শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৫৯, শনিবার, ০৪ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

সময় থাকতে দুঃসময়ের কর্মীদের মূল্যায়ন করুন

রফিকুল ইসলাম রনি
অনলাইন ভার্সন
সময় থাকতে দুঃসময়ের কর্মীদের মূল্যায়ন করুন

‘রাজনীতিকে কঠিন বানাবেন না। শ্রেষ্ঠত্বের বড়াই করবেন না। জমিনে উত্থান দেখেছি, পতনও দেখেছি। পতন হইলে কেউ নাই, বউ ছাড়া কেউ নাই।’ ২০১৯ সালের ১৬ রাজধানীতে ওয়ার্ড যুবলীগের এক সম্মেলনে কথাগুলো বলেছিলেন তৎকালীন চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ওমর ফারুক চৌধুরী। এসময় যুবলীগ নেতারা করতালি দিয়ে উঠেন। বিরক্তি প্রকাশ করে ওমর ফারুক চৌধুরী আরও বলেছিলেন, ‘ওই দেখেন তালি পার্টি। এই তালি পার্টিটা কি? আমি একটা কিছু। হনু আসছে, মনে হয় রাজা-বাদশা আসছে। যুবলীগে হনুরে দরকার নেই। পতন হইলে কেউ নাই, বউ ছাড়া কেউ নাই।’

বিদায়ী যুবলীগ চেয়ারম্যানকে নিয়ে শত সমালোচনা থাকলেও গণমাধ্যম কর্মী হিসেবে বলতে পারি, রাজনৈতিক বা সহযোগী সংগঠনগুলো যে গবেষণা করে, মূল সংগঠনের নেতার কর্মময় জীবন ও সরকারের সাফল্য বই আকারে প্রকাশ করে দেশ-বিদেশে তরুণ প্রজন্মকে পড়তে ও রাজনীতিতে আগ্রহী করে তোলে তা তিনি করেছিলেন। তিনি নিজেও পড়ালেখা করতেন। তার বক্তব্য থাকতো লিখিত। দীর্ঘ সময় ধরে বক্তৃতা করতেন, এতে গণমাধ্যমকর্মীসহ অন্যরাও বিরক্ত হতেন। তবে প্রতিটি কথা ও শব্দ থাকতো সুনিদিষ্ট তথ্যের আলোকে। তিনি গবেষণা করতেন বলেই হয়ত, ঠিকই উপলব্ধি করেছিলেন ‘পতন হলে বউ ছাড়া কেউ থাকে না।’ দাপুটে এই নেতার ধানমন্ডির বাসায় কিংবা অফিসের সামনে ভিড় লেগেই থাকতো। এখন কেউ নেই। ভিড় অন্যত্র।

‘উই আর লুকিং ফর শত্রুজ’ এই কথাটি বলার পর কী পরিষ্কার করার দরকার আছে, এটা কার কথা? তারপরও মনে দিচ্ছি, এটা বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের প্রভাবশালী স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরের কথা। দেশের যতজন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী হয়েছেন তাদের মধ্যে সবচেয়ে বিনোদিত, আলোচিত ও সমালোচিত ছিলেন এই ব্যক্তিটি। সরাসরি হাওয়া ভবনের সঙ্গে কানেকশন। কে ঠেকায় তাকে! আধো বাংলা, আধো ইংরেজিতে কথা বলতেন তিনি। কি দাপুটে লোক ছিলেন! ২০০৪ সালের একুশে গ্রেনেড হামলা মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কেরানীগঞ্জের কারাগারে কনডেম সেলে নিঃসঙ্গ সময় কাটছে। গত ২৮ জুন একটি অনলাইন সংবাদ মাধ্যম অনুসন্ধানী সংবাদে লিখেছে, ‘২০ মাস ধরে বাবরের খোঁজ নেয়নি পরিবার’। এতে বলা হয়, ২০১৮ সালের নভেম্বরের পর থেকে এখন পর্যন্ত তার পরিবারের সদস্য বা আইনজীবীরা কেউ কারাগারে দেখতে যাননি তাকে। তাহলে কি ওমর ফারুক চৌধুরীর কথা মিথ্যা প্রমাণ হলো পতন হলে বউ ছাড়া কেউ থাকে না! বাবরের সন্তান আছে, স্ত্রীও আছেন। তার স্ত্রী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোনা-৪ আসন থেকে ধানের শীষ নিয়ে প্রার্থী হয়েছিলেন। প্রার্থী হওয়ার আগেই স্বামীর সঙ্গে শেষ সাক্ষাৎ করেছিলেন বলেও ওই সংবাদে বলা হয়েছে।

প্রতিষ্ঠার পর ছাত্রলীগকে সবচেয়ে বেশি কলঙ্কিত করা-‘চাঁদাবাজির দায়ে পদচ্যুত গোলাম রাব্বানীর কথা মনে আছে? বাসার সামনে কত হোন্ডা, কত ছাত্রনেতা! পদ-প্রত্যাশী!  শত শত হাত বাড়িয়ে দিতো শুধু ‘ভাইয়ের’ হাতটি ছোঁয়ার জন্য? এখন তার বাসার সামনে হোন্ডার শোডাউন দেখা যায়? ফেসবুকময় ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’ তেমন চোখে পড়ে না। সেই গাড়ি, সেই ভাই ঠিকই ভিড় করে, তবে অন্যখানে। অথচ কি ক্ষমতাধরই না ছিল এই ছাত্রনেতা! একদিনের মধ্যে যার তার চাকরি খাওয়ার মতোও ক্ষমতা তার ছিল!

কিছুদিন আগে সাবেক এক ছাত্রলীগ নেতা একজন মন্ত্রীর নাম উল্লেখ করে আক্ষেপ করেই বললেন, বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় তাকে কত সাপোর্ট দিয়েছি। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তার সঙ্গে দলীয় কর্মসূচি পালন করেছি। কত রাত জেগে, না খেয়ে থেকেছি। বাইকের পেছনে গ্রামের পর গ্রাম নিয়ে ঘুরেছি। এখন মন্ত্রী হওয়ার পর আর আমরা তার দফতরে ঢুকতে পারি না। সেই সময়ে যেসব ছাত্রদল-শিবির ক্যাডাররা আমাদের পিটাতেন, আমাদের নামে একাধিক মামলা দিতেন, মন্ত্রী মহোদয় তাদেরকে নিয়েই এখন একান্তে বৈঠক করেন। যত কাজ তাদেরকেই দেন। মনে হয়, আমরাই এখন বিরোধী দলে। কথায় কথায় বললেন, এর চেয়ে বিরোধী দলেই ভাল ছিলাম। এই দৃশ্য দেখতো হতো না।  দীর্ঘ আড্ডা শেষে বললেন, এত কিছু পরও শান্তি, বঙ্গবন্ধুকন্যা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আছেন। দেশ আজকে এগিয়ে যাচ্ছে। সন্ত্রাসের জনপদ এখন শান্তিতে আছে।

করোনার কারণে আর আগের মতো আড্ডা দেই না। তবে সেদিন এক বড় ভাইয়ের বিশেষ অনুরোধ রক্ষা করতে হয়েছে। এই বড় ভাইয়ের সঙ্গে দীর্ঘ আড্ডা হলো। জিজ্ঞেস করলাম ব্যবসা কেমন চলছে? জবাবে বললেন, আমাদের ব্যবসা নাম মাত্র চলছে। সব সেক্টরে বিএনপি-জামায়াতিদের দাপট। আমরা কাজ পাই না। আমার হাতে গড়া কর্মীর গাড়িতেও পতাকা আছে। কেউ কেউ কেন্দ্রীয় নেতাও হয়েছেন। অনেকেই ফোন ধরেন না। নিরুপায় কখনো কারো কারো দরজায় কড়া নাড়লেও নানা ব্যস্ততা দেখায়। তাই আর কোথাও যাই না। বাবার রেখে যাওয়া ব্যবসা দেখভাল করে কোনমতে টিকে থাকার চেষ্টা করছি।

আমারও উপলদ্ধি: ক্ষমতা আর যৌবন চিরদিন থাকে না। সময় থাকতে দুঃসময়ের কর্মীদের যথাযথ মূল্যায়ন করুন। তেলবাজ, সেলফিবাজদের এড়িয়ে চলুন। অনেকেই জনপ্রতিনিধিসহ গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন হয়েছেন, কখনো জয় বাংলা বলেননি। মাঠে স্লোগান কিংবা মিছিল করেনি। এমনকি দলের গঠনতন্ত্র সর্ম্পকেও ধারণা নেই। এমন জনপ্রতিনিধি কিংবা ক্ষমতাধরকে ঘিরে এক শ্রেণীর সুবিধাবাদী গড়ে উঠেছে। তারাই সর্বাগ্রে থাকেন। নিজ এলাকার দীর্ঘদিনের ত্যাগী পরীক্ষিত নেতাকর্মী উপেক্ষিত। উপেক্ষিত ও পরীক্ষিত নেতারা কেউ কেউ প্রকাশ্যে এ নিয়ে ক্ষোভও ছাড়ছেন। কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বেছে নিচ্ছেন। যারাই ক্ষমতাবান আছেন, তারা সত্যকে স্বীকার করেন। ক্ষমতায় থাকলে ভুলত্রুটি চোখে পড়ে না। চারদিকে চাটুকার দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে থাকেন। বলি কী, সময় থাকতে সতর্ক হোন। তেলের সাগরে গা ভাসাবেন না। মনে রাখবেন দুঃসয়ের পাশে থাকারা কখনো আপনাকে তেল মাররে না। মিথ্যা প্রশংসায় আপনাকে সাগরে ভাসিয়ে দেবে না। মানবতার ফেরিওয়ালা বানাবে না। আপনার শ্যালিকা, শ্যালকের বান্ধবীকে নিয়ে তেল মার্কা স্ট্যাটাস দেবে না। সময় থাকতে তাদের মূল্যায়ন করুন। দুঃসময়ের পাশে থাকাদের সত্য কথা তিতা হলেও কানে নিন। দুঃসময়ের কর্মীরা কখনো নেতার অমঙ্গল চান না। কারণ তাদের ত্যাগ ও ঘামের বিনিময়েই আজকে দায়িত্বশীল পদে কিংবা পতাকা নিয়ে ঘুরছেন। একটা কথা মনে রাখবেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে দুই নেত্রী যাদের উপর থেকে হাত সরিয়ে নিয়েছেন, তারা কেউ দাঁড়াতে পারেননি। আপনি আজ পদে বা দায়িত্বে আছেন, কাল থাকবেন এর কোন গ্যারান্টি আছে? কিন্তু আপনি রাজনীতি করতে চাইলে কর্মীদের প্রয়োজন হবে। খোঁজ নিন, যখন আপনি যখন ক্ষমতাবান ছিলেন না, তখন কারা পাশে ছিল? কারা আপনার জন্য কাজ করেছেন? তাদেরকে মূল্যায়ন করুন। আজকে তেলবাজদের মূল্যায়ন করছেন! কালকে পতাকা নেমে যাক, কিংবা দলীয় পদ চলে যাক কেউ থাকবে না। তখন নিঃসঙ্গ জীবন কাটাতে হবে। আর আপসোস করবেন, দুঃসময়ের পাশে থাকা কর্মীদের জন্য। এখন যাদের ভিড়তে দিচ্ছেন না, হয়ত তাদের কাউকে কাউকে পাশে পাবেন, আবার কেউ কেউ অভিমানে দূরেই থাকবে। তাই আবারও বলছি সময় থাকতে দুঃসময়ের কর্মীদের মূল্যায়ন করুন।

লেখক: সাংবাদিক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম