাকলেও জিহাদি মতাদর্শের বিস্তার ঠেকাতে তুরস্কের যোগদান আঞ্চলিক দেশগুলোর আস্থা বাড়িয়ে উজ্জীবিত হয়ে একত্রিতভাবে লড়াই করতে নতুন শক্তি জোগাবে। শিয়া ও সুন্নি দেশগুলোর স্বার্থের পারস্পরিক দ্বন্দ্ব্ব ও ইরানের আঞ্চলিক আধিপত্য নিয়ে শঙ্কা থাকলেও প্রতিবেশী দেশগুলোর সম্মিলিত প্রচেষ্টা ক্রমেই গাঢ় হচ্ছে। আঞ্চলিক দেশগুলো ধর্মীয় স্পর্শকাতরতার কারণে সামরিক শক্তি প্রয়োগের দ্বিধা ও সংশয়ের উত্তরণ ঘটাচ্ছে। ইয়েমেনের হুতিদের বিরুদ্ধে সৌদি আরবের অভিযান ও আইএস দমনে তুরস্কের অভিযান সামরিক কৌশলে নতুন ধারণা তৈরি করেছে। নতুন আস্থা ও সাহস আইএস দমনে আঞ্চলিক উদ্যোগের সফলতার সম্ভাবনা ও উৎসাহ বাড়াবে এবং ইরাক-সিরিয়া রণাঙ্গনে আইএস স্থাপত্যে পরিবর্তন আনবে। রণাঙ্গনে স্থলবাহিনী বাদ দিয়ে শুধু বিমান হামলানির্ভর কৌশল কার্যকর হয় না। তুরস্কের বিমান ঘাঁটি সম্মিলিত জোটকে আইএস দমনে অনেক কৌশলগত সুবিধা দেবে। আইএস অচিরেই ইরাক ও তুরস্ক থেকে দ্বিমুখী স্থল আক্রমণের শিকার হতে পারে। সঙ্গে সুন্নি উপজাতি গোষ্ঠীর নিজস্ব এলাকাগুলো আইএসের জন্য বৈরী হয়ে উঠবে। তবে সবকিছুই নির্ভর করছে তুরস্কের ঐকান্তিক ইচ্ছা ও আন্তরিকতার ওপর। আইএসের বিস্তার ও আধিপত্য ঠেকাতে বাশার আল আসাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সুরাহার প্রয়োজন আছে। বাশারের পেছনে ইরানের মদদ থাকবে এবং ইরাক সরকার ও ইয়েমেনের হুতিদের পেছনেও ইরান থাকবে। পশ্চিমাদের সঙ্গে ইরানের পারমাণবিক নিয়ন্ত্রণ চুক্তির ফলে অবরোধ উঠে গেলে ইরানের বর্ধিত সামর্থ্য আঞ্চলিক সমীকরণে কী প্রভাব ফেলবে তার চুলচেরা বিশ্লেষণ দরকার।

তুর্কি সরকারের নতুন আইএসবিরোধী অবস্থানকে মার্কিনিরা গেম চেঞ্জার হিসেবে দেখছেন। জঙ্গিবাদ দমনে তুরস্কের নতুন নীতি ইতিমধ্যে ন্যাটো জোটের সমর্থন পেয়েছে। আইএস মূলত বৈরী প্রতিবেশী দিয়ে ঘেরাও হয়ে গেল ফলে আইএসের শক্তির ভিত্তি অনেক নড়বড়ে হয়ে পড়ল। আবার মার্কিন সামরিক উৎকর্ষতার ধার ফেরত আনা যাবে বলে মার্কিন সমরবিদরা উৎফুল্লবোধ করছেন। সঙ্গে শিয়া-সুন্নির মধ্যে আস্থা তৈরির পুরনো চ্যালেঞ্জ নতুন করে বোঝা চাপাল। পুরনো ভুলের পুনরাবৃত্তি ঘটলে সমস্যা থেকে উত্তরণের বদলে চোরাবালিতে আটকে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যাবে। সিরিয়ার ক্ষমতাসীন সরকারের বদলে সর্বজনগ্রহণযোগ্য রাষ্ট্র কাঠামোর প্রতিস্থাপন, ইরাকে শিয়া-সুন্নিদের মধ্যে ক্ষমতার ন্যায্য ভাগাভাগি ও গোষ্ঠীগত অধিকার নিশ্চিত করতে না পারলে জাতিগত বিভেদ ও হিংসা দূর হবে না। জাতিগত বিভেদ ও হিংসাকে আশ্রয় করে বেড়ে ওঠে ইসলামের নামে মধ্যযুগীয় শাসনের জিহাদি বার্তা।

লেখক : স্ট্র্যাটেজি ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক। ইনস্টিটিউট অব কনফ্লিক্ট, ল' অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিসের (আই ক্লডস) নির্বাহী পরিচালক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা