শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

ঈদের জামা

মেরীনা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদের জামা

ফুলির দিকে কেউ ফিরেও চায় না। ওরা চলে গেলে অভ্যাসমতো সব কাজ সেরে নিজের ঘরে এসে জীবনে প্রথম পাওয়া নতুন জামাটা পরতে গিয়ে অসহ্য যন্ত্রণায় জামাটার মতোই লাল-নীল ফুল চোখে দেখে। পিঠে গরম খুন্তির ছ্যাঁকার দগদগে জায়গাটার জন্য জামা পরতে  দুঃখ-বেদনা আর হতাশায় জামা হাতে অঝোরে কাঁদতে থাকে ফুলি। ওর চোখের পানিতে ঈদের জামাটা ভিজতে থাকে।

 

গল্প

বারান্দার গ্রিলে মাথা ঠেকিয়ে ক্লান্ত দুচোখ মেলে ফুলি দেখে ধীরে ধীরে বিকালের আকাশের রং কেমন আবিররাঙা হয়ে যাচ্ছে। কতগুলো পায়রা ডানা মেলে মুক্ত আকাশে উড়ছে- আর কতগুলো সামনের বিল্ডিংয়ের কার্নিশে বসে বাক্বাকুম ডাকছে। ওদের মধ্যে কেউ কি বার্তাবাহী কপোত হতে পারে না? উড়ে যেতে পারে না রংপুর জেলার চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট গ্রামে। বড় কষ্টে থাকা ফুলিকে যেন এখান থেকে মুক্ত করে।

অন্যান্য দিন এ সময় আকাশের রং কেমন থাকে বা পায়রা ওড়াওড়ি করে কিনা সে কথা ফুলি নামের মেয়েটি জানে না। ভোর ৫টা থেকে রাত ১২টা অবধি কাটে সংসারের অজস্র কাজে। বেলা দেখার সময় নেই। দিন, রাত, মধ্যাহ্ন কিংবা অপরাহ্ণ কিছুই সে জানে না। কিন্তু আজকের দিনটা একটু অন্যরকম। যা ফুলির জীবনে এই প্রথম। বাড়িতে একা থাকায় বারান্দায় দাঁড়ানোর একটু ফুরসত মিলেছে।

কাল ঈদ, তাই দুপুরের খাওয়ার পর সবাই ঈদের শেষ শপিং করতে গেছে। ওকে ঠিকমতো সব কাজ গুছিয়ে রাখতে বলেছে। আরও বলেছে, আজ ওর জন্য নতুন জামা আনবে। নতুন জামার কথা শুনে খুশিতে মনটা আপ্লুত হয়। নতুন জামা পরার ভাগ্য কখনোই হয়নি। ঈদের আগে মা তালুকদারবাড়ি থেকে তাদের ছেলেমেয়েদের পুরোনো কাপড় এনে ধুয়ে ওদের পরতে দিত। নতুন জামা পাবে সেই খুশিতে বাসার সব কাজ সেরে, সবার শুকনো কাপড় নিখুঁতভাবে ভাঁজ করে ঠিকমতো রাখে- তারপর বেলা ৪টায় রান্নাঘরের কোণে বসে জাল দিয়ে ঢাকা শুকনো ভাতের ওপর একটু ডাল আর তরকারির থালা টেনে নিয়ে খেতে বসে। ভাতের গ্রাস মুখে তুলতে হা করতে পারে না। সকালে নাশতার টেবিল পরিষ্কার করে মোছা হয়নি বলে খালাম্মা বড় চামচ দিয়ে মুখে মেরেছিল, তাই তো ঠোঁট থেঁতলে গিয়েছিল। আপু ইংরেজিতে বকেছিল। ইংরেজিতে বকলেই কি ব্যথা সেরে যাবে? সেই সকালে দুটি পাতলা রুটি খাওয়ার পর এই খেতে বসা। যে ভাতের জন্য এত কষ্ট সেই ভাত খেতে পারছে না বলে ফুলির চোখের পানি বাঁধ মানে না। দরিদ্র দিনমজুরের মেয়ে ফুলি। অভাব-অনটনের মধ্যেই ওর বেড়ে ওঠা। কিন্তু কখনো এরকম হতছেদ্দার ভাত খায়নি। পাঁচ ভাইবোনের মধ্যে ফুলি বড়। বাবা-মা তো গায়ে ফুলের টোকাটিও দেয়নি। খেতে বসলেই সবার আগে ওর মুখেই ভাত তুলে দিত মা, যেদিন মাছ রান্না হতো সেদিন বাবা নিজের পাতের মাছ সবার পাতে দিলেও ফুলির ভাগে থাকত বড়টা।

ঢাকায় আছে প্রায় চার মাস, বন্দিজীবন। পালিয়ে যাওয়ার উপায় নেই। দরজায় তালা দেওয়া। এখানে শুধু খাওয়ার কষ্ট বা মুখে চামচ দিয়ে মারা নয়, আরও নানাভাবে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করে। এক দিন আপুর ড্রেসিং টেবিলে ডাস্টিং করতে গিয়ে বেলজিয়াম গ্লাসের বড় ঝকঝকে আয়নায় নাকের নিচে জমে থাকা জমাট বাঁধা রক্ত, চোখের পাশে কালশিটে দাগ দেখছিল- তাই দেখে ক্ষিপ্ত হয়ে আপু চুলের মুঠি ধরে মেঝেতে ফেলে দেয়। মাটিতে পড়ে শূন্য চোখে আপুর দিকে চেয়ে কান্না চাপতে গিয়ে মুখে কাপড় গুঁজে ব্যথা সহ্য করে কী অপরাধ তার বুঝতে পারে না। বড় কষ্ট হয় ফুলির যখন কলে পানি থাকে না। কিন্তু খালাম্মার শখের ফুলের টবে পানি দেওয়া চাই-ই চাই। তখন নিচ থেকে তিন তলায় সিঁড়ি বেয়ে পানির বালতি টেনে আনতে হয়।

ভাইয়ার শার্ট-প্যান্ট ঠিকমতো ইস্ত্রি হয়নি বলে সে যখন ফুলিকে বেদম পেটায়, তখন খালাম্মা টিভির ভলিউম বাড়িয়ে দেয় কান্নার আওয়াজ বাইরে যেন না যায়। খালাম্মা মাঝে মাঝে কান ধরে মোচড় দেয়। তবে খালুজান বাসায় থাকলে কেউ এরকম করার সাহস পায় না। একমাত্র খালুজানই একটু আদর-স্নেহ করেন। কিন্তু খালুজান আর কতটুকু সময় বাসায় থাকেন। ব্যবসার কাজে তিনি বাইরে ঘুরে বেড়ান। সন্ধ্যায় ঈদের শপিং শেষে সবাই হইচই করে বাসায় ফেরে আর সবার জন্য আনা, জামাকাপড় ও অন্য জিনিসগুলো দেয়। ফুলির জামাটিও দেয়। লাল, নীল, ফুলের চিত্র-বিচিত্র ছাপা জামাটি ফুলির হাতে দিয়ে বলে- এটা তোর, কাল পরিস। ফুলি ফুলেল জামাটি হাতে নিয়ে এক অনাস্বাদিত পুলক অনুভব করে। ওর জীবনে এটাই প্রথম পাওয়া নতুন জামা।

জামাটা দুই হাতে বুকে চেপে রান্নাঘরে এসে বসে। সারা দিনের পরিশ্রমে ক্লান্ত ও অবিশ্রান্ত ফাই ফরমাশ খাটা ফুলি নামের দশ বছরের মেয়েটি নতুন জামা পাওয়ার আনন্দে ও সুখে ঘুমিয়ে পড়ে। আর স্বপ্নের মধ্যে ওর চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট গ্রামের স্মৃতি সেলুলয়েডের ফিতার মতো দৃশ্যমান হয়। 

তিস্তা নদীর পাড়ে একটা মাটির ঘর। সেখানে শীর্ণ ও ভীরু বাপ অসহায় মা আর পাঁচটা সন্তান। সন্তানদের মধ্যে ফুলি বড়। যদিও তখন ওর নাম ফুলি ছিল না। মা সোহাগ করে নাম রেখেছিল সুমনা। ঢাকায় এসে হয়েছে ফুলি।

মাটির ঘরটি ছিল মাতৃক্রোড়ের মতো সুখ ও শান্তির নীড়। অভাব অনটনের মধ্যেও ছিল আনন্দ হাসি খুশিতে ভরা। সুমনা নামের দস্যি মেয়েটি সারা দিন এ ছবি ও অন্যান্য পল্লিসঙ্গী মিলে মুক্ত বিহঙ্গের মতো ঘুরে বেড়াত। বাগানের মালির চোখ এড়িয়ে গাছ থেকে ডাশা পেয়ারা, বরই, জামরুল আর নোনাফল পেড়ে খেত। তিস্তা পাড়ের বালু দিয়ে শিয়ালের ঘর বানিয়ে মজা করত। অগ্রহায়ণের সেই শিশিরভেজা নতুন চষা খেতের আলে সোনা ঢালা অড়হর ডালের সারি- সরিষা খেতে হলুদ ফুলের সুমিষ্ট গন্ধ আকাশ ভরা সাদা মেঘের ভেলা, রাখালের বেসুরো গান, কাঁচা মাটির রাস্তায় গরুর গাড়ি চলার শব্দ, এমনকি অন্ধ রহিম চাচার মৃদু কম্পিত দুর্বল কণ্ঠের দীনের নবী মোস্তফা গান গেয়ে ভিক্ষা করার গুঞ্জনও শুনতে পেল। শীতের শিশির স্নাত ভোরে তালুকদার বাড়ির ঢেঁকিশালে আতব চাল কুটার শব্দে ওদের ঘুম ভেঙে যেত। ওরা ছেঁড়া কাঁথা গায়ে শুয়ে অপেক্ষা করত মা কখন একটু চালের গুঁড়ি নিয়ে এসে ওদের পিঠা বানিয়ে দেবে আর ওরা মহা আনন্দে সব ভাইবোন মিলে ভাগাভাগি করে খাবে। সেটাই ছিল ওদের নবান্ন উৎসব

নিদারুণ দরিদ্রতার মধ্যেও ছিল সুখ-শান্তি ও অনাবিল আনন্দ। এভাবেই সুখে-আনন্দে কেটে যাচ্ছিল সুমনা নামের মেয়েটির জীবন। এক দিন সে গিয়েছিল সই ছবির বাড়ি এক্কা দোক্কা খেলতে। হঠাৎ ছমিরন চাচি চিৎকার করে বলে, ওরে ও সুমনা এসে দেখ তোর কী সর্বনাশ হয়ে গেল। পড়ি কি মরি করে সুমনা দৌড়ে এসে দেখে আধা ঘণ্টা আগেও যেখানে ছিল ওদের বাড়ি, ছিল জীবনের সাড়া, সেখানে এখন মৃত্যুর স্তব্ধতা। প্রমত্তা তিস্তার প্রবল তোড়ে ওদের বাড়িসহ আরও কয়েকটি বাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। বাড়িতে যারা ছিল এমনকি গরু-ছাগলের ঘরগুলোও নেই। আর নদীটি নিজস্ব গতিতে বেয়ে চলেছে। তিস্তা তুই যে আমাদের কত বড় সর্বনাশ করলি, তোকে দেখে বোঝার উপায় নেই। বলে সুমনা চিৎকার করতে থাকে।

বাড়িতে ছিল বাবা ভাইবোন। এ ধ্বংসযজ্ঞ দেখে সুমনা কাঁদতেও ভুলে যায়। পাশে ওর মা মাটিতে গড়াগড়ি করে কাঁদছে।

নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলা করেই নদীপাড়ের মানুষদের বাঁচতে হয়। তারা ভাঙাচোরা বেড়া দিয়ে ঘর বানিয়ে বসবাস করে। ঠিক ঘর না বলে ওকে ঝুপড়ি বলাই সঙ্গত। ঘর বলতে যা বোঝায় তা এ নদীপাড়ের মানুষ জানে না। মাথা গোঁজার মতো সেই ঠাঁইটুকু যখন নদীভাঙনে ধ্বংস হয়ে যায়, তখন তাদের জীবনে আসে অবর্ণনীয় দুঃখ-দুর্দশা। ক্ষতিগ্রস্ত অভাবী মানুষগুলোর হাহাকারে ভরে থাকে গোটা গ্রাম।

পত্র-পত্রিকায় এ খবর পড়ে শার্ট-প্যান্ট পরা সরকারি ও বেসরকারি ভদ্রলোক আসে ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে। তাদের দেখলে গ্রামবাসীর কিছু পাওয়ার আশায় চোখে আনন্দ ঝিলিক দেয়। এই বুঝি জীবন পাল্টানোর সুযোগ এলো। এসব ভদ্রলোককে দেখে সুমনাও আশান্বিত হয়। তাই অন্তরের সবটুকু দরদ দিয়ে ওর বেদনার কথা বলেছিল। কষ্টের বিবরণ দিয়েছিল। কিন্তু ওর ভাগ্য বদলায়নি। যারা এসেছিল তারা সুমনা নামের মেয়েটির জীবনের কাহিনি শুনে, ক্যামেরার ফ্ল্যাশের ঝিলিকে ওকে চমকিত করে, সাময়িক কিছু আর্থিক সাহায্য ও আবার আসার আশ্বাস দিয়ে চলে যায়, আর আসে না।

নদীপাড়ের মানুষ বড় দরিদ্র, নিজেরাই খেতে পায় না, সুমনাকে খাওয়াবে কী করে? ছমিরন চাচি বিপন্ন বিপদগ্রস্ত এতিম সুমনাকে নিয়ে আসে তালুকদার গিন্নির কাছে। বলে, মেয়েটির মা থেকেও নেই, সে তো বোবা হয়ে গেছে। একে তোমার কাছে রাখ, অন্তত খেয়েপরে বাঁচবে। পাশে বসা ছিল তালুকদার গিন্নির বোন। সে আদুরে গলায় বোনকে বলে, আপু আমি একে নিয়ে যাই। আমার বাসায় কাজের লোক নেই। তালুকদার গিন্নি সুমনাকে বলে, ভালোই হলো- এর সাথে যা, ঢাকায় ভালো থাকবি। সুমনাও খুশি হয়। ঢাকায় থাকবে, কতকিছু দেখবে, ভালোভাবে বাঁচবে।

ফুলি কি বেঁচে আছে? একে কি বাঁচা বলে?

পিঠের ব্যথা আর জ্বরে সারা রাত ঘুমাতে পারে না। তবুও ঈদের দিন সকালে উঠে বাসার সব কাজ সারে।

সকালে নানা পদের নাশতা খেয়ে সবাই নতুন কাপড় পরে বাইরে বেড়াতে যায়। ফুলির দিকে কেউ ফিরেও চায় না। ওরা চলে গেলে অভ্যাসমতো সব কাজ সেরে নিজের ঘরে এসে জীবনে প্রথম পাওয়া  নতুন জামাটা পরতে গিয়ে অসহ্য যন্ত্রণায় জামাটার মতোই লাল-নীল ফুল চোখে দেখে। পিঠে গরম খুন্তির ছ্যাঁকার দগদগে জায়গাটার জন্য জামা পরতে দুঃখ-বেদনা আর হতাশায় জামা হাতে অঝোরে কাঁদতে থাকে ফুলি। ওর চোখের পানিতে ঈদের জামাটা ভিজতে থাকে।

 

লেখা পাঠানোর ইমেইল ঠিকানা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
যদি চাও
যদি চাও
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
ক্যাসলিং নিয়ম
ক্যাসলিং নিয়ম
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
জল
জল
পুলিশ মানুষ
পুলিশ মানুষ
নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
চিঠিসংকট
চিঠিসংকট
সর্বশেষ খবর
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

এই মাত্র | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

৪৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে