শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০২, বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫

ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

প্রভাষ আমিন
অনলাইন ভার্সন
ইতিহাসের ভুল পাঠ খালেদা জিয়ার

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে বক্তব্য রাখবেন শুনে আমি খুব আশাবাদী হয়েছিলাম। অনেক দিন ধরেই জামায়াতের সঙ্গে বিএনপির জোট নিয়ে আমরা নানা কথা বলে আসছি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর জামায়াতে ইসলামীর অস্তিত্বই সংকটের মুখে পড়ে। বিএনপির মতো একটি বড় দলের আশ্রয় না পেলে এই সুযোগেই বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে জামায়াত নামের বিষবৃক্ষটি উপড়ে ফেলা যেত।  কিন্তু এত ঝড়ঝাপটা সত্ত্বেও বিএনপিকে আঁকড়ে ধরে টিকে আছে দলটি। তাই বিজয়ের মাসে খালেদা জিয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে যাবেন শুনে আশাবাদী হয়েছিলাম, ভেবেছিলাম বুঝি জামায়াতের খপ্পর থেকে বেরিয়ে আসার জন্য বিজয়ের মাসটিকেই বেছে নিয়েছেন তিনি। বক্তব্যে যখন তিনি বিভিন্ন বইয়ের রেফারেন্স দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস নিয়ে বক্তব্য রাখছিলেন, আমি মুগ্ধ হয়ে গেছি। কিন্তু আমার মুগ্ধতা কাটতে, আশা হতাশায় বদলে যেতে কয়েক সেকেন্ড সময় লেগেছে। আশার বদলে আমার মনে বিস্ময় জাগে, ৪৪ বছর পরে এসে বেগম জিয়া কেন ইতিহাসের কিছু মীমাংসিত সত্যের পুকুরে বিতর্কের এমন উথাল-পাথাল ঢেউ তুললেন?

বেগম খালেদা জিয়া একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করে বলেছেন, এই সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক আছে। একেক বইয়ে একেক কথা লেখা আছে। বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা নিয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি। তিনি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছেন। বেগম জিয়া বলেছেন, জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছেন বলেই মুক্তিযুদ্ধ হয়েছে। বেগম জিয়ার কথা শুনে আমার তার দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি হওয়া সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর একটি কথা মনে পড়ে গেল। সাকা একটি প্রাণীর কথা উল্লেখ করে বলেছিলেন, ওই প্রাণীর লেজ যতই পাইপের ভিতরে রাখা হোক, ছেড়ে দিলেই ট্যাং করে বাঁকা হয়ে যাবে। বিএনপি যতই মুক্তিযুদ্ধের কথা বলুক, মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশ করুক, তাদের আসল অবস্থান জামায়াতের পক্ষেই। নইলে বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা চাননি, আর জিয়ার ঘোষণার পরই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল; এ কথা হাজারবার বললেও, বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বের কোনো পাগলেও বিশ্বাস করবে না।

মুক্তিযুদ্ধ নয় মাসের বটে, তবে তার পেছনে আছে মুক্তিসংগ্রামের দীর্ঘ ইতিহাস। সে ইতিহাসের পথপরিক্রমায় বঙ্গবন্ধু হয়ে উঠেছিলেন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা। ঘটনাচক্রে জিয়াউর রহমান ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে একটি ঘোষণা পাঠ করেছিলেন বটে, তাতে বঙ্গবন্ধুর অবদান মিছে হয়ে যায় না। তবে জিয়াউর রহমান যে ঘোষণাটুকু পাঠ করার সুযোগ পেয়েছিলেন, তার গুরুত্বও কম নয়। তখন সেনাবাহিনীর একজন মেজরের কণ্ঠে এমন একটি ঘোষণা অবশ্যই দেশের মানুষকে, মুক্তিযোদ্ধাদের অনুপ্রাণিত করেছে। কিন্তু জিয়া ঘোষণা না দিলে মুক্তিযুদ্ধই হতো না, এমন দাবি বেঁচে থাকতে জিয়াউর রহমান নিজেও কখনো করেননি। আমার ধারণা, খালেদা জিয়ার কথা শুনে জিয়াউর রহমানের আত্মাও লজ্জা পাচ্ছে। বেগম জিয়া এ কে খন্দকারের যে বইয়ের রেফারেন্স দিয়েছেন, তাতেও কিন্তু জিয়াউর রহমানকে স্বাধীনতার ঘোষক বলা হয়নি। একটি বইয়ের একটি অংশ বিশ্বাস করবেন, আরেকটি অংশ এড়িয়ে যাবেন, এমন দ্বৈত অবস্থান শুধু হাসির খোরাকই জোগায়। খালেদা জিয়া যে সুরে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করতে চেয়েছেন, সেই একই সুরে অনেক দিন ধরেই একটি মহল বলে আসছে, বঙ্গবন্ধু কেন ৭ মার্চ বা তার আগে স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি? কেন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অপেক্ষা করলেন? পাকিস্তানিদের হামলার আগেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিলে বাংলাদেশের জন্মযুদ্ধটি মুক্তিযুদ্ধ নয়, বিশ্বে পরিচিত হতে পারত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র আন্দোলন হিসেবে। এটাই বঙ্গবন্ধুর কৃতিত্ব। তিনি একটা জাতিকে মুক্তির প্রশ্নে একাট্টা করতে পেরেছিলেন। সারা বিশ্ব একাত্তরে আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল এ জন্যই।

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক তোলার চেষ্টা আগেও হয়েছে। ড. কামাল হোসেনের মেয়ের জামাই ডেভিড বার্গম্যান বাংলাদেশে বসে, এই বিতর্কে ঘি ঢালার চেষ্টা করেন। কিন্তু বারবার এই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। সব বিতর্ক মিলিয়ে গেছে বুদবুদের মতো। খালেদা জিয়ার মতো একজন দায়িত্বশীল নেত্রী কেন এই বিতর্কে নিজেকে জড়ালেন? শহীদদের সংখ্যা ৩০ লাখ না হয়ে ২৯ লাখ হলে বা ৩১ লাখ হলে তার লাভ বা ক্ষতি কি? শহীদদের সংখ্যা কম হলে কি নিজামীর ফাঁসি আটকে যাবে? বিশ্বের সব দেশে মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের সংখ্যা নির্ধারিত হয় সে দেশের সরকারের দাবি অনুযায়ী। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কোনো সরকার শহীদদের সংখ্যা নিয়ে বিতর্কে জড়ায়নি। এই সময়ে খালেদা জিয়া নিজে তিনবার প্রধানমন্ত্রী, পঁচাত্তরের পর ছয় বছর দেশের সর্বেসর্বা ছিলেন তার স্বামী জিয়াউর রহমান। কিন্তু তখন তারা এই বিতর্কের মীমাংসা করার চেষ্টা করেননি। কারণ তারাও জানেন, সত্য নিয়ে বিতর্ক করা যায়, সত্য মুছে ফেলা যায় না, ইতিহাস বদলে ফেলা যায় না।

খালেদা জিয়া কি এসব কথা মুখ ফসকে বলেছেন, না জেনে বলেছেন, নাকি জেনেশুনে ইচ্ছা করেই বলেছেন? আমার ধারণা তিনি বুঝেশুনে ইচ্ছা করেই পানি ঘোলা করতে চাইছেন। বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠকারী, মুক্তিযুদ্ধে জেড ফোর্সের কমান্ডার, জীবিত মুক্তিযোদ্ধাদের সর্বোচ্চ খেতাব ‘বীরউত্তম’ পাওয়া জিয়াউর রহমানের হাতে গড়া সংগঠন বিএনপি অনেক আগেই জামায়াতের আদর্শে নিজেদের বদলে নিয়েছে। কেউ কেউ এখন বিএনপিকে জামায়াতবাদী দল বলে অভিহিত করেন। জিয়াউর রহমান নিজে বেঁচে থাকতে কখনো বঙ্গবন্ধুকে খাটো করে নিজেকে বড় করার চেষ্টা করেননি। কিন্তু তার ছেলে তারেক রহমান বারবার বঙ্গবন্ধুকে হেয় করেছেন। ’৯২ সাল থেকে ১৫ আগস্ট জন্মদিন পালন করলেও এতদিন বেগম খালেদা জিয়ার মুখে বঙ্গবন্ধুকে হেয় করে এমন কিছু শুনিনি। কিন্তু তিনি তার সব আড়াল ছেড়ে ফেলে স্বমূর্তিতে আবির্ভূত হয়ে বলেছেন, তিনি তো স্বাধীনতা চাননি, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হতে চেয়েছিলেন। জিয়াকে বড় করতে হলে বঙ্গবন্ধুকে খাটো করার চেষ্টা করতে হবে কেন? মুক্তিযুদ্ধকে বিতর্কিত করলে তো আসলে জিয়াকেও খাটো করা হয়। কারণ জিয়ার জীবনের সবচেয়ে গৌরবের অধ্যায়ও এই মুক্তিযুদ্ধই। মূলত যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরুর পর থেকেই তাদের বাঁচাতে নানামুখী তত্পরতা-লবিং শুরু করে বিএনপি-জামায়াত জোট। লন্ডনে বসে তারেক রহমান মুক্তিযুদ্ধের নতুন ইতিহাস রচনা করতে থাকেন। আর সাকা-মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকরের পর পাকিস্তান যেভাবে গণহত্যার দায় অস্বীকার করে ঔদ্ধত্য দেখিয়েছে, তারপর খালেদা জিয়ার এমন বক্তব্য অজ্ঞতা বা মুখ ফসকে হতে পারে না। সবকিছু দারুণ মালা গাঁথা। মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই এখনো বিএনপিতে আছেন। তবে বাস্তবতা হলো জামায়াত প্রভাবিত বিএনপির অবস্থান এখন স্পষ্টতই মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে।

বিএনপি-জামায়াতের অশুভ জোটের সমালোচনা করলেই অনেকে বলেন, আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপির বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিল, তখন আপনারা কোথায় ছিলেন? প্রথম কথা হলো, বিএনপি-জামায়াত যেমন ফেবিকল জোট, আওয়ামী লীগ-জামায়াতের তেমন কোনো জোট ছিল না, ছিল সমান্তরাল আন্দোলন। তবুও জামায়াতের সঙ্গে যে কোনো সমান্তরাল তত্পরতার নিন্দা জানাই আমি, তখনো জানিয়েছি। জামায়াতের সঙ্গে সমান্তরাল আন্দোলন করে আওয়ামী লীগ যেটুকু পাপ করেছিল, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করে তা স্খলন করছে। নিজামী-মুজাহিদের গাড়িতে পতাকা প্রসঙ্গ এলেই বিএনপি থেকে বলা হয়, আওয়ামী লীগই আগে স্বাধীনতাবিরোধী মাওলানা নুরুল ইসলাম ও ফায়জুল হককে মন্ত্রী করেছিল। খুব খারাপ করেছিল। এটা করা একদম ঠিক হয়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের অনেক ভালো কাজ তো বিএনপি এসে অনুসরণ করেনি, এই খারাপ কাজটা কেন অনুসরণ করতে হলো? একটা ভুল বা অন্যায় কখনোই আরেকটা ভুলকে জায়েজ করে না। তবে স্বাধীনতাবিরোধীদের গাড়িতে পতাকা দেওয়ার প্রতিযোগিতা হলে প্রথম হবেন জিয়াউর রহমানই। তিনিই শাহ আজিজকে প্রধানমন্ত্রী বানিয়েছিলেন, মন্ত্রী বানিয়েছিলেন আবদুল আলিমকে। পিছিয়ে নেই এরশাদও। মান্নান, সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, আনোয়ার জাহিদদের গাড়িতে পতাকা উঠেছে তার আমলেই। আর খালেদা জিয়া যখন নিজামী-মুজাহিদের সঙ্গে নুরুল ইসলাম আর ফায়জুল হকের তুলনা করেন, তখনো তা হাস্যকর শোনায়। একাত্তরে কেউ নুরুল ইসলাম বা ফায়জুল হককে চিনত না। আর নিজামী-মুজাহিদ ছিল আল বদরদের নেতা। রাজাকারকে গালি দিলে বিএনপি সমর্থকরা বলেন, আওয়ামী লীগ যে স্বৈরাচারকে নিয়ে ঘর করছে, সেটা দেখেন না। অবশ্যই দেখি এবং তীব্র নিন্দা জানাই। আমাদের রাজনীতিতে ভোটের হিসাব আর জোটের হিসাবে ফাঁক গলে একাত্তরে পরাজিত রাজাকার আর নব্বইয়ে পতিত স্বৈরাচাররা এখন বা তখন ক্ষমতার কাছাকাছি। এ আমাদের সবার গ্লানি, সবার ব্যর্থতা। রাজনীতি থেকে রাজাকার-স্বৈরাচার সবাইকে দূর করতে হবে। তবে একটি দেশের জন্মের বিরোধিতা করা; হত্যা-ধর্ষণ, লুটপাট-অগ্নিসংযোগের মতো মানবতাবিরোধী অপরাধ করা আর নির্বাচিত সরকারকে বন্দুকের মুখে হটিয়ে ক্ষমতায় আসা সমান অপরাধ নয়। খুনও অপরাধ, চুরিও অপরাধ। আমি দুটিকেই ঘৃণা করি। তবে খুনকে বেশি ঘৃণা করি, খুনের শাস্তিও সর্বোচ্চ। আর জিয়া যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমতায় এসেছেন, এরশাদও তো তাকে অনুসরণ করেছেন মাত্র। এরশাদ পতনের ২৫ বছর হয়েছে, এখনো কিন্তু আমি তার বিচারের আশা ছেড়ে দেইনি। ৪৪ বছর পর যদি যুদ্ধাপরাধের বিচার হতে পারে; ৪৪ বছর পর কেন মঞ্জুর-নূর হোসেন, ডা. মিলন হত্যার বিচার হতে পারবে না?

খালেদা জিয়া-তারেক রহমান মিলে ইতিহাসের যতই ভুল পাঠ দেওয়ার চেষ্টা করুন, তাতে হয়তো সাময়িক বিভ্রম সৃষ্টি করা যাবে কিন্তু ইতিহাস বদলানো যাবে না। পঁচাত্তরের পর ২১ বছরে বিকৃতির অনেক চেষ্টা হয়েছে, সফল হওয়া যায়নি। ইতিহাস আসলে বিকৃত করা যায় না, বদলানো যায় না। ইতিহাসে শুধু সত্যটাই লেখা থাকে।  বরং খালেদা জিয়া যতই ইতিহাসের ভুল পাঠ নেবেন, ততই ভুলের ফাঁদে জড়াবেন। একসময় হয়তো চাইলেও জামায়াতের পাতা সেই ফাঁদ থেকে তিনি বেরুতে পারবেন না।

লেখক : সাংবাদিক।

[email protected]

 

বিডি-প্রতিদিন/ ৩০ ডিসেম্বর, ২০১৫/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম