স্কাইডাইভিং।বিষয়টির সঙ্গে কমবেশি অনেকেরই পরিচয় আছে। কোনো উঁচু স্থান থেকে বিশেষ পোশাক পরে লাফ দেওয়ার পর দীর্ঘক্ষণ বাতাসে ভেসে তারপর প্যারাসুট দিয়ে নিচে নামা। এতে রয়েছে যেমন রোমাঞ্চকর আনন্দ তেমনি বড় ধরনের ঝুঁকিও। এই রোমাঞ্চের সন্ধানে পাহাড়-পর্বত থেকে লাফ দিয়ে বহু মানুষই বিপদের সম্মুখীন হয়েছেন।
তবে এবার সেই স্কাইডাইভিংয়ের ঝুঁকি আর থাকছে না। এটি পরিণত হয়েছে ইনডোর বিনোদনে। আর এজন্য বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে চালু হয়েছে 'ইনডোর স্কাইডাইভিং'।
ইনডোর স্কাইডাইভিংয়ে বিপদের ঝুঁকি কম। স্কাইডাইভিংয়ে যেমন নিচে নামার সময় প্রচণ্ড বাতাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়, তেমনটা ইনডোরেও হয়। এতে প্রতি ঘণ্টায় ১৬৫ মাইল গতিতে বাতাস বেরিয়ে যায় স্কাইডাইভারের কান ঘেঁষে।
এছাড়া ইনডোর স্কাইডাইভিং প্রশিক্ষণের কাজেও ব্যবহার হতে পারে। কারণ নতুন অবস্থায় একজন স্কাইডাইভার আকাশে ভাসমান অবস্থায় ঠিক কিভাবে থাকতে হবে, তা বুঝতে পারবেন না। কিন্তু ইনডোর স্কাইডাইভিংয়ে এ বিষয়টির প্রশিক্ষণ নেওয়া সম্ভব।
বিডি প্রতিদিন/ ৭ আগস্ট, ২০১৭/ ই জাহান