শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:২৭, সোমবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৫ আপডেট:

শাসকরা কেন ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করে

আমীর খসরু ও শাহাদাত হোসেন বাচ্চু
অনলাইন ভার্সন
শাসকরা কেন ধর্মনিরপেক্ষতাকে রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করে

প্রসঙ্গটি নতুন নয়। ধর্মের রাজনৈতিক ব্যবহার এবং বিভাজনের রাজনীতির শুরুতেই প্রসঙ্গটি ছিল নাস্তিকতাবাদ বা নাস্তিক। পাকিস্তান ও বাংলাদেশ আমলে কমিউনিস্ট ঘরানার রাজনীতির সঙ্গে যুক্তদের নাস্তিক হিসেবে অভিহিত করা হতো। পাকিস্তানের শাসকশ্রেণির বিরুদ্ধে প্রতিবাদী যে কাউকেই তাত্ক্ষণিক নাস্তিক হিসেবে চিহ্নিত করা হতো। প্রগতিশীল যে কোনো মানুষকে সহজেই এ অভিধায় অভিষিক্ত করা যেত। যেমন বাঙালিদের কাফের হিসেবে আখ্যায়িত করে ’৭১-এ নিষ্ঠুর গণহত্যা চালানো হয়। সুতরাং শুরু থেকেই নাস্তিক শব্দটি ব্যবহূত হয়েছে ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতিতে শোষণের মৌল উপাদান হিসেবে।

আসলে রাষ্ট্র এবং ধর্মকে একসঙ্গে মিলিয়ে ফেলার ধারণাগত ঝামেলাটা এ অঞ্চলে বেশ পুরনো। পাকিস্তান রাষ্ট্রটি গঠনের অতি অল্প সময় পরেই তত্কালীন শাসকবর্গ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই ধর্মকে প্রাধান্য দেওয়ার ব্যবস্থাটি চালু করে। ‘অন রিলিজিয়ন অ্যান্ড সেক্যুলারিজম ইন দ্য মেকিং অব পাকিস্তান’ শীর্ষক এক দীর্ঘ নিবন্ধে হামজা আলাভী এ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ১৯৪৯ সালের মার্চে অর্থাত্ পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার মাত্র দুই বছরের মাথায় পাকিস্তানের সাংবিধানিক পরিষদ বা কনস্টিটুয়্যান্ট এসেম্বলিতে একটি বিশেষ প্রস্তাব পাস করা হয়— যাতে ‘মুসলমান’দের অগ্রাধিকার দেওয়া হয় এবং কোরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে ব্যক্তি ও সম্প্রদায়গতভাবে বসবাসের অগ্রাধিকার দেওয়ার বিষয়গুলো উল্লেখ করা হয়।

১৯৫০’র সেপ্টেম্বরে রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (বিপিসি) কমিটিতে ইসলামী মতাদর্শ রাষ্ট্রীয় মূলনীতিতে প্রাধান্য পাবে বলে উল্লেখ করা হয়। পাকিস্তানের প্রথম সংবিধানের দ্বিতীয় খসড়া যখন চূড়ান্ত করা হয় তখন এবং ১৯৫২ সালের ২২ ডিসেম্বর রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি কমিটি চূড়ান্ত রিপোর্ট জমা দিলে দেখা গেল ‘ইসলামী আদর্শ’ একটি বিশাল স্থান দখল করে আছে। একই সময়ে তালিমাত-ই-ইসলাম নামে ইসলামী চিন্তাবিদ ও বিভিন্ন ইসলামী প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের নিয়ে একটি বোর্ড গঠিত হয়— যারা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে ও অন্য ক্ষেত্রে আদর্শ হিসেবে কীভাবে ইসলাম বাস্তবায়ন করা যাবে সে সম্পর্কিত বিষয়াবলিতে সুপারিশ করবে বলে কর্মপরিধি নির্ধারিত হয়। এখানে দুটো বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন, ওই সময় একদিকে পূর্ব পাকিস্তানে রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন, অন্যদিকে সমগ্র পাকিস্তানে ক্ষমতাসীন এলিটরা এটা কখনো চাননি যে, কোনোভাবেই মাদ্রাসা পড়ুয়া ‘কতিপয় ব্যক্তির সঙ্গে’ ক্ষমতার ভাগাভাগি হোক। হামজা আলাভী বলছেন, ‘মোল্লাদের’ সঙ্গে ওই রুলিং এলিটদের দ্বন্দ্ব শুরু হয়। পেছনের এ ইতিহাস পর্যালোচনা এ কারণে জরুরি যে, কীভাবে শাসক শ্রেণি ধর্মকে ব্যবহার করেছে তাদের ক্ষমতার স্বার্থে। আর এ স্বার্থের পেছনে অন্যতম কারণ ছিল— তত্কালীন প্রগতিশীল ও অগ্রগামী অংশকে পরাস্ত করা এবং পূর্ব পাকিস্তানে ভাষা প্রশ্নকে কেন্দ্র করে যে রাজনৈতিক সংগ্রামের সূচনা হয়, তাকে প্রতিহত করা যায়। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না পূর্ব পাকিস্তানের শাসকবর্গ পশ্চিম পাকিস্তানের সমগোত্রীয়দের সঙ্গেই ছিল বরাবর।

স্বাধীনতার পরে আমাদের রাষ্ট্রচিন্তকরা রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতির সঙ্গে ধর্ম নিরপেক্ষতা জুড়ে দিয়েছিলেন, অত্যুত্সাহে। তারা ভুলেছিলেন যে, গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে আলাদাভাবে ধর্মনিরপেক্ষতা উচ্চারণ করার দরকার হয় না। ‘রাষ্ট্র যদি গণতান্ত্রিক’ হয়ে ওঠে তাহলে সেই রাষ্ট্র স্বয়ংক্রিয়ভাবে ধর্মনিরপেক্ষ হয়ে ওঠে। গণতন্ত্র তো নিরপেক্ষভাবে সব ধর্মের মানুষদের সমন্বিত আশ্রয় হয়ে ওঠে রাষ্ট্রীয় চরিত্রের মধ্যেই। আর এটি একটি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা।

যুক্তরাষ্ট্রের অস্টিনের পেই ইউনিভার্সিটির সিকিউরিটি স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিশ্লেষক তাজ হাশমী তার এক সাম্প্রতিক নিবন্ধে বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষতা সম্পর্কে আলোচনা করতে গিয়ে বলেন, ‘ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ কি বাংলাদেশে কখনো শেকড় গেড়েছিল? ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ হচ্ছে পাশ্চাত্য ধারণা। পশ্চিম ইউরোপ ও আমেরিকায় রেনেসাঁস, রিফর্মেশন, এনলাইটমেন্ট এবং রাজনৈতিক ও শিল্প বিপ্লবের পর সেটা বিকশিত হয়ে উঠেছিল। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসেবে ‘ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ’ ও ‘গণতন্ত্র’, স্বাধীনতা যুদ্ধের পর পর যেভাবে ঘোষিত হয়েছিল— মনে রাখতে হবে, ঘোষণা করা হলেই কোনো জাতি রাতারাতি ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক হতে পারে না। বাংলাদেশে কেন গণতন্ত্র কার্যকর হতে পারেনি তার প্রধান কারণ নিহিত রয়েছে এখানকার দীর্ঘ আধা সামন্তবাদী ও ঔপনিবেশিক ঐতিহ্য, সেই সঙ্গে রাজনীতিবিদ ও এলিটদের ধর্ম ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুযোগ মতো ব্যবহার করার মধ্যে। এসব কারণেই গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ এই দেশে দৃঢ়ভাবে শেকড় গাড়তে পারেনি। এসব প্রাক-আধুনিক ঐতিহ্য ধর্মভাব, কুসংস্কার ও বৈষম্য বিকাশ ঘটায়, সাক্ষরতা, সৃষ্টিশীলতা ও মুক্তচিন্তাকে চেপে ধরে এবং ধর্মনিরপেক্ষতাবাদকে অসঙ্গত করার জন্য ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করে।’

এখানে আরেকটি বিষয় উল্লেখ করা প্রয়োজন, বিশেষ করে রাজা ও রাজ্য শাসনে প্রভাব বিস্তার নিয়ে মধ্যযুগে এবং তার আগেও ইউরোপে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার সূত্রপাত যদিও আরও অনেক আগের। তবে মধ্যযুগের আলোচনায় গেলে এটা দেখতে পাওয়া যায় যে, ১৩৭০-এর দিকে জ. উইক্লিফসহ অনেকেই তত্কালীন পোপ প্রথা এবং পোপকে অর্থ প্রদান, তার সম্পত্তি থাকার প্রবল বিরোধিতায় নামলেন। তারা চার্চের সীমাহীন ক্ষমতার ব্যাপারে প্রশ্ন উত্থাপন করলেন এবং সঙ্গে সঙ্গে চার্চ ব্যবস্থা সংস্কারের দাবি উত্থাপন করেন। এরও দেড়শ বছর পর মার্টিন লুথার প্রকাশ্যেই তত্কালীন রোমান ক্যাথলিক চার্চের প্রচলিত নিয়মনীতির বিরোধিতায় নেমে পড়লেন। পোপ এবং বিভিন্ন চার্চগুলো ছিল সামন্ত প্রভুদের প্রবল সমর্থনে পুষ্ট। স্বাভাবিক কারণেই তারা মার্টিন লুথারের বিপক্ষে ছিলেন। অন্যদিকে মার্টিন লুথারকে সমর্থন দিয়েছিল— একদিকে নব্য পুঁজিপতি শ্রেণি, শহুরে এলিট শ্রেণি এবং অন্যদিকে কৃষক সম্প্রদায়। তাদের ওই সমর্থনের পেছনে ভিন্ন ভিন্ন কারণ থাকলেও তাদের উদ্দেশ্য ছিল চার্চ এবং এর যাজকদের সীমাহীন কর্তৃত্বমূলক এবং অর্থ উপার্জনের পথকে অস্বীকার করা। তবে মার্টিন লুথার শেষ পর্যন্ত পোপ এবং ক্যাথলিক চার্চ ও এর যাজকদের কর্মকাণ্ডের বিরোধিতা করলেও ধর্মকে কোনোক্রমেই অস্বীকার করেননি। তিনি থেকে গিয়েছিলেন খ্রিস্ট ধর্মের সংস্কারক  হিসেবেই। তবে এর প্রভাবটি যে সুদূরপ্রসারী হয়েছিল তা নিঃসন্দেহে বলা যায়।

ইউরোপজুড়েই আগে-পরে নানা ঘটনা ঘটতে থাকে যা আগেই বলা হয়েছে। আরেকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটেছে— যাতে পরবর্তীকালে রাষ্ট্র এবং চার্চের ক্ষমতার বিষয়টি আলাদা হয়ে যায়। আর এ কারণে ধর্ম রাষ্ট্রের সঙ্গে সমার্থক হয়ে উঠেনি। ইংল্যান্ডে রাজার সঙ্গে চার্চ অর্থাত্ খ্রিস্ট যাজকদের ক্ষমতার আধিপত্য এবং কার কর্তৃত্ব চলবে সে প্রশ্নে দীর্ঘকাল লড়াই চলেছে। এটি মূলত শুরু হয়েছিল রাজা প্রথম হেনরির (১০৬৮-১১৩৪) সময়কাল থেকেই। ইউরোপজুড়ে এ ধরনের নানা যুদ্ধ ও লড়াইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এসব পরবর্তীকালে ধর্মকে রাষ্ট্র থেকে আলাদা করার ক্ষেত্রে বিশাল ভূমিকা পালন করেছে। তবে শিল্পবিপ্লব এবং পুঁজিপতি, বুর্জোয়াশ্রেণির উত্থান এসব বিষয় রাষ্ট্র থেকে ধর্মকে আলাদা করে রাখার ক্ষেত্রে সীমাহীন অবদান রেখেছে।

৪৫ বছরে সংবিধানকে কাটা-ছেঁড়া করা হয়েছে ১৫ বার। অজস্র গোঁজামিলে রাষ্ট্র পড়েছে বিভ্রান্তির মধ্যে। পঞ্চদশ সংশোধনীর পরে দাবি করা হয়েছিল, ১৯৭২’র মূল সংবিধানে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারটি। ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিস্থাপনের পরেও সংবিধান শুরু হয়েছে পরম করুণাময়ের নামে। আবার প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম রয়েছে। অথচ মূলনীতিতে রয়েছে ধর্মনিরপেক্ষতা। অন্যদিকে জাতীয়তাবাদ ও সমাজতন্ত্রের মতো আদর্শকে বলা হচ্ছে মূলনীতি। ফলে এ সংবিধানে রাষ্ট্র ও আদর্শ বিভাজিত নয়। কি অদ্ভুত বৈপরীত্য!

এরকম একটি গোঁজামিলের মধ্যে বলা হচ্ছে ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ চাই। ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না। অথচ এ রাষ্ট্রে ধর্ম হচ্ছে আদর্শ বা ইডিওলজি। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করার মানেই হচ্ছে রাষ্ট্র আদর্শভিত্তিক রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেবে না। তাহলে সেই আদর্শকে কেন রাষ্ট্র সুরক্ষা দিচ্ছে? এ দ্বিচারিতা কি আধুনিক কোনো রাষ্ট্রের সাংবিধানিক নীতি হতে পারে? আমাদের রাজনীতিবিদরা সংবিধানের মৌলিক বিষয়গুলোকে সাংঘর্ষিক রেখে জনগণকে প্রতিনিয়ত বিভ্রান্তির মধ্যে রাখছেন। রাষ্ট্রের সংবিধানে এরকম গোঁজামিলের কারণে সৃষ্ট বিভ্রান্তির শিকার এ জনপদের মানুষও এক বৈপরীত্যময় জীবনযাপনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। সে যুক্তিনির্ভর নয়, বিজ্ঞানমনস্ক নয়।

বিপরীতমুখী বিশ্বাস তার সম্বল। কুসংস্কার ও কুযুক্তি সঙ্গে নিয়ে সে বেড়ে উঠছে, জীবনভর চলছে এবং পড়ে পড়ে মার খাচ্ছে। ভিতরের আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছার অবদমন চলছে অনুক্ষণ এবং বিভ্রান্ত ও বিরক্ত হয়ে গড্ডলিকায় গা ভাসিয়ে দিচ্ছে। রাষ্ট্রীয় মূলনীতির বহুমাত্রিক বৈপরীত্যের কারণে ব্যক্তি-পরিবার-সমাজ-রাষ্ট্র, সবখানেই অধিকতর জটিলতা তৈরি হচ্ছে, যা সব সুনীতি নির্বাসনে পাঠিয়ে দিচ্ছে।

 

লেখক : সাংবাদিক

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০৭ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম