শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৩৫, শুক্রবার, ১৮ মে, ২০১৮

সিয়াম সাধনার মাস ‘মাহে রমজান’

রমজানে শুধু খাবার নয় মন্দ থেকেও বিরত থাকতে হবে

মাওলানা মুহাম্মদ আব্দুল মান্নান:
অনলাইন ভার্সন
রমজানে শুধু খাবার নয় মন্দ থেকেও বিরত থাকতে হবে

রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস মাহে রমজান। বিশ্বের সকল মুসলিম প্রতি বছর এর জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় থাকেন। মাহে রমজান, আস্-সালাম, স্বাগতম হে রমজান’ এসব বলে মুসলমানরা বরণ করে নেন রমজানকে। রমজান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অত্যন্ত সুপরিচিত এক নাম। এর ঐতিহাসিক গুরুত্ব ও তাৎপর্য অপরিসীম। 

হযরত আদম (আ.), নূহ (আ.), মূসা (আ.), দাউদ (আ.)সহ সমস্ত নবীর উপর এ মাসে রোজা ফরজ ছিল। এটা নতুন কোন বিষয় নয়। বাইবেলেও রোজা রাখার নির্দেশ রয়েছে। আল্লাহর পক্ষ থেকে এ মাস সকল জাতির জন্য হাদিয়াস্বরূপ। এতে রয়েছে আনন্দের বার্তা, তাকওয়া অর্জনের উত্তম পন্থা, নেকীর প্রেরণা, পরের মঙ্গল কামনা, দান খয়রাত, তিলাওয়াত, তারাবিহ্, সাহরী, ই’তিকাফ, শবে কদর, ইফতার, দোয়া অগণিত ও অফুরন্ত নেয়ামতরাশি এবং কঠিন সাধনার মাধ্যমে ইসলাহে নাফস বা আত্মসংশোধনমূলক শিক্ষা। 

কুরআনুল কারীমে বলা হয়েছে, যে তার নাফসকে সংশোধন করতে পেরেছে সে সফলকাম হয়েছে। হাদীসে এসেছে, তোমাদের শরীরের ভিতরে একটা টুকরা রয়েছে। যখন ওই টুকরাটা ভাল থাকবে, তখন পুরো শরীর বা মানুষটাই ভাল থাকবে। যখন ওই টুকরাটা মন্দ হয়ে যাবে, তখন পুরো মানুষটাই মন্দ হয়ে যায়। জেনে রাখ, ইহা হলো ক্বালব। এগুলো সংশোধন করার একটা উপায় হলো, রোজা রাখা। 

প্র্যাক্টিকেল ক্লাস বা বিশেষ ট্রেনিং নেয়ার মাধ্যমে ওই ক্বালব, নাফস বা আত্মাকে সংশোধন করতে হবে। এজন্যে বিশেষ করে আল্লাহ পাক যে সময় বা তারিখ দান করেছেন এর নাম মাহে রমজান। রমজানের প্রত্যেক সুবহি সাদিক হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সকল বালেগ নারী-পুরুষ কোন কিছু না খেয়ে কোন প্রকার অশ্লীল বা মন্দ কাজে নিজেকে না জড়িয়ে মাওলাকে খুশি করার উদ্দেশ্যে রোজা রাখার নিয়্যাতে সারা দিনমান উপবাস থাকাকে সাওম বলে। সাওমের বহুবচন হলো সিয়াম। এটা একটা সাধনার নাম। বর্তমানে ইন্টারনেটের যুগে প্রকৃত রোজা রাখতে হলে বিশেষ সাধনা বা তপস্যা ব্যতিত আদৌ সম্ভব নয়। কারণ, যেদিকে তাকানো যায়, সেদিকেই অশ্লীল বেহায়াপনা, অনিয়ম আল গুনাহ। গুনাহ ভাইরাস বা ঈমানের জন্য ক্যানসারস্বরূপ। যা রোজাকে আক্রমণ করে এর এ্যাকশান নষ্ট করে দেয়। এসব থেকে বাঁচতে হলে সিয়াম সাধনার বিকল্প নেই। 

এর প্রকৃত অর্থ হৃদয়াঙ্গম করতে হবে। খানা পিনা থেকে পেটকে বিরত রাখা পাশাপাশি মন্দ দেখা থেকে চোখকে, মন্দ শোনা থেকে কানকে, মন্দ চিন্তা থেকে মাথাকে এভাবে প্রতিটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে শুধু রমজান মাসে নয়, সারা বছরঅবধি মুমিনকে মন্দ থেকে বিরত রাখার আমরণ সাধনা করে যেতে হবে। তাহলেই মাহে রমজানের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য উপলব্ধি বা এর মধ্যে থাকা ধনভান্ডার উদ্ধার করতে পারবে। 

রমজানের ফজিলত সম্বন্ধে হুজুর (সা.) অনেক বাণী রেখে গেছেন। এক হাদীসে কুদসীতে নাবী কারীম (সা.) বলেন, আদম সন্তানের প্রত্যেক নেক আমলের সাওয়াব দশ গুণ থেকে সাতশ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। আল্লাহ তা’য়ালা বলেন, কিন্তু রোজা ব্যতিত। কেননা, এটা আমার জন্য। আর এর পুরস্কার আমিই দিব। রোজার মাসকে শাহরুল্লাহ বা আল্লাহর মাস বলা হয়। অতএব, বুঝাই যাচ্ছে যে, এর গুরুত্ব কতটুকু। 

তারাবীহের ফজিলত বর্ণনা করতে গিয়ে হুজুর (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি তারাবীহের বিশ রাকায়াত নামাজ আদায় করবে, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’য়ালা তাকে প্রতি সিজদার পরিবর্তে ১ হাজার ৫শ নেকী দান করবেন। শুধু তাই নয়, ওই ব্যক্তির জন্য বেহেশতের মধ্যে লাল ইয়াকুত পাথর দিয়ে এমন একটি বাড়ি তৈরি করে দিবেন, যাতে ৬০ হাজার দরজা থাকবে এবং প্রত্যেক দরজায় লাল ইয়াকুতমন্ডিত একটি করে স্বর্ণের প্রাসাদ থাকবে। আরো যেসব হাদীসে হুজুর (সা.) বলে গেছেন শুনলে এসব নিয়ামতের প্রতি লোভ হয়। কিন্তু তা হাদসিলের জন্য আমল করতে যেন লোভ হয় না। এ রোগ থেকে আল্লাহ পাক আমাদেরকে সুস্থ্যতা দান করুন। 

আজ এ রমজানে বিধর্মীদের কথা বলে হোটেল খোলা রেখে পর্দার আড়ালে যা হচ্ছে তা ঠিক নয়। মানুষ মুখে যা বলছে তা করছে না। এই যে অমিল, এর কারণ কি? প্রকৃতপক্ষে যদি যথাযথভাবে সিয়াম সাধনা করা হতো তবে এমনটি হবার কথা নয়। কেন হচ্ছে? শিক্ষক, অফিসার বা যে কোন কর্মচারী তার পুরো ডিউটি না করে পুরো বেতন নিয়ে যাচ্ছেন, মাদরাসার সুপারের কাছে সুন্নাত পর্যুদস্ত হচ্ছে, দাঁড়ির উপর আযাব চলছে। আমল ঠিক নেই। তাহলে স্কুলের হেড মাস্টার কি করবেন? আর তাদের ছাত্রই বা কেমন হবে? কিছু সংখ্যক টাইটেল পাস প্রিন্সিপাল হুজুরদের নামাজ দেখে ভ্রাম্যমান স্কুলের ছাত্র অর্থাৎ তাবলীগ পাস অশিক্ষিত হুজুরদের কেবল হাসি পায়। দাওরা মাদরাসার মুহতামিম হয়েও রুকু থেকে সোজা না হয়ে সিজদায় চলে যায়। বড় মসজিদে ইমামতি করছেন কিন্তু ক্বিরাত সহীহ না। 

দোয়ার আগে পরে দরুদ শরীফ পড়তে শোনা যায় না। পড়লেও দরুদ শুদ্ধ হয় না। এমন কেন হয়? এগুলো কি তাকওয়া বা রমজানের শিক্ষার পরিপন্থী নয়?  রমজানের প্রকৃত শিক্ষা থেকে আমরা দূরে সরে যাচ্ছি বলেই এসব হচ্ছে বলে আমার মনে হয়। আল্লাহ সব দেখেন, একথা মুখে স্বীকার করলেও কার্যত: মানা হচ্ছে না। রমজানের এ শিক্ষা যিনি নিয়েছেন তিনি কিভাবে এসব মন্দ কাজে জড়িত হন? অশিক্ষিত লোকেরা চেয়ে থাকেন শিক্ষিত বা আলিমের দিকে। কিন্তু তাদের এসব ভুল হলে কেমনে চলে? ছাত্রকে বলা হয় সিগারেট এনে দিতে। ডাক্তার চেম্বারে বসে ধুমপান করেন। টাখনুর নিচে প্যান্ট পরেন। এদের নিকট থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কি আদর্শ শিখবেন? এগুলো রমজানের শিক্ষা নয়। আসলে আমরা রমজানের রোজা রাখছি ঠিকই কিন্তু এ থেকে শিক্ষা নিচ্ছি না। 

বলা হয়, এ মাস আসলে মুসলিম পরিবারগুলোতে আনন্দের জোয়ার বয়ে যায়। কিন্তু কেন? এর উত্তর হয়তো অনেকেরই জানা নেই। তবে মূল কারণ হালো, রমজান এমন এক মাস যা রোজাদারের গুনাহকে জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দেয়। এর প্রভাবে মালিকরা শ্রমিকদের কাজের চাপ কমিয়ে দেন। 
মসজিদগুলোতে মুসল্লি বেড়ে যায়। ইফতারের সময় বিরাট আনন্দঘন পরিবেশের অবতারণা হয়। সর্বোপরি, গুনাহ ছারখার হয়ে যাওয়ার কারণে ওই রোজাদার ব্যক্তি ওলীতে পরিণত হয়ে যান। আর যে ওলী হয়ে গেল, তার সব হয়ে গেল। আমার মনে হয়, এটাও একটা কারণ। যাক, যার উসীলায় আমরা এসব পাচ্ছি তাকে নিশ্চয়ই কদর করা উচিৎ, তার দাবি পূরণ করা উচিৎ। করব, ইনশা-আল্লাহ। রমজানের দাবি পূরণ করতে হবে। মানুষ বলে, কিছু পেতে হলে কিছু দিতে হয়। মূলত: কিছু দেয়ার মাধ্যমেই কিছু পাওয়ার অধিকার সৃষ্টি হয়। কাজেই আমরা আমাদের সবটুকু দিয়ে রমজানকে মূল্যায়ণ করব। রমজানের হক আদায় করব আমাদেরই স্বার্থে। আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে তাওফীক দান করুন। আমীন। 

লেখক: খতীব, দিউ বায়তুস সালাম জামে মসজিদ, কলেজ রোড, ফুলপুর, ময়মনসিংহ। 

 

বিডি প্রতিদিন/১৮ মে ২০১৮/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
মানবপ্রকৃতি ও ঈমানের সেতুবন্ধ
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
আত্মহত্যা : স্বস্তির লোভে শাস্তিকে আলিঙ্গন
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা