শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫১, শুক্রবার, ৩১ জুলাই, ২০১৫

মার্কিন কংগ্রেসে বাংলাদেশের মানবাধিকার বিষয়ক প্রস্তাব

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ :
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন কংগ্রেসে বাংলাদেশের মানবাধিকার বিষয়ক প্রস্তাব

মার্কিন কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদে বাংলাদেশে মানবাধিকার বিষয়ক একটি প্রস্তাব উত্থাপিত হয়েছে ২৯ জুলাই। এতে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহবান জানানো হয়েছে দেশের সকল নাগরিক, বিশেষত: সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার রক্ষা করার জন্যে যথাযধ পদক্ষেপ গ্রহণ করতে। গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান শক্তিশালী করা, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা এবং  ক্রমবর্ধমান সন্ত্রাস প্রতিরোধের আহবান জানানো হয়েছে এতে।

জামাত-শিবিরের সন্ত্রাসী তৎপরতা ঠেকাতে কঠোর হবার প্রসঙ্গও রয়েছে এ প্রস্তাবে।

উল্লেখ্য, প্রস্তাবটি কয়েক সপ্তাহ আগে উত্থাপনের জন্যে তৈরী করা হয় বিধায় প্রস্তাবের ভাষায় অনেক কিছুই গড়মিল মনে হতে পারে। কারণ, এখন আর বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা কিংবা হরতাল-অবরোধের মত পরিস্থিতি বিরাজিত নেই। সরকারের কৌশলী পদক্ষেপে মোটামুটি সবকিছু শান্ত রয়েছে।

আরিজোনার রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান এবং প্রতিনিধি পরিষদে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সম্পর্কিত সাব কমিটির চেয়ারম্যান ম্যাট স্যালমন এবং ইলিনয়ের রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান বব ডোল্ড এর সর্বাত্মক সমর্থনে প্রস্তাবটি উত্থাপন করেছেন ভারতীয় বংশোদ্ভ’ত আমেরিকান এবং হাওয়াই অঙ্গরাজ্যের কংগ্রেসওম্যান (ডেমক্র্যাট) তুলসী গ্যাবার্ড। অর্থাৎ প্রস্তাবটি রিপাবলিকান ও ডেমক্র্যাট- উভয় দলের উদ্যোগে উত্থাপিত হয়েছে।  

এটি উত্থাপনের সময়ে দেয়া বক্তব্যে তুলসী গ্যাবার্ড বলেছেন, হিন্দু সম্প্রদায়কে দেশ ছাড়া করার যে হিংস্র প্রবণতা চলছে বাংলাদেশে, তা বন্ধের জন্যে অবশ্যই সরকারকে পদক্ষেপ নিতে হবে। তুলসী গ্যাবার্ড বলেন, ‘বাংলাদেশ গোলযোগের মধ্যে রয়েছে। গত বছর ত্রুটিপূর্ণ নির্বাচনের পর থেকেই এ দেশের স্থিতিশীলতা নিয়ে দেখা দিয়েছে ব্যাপক উদ্বেগ।’

এ প্রস্তাবের বলিষ্ঠ সমর্থক কংগ্রেসম্যান বব ডোল্ড বলেন, ‘কোন দেশ তার নাগরিকদের, বিশেষ করে সংখ্যালঘুদের মৌলিক স্বাধীনতা রক্ষায় ব্যর্থ হলে তা বরদাশত করা হবে না। বিশ্বের মানবিক মূল্যবোধের বৃহৎ শক্তি হিসেবে সে সব দেশের কাছে যুক্তরাষ্ট্র একসুরে এই বার্তা পাঠাতে বাধ্য।’

উল্লেখ্য যে, এই প্রস্তাবটি উত্থাপনে যে সব সংগঠন দীর্ঘদিন যাবত কাজ করছিলো তার অন্যতম হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ, সেন্টার ফর ইনক্যুয়ারি, আমেরিকান হিউম্যানিস্ট এসোসিয়েশন, মুক্তমনা, দৃষ্টিপাত, দেলওয়ারে ভ্যালী বাংলাদেশী এসোসিয়েশন, সেক্যুলার কোয়ালিশন অব আমেরিকা, হিন্দু আমেরিকান ফাউন্ডেশন।

এ প্রস্তাব উত্থাপনের জন্যে প্রতিনিধি পরিষদের সাথে দীর্ঘদিন দেন-দরবারকারিদের অন্যতম বাংলাদেশ হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের যুক্তরাষ্ট্র শাখার সংগঠক শিতাংশু গুহ জানান, ‘ধর্মের নামে উগ্রপন্থি দমনের ব্যাপারটিকে সবচেয়ে বেশী গুরুত্ব দেয়া হয়েছে এ প্রস্তাব উত্থাপনী বক্তব্যে। ধর্মীয় চরমপন্থিরা বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে বিপন্ন করে তোলার অপচেষ্টা চালাচ্ছে জামাত-শিবিরের ব্যানারে। জামাত-শিবিরের রাজনীতি নিষিদ্ধের বহু পুরনো দাবির বাস্তবায়ন ঘটলে বাংলাদেশ নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ অনেকটা কমবে।’

কংগ্রেসওম্যান তুলসী গ্যাবার্ড বলেছেন, ‘সংখ্যালঘুদের হামলায় জড়িতরা খুব কম সময়েই বিচারের সম্মুখীন হচ্ছে বা শাস্তি পাচ্ছে।’

এ উপলক্ষে প্রদত্ত এক বিবৃতিতে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সম্পর্কিত সাব কমিটির চেয়ারম্যান ম্যাট স্যালমন বলেন, ‘কংগ্রেসওম্যান গ্যাবার্ডের সাথে এমন একটি মানবিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্যে কাজ করতে পেরে আমি গর্বিত। বাংলাদেশের সম্ভাবনা প্রচুর। আমরা বাংলাদেশের প্রতি উদাত্ত আহবান জানাচ্ছিন সহিংস রাজনীতি পরিহারের জন্যে। একই সাথে আইনের শাসন সুসংহত এবং গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে জোরদার করার পাশাপাশি ধর্মীয় উগ্রপন্থি দমনে সরকার কার্যকর পদক্ষেপ নেবে বলে আশা করছি।’

কংগ্রেসম্যান বব ডোল্ড অপর এক বিবৃতিতে উল্লেখ করেছেন, ‘সারাবিশ্বেই ধর্মীয় কারণে নির্যাতনের ঘটনা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৭৭% বসবাস করছেন এমন দেশে যেখানে ধর্মীয় স্বাধীনতার বিরুদ্ধে নানা মতবাদ বিরাজ করছে। বিশ্বের মানবতা সমুন্নত রাখতে সোচ্চার রাষ্ট্র হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র উচ্চারণ করতে চায় যে, নাগরিকদের মৌলিক স্বাধীনতা, বিশেষ করে ধর্মীয় সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের অধিকার সুরক্ষায় যে সব রাষ্ট্র ব্যর্থ হচ্ছে তাদেরকে কোনভাবেই সহ্য করা হবে বা। আমি সহকর্মী কংগ্রেসম্যানদের সাথে একযোগে বাংলাদেশ সরকারের প্রতি আহবান জানাচ্ছি সংখ্যালঘুদের অধিকার সুরক্ষা, চরমপন্থিদের নির্মূল করা এবং আইনের শাসন পুনপ্রতিষ্ঠার জন্যে।
 

এ প্রস্তাবে বলা হয়েছে: (১). ১৯৭১ সালে বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হিসাবে স্বাধীনতা লাভ করেছে মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টানসহ সকল ধর্মীয় সম্প্রদায়ের আবাসভূমি হিসাবে;

(২). ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী স্থানীয় মিলিশিয়া (আলবদর, রাজাকার, আল শামস এবং তথাকথিত শান্তি বাহিনী) দের সহায়তায় মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ করেছে এর ভুরি ভুরি প্রমাণ রয়েছে।

(৩). যদিও সংখ্যা নিয়ে মতানৈক্য আছে, তবু বিভিন্ন রিপোর্ট থেকে জানা যায়, ঐসময় ৩০ লক্ষ মানুষ নিহত হয়েছে, ১ কোটি মানুষ বিতাড়িত হন এবং ২ লক্ষ মা-বোন সম্ভ্রম হারিয়েছে; ইউএস সিনেটর এডওয়ার্ড কেনেডী (বর্তমানে প্রয়াত) মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে সিনেট ফ্লোরে পাকিস্তানীদের বর্বরতার নিন্দা করেছেন এবং সিনেট জুডিশিয়ারি কমিটির হিয়ারিং-এ এক রিপোর্টে লিখেছেন, ‘মার্কিন সরকারের ফিল্ড-রিপোর্ট; অসংখ্য প্রত্যক্ষদর্শী সাংবাদিকের রিপোর্ট; বিবিধ আন্তর্জাতিক সংস্থা, যেমন বিশ্বব্যাংক ও অন্যান্য সংস্থার প্রদত্ত রিপোর্ট থেকে জানা যায়, পূর্ব-বাংলায় (পূর্ব-পাকিস্তানে) সন্ত্রাসের রাজত্ব চলছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে হিন্দুরা, তাদের জমিজমা কেড়ে নেয়া হয়েছে, তাদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে, এবং কোথাও কোথাও তাদের 'এইচ' চিহ্ন দিয়ে মার্কা দেয়া হয়েছে। আর এসবই করা হয়েছে ইসলামাবাদ থেকে সামরিক শাসনের আওতায় সরকারী নির্দেশ বলে।

(৪). যুদ্ধের পর আন্তর্জাতিক জুরিস্ট কমিশনের (আইসিজে) এক রিপোর্টে নিশ্চিত করা হয়েছে যে, পাকিস্তানী মিলিটারী ও দেশীয় প্যারামিলিটারি মিলিশিয়ারা এক কোটি হিন্দুকে সমূলে নির্মূল বা বিতাড়িত করার উদ্যোগের জন্যে দায়ী।

(৫). বাঙালী জাতীয়তাবাদীরাও যুদ্ধকালীন সময়ে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর সমর্থক বলে বিহারীদের ওপর আক্রমন চালিয়েছে।

(৬) একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের জন্যে গঠিত ‘আন্তর্জাতিক ক্রাইম ট্রাইব্যুনাল’-এর বিপক্ষে বিএনপি-জামাত (জেইআই), ইসলামী ছাত্র শিবির (আইসিএস) ও তাদের সমর্থকরা সহিংস দাঙ্গা করেছে, ডজন ডজন বোমা ফুটিয়েছে, রেললাইন উপড়ে ফেলেছে, নিরাপত্তা রক্ষীদের ওপর আক্রমণ করেছে, জোর করে ব্যবসা-বানিজ্য বন্ধ রেখেছে এবং এতে সাধারণ মানুষের জীবন বিপর্যস্ত হয়েছে।

(৭). বিএনপি-জামাত (জেইআই), ছাত্র শিবির (আইসিএস) ট্রাইব্যুনালের রায়ের পর হিন্দুদের ওপর আক্রমন করেছে এবং এতে প্রায় ৫০টি মন্দির ও ১৫০০ ঘরবাড়ী ধ্বংস হয়েছে।

(৮). সন্ত্রাসের পর এ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশানাল শংকা প্রকাশ করে বলেছে, 'বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায় চূড়ান্ত রিস্কের মধ্যে আছে' এটা দু:খজনক যে, তারা শুধুমাত্র তাদের ধর্মের কারণেই আক্রান্ত। কর্তৃপক্ষের উচিত এদের যথাযথ নিরাপত্তা বিধান করা।

(৯). সাম্প্রতিক নির্বাচনের আগে-পরে একইভাবে বিএনপি-জামাত (জেইআই), ছাত্র শিবির (আইসিএস) হিন্দুদের ওপর আক্রমন চালিয়েছে। বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ-এর মতে এতে ৪৯৫টি হিন্দুবাড়ী ক্ষতিগ্রস্ত, ৫৮৫টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান আক্রান্ত বা লুট; ১৬৯টি মন্দির ধ্বংস হয়েছে।

(১০). ধর্মীয় সন্ত্রাসবাদীরা বৌদ্ধ, খ্রিস্টান ও আহমদিয়াদের ওপরও আক্রমন চালিয়েছে।

(১১). জামাত (জেইআই), ছাত্র শিবির (আইসিএস) ও অন্যান্য চরমপন্থী গ্রুপ যেহেতু দেশের স্থিতিশীলতা ও ধর্মনিরপেক্ষতার ওপর হুমকি স্বরূপ, সেহেতু ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর সন্ত্রাসের আশংকা সবসময় থেকেই যায়।

(১২). সাম্প্রতিক ক্রটিপূর্ণ নির্বাচন দেশে সহিংসতার জন্ম দিতে পারে যা বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রের জন্যে হুমকিস্বরূপ।

(১৩). উদ্যত চাপাতিধারী ইসলামী মৌলবাদীরা এ বছরের ২৬ ফেব্রুয়ারী বাংলা একাডেমি বইমেলায় পুলিশের সামনে নিরেশ্বরবাদী মার্কিন নাগরিক অভিজিত রায়কে হত্যা ও তার স্ত্রী রাফিদা আহমদকে আহত করেছে।

(১৪). ইসলামী মৌলবাদীদের নিরেশ্বরবাদী বা অবিশ্বাসীদের ওপর হামলা করার একটি ইতিহাস আছে এবং এ পর্যন্ত গত ১১ বছরে ৮ জন খুন হয়েছে এবং আরও কয়েক ডজন পালিয়ে জীবন বাঁচাচ্ছে।

(১৫). ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের ওপর বারংবার আক্রমন, ধর্মীয় অসহিষ্ণুতা বৃদ্ধি এবং জামাত (জেইআই)-ছাত্র শিবির (আইসিএস) ও চরমপন্থী গ্রুপের দ্বারা ক্রমবর্ধমান অস্থিতিশীলতা বৃদ্ধি বাংলাদেশে মার্কিন অর্থনৈতিক ও কৌশলগত স্বার্থ ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

(১৬). গত বছর থেকে ইরাক ও সিরিয়ার সাথে সংশ্লিষ্ট প্রো-ইসলামিক স্টেট-এর সাথে সম্পৃক্ত বেশ কিছু চরমপন্থী  গ্রেফতারে প্রতীয়মান হয় যে, বাংলাদেশে ইসলামিক চরমপন্থা প্রতিনিয়ত বাড়ছে।

(১৭). যুক্তরাষ্ট্রের উচিত বাংলাদেশের সাথে আরো ঘনিষ্ঠভাবে উভয়পক্ষের স্বার্থরক্ষায় নিযুক্ত হওয়া, যাতে বাংলাদেশে মানবাধিকার, ধর্মীয় স্বাধীনতা ও ধর্মনিরপেক্ষ এবং গণতন্ত্র বজায় থাকে এবং যাতে ধর্মীয় মৌলবাদ ও চরমপন্থা প্রতিরোধ করা যায়।

সেই লক্ষ্যে হাউজ অব রিপ্রেজেনটেটিভ প্রস্তাব নিচ্ছে যে, ১. ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের সময়ের ভিকটিমদের কথা স্বীকার করছে, ২. বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাচ্ছে, আইনের শাসন, নির্বাচন প্রক্রিয়া ও যুদ্ধাপরাধের বিচারে আন্তর্জাতিক রীতিনীতি মেনে চলতে, ৩. বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাচ্ছে, চরমপন্থী গ্রুপ যেমন জামাত (জেইআই), ছাত্র শিবির (আইসিএস)-যারা দেশের ধর্মনিরপেক্ষ, গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতার জন্যে হুমকিস্বরূপ তাদের কর্মকান্ড ঠেকাতে, ৪. বাংলাদেশ সরকারকে আহবান জানাচ্ছে, সকল নাগরিকের বিশেষত: দুর্বল ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের মানবাধিকার ও স্বাধীনতা রক্ষার।

 
বিডি-প্রতিদিন/ ৩১ জুলাই ১৫/ সালাহ উদ্দীন  


 

এই বিভাগের আরও খবর
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ