পুরুষাঙ্গটা ছিল নকল। তার উপরে অন্য এক ব্যক্তির প্রস্রাবের নমুনা সংগ্রহ করে বহন করছিলেন তিনি। এই কাণ্ডের জেড়ে ২০১৭ সালে ধরা পড়েন ৪২ বছরের মার্কিন নাগরিক ব্র্যাড ক্যাটলিন।
জানা যায়, ২০১৭ সালে তিনি ধরা পড়েন বেআইনি মারিজুয়ানা সেবনের জন্য। তাকে ড্রাগ টেস্টের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্রাব সংগ্রহের জন্য ওয়ারেন কাউন্টির এক পুলিশ কর্মকর্তা শৌচাগারে নিয়ে যান। সেখানেই দেখা যায় ব্র্যাড কেবল মাত্র নকল পুরুষাঙ্গই লাগাননি, তিনি অন্য এক ব্যক্তির প্রস্রাবও বহন করছিলেন।
জালিয়াতি ও বিভ্রান্তকরণের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে মামলা আনা হয়। অবশেষে গত বৃহস্পতিবার ব্র্যাডকে তিন বছরের কারাবাসের সাজা দিল আদালত। ওয়ারেন কাউন্টি প্রোবেশন ডিরেক্টর রবার্ট লুসি জানিয়েছেন, নকল গোপনাঙ্গ ও অন্যের প্রস্রাব অনলাইনে কিনতে পাওয়া যায়। অনেক মাদকাসক্তই এগুলি ব্যবহার করে আইনের চোখ এড়াতে চান। কিন্তু ব্র্যাড আইনের নজর এড়াতে পারেননি। আপাতত তিনি শ্রীঘরে।
বিডি-প্রতিদিন/ আব্দুল্লাহ তাফসীর