বাংলাদেশ-কুয়েত জনশক্তি কর্মসংস্থান ব্যবসায়ী সমিতির নামে কমিটি বিলুপ্ত থাকা অবস্থায় নতুন কামিটি না করে এবং সদস্যদের না জানিয়ে অনুষ্ঠান করায় প্রতিবাদ সভা করেছে বাংলাদেশ-কুয়েত জনশক্তি কর্মসংস্থান ব্যবসায়ী সমিতির নেতৃবৃন্দ।
গত রবিবার হাওয়ালী মি. কোক হোটেলে বাংলাদেশ-কুয়েত জনশক্তি কর্মসংস্থান ব্যবসায়ী সমিতির বর্তমান কমিটির আহ্বায়ক প্রকৌশলী মো. মিরান মিয়ার সভাপতিত্বে এবং আবু সাঈদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তারা বলেন, ২৯ জানুয়ারি কুয়েত সিটির গুলশান হোটেলে বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া কমিটির ব্যানারে একটি স্বার্থান্বেষী মহল সংগঠনের গঠনতন্ত্র বহির্ভুত আলোচনা সভা করে। এর প্রতিবাদে বাংলাদেশ-কুয়েত জনশক্তি কর্মসংস্থান ব্যবসায়ী সমিতির ৮০ ভাগ সদস্য গঠনতন্ত্র বহির্ভূত কর্মকাণ্ডের নিন্দা জানায় বলে জানান বক্তারা।
বক্তারা আরও বলেন, পূর্বে ৭১ জন সদস্য বিশিষ্ট সমিতির একটি কমিটি নিয়মতান্ত্রিকভাবে পরিচালিত না করায় এবং সংগঠনের সাবেক সভাপতির অজ্ঞতার কারণে গঠনতন্ত্র মোতাবেক সমিতিকে সঠিক ভাবে বেগবান না করার ব্যর্থতায় উক্ত কমিটিকে বিলুপ্ত করে আব্দুল কাদেরকে আহ্বায়ক ও ইকবালকে সদস্য সচিব করে একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয়। যা দীর্ঘ চার বছর নিষ্ক্রিয় অবস্থায় থাকে। ৪ বছর পরে সংগঠনের সদস্যরা আলোচনার মাধ্যমে পূর্বের আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত করে আরেকটি নুতন আহ্বায়ক কমিটি গঠন করা হয় যা গঠনতন্ত্র অনুয়ায়ী সীমাবদ্ধ।
প্রতিবাদ সভায় উপস্থিত ছিলেন সাবেক কমিটির সিনিয়র সহ সভাপতি আব্দুল লতিফ বেপারী, সহ সভাপতি আব্দুল আউয়াল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবু সাইয়িদ চৌধুরী, মজিবুর রহমান, আবদুস সামাদ, শেখ ফজলুল করিম, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল বাশার, শাহআলম, মোহাম্মদ মকবুল হোসেন, মহসিন বিশ্বাস, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, বেলাল উদ্দিন, সুমন তাজুল ইসলাম হাফিজুর রহমান, এল এম সায়িদ, মো. মাসুদ রানা, ইমরান সিকদার, সহিদুল ইসলাম, মাহবুব আলমসহ অনেকে।
বিডি-প্রতিদিন/ ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৬/ রশিদা