শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৮, বৃহস্পতিবার, ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ আপডেট:

'মুসলিম আমেরিকানদের নিয়ে রাজনীতি চলবে না'

নিউইয়র্ক থেকে এনআরবি নিউজ:
অনলাইন ভার্সন
'মুসলিম আমেরিকানদের নিয়ে রাজনীতি চলবে না'

রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে আগ্রহী ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক মুসলিম বিদ্বেষী বক্তব্যের নিন্দা জানিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা বলেন, ‘মুসলিম আমেরিকানদের নিয়ে রাজনীতির জায়গা নয় আমেরিকা। এমনটি যারা করতে চান তারা ক্ষমার অযোগ্য কর্মে লিপ্ত রয়েছেন বলে ভাবতে হবে’।

মুসলিম-আমেরিকানদের মধ্যে ভীতি সঞ্চারের পরিপ্রেক্ষিতে ওবামা দুটি প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। প্রথমটি হচ্ছে, ‘ধর্মীয় বিশ্বাসে ভাঙন ধরানোর জন্যে চলমান প্রয়াসের পরিপ্রেক্ষিতে আমাদের অন্তত একটি মৌলিক বিষয়ে একমত হওয়া দরকার যে, আমরা সকলেই সৃষ্টিকর্তার সন্তান। আমরা সকলে একইভাবে জন্মেছি। সকলেই সমমর্যাদার অধিকারী। এ কারণে আমাদেরকে বাহ্যিক ব্যবধান ভুলে যেতে হবে। খ্রিস্টান, জুইশ, মুসলমান আমরা সকলেই নিজ নিজ বিশ্বাসে বলিয়ান, আমরা আব্রাহামের উত্তরসূরি। তাই ধর্ম ভিন্ন হলেও আমাদের জীবন-ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে মানবতার মধ্যে। পবিত্র কোরআন শিখিয়েছে ‘মানবিকতা’।  আমরাই মানুষে মানুষে ব্যবধানের সৃষ্টি করেছি। তাই এখন আমাদের সকলের কর্তব্য হবে এমনভাবে ধর্মবিশ্বাসের বহিঃপ্রকাশ ঘটানো যার মধ্য দিয়ে আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি আরও জোরদার হয়’। 

ওবামার দ্বিতীয় প্রস্তাবটি হচ্ছে, ‘আমেরিকান হিসেবে আমাদেরকে মৌলিক মূল্যবোধে জাগ্রত থাকতে হবে, যেখানে থাকবে সকল ধর্ম বিশ্বাসের অবাধ স্বাধীনতার কথা। আমি ইতোমধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতা, জেফারসনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেছি যে, জাতিকে আরও শক্তিশালি করার স্বার্থেই ধর্ম-কর্ম করার অবাধ অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। যদি সকলে নিজ নিজ ধর্ম অবাধে পালন করতে পারেন, তাহলে জাতি হিসেবে আমাদের অবস্থান আরও সুসংহত হবে’। 

গতকাল বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি সংলগ্ন মেরিল্যান্ড অঙ্গরাজ্যে বাল্টিমোর ইসলামিক সেন্টারে সমবেত মুসল্লীদের উদ্দেশ্যে বক্তৃতাকালে প্রেসিডেন্ট ওবামা এ মন্তব্য করেন। স্থানীয় সময় বেলা ১.০৪ টায় শুরু এ ভাষণ শেষ হয় ১.৫২ মিনিটে। 

প্রেসিডেন্ট হিসেবে এই প্রথম যুক্তরাষ্ট্রের কোনো মসজিদে এসে মুসলমানদের মধ্যে স্বস্তিদায়ক বক্তব্য রাখলেন ওবামা। আইএসআইএস-এর সন্ত্রাসী তৎপরতার পাশাপাশি গত ডিসেম্বরে ক্যালিফোর্নিয়ার সান বার্নার্দিনো সিটিতে এক মুসলিম দম্পতি কর্তৃক নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ১৪ জনকে হত্যা এবং বেশ কয়েকজনকে গুরুতরভাবে আহত করার পরিপ্রেক্ষিতে সারা আমেরিকায় মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে ভীতির সঞ্চার ঘটেছে। বেশকিছু স্থানে মুসলমানদের ব্যবসা এবং মসজিদে হামলার ঘটনাও ঘটেছে। অন্তত ৩টি মসজিদে অগ্নি সংযোগের ঘটনাও রয়েছে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট ওবামা বাল্টিমোর ইসলামিক সোসাইটি পরিচালিত ‘আল রহমান মসজিদ-এ এলেন এবং দীর্ঘ ৪৮ মিনিট বক্তব্য প্রদানের আগে মুসলিম সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সাথে উদ্ভুূত পরিস্থিতির আলোকে মতবিনিময় করেন। হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে এ আলোচনায় ওবামা সকলকে অভয় দিয়েছেন যে, ‘যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত সকল মানুষের ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছে আমাদের সংবিধান। সংবিধান প্রদত্ত অধিকার প্রতিটি নাগরিক অবাধে ভোগ করবেন, এটিও পরম সত্য। এর মধ্যে কোন দ্বিধা-দ্বন্দ্ব অথবা সংশয়ের অবকাশ নেই।’ 

গতকাল বুধবার দুপুরে জোহরের নামাজের পর শতশত মুসল্লী এবং ইসলামিক সেন্টার পরিচালিত আল রহমান স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা প্রেসিডেন্ট ওবামাকে মসজিদ প্রাঙ্গনে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। এ সময় বাল্টিমোর ইসলামিক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ জামিল ওবামাকে মুসলিম-আমেরিকানদের সামগ্রিক পরিস্থিতি অবহিত করেন। তিনি তাকে জানান যে, যুক্তরাষ্ট্রের জন্যে ভালো সংবাদে প্রতিটি মুসলমান যেন উল্লাস প্রকাশ করেন, ঠিক তেমনি মন্দ সংবাদেও ব্যথিত হন। অর্থাৎ এই দেশটিকে সকলেই নিজের বলে মনে করেন। 

ওবামা তার বক্তব্যের শুরুতেই স্থানীয় কংগ্রেসম্যান (ডেমক্র্যাট) জন পিটার স্পাইরোজ সারবেনস এবং দুই মুসলমান কংগ্রেসম্যান কিথ এলিন (মিনোসাটা) এবং ইন্ডিয়ানার কংগ্রেসম্যান আন্দ্রে কারসনকে বিশেষভাবে পরিচয় করিয়ে দেন সমবেত সকলের সঙ্গে। 

ওবামা তার বক্তব্যে আমেরিকার সামগ্রিক উন্নয়ন ও কল্যাণে মুসলিম আমেরিকানদের অবদানের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করে জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল সম্প্রদায়ের মানুষের মধ্যেকার সম্প্রীতির বন্ধন আরও জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি ইসলামিক স্টেট (আইসিস) নামে উগ্র-মতবাদে বিশ্বাসীদের সন্ত্রাসের নিয়ন্ত্রণে সারাবিশ্বের মুসলমানদের আন্তরিক সহায়তা কামনা করেন। 

বাল্টিমোর ইসলামিক সেন্টারের বহুমুখী কর্মকাণ্ডের আলোকে ওবামা বলেন, ‘খ্রিস্টান এবং জুইশদের সঙ্গে এই মসজিদ পরিচালনায় নিয়োজিতরা ‘আন্তঃধর্মীয় সংলাপের মাধ্যমে ধর্মীয় সম্প্রীতির বন্ধন সংহত করেছেন, এখানকার স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমের সুবিধা পাচ্ছেন সকল ধর্ম ও বর্ণের মানুষেরা। এখানকার মুসলিম সম্প্রদায়ের লোকজন মানবসেবার ক্ষেত্রকে সকল বর্ণ আর ধর্মের মানুষের মধ্যে প্রসারিত করেছেন। নাগরিকের ন্যায় বিচার নিশ্চিতে তারা কাজ করছেন সকল আমেরিকানের জন্যে। এলাকার উন্নয়নেও তারা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে প্রশাসনের সঙ্গে দেন-দরবার করছেন। ভোটার হিসেবে তালিকাভুক্ত মুসলমানেরা যাচ্ছেন প্রার্থীদের সভা-সমাবেশে। আর এভাবেই খ্রিস্টান, মুসলমান, জুইশ, হিন্দু, বৌদ্ধ সকলেই যে এক পরিবারের সদস্য তার বর্ণাঢ্য বহিঃপ্রকাশ ঘটছে’ ।

বিপুল করতালির মধ্যে হাস্যোজ্জ্বল ওবামা বলেন, ‘প্রথমত আমি দুটি শব্দ বলতে চাই যে, মুসলিম আমেরিকানরা কখনোই অতিরিক্ত কিছু শুনতে অভ্যস্ত নন। ধন্যবাদ আপনাদের। আপনারা নিজের কম্যুনিটির জন্যে কাজ করছেন। ধন্যবাদ জানাচ্ছি নিকট প্রতিবেশীদের ভাগ্য উন্নয়নে এবং জাতিগতভাবে একটি আমেরিকান পরিবার হিসেবে আমাদেরকে প্রকৃত অর্থেই সহায়তা প্রদানের জন্যে’।

মসজিদে আগমণের কারণ ব্যাখ্যাকালে ওবামা বলেন, ‘সকল আমেরিকানের মতো আপনারাও সন্ত্রাসী হামলার হুমকিতে ভীত। মুসলিম-আমেরিকান হিসেবে এর বাইরেও আপনারা উদ্বিগ্ন। কারণ গোটা মুসলিম কম্যুনিটিকেই কখনো কখনো টার্গেট করা হচ্ছে বিশ্বব্যাপী চলমান সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের জন্যে দায়ী হিসেবে। গুটিকতক মুসলমানের অপকর্মের জন্যে গোটা মুসলিম সম্প্রদায়কে কাঠগড়ায় দাঁড় করানোর একটি প্রয়াস বিদ্যমান রয়েছে’ ।

ওবামা বলেন, ‘তুলনামূলকভাবে আমেরিকায় মুসলমানের সংখ্যা কম। মাত্র কয়েক মিলিয়ন মুসলমান বাস করছেন এদেশে। এজন্য অধিকাংশ আমেরিকানই মুসলমানদের সম্পর্কে তেমন ধারণা রাখেন না। তখোনই মুসলমানদের ব্যাপারে অনেক আমেরিকানের আগ্রহ বাড়ে, যখন মিডিয়ায় কোন সন্ত্রাসী হামলার সংবাদ আসে। সে সংবাদ দেখে অথবা শুনে অনেক আমেরিকানের ধারণা হয় যে, মুসলমানরাই সন্ত্রাস করছে, নির্বিচারে মানুষ হত্যায় মদদ দিচ্ছে ইসলাম ধর্ম। অনেক সময় টিভি অথবা চলচ্চিত্রেও মুসলমানদেরকে সন্ত্রাসী হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছে যা আদৌ সত্য নয়’।

ওবামা আরও বলেন, ‘আমেরিকায় মুসলমানদের নিষিদ্ধ করার মত ভয়ংকর বক্তব্য প্রদানের পর সারা আমেরিকায় মুসলমানদের ব্যাপারে বিদ্বেষ বেড়েছে। এই মসজিদেও গত বছর দু’দফা আক্রমণ হয়েছে। মুসলমান শিশুদের হুমকি দেয়া হচ্ছে। সারা আমেরিকায় অনেকেই হিজাব পরেন। তারাও টার্গেট হচ্ছেন’।

‘আমরা দেখেছি মিথ্যাচার এবং মসজিদে আগুন দেয়ার মত হিংসাত্মক ঘটনা। কিন্তু এটি তা নয়, যা আমরা, আমরা একটি পরিবারের সদস্য।  এমন অবস্থায় আমাদের এই পরিবারের একটি অংশ যদি মনে করে যে তারা সেকেন্ড ক্লাস সদস্যে অধিষ্ঠিত হচ্ছেন বা পরিবারের অপর সদস্য কর্তৃক আক্রান্ত হচ্ছেন, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের চেতনা ও মূল্যবোধ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়' বলেন প্রেসিডেন্ট ওবামা। 

 

বিডি-প্রতিদিন/ ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা

এই বিভাগের আরও খবর
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ