শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২১ মার্চ, ২০২৫

নিঃশেষিত হওয়ার নন

সৈয়দ মুজতবা আলী

তৌফিকুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
সৈয়দ মুজতবা আলী

সৈয়দ মুজতবা আলী অসাধারণ প্রতিভাধর এক পন্ডিত ব্যক্তি। তিনি ইংরেজি, আরবি, ফারসি, রুশ, জার্মান, সংস্কৃতসহ ২২টি ভাষা জানতেন। সৈয়দ মুজতবা আলীর পড়াশোনার বিস্তৃতিও ছিল বিশাল। তিনি ভাষা, ধর্ম, দর্শন, সমাজতত্ত্ব সবকিছুতেই আগ্রহী ছিলেন। লেখাপড়া করেছিলেন বিশ্বভারতী, আলীগড়, জার্মানির বন বিশ্ববিদ্যালয় ও কায়রোর আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে। তাঁর অগাধ পান্ডিত্যের বিষয়ে অবগত হয়ে বঙ্গীয় শব্দকোষ অভিধানের প্রণেতা হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় একবার বলেছিলেন, ‘আমার মৃত্যুর পর বঙ্গীয় শব্দকোষের সংস্করণ হলে মুজতবার সাহায্য যেন নেওয়া হয়।’ মুজতবার পান্ডিত্য ও লেখনীর বিষয়ে অবগত ভাষা-আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় অনুযোগ করে বলতেন, ‘মুজতবা আলী তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বে প্রচ- গবেষক হতে পারতেন, তুলনামূলক ভাষাতত্ত্বে সার্থক অন্বেষণ চালাতে পারতেন, ভারতীয় ইতিহাসের অনুদ্ঘাটিত দিক উন্মোচন করতে পারতেন, কিন্তু কিছুই করেননি। শুধু ব্যঙ্গ-রসিকতায় নির্বাসন নিয়ে নিজেকে নিঃশেষ করলেন।’ আসলে কি সৈয়দ মুজতবা আলী নিঃশেষিত হয়ে গিয়েছিলেন? তাঁর জন্মের শতবর্ষ পেরিয়ে আরও পথ চলার পরও এ প্রশ্ন অনেকের মনে উদয় হতেই পারে!

সৈয়দ মুজতবা আলী সম্পর্কে এমন ভাবনার কারণ- তাঁর সম্পর্কে লেখালেখি হয়েছে খুবই কম। তিনি নিজেও তাঁর সাহিত্য জীবন সম্পর্কে কোনো কৌতূহল পছন্দ করতেন না। জীবদ্দশায় তাঁর কোনো বই তাঁর কাছে চাইলে তিনি বেশ বিরক্ত হতেন। তিনি বলতেন, ‘আমি বেঁচে থাকতে কেউ আমার সম্পর্কে কিছু লিখুক সেটা আমি চাই না। তবে আমার মৃত্যুর পর যে যত খুশি লিখুক, তাতে আমার কিছু যায় আসে না।’ তাঁর সম্পর্কে লিখতে গিয়ে সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম লেখেন, ‘তাঁর বিশাল পান্ডিত্যকে তিনি কাঁধে বা আস্তিনে বয়ে নিয়ে বেড়াতেন না, বস্তুত তিনি যে বহু ভাষাবিদ একজন মৌলিক চিন্তাবিদ ও লেখক- এরকম উল্লেখও তাঁকে বিব্রত করত। তাঁকে আমার আপনভোলা মানুষ মনে হতো এবং খুব হাসিখুশি বাইরেটার আড়ালে আত্মমগ্ন একজন মানুষ। আমার এরকম একটি ধারণা হয়েছিল, তিনি নিজের মনে অনেক ধ্যান করতেন এবং তাঁর ধ্যানের বিষয়বস্তু ছিল জগৎ,  ক্লাসিক সাহিত্য আর জগতের সঙ্গে এই সাহিত্য এবং জগৎ ও সাহিত্যের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক। কথা বলতে বলতে অনেক সময় তিনি হঠাৎ প্রসঙ্গ বদলাতেন এবং বদলে এরকম একটা দুটা বিষয়ের অবতারণা করতেন।’

অনেকটা জেদি ও প্রচারবিমুখ এ লেখক বহু ভাষাবিদ একজন মৌলিক প্রতিভাধর ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও আলোর পাদপ্রদীপে আসেন বেশ বিলম্বে। তিনি তাঁর সৃষ্টিশীল জীবনে অনেক প্রবন্ধ, অসাধারণ কিছু ছোটগল্প, উপন্যাস ও ভ্রমণকাহিনি লিখেছেন। এসব লেখনী তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। তবে তাঁর প্রখর বুদ্ধিদীপ্ত উঁচুমানের হাস্যরস সমৃদ্ধ রচনা তাঁকে ‘রম্য লেখক’ হিসেবেই পাঠক নন্দিত করে তোলে। তাঁর পাঠকপ্রিয়তার কথা উল্লেখ করতে গিয়ে একুশের বইমেলা ২০০৫-এ মুজতবার ‘জন্মশতবর্ষ শ্রদ্ধাঞ্জলি’তে গবেষক ড. নূরুর রহমান খান বলেন, ‘এতে বিন্দুমাত্র দ্বিধার অবকাশ নেই যে, ধর্মবর্ণনির্বিশেষে সাধারণ বাঙালি কাজী নজরুল এবং সৈয়দ মুজতবা আলীকে যেভাবে বরণ করেছেন, রবীন্দ্রনাথ ছাড়া তেমনটি অন্য কোনো বাঙালি কবি-সাহিত্যিকের ভাগ্যে জোটেনি।’

সৈয়দ মুজতবা আলীর প্রথম রচনা ‘নেড়ে’ নামের একটি গল্প। ১৯/২০ বছর বয়সে লেখা এ গল্পটি বিশ্বভারতী দেয়াল পত্রিকায় ১৯২৩-২৪ সালে প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে এটি সংকলিত হয়ে ছাপার হরফে আসে ১৯৬৭ সালে ‘পছন্দসই’ শীর্ষক গ্রন্থে। তাঁর প্রথম প্রকাশিত গ্রন্থ ‘দেশে বিদেশে’। আফগানিস্তানের বিচিত্র অভিজ্ঞতার আলোকে তিনি গ্রন্থটি রচনা করেন। ১৩৫৬ বঙ্গাব্দের বৈশাখে ‘নিউ এজ পাবলিশার্স’ বইটি প্রকাশ করলে তিনি লেখক হিসেবে পরিচিত হয়ে ওঠেন।  জীবনের প্রথম বই রচনার পটভূমি সম্পর্কে জীবন সায়াহ্নে তাঁর একান্ত সহচর গোলাম মোস্তাকিমকে জানান, বইটি তিনি তাঁর বড় ভাই সৈয়দ মোস্তফা আলীর বড় মেয়ে ‘জান্নাতবাসিনী জাহানারার স্মরণে’ উৎসর্গ করেছিলেন। কারণ, তারই অনুপ্রেরণায় তিনি বইটি লিখতে উৎসাহী হন। এ প্রসঙ্গে মুজতবা আলী বলেন, ‘আমি জার্মানি থেকে ডক্টরেট করে দেশে ফেরার পর কিছুদিন কলকাতায় ও মৌলভীবাজারে বাবা-মায়ের সঙ্গে ছিলাম। তারপর আমি ডা. পন্ডিত অজিত কুমার বসুর সঙ্গে ইউরোপ চলে যাই। ফেরার পথে কায়রোতে আরবি শেখার জন্য এক বছর ছিলাম। আমি যখন ডক্টরেট করলাম, তখন বাঙালি মুসলমানদের মধ্যে ডক্টরেটের সংখ্যা হাতে গোনা যেত। তা ছাড়া আমি বেশ কয়েকটি বিদেশি ভাষা শিখেছিলাম। তখন আমি বিদেশি সাহিত্যই বেশি পড়তাম।’

অগাধ পান্ডিত্যের অধিকারী হওয়ায় অন্য লেখকের কোনো বইয়ে দুর্বলতা দেখলে তিনি অনেক সময় কঠোর মন্তব্য করতেন। এ ধরনের মন্তব্য ভাতিজি জাহানারার সামনে করলে সে কী বলত, তা মুজতবার মুখে শুনুন, তিনি গোলাম মুস্তাকিমকে আরও বলেছিলেন, ‘জাহানারার সামনে কোনো বাংলা বই সম্পর্কে তাচ্ছিল্য পূর্ণ মন্তব্য করলে জাহানারা বলত, ‘ছোট চাচা যদি এতটা জানে, তাহলে নিজে একটা বই লিখলেই পারেন।’ ‘সাহিত্যের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে তার (জাহানারার) সঙ্গে আমার আলাপ হতো। তার সঙ্গে তর্ক করে আমি কখনো জিততে পারিনি।’... ...  “১৯৪৬ সাল। আমি তখন ব্যাঙ্গালোরে। পকেটে পাঁচ হাজার টাকা। বুঝতেই পারছ, পাঁচ হাজার টাকা তখন অনেক টাকা ছিল। থাকতাম সমুদ্রের পাড়ের এক হোটেলে। হাতে অঢেল সময়।... তখনই আমি ‘দেশে-বিদেশে’ বইটা লেখা শুরু করি। প্রায় বছরখানেকের মতো আমি ব্যাঙ্গালোরে ছিলাম। ওই এক বছরের মধ্যে আমি বইটা লেখা শেষ করি।...  তবে আমার বলতে কোনো দ্বিধা কিংবা সংকোচ নেই যে, ‘দেশে-বিদেশে’ লেখার পেছনে জাহানারা আমাকে খুব প্রেরণা জুগিয়েছিল। আমি যখন ব্যাঙ্গালোরে সমুদ্রের পাড়ে হোটেলে বসে বইটা লিখছিলাম, তখন আমার কানে একটা কথা প্রায়ই বাজত, ‘ছোটচাচা যদি এত কিছু জানে, তাহলে একটা বই লিখলেই পারেন।’ আমার মনের ভেতর একটা জিদ কাজ করছিল। কাজেই জাহানারা বেঁচে থাকলে বইটা লিখেই আমি দেশে ছুটে গিয়ে তাকে বলতাম, ‘এই দেখ, আমি একটা বই লিখেছি। এবার তুই কী বলিস। কিন্তু জাহানারার অকাল মৃত্যু আমাকে সে সুযোগ দিল না।” (সৈয়দ মুজতবা আলী : প্রসঙ্গ অপ্রসঙ্গ- গোলাম মোস্তাকিম, স্টুডেন্ট ওয়েজ, ঢাকা। দ্বিতীয়  মুদ্রণ, বৈশাখ ১৪০৯ বঙ্গাব্দ, পৃষ্ঠা-১১৪, ১১৫)। তারপর একে একে প্রকাশিত হয় তাঁর বিভিন্ন গ্রন্থ।

সৈয়দ মুজতবা আলীর প্রকাশিত অন্যান্য গ্রন্থ হলো, পঞ্চতন্ত্র (আষাঢ় ১৩৫৯), চাচা কাহিনি (আষাঢ় ১৩৫৯), ময়ূরকণ্ঠী (চৈত্র ১৩৫৯), অবিশ্বাস্য (জ্যৈষ্ঠ ১৩৬১), পূর্ব পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা (বৈশাখ ১৩৬৩), জলে ডাঙ্গায় (মাঘ ১৯৬৩), ধূপছায়া (পৌষ ১৩৬৪), দ্বন্দ্বমধুর (বৈশাখ ১৩৬৫), চতুরঙ্গ (ভাদ্র ১৩৬৭), শবনম (১৩৬৭), শ্রেষ্ঠ গল্প-সংকলন গ্রন্থ (জ্যৈষ্ঠ ১৩৬৯), ভবঘুরে ও অন্যান্য (জ্যৈষ্ঠ ১৩৬৯), বহু বিচিত্র-সংকলন গ্রন্থ (আষাঢ় ১৩৬৯), শ্রেষ্ঠ রম্যরচনা- সংকলন গ্রন্থ (ভাদ্র ১৩৬৯), টুনি মেম (চৈত্র ১৩৭০), প্রেস- অনুবাদ (শ্রাবণ ১৩৭২), বড় বাবু (ফাল্গুন ১৩৭২), দু-হারা (চৈত্র ১৩৭২), পঞ্চতন্ত্র- দ্বিতীয় পর্ব (আষাঢ় ১৩৭৩), হাস্যমধুর- সংকলনগ্রন্থ (অগ্রহায়ণ ১৩৭১), পছন্দসই- সংকলন গ্রন্থ (আশ্বিন ১৩৭৪), রাজা উজির (বৈশাখ ১৩৭৬), শহর ইয়ার (ভাদ্র ১৩৭৬), হিটলার (১৩৭৭), কত না অশ্রুজল (বৈশাখ ১৩৭৮), মুসাফির (অগ্রহায়ণ ১৩৭৮)। মৃত্যুর পর প্রকাশিত ‘পরিবর্তনে অপরিবর্তনীয়’ (ফাল্গুন ১৩৮২), ‘তুলনাহীনা’ (১৯৭৪ ইং)। এসব গ্রন্থের গ্রহণযোগ্যতা ও  সময়ে সময়ে আজও বিশেষ মুদ্রণ জানিয়ে দেয়, সৈয়দ মুজতবা আলী নিঃশেষিত হওয়ার নন। তিনি যুগ যুগ ধরে বেঁচে থাকবেন তাঁর অমর সৃষ্টি ও লেখনীর পাঠ ও    বিস্তৃতির মাধ্যমে। 

অন্য অনেক সৃষ্টিশীল মানুষের মতোই সৈয়দ মুজতবা আলী কল্পলোকে থাকতেই বেশি পছন্দ করতেন, যা তাঁর সৃষ্টিমগ্নতাকে যথেষ্ট ব্যাহত করত। এ ছাড়া লেখার ব্যাপারে ছিল তাঁর এক ধরনের আলসেমি। তাঁকে কাছ থেকে দেখা তাঁর ভাগনি আসমা আব্বাসী ‘সৈয়দ মুজতবা আলী : আমার মাতুল’ প্রবন্ধে লেখেন, ‘তার আপতগম্ভীর বাইরের মূর্তিকে ভয় না পেয়ে যিনি কাছে গেছেন, তিনিই জানেন কী অসামান্য খনির সন্ধান তিনি পেলেন।...  পান্ডিত্য ও কৌতুক- এ দুয়ের গঙ্গা-যমুনা সংমিশ্রণ হয়েছিল তাঁর মধ্যে। অথচ লেখার বেলায় তাঁর ছিল এক ধরনের আলসেমি। যখন একা থাকতেন প্রায় অধিকাংশ সময় পড়ার মধ্যে ডুবে থাকতেন। তিনি নিজেই বলতেন, জানিস তো অর্থের খুব একটা প্রয়োজন না হলে আমি লিখি না।’ এ কারণে তিনি যথেষ্ট সৃষ্টিশীল ও অগাধ পান্ডিত্যের অধিকারী হয়েও মানব জীবন সম্পর্কে গভীর উপলব্ধি-জাত আরও অনেক কিছু হয়তো আমাদের দিয়ে যেতে পারেননি, যা তাঁর একান্ত কাছের মানুষের কাছেও মর্মপীড়াদায়ক। কিন্তু তারপরও তাঁর সাহিত্যে ব্যঙ্গ-রসিকতায় মানুষের প্রাত্যহিকতাকে তিনি যেভাবে সবাক করেছেন, পান্ডিত্যপূর্ণ বক্তব্যের প্রাসঙ্গিকতায় শব্দকে যেভাবে দাপটের সঙ্গে সাহিত্যে প্রবাহিত করেছেন, তা অতুলনীয়। এক্ষেত্রে তিনি কালজয়ী। সাহিত্যিক সৈয়দ আলী আহসানের কথায়, ‘বাংলা শব্দ ব্যবহারের বিচিত্র দ্যোতনায় মুজতবা আলী নিঃসন্দেহে এক অনন্য সমৃদ্ধ ব্যক্তি।’ (সতত স্বাগত- সৈয়দ আলী আহসান, ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড,  প্রথম প্রকাশ- আগস্ট ১৯৮৩ ইং, পৃষ্ঠা- ১২০)।

বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক রম্য রচনাকার তথা রচনা-সাহিত্যিক সৈয়দ মুজতবা আলী ছিলেন একজন সৃজনশীল অনন্য সাধারণ লেখক। তাঁর রচনায় বাকপটুতার সঙ্গে শিল্প সুষমার অপূর্ব সমন্বয় দীপ্তিমান, যা উঁচুমার্গের রসবোধে সিক্ত।

সৈয়দ মুজতবা আলীর রম্য রচনাগুলো নিছক আনন্দদানের জন্য লিখিত হয়নি। বহু দেশ ভ্রমণ, বিচিত্র শিক্ষাজীবন ও বর্ণময় পেশাজীবনের অবারিত অভিজ্ঞতাপ্রসূত অগাধ পান্ডিত্যের সুবাদে অর্জিত তাবৎ বিশ্বের ‘হিউমার’ এর উপস্থিতি তাঁর রচনায় দৃষ্ট হয়, যা নিছক অর্থহীন বিষয় নয়। তাঁর উইট ও হাস্যকৌতুকগুলো একটু অন্তর্দৃষ্টি দিয়ে পড়লে বোঝা যায়, এর মাধ্যমে তিনি সমাজের বিভিন্ন অসংগতি তুলে ধরে আমাদের অস্তিত্বের মর্মমূলে প্রবেশ করে আমাদের নতুন করে জাগাতে, ভাবাতে সচেষ্ট থেকেছেন। তাঁর গল্প- উপন্যাসগুলো হৃদয়কে নাড়া দেয়, আর প্রবন্ধগুলো তথ্যরসে ভরপুর, জ্ঞানসমৃদ্ধ। সুসাহিত্যিক আবদুস শাকুরের মতে, ‘হাস্যরসের অফুরান এক ডেটা ব্যাংক মুজতবা, যেখানে পাঠক রসটির সব ভ্যারাইটিই মজুত পায়। তাঁর কাছে আছে পরশুরামের প্রসন্ন হাস্যরস, বঙ্কিমচন্দ্রের বিষণœ হাস্যরস, তৈলোক্যনাথের হৃদয়বৃত্তি, প্রমথ চৌধুরীর বুদ্ধিবৃত্তি-  আর কি চাই।’

তারপরও আবদুস শাকুর মুজতবার মাঝে দেখতে পেয়েছেন, “একজন মহৎ গদ্যশিল্পী এবং সর্বসূত্রে অবশ্যই অনুকরণীয় রচনাসাহিত্যিক’-এর প্রতিকৃতি, যিনি মতেইন প্রবর্তিত  এবহৎব  ‘এসে’ বা রচনাশৈলী নামের কালজয়ী ফর্মটির বাংলা ভাষায় সর্বশেষ শ্রেষ্ঠতম রূপকার।” (সৈয়দ মুজতবা আলী : অন্তরঙ্গ রচনা সাহিত্যিক- আবদুস শাকুর)। আসলে সৈয়দ মুজতবা আলী নিঃশেষিত হওয়ার নন। ১৯০৪ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর জন্ম নেওয়া মুজতবার জন্মের শতবর্ষ অনেক আগে পেরোলেও মৃত্যু-পরবর্তী বর্তমান সময় প্রেক্ষাপটেও তিনি জেগে আছেন নতুন ব্যঞ্জনায়। তিনি আজও আমাদের সামনে হাজির তাঁর অনুপম সৃষ্টির পসরা নিয়ে। চিরঞ্জীব হোক মুজতবার সৃষ্টি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
যদি চাও
যদি চাও
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
ক্যাসলিং নিয়ম
ক্যাসলিং নিয়ম
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
জল
জল
পুলিশ মানুষ
পুলিশ মানুষ
নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
চিঠিসংকট
চিঠিসংকট
সর্বশেষ খবর
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ
আসছে ‘হ্যারি পটার’ টিভি সিরিজ

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান
নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপে ভারত সফরে যাবে না পাকিস্তান

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৯ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব
ফিলিস্তিনের পক্ষে দাঁড়ানো ৭০০ কোটি মানবিক হৃদয়ের দায়িত্ব

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে