শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, শনিবার, ০২ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
অনলাইন ভার্সন
দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা

পৃথিবীর যে কোনো দেশে স্টিমার ঘাট সে ঢাকা, খুলনা বা আমস্টারডাম যাই হোক সব জায়গায়ই নোংরা থাকে। তারপর স্টিমারটি যখন ঘাট ছেড়ে বড় নদীতে বা সমুদ্রে গিয়ে পড়ে তখন তার জল স্বচ্ছ, পরিষ্কার। পশ্চিমবঙ্গের গোটা রাজ্যই গত পাঁচ বছরে স্টিমার ঘাটের মতো করে ফেলেছে তৃণমূল।  চারদিকে শুধু নোংরা। শুরু হয়েছিল গত শতকের ’৯৮ সালে মমতা-বিজেপি আঁতাত দিয়ে। আর এখন পদ্মা-মেঘনা নদীর মাঝপথে যেতে গেলে দেখা যায় জল খুব পরিষ্কার। এই উপমাটা এ জন্যই দিলাম যে, অনেক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল কলকাতার মমতা ব্যানার্জি এবং দিল্লির নরেন্দ্র মোদির মধ্যে যে আঁতাত হয়েছে তা পদ্মা-মেঘনার জলের মতোই স্পষ্ট। বাংলাদেশের পাঠকরা জানতে চান পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কী। আমরা যা দেখছি পরিস্থিতি দিদির অনুকূলে নয়।

পাঁচ বছর আগে দিদি যাত্রা শুরু করেছিলেন চিটকাণ্ডর হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে। তার সেই যাত্রার শেষ পর্যায়ে তার দলের ১৬ জন মন্ত্রী, বিধায়ক, সংসদ সদস্য সর্বশেষ দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন। বেপরোয়াভাবে এরা খুব খেয়েছেন। সাংবাদিক ম্যাথু স্যামুয়েলের তোলা ভিডিওয় এদের ছবি এবং কথাবার্তা উঠেছে। মামলাটি এখন কলকাতা হাইকোর্টে বিচারাধীন। ইতিমধ্যে ওই ক্যামেরায় ঘুষ নেওয়ায় ছবিটি হায়দরাবাদের ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে দেখা গেছে তাতে জালিয়াতির কোনো প্রমাণ নেই।

তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকে দুর্নীতি আর দুর্নীতি তৃণমূলকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে দিয়েছে। নির্বাচনে কংগ্রেস ও বাম দলগুলোর জোটের প্রথম সারির দুজন নেতা সিপিএম পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম এবং কংগ্রেসের আবদুল মান্নান তৃণমূলের দুর্নীতির নানা দৃষ্টান্ত তুলে ধরে বলেছেন, এই দলটির জন্মই হয়েছিল মানুষকে ঠকিয়ে নেতা-নেত্রীদের দুই পয়সা কামিয়ে নেওয়ার জন্য। এই দুই নেতাই শুধু নন, বাম কংগ্রেস জোটের প্রথম সারির সব নেতাই এই অভিযোগ করছেন। তারা বলছেন, সারদা কাণ্ডের পর নির্বাচনের মুখে ঘুষকাণ্ড গোদের উপর বিষফোড়া। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ অবাক হয়নি।

১৯৪৭ সাল থেকে যে কংগ্রেস ও বামপন্থিরা আদায়-কাঁচকলায় ছিল তারা এবার হাতে হাত মিলিয়ে বলছেন, এই পাঁচ বছরের অসহ্য যন্ত্রণা থেকে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ মুক্তি চাইছেন। মুক্তি চাইছেন অপশাসন, দুর্নীতি, ঘুষ, ধর্ষণ, খুনের একের পর এক ঘটনা থেকে। পাঁচ বছরে মানুষের যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তা বিগত ৬৫ বছরে হয়নি। ২৭ বছরের কংগ্রেস এবং ৩০ বছরের বাম শাসনে যা হয়নি, গত পাঁচ বছরে তার শতগুণ বেশি হয়েছে বলে বিরোধীরা হিসাব দিয়ে দেখিয়েছেন। তারা প্রশ্ন তুলছেন, প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য একেকজনকে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। তারপরও তারা নিয়োগপত্র হাতে পাননি।

পাঁচটি নির্বাচনে জেতার জন্য বঙ্গেশ্বরী গত পাঁচ বছরে (ত্রি-স্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন, পুরসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচন এবং সল্টলেক পুরসভার নির্বাচন) পুলিশ এবং মাফিয়া ডনদের ব্যবহার করেছেন। ভোটের নামে হয়েছে প্রহসন। মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি।

সল্টলেকের কংগ্রেস প্রার্থী কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী প্রচারে বলেছেন, রাস্তায় বেরিয়েছি মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে। ওই নির্বাচনগুলোতে যে চরম অরাজকতা হয়েছে তার ভিডিও টেপ দেখেছেন ভারতের নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদি। বারবার তিনি কলকাতায় ছুটে আসছেন তার কমিশনের বাকি সদস্যদের নিয়ে। তাই ভয় পেয়ে মমতা তার দাগি নেতাদের বলেছেন, এখন নির্বাচনী সভা না করতে। মমতা নিজেও কি সুখে আছেন? বিরোধীদের প্রশ্নের কারণ, তার বিরুদ্ধে কংগ্রেস তথা জোটের প্রার্থী করা হয়েছে দীপা দাশমুন্সিকে। কে এই দীপা? তিনি অসুস্থ কংগ্রেস নেতা প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির স্ত্রী এবং উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জের দাপুটে নেত্রী। ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে দীপাদেবী সিপিএমের মহম্মদ সেলিমের কাছে হেরে যান। আর এখন সেই সেলিম দীপাদেবীর হাতে হাত ধরে ভবানীপুর এলাকায় সভা করছেন।

শুধু ওই দুজনই নয়, সারা রাজ্যে জেলায় জেলায়, মহল্লায় মহল্লায় নেতা-নেত্রীরা একই সুরে বলছেন, মমতা হটাও পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা কর। মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া চলবে না। সিপিএম-কংগ্রেস নেতারা এটাও ব্যাখ্যা করছেন যে, দুই দলের নেতারা এই জোট করেনি। তৃণমূলের অপশাসন থেকে মুক্তির জন্য মানুষই এই জোট করেছে। তৃণমূল নেতারা দুটি স্লোগান বাজারে ছেড়েছেন। (১) শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা/তৃণমূলই ভরসা, (২) ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা কুল/ক্ষমতায় ফিরছে তৃণমূল। ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতন্ত্রপ্রেমীরা এই স্লোগানকে আমল দিচ্ছেন না। তারা বলছেন, এবারের নির্বাচন গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য। তার দলের মধ্যেও কি প্রভাব বজায় রাখতে পারছেন? একদা তার দলের ‘নাম্বার টু’ মুকুল রায়কে সরিয়ে দিয়ে নিজের ভ্রাতুষ্পুত্রকে বসিয়েছিলেন। সেই মুকুল রায়কে আবার তিনি ফিরিয়ে এনেছেন। তার কারণ হলো, অতীতে দেখা গেছে বিরোধী দলগুলো থেকে এমএলএ এমপি কিনতে সিদ্ধহস্ত। ভোটের পরে তাকে দরকার হতে পারে। বিজেপির সঙ্গেও মুকুলের গোপন আঁতাত রয়েছে।

২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদি কলকাতায় এসে বলেছিলেন, সারদা দুর্নীতির দায়ে দিদিকে তিনি জেলে পুরবেন। দুই বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, জেলে ঢোকানোর পরিবর্তে দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা। অঙ্গরাজ্যের বিজেপি নেতারা যারা তিন বছর ধরে দাপাদাপি করেছেন, বিজেপির হাইকমান্ডের নির্দেশে তারা পেছনের সারিতে চলে গেছেন। অনেকেই আর নির্বাচনেও দাঁড়াননি। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় তারা অভিযোগ করেন, দিদিকে এত তোল্লাই দেওয়ার কারণ তারা বুঝতে পারছেন না। তারাই প্রশ্ন তুলেছেন, কী হলো সারদা কাণ্ডের। কোথায় গেল সেই সব হুমকি যা দেখে ও শুনে বিভিন্ন দল থেকে বহু লোক বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। মোদি নিজে স্টিং অপারেশনের ব্যাপারে লোকসভার এথিকস কমিটির তদন্ত করালেও রাজ্যসভার মুকুল রায়কে বাঁচাতে কোথাও পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। কারণ বিজেপির অরুন জেটলির সঙ্গে গভীর আঁতাত রয়েছে মুকুল রায়ের। তবে এ ব্যাপারে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি রুপা গঙ্গোপাধ্যায়। দেড় বছর আগে বিজেপিতে যোগ দিয়ে রাজ্য বিজেপিকে টেনে তুলেছিলেন। মানুষের মনে একটা আশা জেগেছিল হয়তোবা বিজেপি রুপাকে সামনে রেখে দু’চারটে আসন পেলেও পেতে পারে। হাওড়ার এক অখ্যাত কেন্দ্রে তাকে প্রার্থী করায় বিরক্ত রুপা বলেছেন, বিজেপি হলো একটা কাঁকড়ার দল। কেউ ওঠার চেষ্টা করলে বাকিরা তাকে পেছন থেকে টেনে নামিয়ে দেয়। হতাশ রুপা নির্বাচনে লড়লেও বিজেপির প্রতি আস্থা যে তিনি হারিয়ে ফেলেছেন তা তিনি লুকিয়ে রাখেননি। ফেব্রুয়ারি ও মার্চের গোড়ায় দু’বার কলকাতায় এসে জেলাশাসক, পুলিশ সুপার এবং আইসি ওসিদের অনেককেই সরিয়ে দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদি। জাইদি ভোটের কাজে নিযুক্ত সব অফিসারকে সতর্ক করে বলেছিলেন, আগে আপনারা লুকানো অস্ত্র খুঁজে বের করুন। বাংলাদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, আসাম, উড়িষ্যার সীমানা সিল করে দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ পর্যন্ত কোনো সীমানা সিল হয়েছে কিনা কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। অপরদিকে গত ৭ দিনে যদি হিসাব নেওয়া যায় তাহলে দেখা যাবে গোটা রাজ্যটাই বারুদের স্তূপের ওপর বসে আছে। জেলাগুলো থেকে বোমা, বোমার মশলা, বন্দুক, পাইপগান উদ্ধার করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রশ্ন উঠেছে, রাজ্য পুলিশ কেন এসব অস্ত্র উদ্ধার করতে পারল না। তাদের হাত-পা কে বেঁধে রেখেছে?

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের স্পষ্ট হুকুম। যেখানে যেখানে অস্ত্র উদ্ধার করা হচ্ছে, সেখানকার সমাজবিরোধীদের জেলে ঢোকাতে হবে। স্পর্শকাতর জেলাগুলোর মধ্যে আছে কুচবিহার, পূর্ব-পশ্চিম দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, দুই ২৪ পরগনা, বীরভূম। এই বীরভূমে এমন দিন গত পাঁচ বছরে যায়নি যেদিন কোনো না কোনো ঘটনা ঘটেনি। দিদির খুবই প্রিয়, একদা মাছ ব্যবসায়ী অনুপ্রত মণ্ডলের নেতৃত্বে বীরভূম গত পাঁচ বছর উত্তপ্ত ছিল।

খবরটি বঙ্গেশ্বরীর কানেও এসেছে। তাই তিনি তার আমলে যারা অবসর নিয়েছেন সেসব পুলিশ অফিসারকে কাজে লাগাচ্ছেন। তাদের জেলা সফর করে রিপোর্ট দিতে বলেছেন।

ইতিমধ্যে সীমান্ত জেলাগুলোতে এই প্রাক্তন অফিসাররা ঘুরেও এসেছেন। জোট সূত্রে বলা হয়, এ ব্যাপারে তারা নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছেন। কমিশন তার ফুলরেঞ্জ নিয়ে আবার কলকাতায় আসছে। অনেকের মনে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে এই বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনীকে আদৌ কাজে লাগানো হবে কিনা। বিরোধীরা অভিযোগ করছেন, মমতা যতই চেষ্টা করুন, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জেগে উঠেছে। তারা অপশাসন থেকে মুক্তি চাইছে। গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিকে আরও মজবুত করতে চাইছে। তাই এবারের নির্বাচন হতে চলেছে গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা বনাম বেপরোয়া সন্ত্রাসবাদের মধ্যে। শুরুতেই আমরা বলেছিলাম আঁতাতের কথা। মহম্মদ সেলিম স্পষ্ট অভিযোগ করেছেন, এই আঁতাত হয়েছে ২০১৯-এর দিকে তাকিয়ে। কারণ সে সময় হবে নির্বাচন। সেই সাধারণ নির্বাচনে তৃণমূলকে পাশে পেতেই সম্পর্ক জিইয়ে রাখছে বিজেপি। আর এই দুটি দলের সমঝোতা খুব স্বাভাবিক ঘটনা।  ইতিহাসেই তার  প্রমাণ রয়েছে।

১৯৭১-এর মার্চ মাসে সাড়ে সাত কোটি মানুষকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, তার সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।  ৪৫ বছর পর এপার বাংলার মানুষ বলছে, এবারের সংগ্রাম ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম