শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৪, বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র নীতির চ্যালেঞ্জ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে ওসমান সিদ্দিক

বিশ্বজুড়ে আমেরিকার সম্মান এবং নেতৃত্ব ফিরে পেতে বাইডেনকে রিসেট বোতামটি চাপতে হবে

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
বিশ্বজুড়ে আমেরিকার সম্মান এবং নেতৃত্ব ফিরে পেতে বাইডেনকে রিসেট বোতামটি চাপতে হবে

স্বস্তি এসেছে গোটাবিশ্বে। মানবিকতায় উজ্জীবিত এবং গণতন্ত্র ও আইনের শাসনে বিশ্বাসীরা পুনরায় নড়েচড়ে উঠেছেন নবউদ্যমে কাঁধে কাধ রেখে উন্নয়ন-অভিযাত্রায় আত্মনিয়োগের জন্যে। অবিস্মরণীয় একটি জাগরণ এসেছে যুক্তরাষ্ট্রেও। করোনায় ক্ষত-বিক্ষত মানুষগুলোর মধ্যেও নতুন করে বাঁচার আশা তৈরী হয়েছে। আর এসব কিছুই বিরাজ করছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনের বিজয়ের পর। কারণ, গত চারবছর প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গণবিরোধী, বিশ্বশান্তি-সম্প্রীতির পরিপন্থি এবং করোনা মহামারি নিয়েও তামাশার ঘটনাবলিতে অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে যুক্তরাষ্ট্রসহ গণতান্ত্রিক বিশ্ব। ট্রাম্পের আচরণে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক নেতৃত্ব, মর্যাদার আসনও বিপন্ন হয়ে উঠেছিল। বন্ধুহীন করার পথে নিপতিত করেছেন যুক্তরাষ্ট্রকে। এহেন একটি পরিস্থিতি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে পুনরুদ্ধারে দায়িত্ব গ্রহণের পরই জো বাইডেনের কী ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত সে সম্পর্কে বিস্তারিত পর্যালোচনামূলক অভিমত দিয়েছেন বাংলাদেশি আমেরিকান ওসমান সিদ্দিক। 

যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মুসলমান রাষ্ট্রদূত হিসেবে ওসমান সিদ্দিক বিল ক্লিন্টন আমলে (১৯৯৯-২০০১) দায়িত্ব পালন করেছেন ফিজি প্রজাতন্ত্র এবং অন্যান্য প্রশান্ত দ্বীপপুঞ্জের রাষ্ট্রসমূহে। গত নির্বাচনে বাইডেনের ক্যাম্পেইন টিমের সিনিয়র এডভাইজার এবং এ্যাম্বাসেডর এমিরিটাস টু ‘সাউথ এশিয়ান্স ফর বাইডেন’ হিসেবে অসাধারণ ভূমিকা রেখেছেন। ডেমক্র্যাটিক পার্টির সিনিয়র নেতাদের অন্যতম ওসমান সিদ্দিকের সাথে এ সংবাদদাতার কথা হয় বাইডেনের পররাষ্ট্র নীতি আলোকে। এ নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে গভীর পর্যবেক্ষণ ভিত্তিতে তিনি একটি নিবন্ধও লিখেছেন ‘জো বাইডেন’স ফরেন পলিসি চ্যালেঞ্জেস’ শিরোনামে। 

কিশোরগঞ্জের সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারের সন্তান এবং সত্তর সালে উচ্চ শিক্ষার্থে যুক্তরাষ্ট্রে আসার পর স্থায়ীভাবে বসতি গড়া ওসমান সিদ্দিক বলেন, ঐতিহাসিক এবং ঐতিহ্যগতভাবে নতুন প্রেসিডেন্টকে দলমতের উর্ধ্বে যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থে পররাষ্ট্র নীতি পুন:প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। মিত্র ও শত্রুরা একই রকম রয়েছে এবং নিরপেক্ষ একদল কূটনীতিক মনোনীত করতে হবে যারা আমেরিকার স্বার্থকে অনুসরণ করবেন। আমাদের মূল বৈদেশিক নীতি কাঠামোর ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখে আন্তর্জাতিক স্টেকহোল্ডারদের সকল নীতিগত অবস্থানের বিষয়ে আমাদের ঐক্যবদ্ধ অবস্থানের আলোকে একটি শক্তিশালী বার্তা প্রেরণ করতে হবে।
সিদ্দিক উল্লেখ করেন, আমাদের প্রেসিডেন্ট হিসাবে জো বাইডেন দায়িত্ব গ্রহণের পরই তাকে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে কূটনৈতিক রীতির পরিপন্থি আচরণে গোটাবিশ্ব থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করার মত জঘন্য একটি পরিবেশ তৈরী করে গেছেন তার অবসান ঘটাতে বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হবে।
এ্যাম্বাসেডর সিদ্দিক বলেন, জাস্টিন ট্রুডো কানাডার প্রধানমন্ত্রী, উত্তরে আমাদের প্রতিবেশী এবং আমাদের অন্যতম বৃহত্তম ব্যবসায়িক অংশীদার ইউএসএমসিএ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ভ্রমণ করতে অস্বীকার করেছিল, তখন এটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বিরুদ্ধে একটি তীব্র প্রতিবাদ ছিল। ট্রাম্পের প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জন বোল্টন 'আমরা যে কোনভাবে উত্তর কোরিয়ার উপরে সর্বাধিক চাপ দিচ্ছি তা দুর্ভাগ্যবশত সত্য নয়' বলে দৃঢ়তার সাথে কথা বলা হয়। ফটো-সেশনের সময় বল্টন অ্যাক্সিয়াসকেও বলেছিলেন যে তিনি কখনো বিশ্বাস করেন না যে, হোয়াইট হাউস 'সত্যিকার অর্থে কোন দেশকে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরী থেকে বিরত থাকার প্রতিশ্রুতি দেয়। চীনের বিরুদ্ধে যে ধরনের অতিরঞ্জিত অপবাদ দেয়া হয়েছে এবং উদ্ভূত পরিস্থিতির অবসানে কোন ধরনের সহায়তামূলক প্রস্তাব দেয়া হয়নি তা কোনভাবেই কাম্য হতে পারে না। 
সিদ্দিকের মতে, বাইডেনের জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত টনি ব্লিংকেন চীনের বিস্তৃত সামরিক-বাহিনী, বাণিজ্য এবং সাইবার-কার্যক্রম সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ নিয়ে চীন সম্পর্কে কী করতে হবে তা অবশ্যই বিশ্লেষণ করছেন। হংকং এবং উইঘুরে চীনের গণতন্ত্রবিরোধী ও গুরুতর মানবাধিকার লঙ্ঘন আমাদের জন্য সাংঘাতিকভাবে উদ্বেগের বিষয়। ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরে তাদের ক্রমবর্ধমান সামরিক তৎপরতা ঐ অঞ্চলে মার্কিন স্বার্থের জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ অবস্থায় আমাদের যা প্রয়োজন তা হল ঐতিহাসিক তথ্য এবং বাস্তবতার আলোকে বিকল্পগুলির সন্ধান করে অত্যন্ত কৌশলে পথ চলা।

তিনি বলেন, মধ্য প্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকা (মেনা) অঞ্চল এবং উপসাগরীয় দেশগুলি (জিসিসি) আমাদের কাছে দ্রুত সহায়তার দাবি জানাতে পারে। ইজরাইল রাষ্ট্রের স্থায়ীত্ব প্রশ্নবিদ্ধ নয়। আমারাও এই অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি চাই এবং কেবল তখনই ঘটতে পারে যখন ইজরাইল-ফিলিস্তিনি সংঘাতের দ্বি-রাষ্ট্রীয় সমাধান কার্যকর করা হবে। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সহায়তা পুনরুদ্ধার করা উচিত এবং ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবের পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। ইজরাইল এবং উপসাগরীয় দেশগুলির সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাম্প্রতিক সম্পর্কের শুভসূচনা এবং বাহরাইন সঠিক পথে এগিয়ে যাওয়ায় অন্যরা তা অনুসরণ করবে বলে আশা করি। সৌদি আরব একটি গুরুত্বপূর্ণ মিত্র, তবে তাদের মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং অন্যান্য নিষ্ঠুরতা উপেক্ষা করা যায় না। ইউএস সিনেটর এবং ভাইস হিসাবে বাইডেনের বিশাল অভিজ্ঞতা সেই অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুর প্রতি বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বোধগম্যতা এনেছে।

তিনি উল্লেখ করেন, লাতিন আমেরিকার প্রতি আমাদের নীতিগুলি অর্থনৈতিক সহযোগিতা, গণতান্ত্রিক শাসন, জলবায়ু পরিবর্তন, আইনের শাসন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াাইকে অগ্রাধিকার দেবে। কিউবা এবং ভেনিজুয়েলার দমননীতির লক্ষ্য অবশ্যই গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার পরিপন্থি, এহেন অবস্থা পরিবর্তনের জন্য চাপ দেওয়া উচিত। ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে এসাইলামপ্রার্থী অভিবাসীদের মেক্সিকো এবং অন্য কোথাও প্রেরণের আদেশ পাল্টাতে হবে অসহায় মানুষদের স্বার্থে, যা যুক্তরাষ্টের মূল্যবোধের পরিপূরক। এসাইলাম প্রার্থীদের আবেদনের দ্রুত নিস্পত্তি হওয়া উচিত আমাদের সীমান্তে। 

এজন্যে আরো অভিবাসন বিচারক নিযুক্ত করা এবং সত্যিকারের মামলাগুলি তাৎক্ষণিকভাবে এবং ন্যায়নিষ্ঠভাবে বিবেচনা করা উচিত। বাচ্চাদের তাদের বাবা-মায়ের কাছ থেকে আলাদা করা এবং খাঁচায় রাখা কোন বিকল্প নয়। ট্রাম্পে সীমানা প্রাচীর থেকে তহবিলকে অন্যান্য অগ্রাধিকার প্রকল্পে সরিয়ে নেয়ার যে প্রতিশ্রুতি বাইডেনের রয়েছে তা দ্রুত কার্যকর করা উচিত। স্মরণ করা যেতে পারে, অবশ্যই, মেক্সিকো দেয়াালের জন্য অর্থ প্রদানের অঙ্গিকার করেনি।
ওসমান সিদ্দিক বলেন, ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাকশনের পোলিংয়ে দেখা গেছে যে, বেশিরভাগ আমেরিকান আমাদের সরকারকে মানবাধিকার সহ তার পছন্দসই মূল্যবোধের পক্ষে দাঁড়াতে পছন্দ করবে। একদিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে আমাদের দ্বিপাক্ষিক, বহুপাক্ষিক এবং অন্যান্য আন্তর্জাতিক চুক্তির রিসেট বোতামটি চাপতে হবে এবং বিশ্বজুড়ে আমেরিকার সম্মান এবং নেতৃত্ব ফিরে পেতে হবে।

প্যারিস জলবায়ু চুক্তি প্রসঙ্গে ওসমান সিদ্দিক বলেন, ২০২০ সালের ৪ নভেম্বর, আমাদের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পরের দিন আরও একটি পরিণতিপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল। আমেরিকা আনুষ্ঠানিকভাবে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসেছে। কয়েক দশকের আলোচনার পরে, বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধি ২ সি-তে সীমাবদ্ধ করতে জাতিসংঘের পৃষ্ঠপোষকতায় ২০১৫ সালে বিশ্বের ১৯৭ টি দেশ একত্রিত হয়েছিল। প্রাক-শিল্প কালীন সময়ে চেয়ে বিশ্ব ইতিমধ্যে ১ সি গরম এবং প্রায় ৩ সি গরম হয়ে যাওয়ার পথে। এটি সমুদ্র-স্তরের বর্ধমান, তীব্র উত্তাপের তরঙ্গ, অরণ্য অগ্নিকাণ্ড ও জলের ঘাটতিতে বিশ্বব্যাপী মাথাপিছু আয়ের অবসান ঘটাতে, মৃত্যুর হার বৃদ্ধি এবং অন্যান্য সমান্তরাল ক্ষয়ক্ষতি মানবজাতির ও তার পরিবেশের জন্য ক্ষতিকারক ক্ষেত্রে নিরবচ্ছিন্ন বিপর্যয় ঘটাবে। ২০১৭ সালের ১ জুন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্যারিস চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে একতরফাভাবে প্রত্যাহারের ঘোষণা করেছেন। ২০২১ সালের ২১ জানুয়ারি অর্থাৎ শপথ গ্রহণের পরদিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এই চুক্তিতে পুনরায় যোগদানের তার অভিপ্রায় প্রকাশের একান্ত কর্তব্য হবে। তাঁর জলবায়ু সিজার হিসাবে প্রাক্তন পররাষ্ট্রমন্ত্রী জন কেরিকে মনোনীত করা বিশ্ববাসীর কাছে অত্যন্ত জোরালো একটি বার্তা দিলেন যে বিশ্ব উষ্ণায়নের সমস্যাগুলি তার প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে থাকবে।
জেসিপিওএ প্রসঙ্গে তার অভিমত: ইরানকে কখনই পারমাণবিক শক্তি হতে দেওয়া উচিত নয়। ওবামা-বাইডেন প্রশাসনের মাধ্যমে আমাদের ইউরোপীয় মিত্রদের সাথে ইরানের চুক্তি (জয়েন্ট কমপ্রিহেনসিভ প্ল্যান অফ অ্যাকশন-জেসিপিওএ)তে চীন এবং রাশিয়ার ভ’মিকা ছিল অগ্রগামী। এই চুক্তি ইরানের বিদ্যমান ইউরেনিয়াম মজুদকে ৯৮% হ্রাস করে এবং এর সমৃদ্ধকরণ এবং পুনরায় প্রসারণের ক্ষমতাগুলি সীমাবদ্ধতা সীমিত করে। আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) দ্বারা পর্যাপ্ত স্বচ্ছতা এবং সুরক্ষার তদারকি ও সরাসরি প্রয়োগের ফলে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে ব্যর্থ করে কার্যকরভাবে নিরপেক্ষ করা হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এই চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসে ইরানকে কোনও চুক্তি না করেই এই চুক্তির দ্বারা নির্ধারিত কঠোরতা ও শর্ত লঙ্ঘনের সুযোগ দিয়েছেন। বাইডেন প্রশাসনের উচিত ইরানের অন্যান্য বিপর্যয়কর আঞ্চলিক আচরণ ও নীতিগুলি সংশোধন করার জন্য অতিরিক্ত জোর দিয়ে শক্তিশালী সুরক্ষার ব্যবস্থা এবং শর্তাবলীর চুক্তিতে পুনরায় যোগদান করতে হবে।
ন্যাটোতে প্রত্যাবর্তন প্রসঙ্গে সিদ্দিকের প্রত্যাশা: ন্যাটো প্রতিষ্ঠার পর থেকেই এটি ছিল আমেরিকার নেতৃত্বে অর্থাৎ আমেরিকা ছিল মেরুদণ্ড এবং প্রেসিডেন্ট বাইডেনের দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই এই নেতৃত্ব পুনরায় গ্রহণ করা উচিত। তিনি প্রথম বছরেই ন্যাটো নেতাদের ডেকে যুক্তরাষ্ট্রের বৈদেশিক নীতি ঘোষণা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং শীর্ষ রাষ্ট্রপ্রধানদের সেই সম্মেলনে বলবেন, "আমরা ফিরে এসেছি"। 

জাতিসংঘের ভূমিকা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, একটি পুনরুজ্জীবিত এবং দক্ষতার সাথে পরিচালিত জাতিসংঘ হচ্ছে বিশ্ব শান্তি, ন্যায়বিচার এবং সামগ্রিক উন্নয়নের স্বার্থেএকটি সর্বজনীন প্রতিষ্ঠান। ইউএনডিপি, ইউএনআইডিও, ইউএনএইচসিআর, ইউনিসেফ, আইএলওর মতো ইউএন সিস্টেমের মধ্যে থাকা সত্তাগুলি অবিশ্বাস্যভাবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। 

জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা কার্যক্রম বারবার সিনাই থেকে কঙ্গো হয়ে পূর্ব তিমুর এবং বিশ্বের অন্য সমস্যাবিহীন স্থানগুলি পর্যন্ত এর কার্যকারিতা প্রদর্শন করেছে বিশ্বব্যাপী চলমান কোভিড ১৯ মহামারীকালে ডব্লিউএইচও'র কাছে আমাদের সদস্যপদ পুনর্বহাল ও নবায়ন করা প্রয়োজন, ইউনেস্কো এবং মানবাধিকার কাউন্সিলে পুনরায় যোগদান করতে হবে।

হৃদয়ে বাঙালিত্ব এবং প্রিয় মাতৃভূমির স্মৃতি জাগ্রত রেখে দিপ্ত প্রত্যয়ে বহুজাতিক এ সমাজে এগিয়ে থাকা ওসমান সিদ্দিক বলেন, বিশ্বজুড়ে আমেরিকার মর্যাদাপূর্ণ ও সম্মানিত নেতৃত্ব ফিরিয়ে আনার জন্য দৃষ্টি রেখে বাইডেন তার পররাষ্ট্রনীতির প্রয়োজনীয়তা ইতিমধ্যেই প্রকাশ করেছেন। প্রেসিডেন্ট হিসাবে তিনি আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদ, সাইবারওয়ারফেয়ার, পারমাণবিক বিস্তার, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অভিবাসন থেকে শুরু করে আমাদের দৈনন্দিন চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় বিশ্বজনমত সুসংহত করতে সচেষ্ট থাকবেন। তিনি কেবল শৃঙ্খলা এবং ধারাবাহিকতা দিয়ে নয়, সম্মান, শালীনতা এবং ন্যায়পরায়ণতার সাথেও এটি করবেন। আমেরিকা এবং বিশ্ব সেদিনেরই অপেক্ষায় রয়েছে।  

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ